স্ত্রীর চড় খেয়ে হাসপাতালে!
স্ত্রীর হাতের চড় খেয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক ব্যক্তি। বাগিবতণ্ডার একপর্যায়ে ওই ব্যক্তি স্ত্রীকে মারতে উদ্যত হলে উল্টো স্ত্রীর চড় খেয়ে নিজেই কুপোকাত হন। গত সোমবার রাতে গুজরাট রাজ্যের আহমেদাবাদের কাঙ্কারিয়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, সোমবার রাত দুইটার দিকে কাঙ্কারিয়ার বাসিন্দা রমেশ পারমার (৩৫) সংসারের খরচ নিয়ে তাঁর স্ত্রী মধুবনের (৩২) সঙ্গে ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়লে এই ঘটনা ঘটে।
১৫ দিন ধরে বেকার রমেশ হন্যে হয়ে চাকরি খুঁজছিলেন। কিন্তু কোনো কাজ জোটাতে না পেরে বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে আড্ডাবাজি করেই সময় পার করছিলেন তিনি। সংসারের খরচ কীভাবে চলছে, তা নিয়ে মাথাই ঘামাচ্ছিলেন না তিনি।
ঘটনার দিনও বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিয়ে বাড়ি ফিরলে সংসারের অভাব-অনটন নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে রমেশের কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে রমেশ খেপে স্ত্রীকে মারতে উদ্যত হলে মধুবন তাঁর হাত ধরে ফেলেন এবং উল্টো স্বামীর গালে সপাটে চড় মারেন। এক চড়েই রমেশ বেচারা মেঝেতে মুখ থুবড়ে পড়েন। মেঝেতে পড়ে থাকা একটি ধাতব বস্তুর সঙ্গে জোরে আঘাত লেগে তাঁর কপাল ফেটে যায়। দ্রুত তাঁকে ভিএস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
রমেশ-মধুবন দম্পতির ১০ বছরের বিবাহিত জীবনে দুটি সন্তান রয়েছে।
পুলিশ জানায়, সোমবার রাত দুইটার দিকে কাঙ্কারিয়ার বাসিন্দা রমেশ পারমার (৩৫) সংসারের খরচ নিয়ে তাঁর স্ত্রী মধুবনের (৩২) সঙ্গে ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়লে এই ঘটনা ঘটে।
১৫ দিন ধরে বেকার রমেশ হন্যে হয়ে চাকরি খুঁজছিলেন। কিন্তু কোনো কাজ জোটাতে না পেরে বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে আড্ডাবাজি করেই সময় পার করছিলেন তিনি। সংসারের খরচ কীভাবে চলছে, তা নিয়ে মাথাই ঘামাচ্ছিলেন না তিনি।
ঘটনার দিনও বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিয়ে বাড়ি ফিরলে সংসারের অভাব-অনটন নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে রমেশের কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে রমেশ খেপে স্ত্রীকে মারতে উদ্যত হলে মধুবন তাঁর হাত ধরে ফেলেন এবং উল্টো স্বামীর গালে সপাটে চড় মারেন। এক চড়েই রমেশ বেচারা মেঝেতে মুখ থুবড়ে পড়েন। মেঝেতে পড়ে থাকা একটি ধাতব বস্তুর সঙ্গে জোরে আঘাত লেগে তাঁর কপাল ফেটে যায়। দ্রুত তাঁকে ভিএস হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
রমেশ-মধুবন দম্পতির ১০ বছরের বিবাহিত জীবনে দুটি সন্তান রয়েছে।
No comments