হারানো আত্মবিশ্বাসের খোঁজে পাকিস্তান
বিশ্বকাপে মুদ্রার দুই পিঠই দেখে ফেলেছে পাকিস্তান। কেনিয়া ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুটি দুর্দান্ত জয়ের মাধ্যমে মিশন শুরু করার পর কানাডার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতার পর অধিনায়ক আফ্রিদির কল্যাণে কোনোমতে পার পেলেও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে রস টেইলরের ঝড়ে বিশাল পরাজয়ে পুরো পাকিস্তান দলের আত্মবিশ্বাস এখন তলানিতে। মাত্র ৪ ওভারেই শোয়েব, রাজ্জাক, আবদুর রেহমানদের বলকে ছেলেখেলায় পরিণত করে পাকিস্তানকে ম্যাচ থেকে ছিটকে ফেলেন এই ব্যাটসম্যান। আর ভয়াবহ ব্যাটিং ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে সে ম্যাচটা পাকিস্তান হেরে গেছে ১১০ রানের বিশাল ব্যবধানে।
‘মরার উপর খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে যোগ হয়েছে উইকেটরক্ষক কামরান আকমলের অবিশ্বাস্য অদক্ষতা। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে রস টেইলরকে ব্যক্তিগত শূন্য ও ৮ রানে উইকেটের পেছনে জীবন দিয়েছিলেন কামরান। সেই টেইলরই ১২৪ বলে ১৩১ রানের ইনিংস খেলে পাকিস্তানকে রীতিমতো ‘খুন’ করেন। ব্যাট হাতেও ক্রমাগত ব্যর্থতার পরিচয় দিতে থাকা পাকিস্তানি ব্যাটসম্যানরাও বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছেন। ওপেনিংয়ে দুর্বলতা, ব্যাটসম্যানদের অধারাবাহিকতা—সব মিলিয়ে বিশ্বকাপের মাঝপথে এসেই সবকিছু কেমন যেন সমস্যাসংকুল ঠেকছে পাকিস্তানের জন্য।
পাকিস্তানের পরের ম্যাচ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। হারানো আত্মবিশ্বাস ফিরে পেতে সে ম্যাচের দিকেই পাখির চোখ পাকিস্তান দলের। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একটি বড় জয়ই বদলে দিতে পারে সবকিছু—এমনটাই মনে করেন ব্যাটসম্যান মিসবাহ-উল-হক। তাঁর মতে, ‘এখনই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটির কথা চিন্তা করে লাভ নেই। আগে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একটা জয় আসুক, পরে অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের কথা ভাবা যাবে।’
এদিকে, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাজে পারফরম্যান্সের কারণে কামরান আকমলকে একাদশ থেকে বাদ দেওয়ার যে চিন্তা-ভাবনা চলছিল, তাতে আপাতত ইতি টেনেছে পাকিস্তানি ম্যানেজমেন্ট। এর সবচেয়ে বড় কারণ, আপাতত তাঁর বিকল্প হিসেবে কাউকে দাঁড় করাতে না পারা। ভাই উমর আকমল কিপিং পারেন, কিন্তু তাঁর ওপর বাড়তি বোঝা চাপাতে চাচ্ছেন না কেউ। আপাতত, তাই কামরান আকমল নিজেকে নিরাপদই মনে করতে পারেন।
‘মরার উপর খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে যোগ হয়েছে উইকেটরক্ষক কামরান আকমলের অবিশ্বাস্য অদক্ষতা। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে রস টেইলরকে ব্যক্তিগত শূন্য ও ৮ রানে উইকেটের পেছনে জীবন দিয়েছিলেন কামরান। সেই টেইলরই ১২৪ বলে ১৩১ রানের ইনিংস খেলে পাকিস্তানকে রীতিমতো ‘খুন’ করেন। ব্যাট হাতেও ক্রমাগত ব্যর্থতার পরিচয় দিতে থাকা পাকিস্তানি ব্যাটসম্যানরাও বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছেন। ওপেনিংয়ে দুর্বলতা, ব্যাটসম্যানদের অধারাবাহিকতা—সব মিলিয়ে বিশ্বকাপের মাঝপথে এসেই সবকিছু কেমন যেন সমস্যাসংকুল ঠেকছে পাকিস্তানের জন্য।
পাকিস্তানের পরের ম্যাচ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। হারানো আত্মবিশ্বাস ফিরে পেতে সে ম্যাচের দিকেই পাখির চোখ পাকিস্তান দলের। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একটি বড় জয়ই বদলে দিতে পারে সবকিছু—এমনটাই মনে করেন ব্যাটসম্যান মিসবাহ-উল-হক। তাঁর মতে, ‘এখনই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটির কথা চিন্তা করে লাভ নেই। আগে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একটা জয় আসুক, পরে অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের কথা ভাবা যাবে।’
এদিকে, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাজে পারফরম্যান্সের কারণে কামরান আকমলকে একাদশ থেকে বাদ দেওয়ার যে চিন্তা-ভাবনা চলছিল, তাতে আপাতত ইতি টেনেছে পাকিস্তানি ম্যানেজমেন্ট। এর সবচেয়ে বড় কারণ, আপাতত তাঁর বিকল্প হিসেবে কাউকে দাঁড় করাতে না পারা। ভাই উমর আকমল কিপিং পারেন, কিন্তু তাঁর ওপর বাড়তি বোঝা চাপাতে চাচ্ছেন না কেউ। আপাতত, তাই কামরান আকমল নিজেকে নিরাপদই মনে করতে পারেন।
No comments