ডিএসইর চারজন নতুন পরিচালক নির্বাচিত
কোনো ধরনের ঝামেলা ছাড়াই শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদের চারটি পদে নির্বাচন। সদস্যদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে গতকাল রোববার এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
নির্বাচনে ডিএসইর সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও রশিদ ইনভেস্টমেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ রশিদ সদস্যদের সর্বোচ্চ ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১৫৮ ভোট। নির্বাচিত বাকি প্রার্থীদের মধ্যে মোনা ফাইনানশিয়াল কনসালটেন্সি অ্যান্ড সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান আহসানুল ইসলাম ১৪১টি ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া গ্লোব সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজিজুর রহমান এবং ধানমন্ডি সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মিজানুর রহমান খান সমানসংখ্যক ভোট (১১৫) পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
এ বছর ডিএসইর চার পরিচালক পদের বিপরীতে সাতজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। পরাজিত তিন প্রার্থী হলেন বুলবুল সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এস শাহুদুল হক বুলবুল, এম অ্যান্ড জেড সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মঞ্জুর উদ্দিন আহম্মেদ এবং ফিনিক্স সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল কাদির চৌধুরী।
ভোট গণনা শেষে ডিএসইর নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান এ কে এম রফিকুল ইসলাম বিকেল পাঁচটায় ফলাফল ঘোষণা করেন। এর আগে মতিঝিলে ডিএসইর কার্যালয়ে সকাল ১০টায় শুরু হয়ে বিকেল চার পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ চলে।
এ বছর নির্বাচনে ২২৯ জন ভোটারের মধ্যে ১৯৪ জন তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। সংঘবিধি অনুযায়ী ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের ২৪ জন পরিচালকের মধ্যে ১২ জন সরাসরি সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হন। আর বাকি ১২ জনকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে মনোনীত করা হয়।
একজন পরিচালক নির্বাচিত হওয়ার পর টানা তিন বছর পরিচালনা পর্ষদে দায়িত্ব পালন করতে পারেন। সেই হিসেবে প্রতিবছর চারজন করে পর্ষদ সদস্যের মেয়াদ শেষ হয়। এ বছর লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন চৌধুরী, ব্র্যাক ইপিএল ব্রোকারেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল ইসলাম, অ্যাসেঞ্জ সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক লাইলুন নাহার ইকরাম এবং অ্যারিস সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদুল হকের মেয়াদ শেষ হয়েছে। এই চারজনের শূন্যপদে নির্বাচিত চারজন দায়িত্ব পালন করবেন।
যোগাযোগ করা হলে আহমেদ রশিদ বলেন, ‘আমরা যাঁরা নির্বাচিত হয়েছি তাঁরা পুঁজিবাজারের উন্নয়নের স্বার্থেই কাজ করব। আর এ জন্য যেসব সংস্কার কর্মসূচি নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে হবে, ডিএসই যাতে তা নিতে পারে, সে ব্যাপারে ভূমিকা রাখার চেষ্টা করব।’
আগামী ১৬ মার্চ রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে ডিএসইর বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। সেদিনই পূর্ণাঙ্গ পরিচালনা পর্ষদের সভায় ডিএসইর নতুন সভাপতি, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও সহসভাপতি নির্বাচন করা হবে।
নির্বাচনে ডিএসইর সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও রশিদ ইনভেস্টমেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ রশিদ সদস্যদের সর্বোচ্চ ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১৫৮ ভোট। নির্বাচিত বাকি প্রার্থীদের মধ্যে মোনা ফাইনানশিয়াল কনসালটেন্সি অ্যান্ড সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান আহসানুল ইসলাম ১৪১টি ভোট পেয়েছেন। এ ছাড়া গ্লোব সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজিজুর রহমান এবং ধানমন্ডি সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মিজানুর রহমান খান সমানসংখ্যক ভোট (১১৫) পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
এ বছর ডিএসইর চার পরিচালক পদের বিপরীতে সাতজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। পরাজিত তিন প্রার্থী হলেন বুলবুল সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এস শাহুদুল হক বুলবুল, এম অ্যান্ড জেড সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মঞ্জুর উদ্দিন আহম্মেদ এবং ফিনিক্স সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল কাদির চৌধুরী।
ভোট গণনা শেষে ডিএসইর নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান এ কে এম রফিকুল ইসলাম বিকেল পাঁচটায় ফলাফল ঘোষণা করেন। এর আগে মতিঝিলে ডিএসইর কার্যালয়ে সকাল ১০টায় শুরু হয়ে বিকেল চার পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ চলে।
এ বছর নির্বাচনে ২২৯ জন ভোটারের মধ্যে ১৯৪ জন তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। সংঘবিধি অনুযায়ী ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের ২৪ জন পরিচালকের মধ্যে ১২ জন সরাসরি সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হন। আর বাকি ১২ জনকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে মনোনীত করা হয়।
একজন পরিচালক নির্বাচিত হওয়ার পর টানা তিন বছর পরিচালনা পর্ষদে দায়িত্ব পালন করতে পারেন। সেই হিসেবে প্রতিবছর চারজন করে পর্ষদ সদস্যের মেয়াদ শেষ হয়। এ বছর লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন চৌধুরী, ব্র্যাক ইপিএল ব্রোকারেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল ইসলাম, অ্যাসেঞ্জ সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক লাইলুন নাহার ইকরাম এবং অ্যারিস সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদুল হকের মেয়াদ শেষ হয়েছে। এই চারজনের শূন্যপদে নির্বাচিত চারজন দায়িত্ব পালন করবেন।
যোগাযোগ করা হলে আহমেদ রশিদ বলেন, ‘আমরা যাঁরা নির্বাচিত হয়েছি তাঁরা পুঁজিবাজারের উন্নয়নের স্বার্থেই কাজ করব। আর এ জন্য যেসব সংস্কার কর্মসূচি নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে হবে, ডিএসই যাতে তা নিতে পারে, সে ব্যাপারে ভূমিকা রাখার চেষ্টা করব।’
আগামী ১৬ মার্চ রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে ডিএসইর বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। সেদিনই পূর্ণাঙ্গ পরিচালনা পর্ষদের সভায় ডিএসইর নতুন সভাপতি, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও সহসভাপতি নির্বাচন করা হবে।
No comments