এখনও শপথ নেন নি বিএনপি সহ অন্য দলের ৮ এমপি -রয়টার্সের রিপোর্ট
সদ্য
অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিএনপির ৬টি সহ মোট আটটি আসনে বিজয়ী সংসদ সদস্যরা এখনও
শপথ নেন নি। নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ করে ভোটের ফলকে বর্জন করেছেন বিরোধী
নেতারা। একই সঙ্গে তারা এখন পর্যন্ত পার্লামেন্টের কার্যক্রমও বর্জন
করেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।
ওদিকে এরই মধ্যে ৩০ শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে অনিয়মের নিরপেক্ষ ও পক্ষপাতিত্বহীন তদন্তের দাবি জানিয়েছে জাতিসংঘ। যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন সহ পশ্চিমা সরকারগুলো নির্বাচনের দিনে সংঘটিত সহিংসতার নিন্দা জানিয়েছে। বিভিন্ন অনিয়মের তদন্ত দাবি করেছে তারাও। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের অভিযোগ।
সংসদের ৫০টি আসনে জরিপ চালিয়ে ৪৭টি আসনেই অনিয়ম পেয়েছে আন্তর্জাতিক এই সংগঠন। রয়টার্স লিখেছে, পুলিশের মতে, নির্বাচনের দিনে রাজনৈতিক সহিংসতায় আওয়ামী লীগ কর্মী সহ কমপক্ষে ১৯ জন নিহত হয়েছেন। ট্রান্সপারেন্সির অভিযোগ ব্যালট দিয়ে বাক্সভর্তি করা, ভোটারদের ভীতি প্রদর্শন করা, ভোটকেন্দ্রে দখল করা সহ অন্যান্য অনিয়ম হয়েছে নির্বাচনে। তবে এ রিপোর্ট প্রত্যাখ্যান করেছে সরকার। সরকারের তরফ থেকে ট্রান্সপারেন্সির এ রিপোর্টের বিষয়ে বলা হয়েছে, সংগঠনটি তার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। প্রধান বিরোধী দল বিএনপির সঙ্গে তাদের কোনো গোপন যোগাযোগ আছে কিনা তা তদন্ত করে দেখা উচিত। ট্রান্সপারেন্সি তার রিপোর্টে বলেছে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধীরা নির্বাচনের জন্য কার্যকর প্রচারণা চালাতে পারে নি। বিরেধী নেতাকর্মীদের ভীতি প্রদর্শন করেছে সরকারের বিভিন্ন এজেন্সি। সব দলের জন্য সমান সুযোগ বা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে পারে নি নির্বাচন কমিশন। যে ৫০টি আসনে জরিপ চালিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি তার মধ্যে ৪৬টি আসনেই বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোট। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে নি নির্বাচন কমিশন। তাই তিনি এসব অভিযোগ তদন্তের জন্য বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের সুপারিশ করেন। তার ভাষায়, এমন নির্বাচন একটি গণতন্ত্রের জন্য ইতিবাচক নয়।
নির্বাচন কমিশনের এক মুখপাত্র বলেছেন, তারা ট্রান্সপারেন্সির ওই রিপোর্ট পরীক্ষা করে দেখবেন। প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচটি ইমাম বলেছেন, দুর্নীতি বিরোধী ওই গ্রুপটি (ট্রান্সপারেন্সি) বিএনপির হয়ে কাজ করেছে। এ বিষয়টি তদন্ত করে দেখার সময় এসে গেছে।
ওদিকে এরই মধ্যে ৩০ শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে অনিয়মের নিরপেক্ষ ও পক্ষপাতিত্বহীন তদন্তের দাবি জানিয়েছে জাতিসংঘ। যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন সহ পশ্চিমা সরকারগুলো নির্বাচনের দিনে সংঘটিত সহিংসতার নিন্দা জানিয়েছে। বিভিন্ন অনিয়মের তদন্ত দাবি করেছে তারাও। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের অভিযোগ।
সংসদের ৫০টি আসনে জরিপ চালিয়ে ৪৭টি আসনেই অনিয়ম পেয়েছে আন্তর্জাতিক এই সংগঠন। রয়টার্স লিখেছে, পুলিশের মতে, নির্বাচনের দিনে রাজনৈতিক সহিংসতায় আওয়ামী লীগ কর্মী সহ কমপক্ষে ১৯ জন নিহত হয়েছেন। ট্রান্সপারেন্সির অভিযোগ ব্যালট দিয়ে বাক্সভর্তি করা, ভোটারদের ভীতি প্রদর্শন করা, ভোটকেন্দ্রে দখল করা সহ অন্যান্য অনিয়ম হয়েছে নির্বাচনে। তবে এ রিপোর্ট প্রত্যাখ্যান করেছে সরকার। সরকারের তরফ থেকে ট্রান্সপারেন্সির এ রিপোর্টের বিষয়ে বলা হয়েছে, সংগঠনটি তার নিরপেক্ষতা হারিয়েছে। প্রধান বিরোধী দল বিএনপির সঙ্গে তাদের কোনো গোপন যোগাযোগ আছে কিনা তা তদন্ত করে দেখা উচিত। ট্রান্সপারেন্সি তার রিপোর্টে বলেছে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধীরা নির্বাচনের জন্য কার্যকর প্রচারণা চালাতে পারে নি। বিরেধী নেতাকর্মীদের ভীতি প্রদর্শন করেছে সরকারের বিভিন্ন এজেন্সি। সব দলের জন্য সমান সুযোগ বা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে পারে নি নির্বাচন কমিশন। যে ৫০টি আসনে জরিপ চালিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি তার মধ্যে ৪৬টি আসনেই বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোট। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে নি নির্বাচন কমিশন। তাই তিনি এসব অভিযোগ তদন্তের জন্য বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের সুপারিশ করেন। তার ভাষায়, এমন নির্বাচন একটি গণতন্ত্রের জন্য ইতিবাচক নয়।
নির্বাচন কমিশনের এক মুখপাত্র বলেছেন, তারা ট্রান্সপারেন্সির ওই রিপোর্ট পরীক্ষা করে দেখবেন। প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচটি ইমাম বলেছেন, দুর্নীতি বিরোধী ওই গ্রুপটি (ট্রান্সপারেন্সি) বিএনপির হয়ে কাজ করেছে। এ বিষয়টি তদন্ত করে দেখার সময় এসে গেছে।
No comments