স্বার্থ রেখে একসঙ্গে গঠনমূলকভাবে কাজ করুন: থেরেসা মে
যুক্তরাজ্যের
প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে নিজ স্বার্থ সরিয়ে রেখে গঠনমূলকভাবে একসঙ্গে কাজ
করতে এমপিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। গতকাল বুধবার আস্থা ভোটে টিকে যাওয়ার
পর বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে এক বৈঠকে থেরেসা মে এ আহ্বান জানান।
থেরেসা মের সরকারের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর গতকাল সন্ধ্যায় যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ভোটাভুটি হয়। এতে ৩২৫ জন আইনপ্রণেতা থেরেসা মের সরকারের পক্ষে ভোট দেন। বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ৩০৬ জন।
আস্থা ভোটে টিকে যাওয়ায় সরকারে বহাল থাকছেন থেরেসা মে। এর আগে গত মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে সম্পাদিত ব্রেক্সিট চুক্তি প্রত্যাখ্যান করেন দেশটির আইনপ্রণেতারা। এতে বড় ধরনের ধাক্কা খায় থেরেসা মের সরকার। ব্রেক্সিট চুক্তি পাসে ব্যর্থ হওয়ার সুযোগ নিয়ে প্রধান বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিন তাৎক্ষণিকভাবে থেরেসা মের সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব উত্থাপন করেন। সংসদের অন্যান্য বিরোধী দল লিবারেল ডেমোক্র্যাটস, স্কটিশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি, প্লাইড কামরি ও গ্রিন পার্টি এই অনাস্থা প্রস্তাবে সমর্থন করে। তবে শেষ পর্যন্ত ভোটাভুটিতে টিকে যান মে।
গতকাল রাতে ভোটের পর লিবারেল ডেমোক্র্যাটস, স্কটিশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি, প্লাইড কামরি সঙ্গে বৈঠক করেন থেরেসা মে। তবে ওই বৈঠকে লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিন ছিলেন না।
বৈঠকে থেরেসা বলেন, ‘আমি অত্যন্ত হতাশ যে লেবার পার্টির নেতা এখন পর্যন্ত অংশ নিতে চাননি। কিন্তু আমাদের দরজা সব সময় খোলা।’
এর আগে জেরেমি করবিন এক বিবৃতিতে বলেছিলেন, যেকোনো ‘ইতিবাচক আলোচন’ হওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রীকে ‘কোনো চুক্তি ছাড়া ব্রেক্সিট’—এই চিন্তা বাদ দিতে হবে।
এ বিষয়ে বিবিসির রাজনীতিবিষয়ক সম্পাদক লরা কুইন্সবার্গ বলছেন, ‘যুক্তরাজ্য একটি পরিচালিত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিচ্ছেদে যাবে’—সরকারের পক্ষ থেকে এই রকম কোনো বিবৃতি না পেলে করবিন যেকোনো ধরনের সংলাপে যাবেন না—এ বিষয়ে লেবার পার্টি একদম নিশ্চিত।
থেরেসা মের সরকারের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর গতকাল সন্ধ্যায় যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ভোটাভুটি হয়। এতে ৩২৫ জন আইনপ্রণেতা থেরেসা মের সরকারের পক্ষে ভোট দেন। বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ৩০৬ জন।
আস্থা ভোটে টিকে যাওয়ায় সরকারে বহাল থাকছেন থেরেসা মে। এর আগে গত মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে সম্পাদিত ব্রেক্সিট চুক্তি প্রত্যাখ্যান করেন দেশটির আইনপ্রণেতারা। এতে বড় ধরনের ধাক্কা খায় থেরেসা মের সরকার। ব্রেক্সিট চুক্তি পাসে ব্যর্থ হওয়ার সুযোগ নিয়ে প্রধান বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিন তাৎক্ষণিকভাবে থেরেসা মের সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব উত্থাপন করেন। সংসদের অন্যান্য বিরোধী দল লিবারেল ডেমোক্র্যাটস, স্কটিশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি, প্লাইড কামরি ও গ্রিন পার্টি এই অনাস্থা প্রস্তাবে সমর্থন করে। তবে শেষ পর্যন্ত ভোটাভুটিতে টিকে যান মে।
গতকাল রাতে ভোটের পর লিবারেল ডেমোক্র্যাটস, স্কটিশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি, প্লাইড কামরি সঙ্গে বৈঠক করেন থেরেসা মে। তবে ওই বৈঠকে লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিন ছিলেন না।
বৈঠকে থেরেসা বলেন, ‘আমি অত্যন্ত হতাশ যে লেবার পার্টির নেতা এখন পর্যন্ত অংশ নিতে চাননি। কিন্তু আমাদের দরজা সব সময় খোলা।’
এর আগে জেরেমি করবিন এক বিবৃতিতে বলেছিলেন, যেকোনো ‘ইতিবাচক আলোচন’ হওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রীকে ‘কোনো চুক্তি ছাড়া ব্রেক্সিট’—এই চিন্তা বাদ দিতে হবে।
এ বিষয়ে বিবিসির রাজনীতিবিষয়ক সম্পাদক লরা কুইন্সবার্গ বলছেন, ‘যুক্তরাজ্য একটি পরিচালিত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিচ্ছেদে যাবে’—সরকারের পক্ষ থেকে এই রকম কোনো বিবৃতি না পেলে করবিন যেকোনো ধরনের সংলাপে যাবেন না—এ বিষয়ে লেবার পার্টি একদম নিশ্চিত।
No comments