কে কী বলছে, এসবে আমি চিন্তিত না: মৌসুমী
অভিনয়
দিয়ে দেশের মানুষের মন জয় করেছেন প্রিয়দর্শিনী নায়িকা মৌসুমী। জনপ্রিয়তা
আর মানুষের জন্য কাজ করার মানসিকতায় তিনি নির্বাচিত হন জাতিসংঘের
শুভেচ্ছাদূতও। ২৫ বছরের অভিনয়জীবন শেষে দেশের সিনেমার জনপ্রিয় এই নায়িকা
সাংসদ হতে চান। মানুষের জন্য কাজ করতে চান। আর সেই মানসিকতায় সংরক্ষিত আসনে
নারী আসনের জন্য মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। আওয়ামী লীগের হয়ে ফরম সংগ্রহ
করায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে একটি স্থিরচিত্র
ফেসবুকে ঘুরছে। কেউ বলছেন, একসময়ে জাসাস করা মৌসুমী এখন আওয়ামী লীগের হয়ে
সংসদে যেতে চাইছেন। কে কী বলল, তা নিয়ে মোটেও চিন্তিত নন মৌসুমী। আজ
বৃহস্পতিবার দুপুরে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে প্রথম আলোর সঙ্গে
আলাপে এ কথা জানান তিনি।
মৌসুমী গতকাল বুধবার সংরক্ষিত নারী আসনের জন্য মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। তিনি বলেন, ‘চূড়ান্ত মনোনয়ন দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমি এটা নিয়ে কেন ভাবছি। কোথায় কী রটছে প্রধানমন্ত্রী এসব আমল দিচ্ছেন কি না, সেটা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। দ্যাটস ইট। প্রধানমন্ত্রী খুব ভালো করেই জানেন, কে কী করেছে। কে কী করে। এর বাইরে কে কী বলছে, এটা নিয়ে আমি চিন্তিত না। যাঁরা চাইছে না আমি এই কাজে যুক্ত হই, তাঁরা এই কথাগুলো ছড়াচ্ছে। তাঁরা বলে একটু আনন্দ পাচ্ছেন। আমি কখনো কোনো দলের সঙ্গে কাজ করিনি। যাঁরা আমার সঙ্গে ওঠাবসা করেন তাঁরা সবাই জানেন। যদি করেও থাকি এটা বের করা খুব সাধারণ বিষয়।’
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের ব্যাপারে মৌসুমীর বক্তব্য, সুন্দর একটা সময়ের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। এখন সেই সুন্দর সময়। তাই মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছি। আরেকটা বিষয়, ‘আমি প্রধানমন্ত্রীর মুখে শুনেছি, কারও সুপারিশ ছাড়া সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন দেওয়া হবে। এটা আমার বেশ ভালো লেগেছে। এ কথার পর আমার বিশ্বাস আরও বেড়েছে। মনে হয়েছে এখনই সুসময়। জনগণের অনেক ভালোবাসা পেয়েছি। ২৫ বছর ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছি। এখন আমার প্রতিদান দেওয়ার সময়। যদি কোনো একটা দলের সঙ্গে এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়, তাহলে বেশ ভালো হয়। কারণ যে দল ক্ষমতায় থাকে সেই দল অনেক সহযোগিতা করতে পারে। সরকারের পক্ষ থেকেও নারী উন্নয়নের জন্য অনেক বেশি চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।’
শোনা যাচ্ছে, এবার সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে দলের দুঃসময়ে যাঁরা পাশে ছিলেন তাঁদের ব্যাপারটি গুরুত্ব পাবে। আপনি কী মনে করছেন? ‘আমি মনে করাটা গুরুত্বপূর্ণ না। দুঃসময়ে যাঁরা ছিলেন তাঁদের অবশ্যই আগে দেওয়া উচিত। তার মানে এই নয় যে যাঁরা দুঃসময়ে ছিলেন না তাঁদের প্রতিভাকে মূল্যায়ন করা যাবে না। অনেকে হয়তো এমনটা ভাবেন, কিন্তু প্রধানমন্ত্রী এসব নিয়ে ভাবেন না। প্রধানমন্ত্রী ভাবেন না বলেই এবারের মন্ত্রিসভায় একটা চমক তিনি দেখিয়েছেন। মন্ত্রিসভার দিকে তাকালেই আমরা বুঝতে পারি, তিনি কী চান। বর্ষীয়ানদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, তাঁরা কিন্তু হাল ছেড়ে দেননি। তাঁরা জুনিয়রদের হাত ধরে রেখেছেন। আমরা চলচ্চিত্রে কী করি, নতুনেরা এলে সরে দাঁড়াই, নতুনেরা কাজ করে। তার মানে এই নয় যে আমরা শেষ হয়ে গেছি।’
প্রথম আলোর সঙ্গে কথা বলার আগে মৌসুমী সংবাদ সম্মেলন ডেকে তাঁর অবস্থান তুলে ধরেন। সংবাদ সম্মেলন ডেকে এই চিত্রনায়িকা জানালেন, সংরক্ষিত নারী আসন থেকে কেন তিনি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছেন। মৌসুমী বলেন, ‘যদি আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে সংসদে যেতে পারি তাহলে আমাকে কোনো একটা সেক্টরে কাজের সুযোগ দেবেন। একটা দায়িত্ব পাব। সেই দায়িত্ব পালন করতে পারলে ভালো লাগবে।’
মৌসুমী গতকাল বুধবার সংরক্ষিত নারী আসনের জন্য মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। তিনি বলেন, ‘চূড়ান্ত মনোনয়ন দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমি এটা নিয়ে কেন ভাবছি। কোথায় কী রটছে প্রধানমন্ত্রী এসব আমল দিচ্ছেন কি না, সেটা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। দ্যাটস ইট। প্রধানমন্ত্রী খুব ভালো করেই জানেন, কে কী করেছে। কে কী করে। এর বাইরে কে কী বলছে, এটা নিয়ে আমি চিন্তিত না। যাঁরা চাইছে না আমি এই কাজে যুক্ত হই, তাঁরা এই কথাগুলো ছড়াচ্ছে। তাঁরা বলে একটু আনন্দ পাচ্ছেন। আমি কখনো কোনো দলের সঙ্গে কাজ করিনি। যাঁরা আমার সঙ্গে ওঠাবসা করেন তাঁরা সবাই জানেন। যদি করেও থাকি এটা বের করা খুব সাধারণ বিষয়।’
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের ব্যাপারে মৌসুমীর বক্তব্য, সুন্দর একটা সময়ের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। এখন সেই সুন্দর সময়। তাই মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছি। আরেকটা বিষয়, ‘আমি প্রধানমন্ত্রীর মুখে শুনেছি, কারও সুপারিশ ছাড়া সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন দেওয়া হবে। এটা আমার বেশ ভালো লেগেছে। এ কথার পর আমার বিশ্বাস আরও বেড়েছে। মনে হয়েছে এখনই সুসময়। জনগণের অনেক ভালোবাসা পেয়েছি। ২৫ বছর ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছি। এখন আমার প্রতিদান দেওয়ার সময়। যদি কোনো একটা দলের সঙ্গে এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়, তাহলে বেশ ভালো হয়। কারণ যে দল ক্ষমতায় থাকে সেই দল অনেক সহযোগিতা করতে পারে। সরকারের পক্ষ থেকেও নারী উন্নয়নের জন্য অনেক বেশি চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।’
শোনা যাচ্ছে, এবার সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে দলের দুঃসময়ে যাঁরা পাশে ছিলেন তাঁদের ব্যাপারটি গুরুত্ব পাবে। আপনি কী মনে করছেন? ‘আমি মনে করাটা গুরুত্বপূর্ণ না। দুঃসময়ে যাঁরা ছিলেন তাঁদের অবশ্যই আগে দেওয়া উচিত। তার মানে এই নয় যে যাঁরা দুঃসময়ে ছিলেন না তাঁদের প্রতিভাকে মূল্যায়ন করা যাবে না। অনেকে হয়তো এমনটা ভাবেন, কিন্তু প্রধানমন্ত্রী এসব নিয়ে ভাবেন না। প্রধানমন্ত্রী ভাবেন না বলেই এবারের মন্ত্রিসভায় একটা চমক তিনি দেখিয়েছেন। মন্ত্রিসভার দিকে তাকালেই আমরা বুঝতে পারি, তিনি কী চান। বর্ষীয়ানদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, তাঁরা কিন্তু হাল ছেড়ে দেননি। তাঁরা জুনিয়রদের হাত ধরে রেখেছেন। আমরা চলচ্চিত্রে কী করি, নতুনেরা এলে সরে দাঁড়াই, নতুনেরা কাজ করে। তার মানে এই নয় যে আমরা শেষ হয়ে গেছি।’
প্রথম আলোর সঙ্গে কথা বলার আগে মৌসুমী সংবাদ সম্মেলন ডেকে তাঁর অবস্থান তুলে ধরেন। সংবাদ সম্মেলন ডেকে এই চিত্রনায়িকা জানালেন, সংরক্ষিত নারী আসন থেকে কেন তিনি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছেন। মৌসুমী বলেন, ‘যদি আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে সংসদে যেতে পারি তাহলে আমাকে কোনো একটা সেক্টরে কাজের সুযোগ দেবেন। একটা দায়িত্ব পাব। সেই দায়িত্ব পালন করতে পারলে ভালো লাগবে।’
No comments