তথ্য জানতে চাওয়ার জবাবে পেলেন ব্যবহৃত কনডম
ভারতের
রাজস্থান। সেখানকার একটি উন্নয়ন প্রকল্পে দুর্নীতি বিষয়ক তথ্য চেয়ে দুই
আবেদনকারী পঞ্চায়েত থেকে জবাব হিসেবে পেয়েছেন ব্যবহৃত কনডম। রাজস্থানের
হনুমানগড় জেলার ভদ্র তহসিলের ছানিবাদি গ্রামের বাসিন্দা বিকাশ চৌধুরী ও
মনোহর লাল। ২০০১ সালে গৃহীত একটি উন্নয়ন প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে
তথ্য জানতে চেয়ে তথ্য পাওয়ার অধিকার বিষয়ক আইনের (আরটিআই) অধীনে তারা গত
বছরের ১৬ই এপ্রিল আবেদন করেছিলেন গ্রাম পঞ্চায়েতে। আরটিআই আইনের অধীনে একজন
আবেদনকারীকে ৩০ দিনের মধ্যে জবাব দিতে হবে। কিন্তু এক্ষেত্রে বিকাশ ও
মনোহর জবাব পান সম্প্রতি। তারা বলেছেন, রাজ্যের তথ্য কমিশনের নির্দেশের পর
তাদেরকে ওই জবাব পাঠিয়েছে গ্রাম পঞ্চায়েত। প্রথমে জবাব পান বিকাশ চৌধুরী।
জবাবের খাম হাতে পেয়ে তারা আপ্লুত হন। এ জন্য তাদের গ্রামের ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসারকে ডাকেন, যাতে তিনিও দেখতে পারেন তাদের কাছে পাঠানো প্যাকেটের ভিতর কি আছে। বিকাশ চৌধুরী বলেন, কিন্তু বিডিও কর্মকর্তা আমাদের ডাকে সাড়া দেন নি। ফলে আমরাই গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে ওই খাম খুলি এবং তা ক্যামেরাবন্দি করি। তার ভিতর পাওয়া যায় ওই জন্মবিরতিকরণের ব্যবহৃত সামগ্রি। মনোহর লালের খামের ভিতরও ওই একই জিনিস। খবরের কাগজ দিয়ে মোড়ানো ছিল তা। এ বিষয়ে হনুমানগড় জিলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নবনীত কুমার বলেছেন, বিষয়টি পরিস্কার করতে তারা তদন্ত করছেন। তিনি বলেছেন, গ্রামে দু’গ্রুপের মধ্যে বিরোধের জের ধরে এমনটা ঘটে থাকতে পারে।
জবাবের খাম হাতে পেয়ে তারা আপ্লুত হন। এ জন্য তাদের গ্রামের ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসারকে ডাকেন, যাতে তিনিও দেখতে পারেন তাদের কাছে পাঠানো প্যাকেটের ভিতর কি আছে। বিকাশ চৌধুরী বলেন, কিন্তু বিডিও কর্মকর্তা আমাদের ডাকে সাড়া দেন নি। ফলে আমরাই গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে ওই খাম খুলি এবং তা ক্যামেরাবন্দি করি। তার ভিতর পাওয়া যায় ওই জন্মবিরতিকরণের ব্যবহৃত সামগ্রি। মনোহর লালের খামের ভিতরও ওই একই জিনিস। খবরের কাগজ দিয়ে মোড়ানো ছিল তা। এ বিষয়ে হনুমানগড় জিলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নবনীত কুমার বলেছেন, বিষয়টি পরিস্কার করতে তারা তদন্ত করছেন। তিনি বলেছেন, গ্রামে দু’গ্রুপের মধ্যে বিরোধের জের ধরে এমনটা ঘটে থাকতে পারে।
No comments