সামনে আয় মজা দেখাব- পুলিশকে চ্যালেঞ্জ শিবিরের by মফিজুল সাদিক ও নুর মোহাম্মদ
আয় সামনে আয়, তোদেরকে মজা দেখাবে।-
পুলিশকে লক্ষ্য করে এ চ্যালেঞ্জ ছুঁড়েছে জামায়াত-শিবির ক্যাডাররা। বিক্ষোভ
কর্মসূচি পালনকালে শনিবার সকাল ১০টার দিকে
নাইটিঙ্গেল মোড় থেকে মতিঝিল শাপলা চত্বর পর্যন্ত মিছিলকালে তারা রাস্তার পাশে মোতায়েন পুলিশের উদ্দেশ্যে এ চ্যালেঞ্জ ছোঁড়ে।
জামায়াত-শিবিরের এ উস্কানিতে অবশ্য সাড়া দেয়নি পুলিশ। নীরব থেকে এড়িযে গেছে উস্কানি।
পুলিশ ছাড়াও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে নানা ধরনের হুমকিমূলক স্লোগান দিতে থাকে শিবির কর্মীরা। এ সময় ‘হই হই রই রই/ ছাত্রলীগ তোরা গেলি কই’ ও ‘দিয়েছি রক্ত, আরো দেবো রক্ত/ ভাইয়ের লাশের বদলে লাশ নেব’ জাতীয় স্লোগান দেওয়া হয় শিবিরের মিছিলে।
তাদের মিছিলের সময় কাকরাইল মোড় থেকে নয়াপল্টন, ফকিরাপুল মোড়, আরামবাগ পুলিশ বক্স ও নটরডেম কলেজ এলাকাসহ মতিঝিলের সব রাস্তায় যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এমনকি মতিঝিল মোড়ে গিয়ে রাস্তা বন্ধ করেও সমাবেশে করে তারা।
এ সমাবেশ থেকে এ এলাকায় দায়িত্বরত মতিঝিল জোনের এডিসি মেহেদী হাসানকে লক্ষ করে শিবির কর্মীরা হুঙ্কার দিয়ে বলে, ‘‘তুই কাছে আয় তোকেই খুজঁছি আমরা। আমার ভাই শহীদ হয়েছে, তোকে মেরে এর বদলা নেবো।’’
সমাবেশে ঢাকা মহানগর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি সেলিম উদ্দীন পুলিশকে লক্ষ করে বলেন, “অনেক দিন পর আপনাদের শুভবুদ্ধির উদয় হয়েছে।
এ সময় জামায়াত-শিবিরের মিছিলে বাধা না দেওয়ায় পুলিশকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
পুলিশকে লক্ষ করে তিনি বলেন, “আজ জামায়াত-শিবিরের মিছিল সমাবেশ প্রমাণ করেছে- বাধা না দিলে আমরা কোনো ধ্বংসাত্মক কর্মসূচিতে যাই না।”
অপরদিকে মতিঝিল জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (পেট্রল) আব্দুস সালাম বাংলানিউজকে বলেন, “গণতান্ত্রিক দেশে সভা-সমাবেশ করার অধিকার সবারই আছে। তাই তাদের মিছিল করার সুযোগ দিয়েছি। এরা এখন পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ মিছিল করছে। তাই আমরা পর্যবেক্ষণে আছি।”
উল্লেখ্য, গত বৃস্পতিবার জামায়াতের ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতালে বগুড়ায় জামায়াত-শিবিরের ৩ কর্মী নিহত ও অবিলম্বে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল বাতিল করে আটক জামায়াত নেতাদের মুক্তি দাবিতে শনিবার বিক্ষোভ করছে জামায়াত-শিবির।
পুলিশ ছাড়াও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে নানা ধরনের হুমকিমূলক স্লোগান দিতে থাকে শিবির কর্মীরা। এ সময় ‘হই হই রই রই/ ছাত্রলীগ তোরা গেলি কই’ ও ‘দিয়েছি রক্ত, আরো দেবো রক্ত/ ভাইয়ের লাশের বদলে লাশ নেব’ জাতীয় স্লোগান দেওয়া হয় শিবিরের মিছিলে।
তাদের মিছিলের সময় কাকরাইল মোড় থেকে নয়াপল্টন, ফকিরাপুল মোড়, আরামবাগ পুলিশ বক্স ও নটরডেম কলেজ এলাকাসহ মতিঝিলের সব রাস্তায় যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এমনকি মতিঝিল মোড়ে গিয়ে রাস্তা বন্ধ করেও সমাবেশে করে তারা।
এ সমাবেশ থেকে এ এলাকায় দায়িত্বরত মতিঝিল জোনের এডিসি মেহেদী হাসানকে লক্ষ করে শিবির কর্মীরা হুঙ্কার দিয়ে বলে, ‘‘তুই কাছে আয় তোকেই খুজঁছি আমরা। আমার ভাই শহীদ হয়েছে, তোকে মেরে এর বদলা নেবো।’’
সমাবেশে ঢাকা মহানগর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি সেলিম উদ্দীন পুলিশকে লক্ষ করে বলেন, “অনেক দিন পর আপনাদের শুভবুদ্ধির উদয় হয়েছে।
এ সময় জামায়াত-শিবিরের মিছিলে বাধা না দেওয়ায় পুলিশকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
পুলিশকে লক্ষ করে তিনি বলেন, “আজ জামায়াত-শিবিরের মিছিল সমাবেশ প্রমাণ করেছে- বাধা না দিলে আমরা কোনো ধ্বংসাত্মক কর্মসূচিতে যাই না।”
অপরদিকে মতিঝিল জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (পেট্রল) আব্দুস সালাম বাংলানিউজকে বলেন, “গণতান্ত্রিক দেশে সভা-সমাবেশ করার অধিকার সবারই আছে। তাই তাদের মিছিল করার সুযোগ দিয়েছি। এরা এখন পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ মিছিল করছে। তাই আমরা পর্যবেক্ষণে আছি।”
উল্লেখ্য, গত বৃস্পতিবার জামায়াতের ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতালে বগুড়ায় জামায়াত-শিবিরের ৩ কর্মী নিহত ও অবিলম্বে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল বাতিল করে আটক জামায়াত নেতাদের মুক্তি দাবিতে শনিবার বিক্ষোভ করছে জামায়াত-শিবির।
No comments