মিঠাপুকুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স- চিকিৎসকের ২১টি পদে কর্মরত মাত্র পাঁচজন
রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সে চিকিৎসকের ২১টি পদের মধ্যে মাত্র পাঁচজন কর্মরত আছেন। এ অবস্থায়
চিকিৎসা নিতে আসা অনেক রোগী চিকিৎসা না পেয়ে ফিরে যান।
উপজেলার
মিলনপুর ইউনিয়নের মিলনপুর গ্রামের আউয়াল মিয়া (৫৫) দাঁতের ব্যথায়
ভুগছিলেন। তিনি শনিবার চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে এলে তাঁকে ভর্তি না করে
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। একই দিন দুর্গাপুর ইউনিয়নের
কাশিপুর গ্রামের হোসেন মিয়া (৫০) নাকের ব্যথার চিকিৎসা নিতে এলে চিকিৎসকের
অভাবে তাঁর চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয়নি বলে তিনি অভিযোগ করেন।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, মিঠাপুকুর উপজেলার ১৭টি ইউনিয়নে প্রায় ছয় লাখ লোকের বাস। ২০০৭ সালে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৩২ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। ২০০৭ সালের অক্টোবর মাসে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যোগদানের পর পরই ছয়জন চিকিৎসক প্রেষণে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চলে যান।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম বলেন, এমনিতেই চিকিৎসক সংকট। তার ওপর দীর্ঘদিন ধরে কয়েকজন চিকিৎসক প্রেষণে রয়েছেন।
এ ছাড়া দীর্ঘদিন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক্স-রে যন্ত্রটিও বিকল হয়ে পড়ে আছে। চিকিৎসকের অভাবে পাঁচ বছর ধরে ইসিজিযন্ত্রটি বাক্সবন্দী অবস্থায় পড়ে আছে। অস্ত্রোপচারের কক্ষটিও বন্ধ রয়েছে। এসব নানা কারণে চিকিৎসাসেবা দিতে কষ্ট হচ্ছে।
জেলা সিভিল সার্জন রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ‘চিকিৎসকের প্রেষণে চাকরি করার বিষয়টি আমাদের এখতিয়ারে নেই। এটি বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর দেখে থাকে।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর রংপুর বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক রেজাউল করিম জানান, চিকিৎসকের প্রেষণের বিষয়টি ঢাকার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয় থেকে করা হয়। যেখানে একেবারেই চিকিৎসক নেই, সেখানে তাঁদের প্রেষণে কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, মিঠাপুকুর উপজেলার ১৭টি ইউনিয়নে প্রায় ছয় লাখ লোকের বাস। ২০০৭ সালে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৩২ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। ২০০৭ সালের অক্টোবর মাসে এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যোগদানের পর পরই ছয়জন চিকিৎসক প্রেষণে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চলে যান।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম বলেন, এমনিতেই চিকিৎসক সংকট। তার ওপর দীর্ঘদিন ধরে কয়েকজন চিকিৎসক প্রেষণে রয়েছেন।
এ ছাড়া দীর্ঘদিন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক্স-রে যন্ত্রটিও বিকল হয়ে পড়ে আছে। চিকিৎসকের অভাবে পাঁচ বছর ধরে ইসিজিযন্ত্রটি বাক্সবন্দী অবস্থায় পড়ে আছে। অস্ত্রোপচারের কক্ষটিও বন্ধ রয়েছে। এসব নানা কারণে চিকিৎসাসেবা দিতে কষ্ট হচ্ছে।
জেলা সিভিল সার্জন রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ‘চিকিৎসকের প্রেষণে চাকরি করার বিষয়টি আমাদের এখতিয়ারে নেই। এটি বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর দেখে থাকে।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর রংপুর বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক রেজাউল করিম জানান, চিকিৎসকের প্রেষণের বিষয়টি ঢাকার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয় থেকে করা হয়। যেখানে একেবারেই চিকিৎসক নেই, সেখানে তাঁদের প্রেষণে কাজ করার অনুমতি দেওয়া হয়।
No comments