৭ মাসে রাজস্ব আদায় ল্যমাত্রার চেয়ে ৩ হাজার কোটি টাকা কমঃ এনবিআর চেয়ারম্যান
চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে রাজস্ব আদায় ল্যমাত্রার চেয়ে তিন হাজার
কোটি টাকা কম হয়েছে। অর্থবছরের বাকি পাঁচ মাসে ল্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব
আদায়ে এনবিআরের মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা তিন দফা সুপারিশ করেছেন বলে জানা
গেছে।
এনবিআরের এক পর্যালোচনা সভায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
চট্টগ্রাম শুল্ক ভবনে গত বৃহস্পতিবার রাতে এনবিআরের পূর্বাঞ্চলীয় শুল্ক,
মূসক ও আয়কর বিভাগের বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তাদের সাথে অভ্যন্তরীণ সম্পদ
বিভাগের সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন এক রাজস্ব পর্যালোচনা সভায়
মিলিত হন। সভায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (শুল্ক প্রশাসন) হুসেইন
আহমেদ, সদস্য (শুল্ক রফতানি ও বন্ড) মো: নাসির উদ্দীন, সদস্য (আয়কর) সৈয়দ
মো: আমিনুল করিম, সদস্য (আয়কর) মো: শাহজাহানসহ চট্টগ্রাম, কুমিল্লা ও
সিলেট অঞ্চলের কাস্টমস, ভ্যাট ও আয়কর বিভাগের কমিশনার, অতিরিক্ত কমিশনার ও
যুগ্ম কমিশনাররা উপস্থিত ছিলেন।
পর্যালোচনা সভায় এনবিআরের চেয়ারম্যান বলেন, চলতি অর্থবছরের সাত মাস অতিক্রম হতে চলেছে। চলতি অর্থবছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ল্যমাত্রা এক লাখ ১২ হাজার কোটি টাকা। গত সাত মাসে রাজস্ব আদায় ল্যমাত্রার তুলনায় তিন হাজার কোটি টাকা কম আদায় হয়েছে। তবে প্রবৃদ্ধি হয়েছে গত বছরের তুলনায় ১৪ শতাংশ।
বছরের বাকি পাঁচ মাসে কাক্সিক্ষত ল্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আদায়ের ল্েয নিজ নিজ দফতরের কর্মকর্তাদের বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণের জন্য নির্দেশনা দেন তিনি। বিশেষত যেসব সেক্টরে এখনো প্রচুর রাজস্ব বৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে সেসব সেক্টরকে চিহ্নিত করে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম গ্রহণেরও নির্দেশনা দেয়া হয়। রাজস্ব আদায় ও প্রশাসনিক শৃঙ্খলাবোধের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প থেকে সব ধরনের সহায়তা দেয়া হবে বলেও তিনি কর্মকর্তাদের আশ্বস্ত করেন। মুক্ত আলোচনায় মাঠপর্যায়ের কমিশনাররা রাজস্ব আদায়কার্যক্রম জোরদারে উচ্চ আদালতের মামলাগুলো নিষ্পত্তিকরণে অ্যাটর্নি জেনারেল দফতরের মাধ্যমে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ; অডিটকার্যক্রম জোরদার অ্যাকাডেমিগুলোতে অডিটের ওপর বিশেষ প্রশিণ কোর্সের ব্যবস্থা করা এবং মাঠপর্যায়ের বিভিন্ন দফতরের জন্য জনবল নিয়োগ ও টিওএন্ডইভুক্ত বিভিন্ন যানবাহন ও অফিস সরঞ্জামাদি ক্রয়ে সরকারি অনুমোদন দ্রুত করার সুপারিশ করেন
পর্যালোচনা সভায় এনবিআরের চেয়ারম্যান বলেন, চলতি অর্থবছরের সাত মাস অতিক্রম হতে চলেছে। চলতি অর্থবছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ল্যমাত্রা এক লাখ ১২ হাজার কোটি টাকা। গত সাত মাসে রাজস্ব আদায় ল্যমাত্রার তুলনায় তিন হাজার কোটি টাকা কম আদায় হয়েছে। তবে প্রবৃদ্ধি হয়েছে গত বছরের তুলনায় ১৪ শতাংশ।
বছরের বাকি পাঁচ মাসে কাক্সিক্ষত ল্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আদায়ের ল্েয নিজ নিজ দফতরের কর্মকর্তাদের বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণের জন্য নির্দেশনা দেন তিনি। বিশেষত যেসব সেক্টরে এখনো প্রচুর রাজস্ব বৃদ্ধির সুযোগ রয়েছে সেসব সেক্টরকে চিহ্নিত করে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম গ্রহণেরও নির্দেশনা দেয়া হয়। রাজস্ব আদায় ও প্রশাসনিক শৃঙ্খলাবোধের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প থেকে সব ধরনের সহায়তা দেয়া হবে বলেও তিনি কর্মকর্তাদের আশ্বস্ত করেন। মুক্ত আলোচনায় মাঠপর্যায়ের কমিশনাররা রাজস্ব আদায়কার্যক্রম জোরদারে উচ্চ আদালতের মামলাগুলো নিষ্পত্তিকরণে অ্যাটর্নি জেনারেল দফতরের মাধ্যমে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ; অডিটকার্যক্রম জোরদার অ্যাকাডেমিগুলোতে অডিটের ওপর বিশেষ প্রশিণ কোর্সের ব্যবস্থা করা এবং মাঠপর্যায়ের বিভিন্ন দফতরের জন্য জনবল নিয়োগ ও টিওএন্ডইভুক্ত বিভিন্ন যানবাহন ও অফিস সরঞ্জামাদি ক্রয়ে সরকারি অনুমোদন দ্রুত করার সুপারিশ করেন
No comments