ফকল্যান্ডস নিয়ে বিরোধ-ব্রিটেনের আলোচনার প্রস্তাবে আর্জেন্টিনার না
ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জের কর্তৃপক্ষকে সঙ্গে
নিয়ে ব্রিটেনের আলোচনার প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে আর্জেন্টিনা। দেশটির
পররাষ্ট্রমন্ত্রী একতর তিমারম্যান বলেছেন, সমস্যা সমাধানে লন্ডন ও বুয়েনস
এইরেসের দ্বিপক্ষীয় আলোচনার ওপর গুরুত্বারোপ করেছে জাতিসংঘ। তারা তৃতীয়
কারো উপস্থিতিকে স্বীকৃতি দেবে না।
ফকল্যান্ডস নিয়ে
আলোচনার জন্য আগামী সপ্তাহে লন্ডন যাওয়ার কথা আর্জেন্টিনার
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর। এর আগেই ব্রিটেনের পররাষ্ট্র বিভাগ থেকে এ প্রস্তাব
দেওয়া হলো। ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জের আইন পরিষদ জানায়, চলমান বিরোধ নিয়ে তারা
আর্জেন্টিনার সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করতে আগ্রহী। কারণ তারা আর্জেন্টিনার
সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক চায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ব্রিটেন ওই আমন্ত্রণ
জানায় আর্জেন্টিনাকে। প্রসঙ্গত, ফকল্যান্ডসের মালিকানা নিয়ে ব্রিটেন ও
আর্জেন্টিনার মধ্যে চলমান বিরোধের মীমাংসা করতে আগামী মাসে গণভোট অনুষ্ঠিত
হবে।
তিমারম্যান জানান, উইলিয়াম হেগের এ আমন্ত্রণ জানানোর অর্থ হচ্ছে তিনি দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় বসতে চান না। হেগকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, 'গতকাল (বৃহস্পতিবার) আমি আপনার (হেগ) চিঠি পেয়ে দুঃখ পেয়েছি। কারণ ফকল্যান্ডস নিয়ে আলোচনায় আপনার আপত্তির এ বিষয়টি অত্যন্ত লজ্জার। এর ফলে বিভিন্ন বিষয়ে ব্রিটেনের সঙ্গে আর্জেন্টিনার কাজ করার আগ্রহ কমে যাবে।' তবে এ নিয়ে ব্রিটেন কোনো মন্তব্য করেনি।
দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জের মালিকানা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আর্জেন্টিনা ও ব্রিটেনের মধ্যে বিরোধ চলছে। উনিশ শতকের ত্রিশের দশকে ব্রিটেন ওই দ্বীপপুঞ্জ দখল করে। এ দ্বীপের মালিকানা নিয়ে ১৯৮২ সালে আর্জেন্টিনা ও ব্রিটেন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। ৭৪ দিনের ওপর যুদ্ধে আর্জেন্টিনা পরাজিত হয়। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
তিমারম্যান জানান, উইলিয়াম হেগের এ আমন্ত্রণ জানানোর অর্থ হচ্ছে তিনি দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় বসতে চান না। হেগকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, 'গতকাল (বৃহস্পতিবার) আমি আপনার (হেগ) চিঠি পেয়ে দুঃখ পেয়েছি। কারণ ফকল্যান্ডস নিয়ে আলোচনায় আপনার আপত্তির এ বিষয়টি অত্যন্ত লজ্জার। এর ফলে বিভিন্ন বিষয়ে ব্রিটেনের সঙ্গে আর্জেন্টিনার কাজ করার আগ্রহ কমে যাবে।' তবে এ নিয়ে ব্রিটেন কোনো মন্তব্য করেনি।
দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থিত ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জের মালিকানা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আর্জেন্টিনা ও ব্রিটেনের মধ্যে বিরোধ চলছে। উনিশ শতকের ত্রিশের দশকে ব্রিটেন ওই দ্বীপপুঞ্জ দখল করে। এ দ্বীপের মালিকানা নিয়ে ১৯৮২ সালে আর্জেন্টিনা ও ব্রিটেন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। ৭৪ দিনের ওপর যুদ্ধে আর্জেন্টিনা পরাজিত হয়। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
No comments