অভিজ্ঞতা অর্জন করতে বিদেশে গেলেন তাঁরা!
চট্টগ্রামের নাসিরাবাদে ‘সিডিএ স্কয়ার’ নামে তিনটি আবাসিক ভবন নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় সিডিএর সেই চার প্রকৌশলী ও মন্ত্রণালয়ের চার কর্মকর্তা আমেরিকা-ইউরোপ সফরে গেলেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে তাঁরা বাংলাদেশ ছেড়েছেন বলে জানা গেছে।
চার প্রকৌশলীসহ আটজনের জন্য সিডিএর গৃহ-আবাসন তহবিল থেকে বিমানভাড়া ও ভ্রমণ ভাতা বাবদ প্রায় ৬৮ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। গত বুধবার সিডিএর প্রকল্প পরিচালকসহ চার প্রকৌশলী নিজ নিজ কার্যালয় থেকে বিদায় নেন। তবে ওই চারজনের অনুপস্থিতিতে কারা দায়িত্ব পালন করবেন, সে ব্যাপারে দাপ্তরিক আদেশ জারি হয়নি। সিডিএর সচিব কেবল দাপ্তরিক আদেশ জারি করেন।
সিডিএর সচিব তাহেরা ফেরদৌস বেগম প্রথম আলোকে বলেন, ‘সিডিএর কেউ বিদেশ সফরে যাচ্ছেন কি না, তা আমার জানা নেই। এ ব্যাপারে কোনো দাপ্তরিক আদেশ জারি করা হয়নি।’
সিডিএর দায়িত্বশীল এক প্রকৌশলী নাম প্রকাশ না করে জানান, ভ্রমণকারীরা বুধবারের মধ্যে সমুদয় টাকা পেয়ে গেছেন। আর সফরকারীদের মধ্যে দুদকের মামলার তিন আসামি আছেন বলে বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছে।
সূত্র জানায়, পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত-অবকাঠামো বিভাগের যুগ্ম প্রধান এস এম জহির খান, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. খলিলুর রহমান ও একই মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা বিভাগের উপপ্রধান মোহাম্মদ জালাল আহমেদ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক বিশ্লেষক মোখলেছুজ্জামান এবং সিডিএর চার নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, আহম্মদ মঈনুদ্দীন, মুহাম্মদ শাহাবুদ্দীন খালেদ ও মো. শামীম বিদেশ সফরে গেছেন বলে জানা গেছে।
ভ্রমণকারীদের মধ্যে সিডিএ স্কয়ারের প্রকল্প পরিচালক ও নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শামীমের বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। বাকি তিন প্রকৌশলী যথাক্রমে মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, আহম্মদ মঈনুদ্দীন ও মুহাম্মদ শাহাবুদ্দীন খালেদের দুদকের করা একাধিক মামলার বিচার চলছে চট্টগ্রামের আদালতে।
সূত্র জানায়, আট কর্মকর্তার বিদেশ সফরের সরকারি আদেশ হয়েছে অনেক আগেই। এটা তাঁদের শিক্ষা সফর। সিডিএর গৃহ-আবাসন প্রকল্প থেকেই খরচের টাকা জোগান দেওয়া হয়েছে। সেই দেশের ভবনগুলো কীভাবে নির্মাণ হচ্ছে, তা সরেজমিনে দেখতে তাঁরা বিদেশ সফরের জন্য মনোনীত হন। সফরকারীরা সেই অভিজ্ঞতা সিডিএ স্কয়ার নামের তিনটি বহুতল ভবন নির্মাণ করতে কাজে লাগাবেন!
সিডিএ স্কয়ারের প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ শামীম গত বুধবার রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছে।’
সিডিএ সূত্র জানায়, চার প্রকৌশলীসহ আটজনের বিমানভাড়া বাবদ ৩১ লাখ ৬৫ হাজার ২১৬ টাকা গত ১৯ জানুয়ারি ছাড়া হয়। আর ভ্রমণ ভাতা বাবদ বাকি ৩৬ লাখ ৪৩ হাজার ৮৯৭ টাকা ছাড়া হয় গত মঙ্গলবার।
‘ভবন নির্মাণের অভিজ্ঞতা নিতে ইউরোপ-আমেরিকা সফর!’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন গত ১৯ ডিসেম্বর প্রথম আলোয় প্রকাশিত হয়।
সিডিএর সচিব তাহেরা ফেরদৌস বেগম প্রথম আলোকে বলেন, ‘সিডিএর কেউ বিদেশ সফরে যাচ্ছেন কি না, তা আমার জানা নেই। এ ব্যাপারে কোনো দাপ্তরিক আদেশ জারি করা হয়নি।’
সিডিএর দায়িত্বশীল এক প্রকৌশলী নাম প্রকাশ না করে জানান, ভ্রমণকারীরা বুধবারের মধ্যে সমুদয় টাকা পেয়ে গেছেন। আর সফরকারীদের মধ্যে দুদকের মামলার তিন আসামি আছেন বলে বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছে।
সূত্র জানায়, পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত-অবকাঠামো বিভাগের যুগ্ম প্রধান এস এম জহির খান, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. খলিলুর রহমান ও একই মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা বিভাগের উপপ্রধান মোহাম্মদ জালাল আহমেদ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক বিশ্লেষক মোখলেছুজ্জামান এবং সিডিএর চার নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, আহম্মদ মঈনুদ্দীন, মুহাম্মদ শাহাবুদ্দীন খালেদ ও মো. শামীম বিদেশ সফরে গেছেন বলে জানা গেছে।
ভ্রমণকারীদের মধ্যে সিডিএ স্কয়ারের প্রকল্প পরিচালক ও নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শামীমের বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। বাকি তিন প্রকৌশলী যথাক্রমে মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, আহম্মদ মঈনুদ্দীন ও মুহাম্মদ শাহাবুদ্দীন খালেদের দুদকের করা একাধিক মামলার বিচার চলছে চট্টগ্রামের আদালতে।
সূত্র জানায়, আট কর্মকর্তার বিদেশ সফরের সরকারি আদেশ হয়েছে অনেক আগেই। এটা তাঁদের শিক্ষা সফর। সিডিএর গৃহ-আবাসন প্রকল্প থেকেই খরচের টাকা জোগান দেওয়া হয়েছে। সেই দেশের ভবনগুলো কীভাবে নির্মাণ হচ্ছে, তা সরেজমিনে দেখতে তাঁরা বিদেশ সফরের জন্য মনোনীত হন। সফরকারীরা সেই অভিজ্ঞতা সিডিএ স্কয়ার নামের তিনটি বহুতল ভবন নির্মাণ করতে কাজে লাগাবেন!
সিডিএ স্কয়ারের প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ শামীম গত বুধবার রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছে।’
সিডিএ সূত্র জানায়, চার প্রকৌশলীসহ আটজনের বিমানভাড়া বাবদ ৩১ লাখ ৬৫ হাজার ২১৬ টাকা গত ১৯ জানুয়ারি ছাড়া হয়। আর ভ্রমণ ভাতা বাবদ বাকি ৩৬ লাখ ৪৩ হাজার ৮৯৭ টাকা ছাড়া হয় গত মঙ্গলবার।
‘ভবন নির্মাণের অভিজ্ঞতা নিতে ইউরোপ-আমেরিকা সফর!’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন গত ১৯ ডিসেম্বর প্রথম আলোয় প্রকাশিত হয়।
No comments