‘ফৌজদারি কার্যবিধি অনুসরণ না করায় মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতার করা যাচ্ছে না’
ফৌজদারি কার্যবিধির বিধান সঠিকভাবে অনুসরণ না করে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা করায়
আমার দেশের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতার করতে পারছে না
পুলিশ।
একই কারণে মরহুম ফজলুল হক আমিনীকেও গ্রেফতার করা যায়নি বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র।
সূত্র বলছে, এই দুইজনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় পুলিশ ফৌজদারি
কার্যবিধি ১৯৯৮-এর ১৯৬ ও ১৯৬ (ক) ধারা অনুসরণ করেনি। নতুন বার্তা ডটকম।
পুলিশের রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার পর আসামি গ্রেফতার ও আদালতে মামলায় জটিলতা তৈরি হওয়ার পরিপ্রেেিত এই ধারা দু’টি যথাযথভাবে অনুসরণ করার নির্দেশ দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গত ২৩ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোহাম্মদ আবু সাঈদ মোল্লা স্বারিত নির্দেশপত্রটি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দেয়া হয়েছে। তারা হলেনÑ পুলিশের মহাপরিদর্শক, সব পুলিশ কমিশনার, ডিআইজি, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ সুপার।
ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘দণ্ডবিধির কিছু কিছু ধারায় মামলা রুজু করার আগে ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮-এর ১৯৬ ও ১৯৬-ক ধারা মোতাবেক সরকারের অনুমোদন গ্রহণের আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু ইদানীং ল করা যাচ্ছে, এসব ধারার ব্যত্যয় ঘটিয়ে সরকারের অনুমোদন ছাড়াই দণ্ডবিধির সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা করা হচ্ছে।’
ওই চিঠিতে আরো বলা হয়, ‘মামলার পরে তদন্ত পর্যায়ে বা আদালতে চার্জশিট দাখিল করার পরে সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮-এর ১৯৬ ও ১৯৬-ক (প্রযোজ্য েেত্র) ধারায় সরকারের অনুমোদন গ্রহণের কার্যক্রম শুরু করেন। মামলার েেত্র ফৌজদারি কার্যবিধির উল্লিখিত বিধান অনুসরণ না করায় আসামিরা সহজেই জামিন লাভ করেন এবং বিচার প্রক্রিয়ায় আইনগত জটিলতার সৃষ্টি হয়।’
চিঠিতে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা করার আগে ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮-এর ১৯৬ ও ১৯৬-ক ধারার বিধান যথাযথভাবে অনুসরণ করে সরকারের অনুমোদন গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করার নির্দেশ দেয়া হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় আদালত জামিন না দিলেও ওই মামলায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন না থাকায় তাকে গ্রেফতার করতে পারছে না পুলিশ। একই কারণে এর আগে সংবিধান ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলে দেয়ার হুমকির অভিযোগে ফজলুল হক আমিনীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হলেও তাকে গ্রেফতারের েেত্র জটিলতা সৃষ্টি হয়। এসব বিষয় আমলে নিয়েই মূলত নির্দেশনাটি জারি করা হয়।
অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম এ বিষয়ে বলেন, ‘বিদ্যমান আইনটি আরো কঠোর করা উচিত। কারণ অনেকে আসামিপরে সাথে যোগসাজশ করে আইনের ফাঁকফোকর রেখে মামলা করে।’
মাহমুদুর রহমানের প্রসঙ্গ টেনে তিনি আরো বলেন, ‘আইন অনুযায়ী তাকে আটক করা উচিত ছিল। কিন্তু কী কারণে তাকে সেদিন গ্রেফতার করা হয়নি, তা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীই ভালো বলতে পারবে।’
একটি সূত্র জানায়, একজন রাজনীতিবিদের নির্দেশে পুলিশ তাৎণিকভাবে মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা করে। এ সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের বিষয়টিও আমলে নেয়নি পুলিশ।
পুলিশের রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার পর আসামি গ্রেফতার ও আদালতে মামলায় জটিলতা তৈরি হওয়ার পরিপ্রেেিত এই ধারা দু’টি যথাযথভাবে অনুসরণ করার নির্দেশ দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। গত ২৩ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোহাম্মদ আবু সাঈদ মোল্লা স্বারিত নির্দেশপত্রটি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দেয়া হয়েছে। তারা হলেনÑ পুলিশের মহাপরিদর্শক, সব পুলিশ কমিশনার, ডিআইজি, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ সুপার।
ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘দণ্ডবিধির কিছু কিছু ধারায় মামলা রুজু করার আগে ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮-এর ১৯৬ ও ১৯৬-ক ধারা মোতাবেক সরকারের অনুমোদন গ্রহণের আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু ইদানীং ল করা যাচ্ছে, এসব ধারার ব্যত্যয় ঘটিয়ে সরকারের অনুমোদন ছাড়াই দণ্ডবিধির সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা করা হচ্ছে।’
ওই চিঠিতে আরো বলা হয়, ‘মামলার পরে তদন্ত পর্যায়ে বা আদালতে চার্জশিট দাখিল করার পরে সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮-এর ১৯৬ ও ১৯৬-ক (প্রযোজ্য েেত্র) ধারায় সরকারের অনুমোদন গ্রহণের কার্যক্রম শুরু করেন। মামলার েেত্র ফৌজদারি কার্যবিধির উল্লিখিত বিধান অনুসরণ না করায় আসামিরা সহজেই জামিন লাভ করেন এবং বিচার প্রক্রিয়ায় আইনগত জটিলতার সৃষ্টি হয়।’
চিঠিতে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা করার আগে ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮-এর ১৯৬ ও ১৯৬-ক ধারার বিধান যথাযথভাবে অনুসরণ করে সরকারের অনুমোদন গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করার নির্দেশ দেয়া হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় আদালত জামিন না দিলেও ওই মামলায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন না থাকায় তাকে গ্রেফতার করতে পারছে না পুলিশ। একই কারণে এর আগে সংবিধান ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলে দেয়ার হুমকির অভিযোগে ফজলুল হক আমিনীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হলেও তাকে গ্রেফতারের েেত্র জটিলতা সৃষ্টি হয়। এসব বিষয় আমলে নিয়েই মূলত নির্দেশনাটি জারি করা হয়।
অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম এ বিষয়ে বলেন, ‘বিদ্যমান আইনটি আরো কঠোর করা উচিত। কারণ অনেকে আসামিপরে সাথে যোগসাজশ করে আইনের ফাঁকফোকর রেখে মামলা করে।’
মাহমুদুর রহমানের প্রসঙ্গ টেনে তিনি আরো বলেন, ‘আইন অনুযায়ী তাকে আটক করা উচিত ছিল। কিন্তু কী কারণে তাকে সেদিন গ্রেফতার করা হয়নি, তা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীই ভালো বলতে পারবে।’
একটি সূত্র জানায়, একজন রাজনীতিবিদের নির্দেশে পুলিশ তাৎণিকভাবে মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা করে। এ সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের বিষয়টিও আমলে নেয়নি পুলিশ।
No comments