মৈত্রীবন্ধন: এগিয়ে চলোপাঠক মন্তব্য-এ মহৎ উদ্যোগ সফল হোক
‘সাধু উদ্যোগ! মহৎ উদ্যোগ! কিন্তু এযাবৎ আমরা যা দেখেছি, তাতে দেখা গেছে ভারত আমাদের থেকে শুধু নিয়েছে, দেয়নি তেমন কিছুই। ভারত থেকে তেমন কোনো কিছু না পাওয়ার পেছনে আমাদের দেশের শাসকগোষ্ঠীর ক্ষমতার মসনদ আঁকড়ে থাকার প্রবণতার জন্য ভারতের সমর্থন অর্জনের অলীক প্রচেষ্টা এবং শাসকগোষ্ঠীর ও কূটনীতিকদের অদূরদর্শিতাও কম দায়ী নয়।’
তবু মানুষ আশায় বুক বাঁধে। ‘আমরা বাংলাদেশের দৈনিক প্রথম আলো এবং ভারতের দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া পত্রিকার এ মহৎ উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। তাদের এই মহৎ উদ্যোগ সফল হোক—এ কামনা করি। ভারত, বাংলাদেশসহ এই উপমহাদেশের সব রাষ্ট্র ও জাতি নিজেদের মধ্যে বিভেদ-বিসম্বাদ দূর করে আলোর পথে, শান্তির পথে তাদের পথচলা নব-উদ্যমে শুরু করুক। শুরু হোক মৈত্রীর প্রকৃত সেতুবন্ধ।’
প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের ‘ভারত, দরজা খুলে দাও’ শীর্ষক লেখা পড়ে প্রথম আলোর অনলাইনে এ মন্তব্য করেছেন পাঠক মহতাফ হোসেন।
বাংলাদেশের সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক প্রথম আলো এবং ভারতের বিখ্যাত ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া যৌথ উদ্যোগে শুরু করেছে ‘মৈত্রীবন্ধন: এগিয়ে চলো’ কার্যক্রম।
এ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গতকাল বুধবার প্রথম আলোয় সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান, সাংবাদিক-লেখক সৈয়দ আবুল মকসুদ, পশ্চিমবঙ্গের কথাসাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ও প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের লেখা প্রকাশিত হয়েছে। প্রথম আলোর পাঠকেরা এ সব লেখা সম্পর্কে অনেক সুচিন্তিত মতামত দিয়েছেন। গতকাল রাত ১০টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত চারটি লেখায় মন্তব্য প্রকাশিত হয়েছে ১৬০টি। এর মধ্যে নেতিবাচক মন্তব্য ছিল ৫০টি।
প্রথম আলোর অনলাইন সংস্করণে গতকাল দীর্ঘ সময় এসব লেখা সর্বাধিক পঠিতের তালিকায় ছিল।
বিচারপতি হাবিবুর রহমানের ‘লঙ্ঘিতে হবে অনাস্থার দুর্গম গিরি’ প্রবন্ধের প্রশংসা করে বেলাল বেগ লিখেছেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশের বিবেক বিচারপতি হাবিবুর রহমানের লেখাটি পড়ে মনে হলো, সত্যদর্শনে গদ্যকবিতা পড়লাম। এই লেখাটি সম্পর্কে ভারতীয় চিন্তাশীল মানুষদের প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেলে ভালো হতো।’ শাহেদ ওসমান নামের একজন পাঠক লিখেছেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন শুনলে একটি শক্তি বলে মনে হয়। ইউরোপের অনেক ছোট ছোট দেশ ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগ দিয়ে আজ মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। জনগণের চাহিদা মেটাচ্ছে। আয়ারল্যান্ড তার উজ্জ্বল উদাহরণ।’ তিনি লেখককে ধন্যবাদ দিয়ে লিখেছেন, ‘অনেক দিন পর একটি জ্ঞানসার লেখা পড়লাম। অনেক কিছু জানার আছে, অনেক কিছু বোঝার আছে, অনেক কিছু শেখার আছে। আমি সংরক্ষণে রাখলাম।’
মোহাম্মদ রহমান লিখেছেন, ‘স্বীয় সংস্কৃতির অহংকার অসচেতন মনকে অজান্তে শৃঙ্খলিত করতে পারে। জাতি, দেশ, ধর্ম, সংস্কৃতির সীমারেখা আছে। সীমারেখা নেই মানবতার।’ তিনি বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কের ক্ষেত্রে মানবিক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
কেউ কেউ বিচারপতি হাবিবুর রহমানের লেখার বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করলেও তাঁদের মন্তব্যে কিছুটা ক্ষোভও ঝরেছে। রংপুরের আবদুল্লাহ আল মামুনের মন্তব্য, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের সুসম্পর্ক আমাদের সকলের পরম চাওয়া। কিন্তু এ ব্যাপারে সবচেয়ে আগে বন্ধ করতে হবে যেকোনো পক্ষের মোড়লিপনার নীতি।’
প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের ‘ভারত, দরজা খুলে দাও’ শিরোনামের লেখাটি পাঠকদের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে। পাঠকেরা যেমন পড়েছেন, তেমনি প্রতিক্রিয়াও জানিয়েছেন।
প্রথম আলোর সম্পাদকের লেখার সঙ্গে সহমত পোষণকারী পাঠকের সংখ্যাই বেশি। বেশির ভাগ পাঠকই অনলাইন সংস্করণে মন্তব্যের মাধ্যমে টাইমস অব ইন্ডিয়ার সঙ্গে প্রথম আলোর এই উদ্যোগকে বলেছেন যুগান্তকারী। একজন পাঠক বলেছেন, ‘জন্মাবধি গৃহীত প্রথম আলোর অসংখ্য উদ্যোগের মধ্যে এটিই সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ও সম্ভাবনাময়।’ তবে পাঠক রেফাতুল হক রাব্বির মতে, ‘সহযোগিতা ছিল, আছে, থাকবে। আমরা তো তাদের নিজেদের ভাইয়ের মতো মনে করতাম। কিন্তু ভাইয়েরই বৈরী আচরণের কারণে ভাই দূরে সরে যাচ্ছিল। এখন মমতা আপার সঠিক জায়গায় ফিরে আসাটাই জরুরি। আপনাদের এই মহৎ পদক্ষেপ সফল হোক।’ জামিল রাজির লিখেছেন, ‘এটা যোগাযোগের বা বিশ্বায়নের যুগ। বাংলাদেশ ৪০ বছর ধরে ইসরায়েল বাদে ভারতসহ সব দেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করছে। ভারতসহ অন্যদের কাছে আমাদের একই প্রত্যাশা। আমরা কোনোভাবেই ভারতের জন্য হুমকি নই। আমি আপনাদের উদ্যোগের প্রশংসা করছি। কিন্তু আপনারা কি বিশ্বাস করেন, ভারত সত্যিই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়?’ পাঠক তৌহিদ এ উদ্যোগ সময়োপযোগী বলে মন্তব্য করেছেন। ইমরান মনে করেন, ‘ভারতের সঙ্গে যত তাড়াতাড়ি অমীমাংসিত সমস্যার সমাধান হবে, বাংলাদেশের জন্য ততই মঙ্গল!’
প্রথম আলোর সম্পাদকের লেখাটির সঙ্গে সহমত জানানো অসংখ্য মন্তব্য যেমন আছে, তেমনি রয়েছে ভারতের প্রতি অবিশ্বাস পোষণকারী কিছু মন্তব্যও। সাবধানী পাঠক ফরহাদ লিখেছেন, ‘ভালো উদ্যোগ। তবে খেয়াল রাখবেন, আমরা এক পা আগালে ওদেরও এক পা আগাতে হবে। আমরা ছোট দেশ (আয়তনে) বলে এর সুযোগ যেন না নেয়।’ কেউ কেউ প্রথম আলোর উদ্যোগকে সাধুবাদ জানালেও এর সফলতা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেছেন। ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট সাসেক্স থেকে আসিফ মাহমুদ খানের মন্তব্য, ‘ভালো উদ্যোগ। তবে ভারতীয় সরকারগুলো এবং প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের “নাক-উঁচু স্বভাব এবং আগ্রাসী মনোভাবাপন্ন” মানসিক গঠনের ওপর এটি কতটুকু প্রভাব ফেলতে পারবে, এ নিয়ে সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে।’
সাইদুর রহমান লিখেছেন, ‘আমরা ভারত সম্পর্কে যতটা জানি, যত খোঁজখবর রাখি, ভারত কি বাংলাদেশ সম্পর্কে ততটা জানে? চরম সত্য।’
সত্য বলেই দুই দেশের মানুষে মানুষে যোগাযোগ বাড়াতে প্রথম আলো ও টাইমস অব ইন্ডিয়ার এ উদ্যোগ—‘মৈত্রীবন্ধন: এগিয়ে চলো’।
প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের ‘ভারত, দরজা খুলে দাও’ শীর্ষক লেখা পড়ে প্রথম আলোর অনলাইনে এ মন্তব্য করেছেন পাঠক মহতাফ হোসেন।
বাংলাদেশের সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক প্রথম আলো এবং ভারতের বিখ্যাত ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়া যৌথ উদ্যোগে শুরু করেছে ‘মৈত্রীবন্ধন: এগিয়ে চলো’ কার্যক্রম।
এ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গতকাল বুধবার প্রথম আলোয় সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান, সাংবাদিক-লেখক সৈয়দ আবুল মকসুদ, পশ্চিমবঙ্গের কথাসাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় ও প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের লেখা প্রকাশিত হয়েছে। প্রথম আলোর পাঠকেরা এ সব লেখা সম্পর্কে অনেক সুচিন্তিত মতামত দিয়েছেন। গতকাল রাত ১০টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত চারটি লেখায় মন্তব্য প্রকাশিত হয়েছে ১৬০টি। এর মধ্যে নেতিবাচক মন্তব্য ছিল ৫০টি।
প্রথম আলোর অনলাইন সংস্করণে গতকাল দীর্ঘ সময় এসব লেখা সর্বাধিক পঠিতের তালিকায় ছিল।
বিচারপতি হাবিবুর রহমানের ‘লঙ্ঘিতে হবে অনাস্থার দুর্গম গিরি’ প্রবন্ধের প্রশংসা করে বেলাল বেগ লিখেছেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশের বিবেক বিচারপতি হাবিবুর রহমানের লেখাটি পড়ে মনে হলো, সত্যদর্শনে গদ্যকবিতা পড়লাম। এই লেখাটি সম্পর্কে ভারতীয় চিন্তাশীল মানুষদের প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেলে ভালো হতো।’ শাহেদ ওসমান নামের একজন পাঠক লিখেছেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন শুনলে একটি শক্তি বলে মনে হয়। ইউরোপের অনেক ছোট ছোট দেশ ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগ দিয়ে আজ মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। জনগণের চাহিদা মেটাচ্ছে। আয়ারল্যান্ড তার উজ্জ্বল উদাহরণ।’ তিনি লেখককে ধন্যবাদ দিয়ে লিখেছেন, ‘অনেক দিন পর একটি জ্ঞানসার লেখা পড়লাম। অনেক কিছু জানার আছে, অনেক কিছু বোঝার আছে, অনেক কিছু শেখার আছে। আমি সংরক্ষণে রাখলাম।’
মোহাম্মদ রহমান লিখেছেন, ‘স্বীয় সংস্কৃতির অহংকার অসচেতন মনকে অজান্তে শৃঙ্খলিত করতে পারে। জাতি, দেশ, ধর্ম, সংস্কৃতির সীমারেখা আছে। সীমারেখা নেই মানবতার।’ তিনি বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কের ক্ষেত্রে মানবিক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
কেউ কেউ বিচারপতি হাবিবুর রহমানের লেখার বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করলেও তাঁদের মন্তব্যে কিছুটা ক্ষোভও ঝরেছে। রংপুরের আবদুল্লাহ আল মামুনের মন্তব্য, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের সুসম্পর্ক আমাদের সকলের পরম চাওয়া। কিন্তু এ ব্যাপারে সবচেয়ে আগে বন্ধ করতে হবে যেকোনো পক্ষের মোড়লিপনার নীতি।’
প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের ‘ভারত, দরজা খুলে দাও’ শিরোনামের লেখাটি পাঠকদের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে। পাঠকেরা যেমন পড়েছেন, তেমনি প্রতিক্রিয়াও জানিয়েছেন।
প্রথম আলোর সম্পাদকের লেখার সঙ্গে সহমত পোষণকারী পাঠকের সংখ্যাই বেশি। বেশির ভাগ পাঠকই অনলাইন সংস্করণে মন্তব্যের মাধ্যমে টাইমস অব ইন্ডিয়ার সঙ্গে প্রথম আলোর এই উদ্যোগকে বলেছেন যুগান্তকারী। একজন পাঠক বলেছেন, ‘জন্মাবধি গৃহীত প্রথম আলোর অসংখ্য উদ্যোগের মধ্যে এটিই সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ও সম্ভাবনাময়।’ তবে পাঠক রেফাতুল হক রাব্বির মতে, ‘সহযোগিতা ছিল, আছে, থাকবে। আমরা তো তাদের নিজেদের ভাইয়ের মতো মনে করতাম। কিন্তু ভাইয়েরই বৈরী আচরণের কারণে ভাই দূরে সরে যাচ্ছিল। এখন মমতা আপার সঠিক জায়গায় ফিরে আসাটাই জরুরি। আপনাদের এই মহৎ পদক্ষেপ সফল হোক।’ জামিল রাজির লিখেছেন, ‘এটা যোগাযোগের বা বিশ্বায়নের যুগ। বাংলাদেশ ৪০ বছর ধরে ইসরায়েল বাদে ভারতসহ সব দেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করছে। ভারতসহ অন্যদের কাছে আমাদের একই প্রত্যাশা। আমরা কোনোভাবেই ভারতের জন্য হুমকি নই। আমি আপনাদের উদ্যোগের প্রশংসা করছি। কিন্তু আপনারা কি বিশ্বাস করেন, ভারত সত্যিই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়?’ পাঠক তৌহিদ এ উদ্যোগ সময়োপযোগী বলে মন্তব্য করেছেন। ইমরান মনে করেন, ‘ভারতের সঙ্গে যত তাড়াতাড়ি অমীমাংসিত সমস্যার সমাধান হবে, বাংলাদেশের জন্য ততই মঙ্গল!’
প্রথম আলোর সম্পাদকের লেখাটির সঙ্গে সহমত জানানো অসংখ্য মন্তব্য যেমন আছে, তেমনি রয়েছে ভারতের প্রতি অবিশ্বাস পোষণকারী কিছু মন্তব্যও। সাবধানী পাঠক ফরহাদ লিখেছেন, ‘ভালো উদ্যোগ। তবে খেয়াল রাখবেন, আমরা এক পা আগালে ওদেরও এক পা আগাতে হবে। আমরা ছোট দেশ (আয়তনে) বলে এর সুযোগ যেন না নেয়।’ কেউ কেউ প্রথম আলোর উদ্যোগকে সাধুবাদ জানালেও এর সফলতা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেছেন। ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট সাসেক্স থেকে আসিফ মাহমুদ খানের মন্তব্য, ‘ভালো উদ্যোগ। তবে ভারতীয় সরকারগুলো এবং প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের “নাক-উঁচু স্বভাব এবং আগ্রাসী মনোভাবাপন্ন” মানসিক গঠনের ওপর এটি কতটুকু প্রভাব ফেলতে পারবে, এ নিয়ে সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে।’
সাইদুর রহমান লিখেছেন, ‘আমরা ভারত সম্পর্কে যতটা জানি, যত খোঁজখবর রাখি, ভারত কি বাংলাদেশ সম্পর্কে ততটা জানে? চরম সত্য।’
সত্য বলেই দুই দেশের মানুষে মানুষে যোগাযোগ বাড়াতে প্রথম আলো ও টাইমস অব ইন্ডিয়ার এ উদ্যোগ—‘মৈত্রীবন্ধন: এগিয়ে চলো’।
No comments