মাশরাফিকে স্পট ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব-এখনো আলো দেখছে না তদন্ত কমিটি
মাশরাফির ঘনিষ্ঠ সূত্রের দাবি, অজ্ঞাত নম্বরের ফোন থেকে বিষয়টা নিয়ে ‘সবার জন্য ভালো হয়’ এমন কথাবার্তা বলার ‘অনুরোধ’ এসেছে তাঁর কাছে তদন্তের স্বার্থে আপাতত মুখ খুলতে রাজি নন মাহবুবুল আনাম। তবে তদন্তে কেউ দোষী প্রমাণিত হলে আনুষ্ঠানিকভাবে নাম প্রকাশ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাল। নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমার কথা না বললেও ‘যত দ্রুত সম্ভব’ কাজ শেষ করে দোষী ব্যক্তি বা ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে বলেও জানালেন তিনি।
সাবেক এক খেলোয়াড়ের কাছ থেকে স্পট ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পাওয়ার যে অভিযোগ করেছেন ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা, সে ব্যাপারে গঠিত তদন্ত কমিটিরই প্রধান করা হয়েছে বিসিবির সিনিয়র সহসভাপতি মাহবুবুল আনামকে।
চার সদস্যের কমিটিতে আরও আছেন বিসিবির পরিচালক ও বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের প্রধান গাজী আশরাফ হোসেন, সেক্রেটারি সিরাজউদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর ও বিসিবির ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামউদ্দিন চৌধুরী। সূত্র জানিয়েছে, তদন্ত কমিটি এরই মধ্যে কথা বলেছে ১৯৯৮ ইনডিপেন্ডেন্স কাপে বাংলাদেশের হয়ে একটি ওয়ানডে খেলা অভিযুক্ত সাবেক ক্রিকেটার শরিফুল ইসলামের (প্লাবন) সঙ্গে। এ ব্যাপারে শরিফুল কিছু বলতে না চাইলেও জানা গেছে, তদন্ত কমিটির সামনে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। দাবি করেছেন, বিপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আগের দিন ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের ড্রেসিংরুমে যাওয়ার কারণ ছিল অন্য। পরদিন প্রিমিয়ার লিগে ব্রাদার্সের বিপক্ষে রেলিগেশন প্লে-অফ ম্যাচে বিমানের হয়ে ঢাকার পাকিস্তানি ক্রিকেটার আজহার মেহমুদকে খেলানো যায় কি না, মাশরাফির সঙ্গে এই আলোচনা করতেই গিয়েছিলেন তিনি। অন্য একটি সূত্রমতে, মাশরাফিকে রসিকতা করেই স্পট ফিক্সিংয়ের কথা বলেছিলেন, তদন্ত কমিটির সামনে নাকি এমন দাবিও করেছেন শরিফুল। যদিও এর আগে প্রথম আলোকে শরিফুল বলেছিলেন, রসিকতা করেও এ নিয়ে মাশরাফির সঙ্গে কোনো কথা হয়নি তাঁর।
মাশরাফির সঙ্গে শরিফুলের কথোপকথনের সময় বিমানের আরও তিন-চারজন ক্রিকেটার ঢাকার ড্রেসিংরুমে ছিলেন। তাঁরাও জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার। ছিলেন বিপিএলেরই একটি ফ্র্যাঞ্চাইজির টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে যুক্ত জাতীয় দলের আরেক সাবেক ক্রিকেটার। বিভিন্ন সূত্র ধরে এই সাবেকদের ড্রেসিংরুমে থাকা না-থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করছে তদন্ত কমিটি। কথাও বলছে তাঁদের সঙ্গে। এঁদের মধ্যে বিমানের অধিনায়ক সানোয়ার হোসেন সেদিন ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন না বলে যেমন নিশ্চিত হয়েছে কমিটি, তেমনি শঙ্কিত হচ্ছে কারও কারও অবস্থানের ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েও। সেদিন ড্রেসিংরুমে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের মধ্যে যাঁদের কর্মকাণ্ড অতীতেও বিভিন্ন সময়ে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে, তাঁদের ওপর বাড়তি নজর দিচ্ছে কমিটি। তবে সব মিলিয়ে তদন্ত কমিটির কার্যক্রম এখনো আছে প্রাথমিক পর্যায়ে। ঘটনার গভীরে যাওয়ার পথ এখনো খুঁজে পায়নি তারা।
মাশরাফির ঘটনার বাইরেও বিপিএলে স্পট ফিক্সিংয়ের আশঙ্কা ডালপালা ছড়াচ্ছে। গুঞ্জন আছে, বিসিবি এবং দেশের ক্রিকেট-সংশ্লিষ্ট অনেকের কাছেই বিদেশ থেকে টেলিফোনে প্রস্তাব আসছে ক্রিকেটারদের সঙ্গে ‘যোগাযোগ’ করিয়ে দেওয়ার জন্য। তদন্ত কমিটির সদস্য সিরাজউদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর অবশ্য বলেছেন, এ রকম কিছু তাঁদের কানে আসেনি।
তদন্ত কমিটির সদস্যদের ধারণা, শরিফুলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ যদি সঠিকও হয়, এর সঙ্গে তিনি একাই সম্পৃক্ত নন। সেদিন ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের ড্রেসিংরুমে উপস্থিত এবং অনুপস্থিত আরও বেশ কয়েকজন সাবেক ক্রিকেটারকেই দেখা হচ্ছে সন্দেহের চোখে। সেই সাবেকদের কেউ কেউ বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও পালন করেছেন। তবে আপাতত মাশরাফির সঙ্গে কথা বলার প্রয়োজন মনে করছে না কমিটি। আইসিসির দুর্নীতি দমন বিভাগের (আকসু) কর্মকর্তাদের কাছে বলা মাশরাফির বক্তব্যকেই মনে করা হচ্ছে যথেষ্ট। এই মুহূর্তে মাশরাফিও এসব নিয়ে কথা বলার মতো অবস্থায় নেই। খেলা নিয়ে ব্যস্ততা আছে। সঙ্গে যোগ হয়েছে সন্তানের অসুস্থতা। পরশু রাত থেকে কাল সন্ধ্যায় ম্যাচ খেলতে মিরপুরে আসার আগ পর্যন্ত সন্তান নিয়ে হাসপাতালে সময় কেটেছে জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়কের। এ ছাড়া পুরো ঘটনায় মানসিকভাবেও তিনি বিধ্বস্ত। মাশরাফির ঘনিষ্ঠ সূত্রের দাবি, অজ্ঞাত নম্বরের ফোন থেকে বিষয়টা নিয়ে ‘সবার জন্য ভালো হয়’ এমন কথাবার্তা বলার ‘অনুরোধ’ এসেছে তাঁর কাছে। এ ব্যাপারে মাশরাফি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
শরিফুলের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ সত্যি প্রমাণিত হলে বিসিবি বা এর তদন্ত কমিটির পক্ষে কত দূর কী করা সম্ভব, সেই প্রশ্নও উঠছে। তারা কি আদৌ পারে এ ধরনের অপরাধে কাউকে শাস্তি দিতে? সূত্র জানিয়েছে, এসব ক্ষেত্রে অন্তত দেশের ক্রিকেট এবং ক্রিকেট-সংশ্লিষ্ট কর্মকাণ্ড থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কারের এখতিয়ার রাখে বোর্ড। প্রয়োজনে বিষয়টা নিরাপত্তা সংস্থার হাতেও ছেড়ে দেওয়া যেতে পারে। তবে আপাতত তদন্ত কমিটির ধন্যবাদ পাচ্ছে সংবাদমাধ্যম। কমিটির প্রধান মাহবুবুল বলেছেন, ‘বিপিএলের আগেই এ রকম একটা বিষয় গোচরে এনে মিডিয়া প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখেছে। আমরা এখন আরও বেশি সতর্ক। বিসিবি এসব ব্যাপারে সর্বোচ্চ পর্যায়ে কঠোর। বাংলাদেশের ক্রিকেটে এসব কর্মকাণ্ডের কোনো স্থান নেই।’
বিপিএলকে কলুষমুক্ত রাখতে আকসুর সাহায্য নিচ্ছে গভর্নিং কাউন্সিল। এ জন্য মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে আনা হয়েছে আকসুর দুই কর্মকর্তা হাওয়ার্ড বিয়ার ও ডেভিড র্যালিকে। ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে বলা হয়েছে দলের সঙ্গে একজন করে নিরাপত্তা কর্মকর্তা রাখতে। যদিও এখন পর্যন্ত মাত্র একটি ফ্র্যাঞ্চাইজিই সেটা করেছে। ‘একটা ফ্র্যাঞ্চাইজিই এ সংক্রান্ত একটা কাগজ সই করিয়েছে আমাকে দিয়ে। সমস্যা হলো, এ ধরনের কাজের জন্য যোগ্য লোক পাওয়া কঠিন’— বলেছেন গভর্নিং কাউন্সিলের প্রধান গাজী আশরাফ হোসেন।
চার সদস্যের কমিটিতে আরও আছেন বিসিবির পরিচালক ও বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের প্রধান গাজী আশরাফ হোসেন, সেক্রেটারি সিরাজউদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর ও বিসিবির ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামউদ্দিন চৌধুরী। সূত্র জানিয়েছে, তদন্ত কমিটি এরই মধ্যে কথা বলেছে ১৯৯৮ ইনডিপেন্ডেন্স কাপে বাংলাদেশের হয়ে একটি ওয়ানডে খেলা অভিযুক্ত সাবেক ক্রিকেটার শরিফুল ইসলামের (প্লাবন) সঙ্গে। এ ব্যাপারে শরিফুল কিছু বলতে না চাইলেও জানা গেছে, তদন্ত কমিটির সামনে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। দাবি করেছেন, বিপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আগের দিন ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের ড্রেসিংরুমে যাওয়ার কারণ ছিল অন্য। পরদিন প্রিমিয়ার লিগে ব্রাদার্সের বিপক্ষে রেলিগেশন প্লে-অফ ম্যাচে বিমানের হয়ে ঢাকার পাকিস্তানি ক্রিকেটার আজহার মেহমুদকে খেলানো যায় কি না, মাশরাফির সঙ্গে এই আলোচনা করতেই গিয়েছিলেন তিনি। অন্য একটি সূত্রমতে, মাশরাফিকে রসিকতা করেই স্পট ফিক্সিংয়ের কথা বলেছিলেন, তদন্ত কমিটির সামনে নাকি এমন দাবিও করেছেন শরিফুল। যদিও এর আগে প্রথম আলোকে শরিফুল বলেছিলেন, রসিকতা করেও এ নিয়ে মাশরাফির সঙ্গে কোনো কথা হয়নি তাঁর।
মাশরাফির সঙ্গে শরিফুলের কথোপকথনের সময় বিমানের আরও তিন-চারজন ক্রিকেটার ঢাকার ড্রেসিংরুমে ছিলেন। তাঁরাও জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার। ছিলেন বিপিএলেরই একটি ফ্র্যাঞ্চাইজির টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে যুক্ত জাতীয় দলের আরেক সাবেক ক্রিকেটার। বিভিন্ন সূত্র ধরে এই সাবেকদের ড্রেসিংরুমে থাকা না-থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করছে তদন্ত কমিটি। কথাও বলছে তাঁদের সঙ্গে। এঁদের মধ্যে বিমানের অধিনায়ক সানোয়ার হোসেন সেদিন ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন না বলে যেমন নিশ্চিত হয়েছে কমিটি, তেমনি শঙ্কিত হচ্ছে কারও কারও অবস্থানের ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েও। সেদিন ড্রেসিংরুমে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের মধ্যে যাঁদের কর্মকাণ্ড অতীতেও বিভিন্ন সময়ে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে, তাঁদের ওপর বাড়তি নজর দিচ্ছে কমিটি। তবে সব মিলিয়ে তদন্ত কমিটির কার্যক্রম এখনো আছে প্রাথমিক পর্যায়ে। ঘটনার গভীরে যাওয়ার পথ এখনো খুঁজে পায়নি তারা।
মাশরাফির ঘটনার বাইরেও বিপিএলে স্পট ফিক্সিংয়ের আশঙ্কা ডালপালা ছড়াচ্ছে। গুঞ্জন আছে, বিসিবি এবং দেশের ক্রিকেট-সংশ্লিষ্ট অনেকের কাছেই বিদেশ থেকে টেলিফোনে প্রস্তাব আসছে ক্রিকেটারদের সঙ্গে ‘যোগাযোগ’ করিয়ে দেওয়ার জন্য। তদন্ত কমিটির সদস্য সিরাজউদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর অবশ্য বলেছেন, এ রকম কিছু তাঁদের কানে আসেনি।
তদন্ত কমিটির সদস্যদের ধারণা, শরিফুলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ যদি সঠিকও হয়, এর সঙ্গে তিনি একাই সম্পৃক্ত নন। সেদিন ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের ড্রেসিংরুমে উপস্থিত এবং অনুপস্থিত আরও বেশ কয়েকজন সাবেক ক্রিকেটারকেই দেখা হচ্ছে সন্দেহের চোখে। সেই সাবেকদের কেউ কেউ বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বও পালন করেছেন। তবে আপাতত মাশরাফির সঙ্গে কথা বলার প্রয়োজন মনে করছে না কমিটি। আইসিসির দুর্নীতি দমন বিভাগের (আকসু) কর্মকর্তাদের কাছে বলা মাশরাফির বক্তব্যকেই মনে করা হচ্ছে যথেষ্ট। এই মুহূর্তে মাশরাফিও এসব নিয়ে কথা বলার মতো অবস্থায় নেই। খেলা নিয়ে ব্যস্ততা আছে। সঙ্গে যোগ হয়েছে সন্তানের অসুস্থতা। পরশু রাত থেকে কাল সন্ধ্যায় ম্যাচ খেলতে মিরপুরে আসার আগ পর্যন্ত সন্তান নিয়ে হাসপাতালে সময় কেটেছে জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়কের। এ ছাড়া পুরো ঘটনায় মানসিকভাবেও তিনি বিধ্বস্ত। মাশরাফির ঘনিষ্ঠ সূত্রের দাবি, অজ্ঞাত নম্বরের ফোন থেকে বিষয়টা নিয়ে ‘সবার জন্য ভালো হয়’ এমন কথাবার্তা বলার ‘অনুরোধ’ এসেছে তাঁর কাছে। এ ব্যাপারে মাশরাফি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
শরিফুলের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ সত্যি প্রমাণিত হলে বিসিবি বা এর তদন্ত কমিটির পক্ষে কত দূর কী করা সম্ভব, সেই প্রশ্নও উঠছে। তারা কি আদৌ পারে এ ধরনের অপরাধে কাউকে শাস্তি দিতে? সূত্র জানিয়েছে, এসব ক্ষেত্রে অন্তত দেশের ক্রিকেট এবং ক্রিকেট-সংশ্লিষ্ট কর্মকাণ্ড থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কারের এখতিয়ার রাখে বোর্ড। প্রয়োজনে বিষয়টা নিরাপত্তা সংস্থার হাতেও ছেড়ে দেওয়া যেতে পারে। তবে আপাতত তদন্ত কমিটির ধন্যবাদ পাচ্ছে সংবাদমাধ্যম। কমিটির প্রধান মাহবুবুল বলেছেন, ‘বিপিএলের আগেই এ রকম একটা বিষয় গোচরে এনে মিডিয়া প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখেছে। আমরা এখন আরও বেশি সতর্ক। বিসিবি এসব ব্যাপারে সর্বোচ্চ পর্যায়ে কঠোর। বাংলাদেশের ক্রিকেটে এসব কর্মকাণ্ডের কোনো স্থান নেই।’
বিপিএলকে কলুষমুক্ত রাখতে আকসুর সাহায্য নিচ্ছে গভর্নিং কাউন্সিল। এ জন্য মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে আনা হয়েছে আকসুর দুই কর্মকর্তা হাওয়ার্ড বিয়ার ও ডেভিড র্যালিকে। ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে বলা হয়েছে দলের সঙ্গে একজন করে নিরাপত্তা কর্মকর্তা রাখতে। যদিও এখন পর্যন্ত মাত্র একটি ফ্র্যাঞ্চাইজিই সেটা করেছে। ‘একটা ফ্র্যাঞ্চাইজিই এ সংক্রান্ত একটা কাগজ সই করিয়েছে আমাকে দিয়ে। সমস্যা হলো, এ ধরনের কাজের জন্য যোগ্য লোক পাওয়া কঠিন’— বলেছেন গভর্নিং কাউন্সিলের প্রধান গাজী আশরাফ হোসেন।
No comments