শেষবেলায় বাজারে দর সংশোধন হলো
লেনদেনের শেষ ঘণ্টায় মূল্য সংশোধন হওয়ায় গতকাল সোমবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ সূচকের বড় ধরনের উত্থান ঘটেনি। সোমবার দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ সূচক বেড়েছে প্রায় ৬৪ পয়েন্ট। যদিও লেনদেনের একপর্যায়ে ঢাকার বাজারের সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১৮৯ পয়েন্ট বেড়েছিল। বাজারের এই আচরণকে স্বাভাবিক ও প্রত্যাশিত বলে মত দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তাঁদের মতে, বড় ধরনের দরপতনের পর বাজারে স্বাভাবিকতা ফিরে আসতে কিছুটা সময় লাগে। গত কয়েক দিন মূল্যসূচকের বড় ধরনের উত্থানের পর গতকাল সেটি কিছুটা শ্লথ হয়েছে। এটি বাজারে স্বাভাবিকতা ফিরে আসার লক্ষণ। গতকাল লেনদেনের শেষ ঘণ্টায় কিছুটা বিক্রির চাপ বেড়েছে। এর আগে ডিএসইর সাধারণ সূচক প্রায় ২০০ পয়েন্টেরও বেশি বাড়ে।
গত সপ্তাহের শুরুর দিকে যাঁরা বাজারে বিনিয়োগ করেছিলেন, তাঁদের কেউ কেউ গতকাল বাজার থেকে মুনাফা তুলে নিয়েছেন বলেও মনে করেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এতে বাজারে বিক্রির চাপ কিছুটা বেড়ে যায়।
যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি মোহাম্মদ এ হাফিজ প্রথম আলোকে বলেন, শেয়ারের দামের সঙ্গে বাজারে লেনদেনের পরিমাণও ধীরে ধীরে বাড়ছে। এটি ভালো দিক। হয়তো বিনিয়োগকারীদের আস্থাও বাড়ছে। তবে তা রাতারাতি ফিরবে না। এ জন্য সময় দরকার।
অস্বাভাবিক বিক্রির চাপ কমাতে বাজারনিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) ও ডিএসইর তদারক জোরদার করার উদ্যোগকে স্বাগত জানান তিনি।
জানা যায়, গত কয়েক দিন বাজারে তদারকব্যবস্থা জোরদার করেছে এসইসি ও ডিএসই। বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউসে গিয়ে ডিএসই ও এসইসির কর্মকর্তারা লেনদেন-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ ও যাচাই-বাছাই করছেন।
এ সময় কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউসের লেনদেনে অস্বাভাবিকতার প্রাথমিক তথ্য খুঁজে পান তদারক দলের সদস্যরা। এসব তথ্য যাচাই-বাছাই ও অধিকতর তদন্তের জন্য এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি কমিটিও গঠন করেছে এসইসি। গতকাল সোমবারও বেশ কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউস পরিদর্শন করেন ডিএসই ও এসইসির কর্মকর্তারা।
গতকাল দিন শেষে ডিএসইর সাধা-রণ সূচক বেড়ে হয়েছে প্রায় চার হাজার ২৯১ পয়েন্ট। এদিন ডিএসইতে ২৫৮টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৩৫টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে ১০৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৫টির। দিনশেষে ডিএসইতে প্রায় ৩৯১ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১০১ কোটি টাকা বেশি।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল দিনশেষে প্রায় ১৭৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৩৯৫ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে ১৮৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১০৮টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে ৭২টির আর অপরিবর্তিত ছিল নয়টির দাম। দিনশেষে গতকাল চট্টগ্রামের বাজারে ৫৭ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১২ কোটি টাকা বেশি।
গত সপ্তাহের শুরুর দিকে যাঁরা বাজারে বিনিয়োগ করেছিলেন, তাঁদের কেউ কেউ গতকাল বাজার থেকে মুনাফা তুলে নিয়েছেন বলেও মনে করেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এতে বাজারে বিক্রির চাপ কিছুটা বেড়ে যায়।
যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি মোহাম্মদ এ হাফিজ প্রথম আলোকে বলেন, শেয়ারের দামের সঙ্গে বাজারে লেনদেনের পরিমাণও ধীরে ধীরে বাড়ছে। এটি ভালো দিক। হয়তো বিনিয়োগকারীদের আস্থাও বাড়ছে। তবে তা রাতারাতি ফিরবে না। এ জন্য সময় দরকার।
অস্বাভাবিক বিক্রির চাপ কমাতে বাজারনিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) ও ডিএসইর তদারক জোরদার করার উদ্যোগকে স্বাগত জানান তিনি।
জানা যায়, গত কয়েক দিন বাজারে তদারকব্যবস্থা জোরদার করেছে এসইসি ও ডিএসই। বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউসে গিয়ে ডিএসই ও এসইসির কর্মকর্তারা লেনদেন-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ ও যাচাই-বাছাই করছেন।
এ সময় কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউসের লেনদেনে অস্বাভাবিকতার প্রাথমিক তথ্য খুঁজে পান তদারক দলের সদস্যরা। এসব তথ্য যাচাই-বাছাই ও অধিকতর তদন্তের জন্য এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি কমিটিও গঠন করেছে এসইসি। গতকাল সোমবারও বেশ কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউস পরিদর্শন করেন ডিএসই ও এসইসির কর্মকর্তারা।
গতকাল দিন শেষে ডিএসইর সাধা-রণ সূচক বেড়ে হয়েছে প্রায় চার হাজার ২৯১ পয়েন্ট। এদিন ডিএসইতে ২৫৮টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৩৫টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে ১০৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৫টির। দিনশেষে ডিএসইতে প্রায় ৩৯১ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১০১ কোটি টাকা বেশি।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল দিনশেষে প্রায় ১৭৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৩৯৫ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে ১৮৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১০৮টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে ৭২টির আর অপরিবর্তিত ছিল নয়টির দাম। দিনশেষে গতকাল চট্টগ্রামের বাজারে ৫৭ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১২ কোটি টাকা বেশি।
No comments