পাক-ভারত বাণিজ্য তিন বছরে দ্বিগুণ চান শর্মা
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যকে তিন বছরের মধ্যে দ্বিগুণ করতে চান ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী আনন্দ শর্মা। বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যের পরিমাণ ২৭০ কোটি ডলার। গতকাল সোমবার পাকিস্তানে সফর শুরু করে এ রকম আশাবাদই ব্যক্ত করেছেন ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী।
এ সময় তিনি বলেন, দুই দেশই এ বিষয়ে একমত হয়েছে এবং সে জন্য কাজ করতেও সম্মত হয়েছে। তিন দশকের মধ্যে এই প্রথম কোনো ভারতীয় বাণিজ্যমন্ত্রী পাকিস্তান সফর করছেন।
ভারত-পাকিস্তানের বিখ্যাত স্থলসীমান্ত ওয়াগাহ দিয়ে হেঁটে আনন্দ শর্মা পাকিস্তানে প্রবেশ করেন। এ সময় তাঁকে স্বাগত জানান পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী মাখদুম আমিন ফাহিম। শর্মার এই সফরে ১০০ জনের বেশি ভারতীয় আমলা, ব্যবসায়ী, শিল্পপতি সঙ্গী হয়েছেন।
শর্মা গণমাধ্যমকে জানান, দুই দেশের বাণিজ্য বাড়ানোর অংশ হিসেবে ওয়াগাহ সীমান্তে অচিরেই আরেকটি ফটক স্থাপন করা হবে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে শর্মা বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) যে পাকিস্তানের ৭৫টি পণ্যকে বিশেষ বাজারসুবিধা দেওয়ার প্রস্তাব করেছে, ভারত তার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। ২০১০ সালের প্রলয়ংকরী বন্যায় পাকিস্তানের শিল্প খাত বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেই ক্ষতি পূরণে সহায়তা-কৌশল হিসেবে ইইউ ৭৫টি পণ্যে বিশেষ ছাড়ের প্রস্তাব দিয়েছে।
তবে বাংলাদেশ এ প্রস্তাবে আপত্তি জানিয়েছে। এতে বাংলাদেশের আটটি পোশাকপণ্য বাড়তি প্রতিযোগিতার মুখে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা রয়েছে।
ভারতীয় বাণিজ্যমন্ত্রীর এই সফরকালে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণের জন্য একাধিক চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার কথা রয়েছে।
পাকিস্তান চায়, ভারত বিভিন্ন ধরনের অশুল্ক বাধা অপসারণ করুক। আর সুতা, কাপড়, টাওয়েল, চামড়াজাতসামগ্রী, ক্রীড়াসামগ্রী, ফল, সবজি ইত্যাদি অবাধে রপ্তানির সুযোগ তৈরি করে দিক।
অন্যদিকে ভারত চায় ওষুধ, প্রকৌশলপণ্য, তথ্যপ্রযুক্তিপণ্য, মোটরগাড়ির যন্ত্রাংশ, বিনোদনসামগ্রী, ইস্পাত ও প্রসাধনপণ্য পাকিস্তানের বাজারে অবাধে প্রবেশের সুযোগ।
এদিকে এত দিন ভারতের সঙ্গে ইতিবাচক তালিকা ধরে চলে আসা দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের প্রথাটিও বাতিলের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে। এর বদলে নেতিবাচক তালিকার ভিত্তিতে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য হবে। পাকিস্তান যে নেতিবাচক তালিকা প্রস্তুত করেছে, তা আজ মঙ্গলবার সে দেশের মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হতে পারে। সূত্র: বিজনেস লাইন ও ডন।
ভারত-পাকিস্তানের বিখ্যাত স্থলসীমান্ত ওয়াগাহ দিয়ে হেঁটে আনন্দ শর্মা পাকিস্তানে প্রবেশ করেন। এ সময় তাঁকে স্বাগত জানান পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী মাখদুম আমিন ফাহিম। শর্মার এই সফরে ১০০ জনের বেশি ভারতীয় আমলা, ব্যবসায়ী, শিল্পপতি সঙ্গী হয়েছেন।
শর্মা গণমাধ্যমকে জানান, দুই দেশের বাণিজ্য বাড়ানোর অংশ হিসেবে ওয়াগাহ সীমান্তে অচিরেই আরেকটি ফটক স্থাপন করা হবে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে শর্মা বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) যে পাকিস্তানের ৭৫টি পণ্যকে বিশেষ বাজারসুবিধা দেওয়ার প্রস্তাব করেছে, ভারত তার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। ২০১০ সালের প্রলয়ংকরী বন্যায় পাকিস্তানের শিল্প খাত বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেই ক্ষতি পূরণে সহায়তা-কৌশল হিসেবে ইইউ ৭৫টি পণ্যে বিশেষ ছাড়ের প্রস্তাব দিয়েছে।
তবে বাংলাদেশ এ প্রস্তাবে আপত্তি জানিয়েছে। এতে বাংলাদেশের আটটি পোশাকপণ্য বাড়তি প্রতিযোগিতার মুখে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা রয়েছে।
ভারতীয় বাণিজ্যমন্ত্রীর এই সফরকালে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণের জন্য একাধিক চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার কথা রয়েছে।
পাকিস্তান চায়, ভারত বিভিন্ন ধরনের অশুল্ক বাধা অপসারণ করুক। আর সুতা, কাপড়, টাওয়েল, চামড়াজাতসামগ্রী, ক্রীড়াসামগ্রী, ফল, সবজি ইত্যাদি অবাধে রপ্তানির সুযোগ তৈরি করে দিক।
অন্যদিকে ভারত চায় ওষুধ, প্রকৌশলপণ্য, তথ্যপ্রযুক্তিপণ্য, মোটরগাড়ির যন্ত্রাংশ, বিনোদনসামগ্রী, ইস্পাত ও প্রসাধনপণ্য পাকিস্তানের বাজারে অবাধে প্রবেশের সুযোগ।
এদিকে এত দিন ভারতের সঙ্গে ইতিবাচক তালিকা ধরে চলে আসা দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের প্রথাটিও বাতিলের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে। এর বদলে নেতিবাচক তালিকার ভিত্তিতে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য হবে। পাকিস্তান যে নেতিবাচক তালিকা প্রস্তুত করেছে, তা আজ মঙ্গলবার সে দেশের মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হতে পারে। সূত্র: বিজনেস লাইন ও ডন।
No comments