জানুয়ারি মাসে আড়াই কোটি টাকা জরিমানা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর
পরিবেশদূষণের দায়ে গত জানুয়ারি মাসে ৪৩টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে দুই কোটি ৬১ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর। গতকাল সোমবার অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে: ঢাকা, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, নরসিংদী ও কুমিল্লা জেলায় ১৩টি অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা করা হয়।
অধিদপ্তরের পরিচালক (এনফোর্সমেন্ট) মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরীর নেতৃত্বে অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ও জেলা কার্যালয়গুলোর সহায়তায় এসব অভিযান পরিচালনা করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব অভিযানে ১১টি ডাইং কারখানা, ১৭টি ইটভাটা, একটি আবাসন প্রকল্প, চারটি ওয়াশিং কারখানা, চারজন মাটি কাটার ঠিকাদার, একটি টেক্সটাইল মিল, একটি হাসপাতাল, তিনটি খাল দখল ও ভরাটের ঘটনা এবং পাহাড় কাটার একটি ঘটনা এসব অভিযানের মাধ্যমে উদ্ঘাটন করা হয়েছে।
বিশেষভাবে অভিযানভুক্ত এলাকা হচ্ছে তুরাগ নদ, বোয়ালিয়া খাল, শীতলক্ষ্যা নদী, বাবুরাইল খাল, মেঘনা নদী, শফিপুর লেক, সাঁতারকুল খাল ও ব্রহ্মপুত্র নদ। অভিযানের মাধ্যমে ১৫টি অবৈধ ইটভাটা বন্ধ ও দুটি উচ্ছেদ করা হয়েছে। এই ইটভাটাগুলো বন্ধ ও উচ্ছেদ করায় প্রায় ৯০ একর কৃষিজমি অবৈধ দখল ও দূষণ থেকে অবমুক্ত হতে যাচ্ছে বলে পরিবেশ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে। জানুয়ারি মাসের ওই অভিযানে বোয়ালিয়া ও সংলগ্ন খাল/জলাশয় ভরাট এবং নারায়ণগঞ্জের বাবুরাইল খাল দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। একই সঙ্গে ঢাকার বাড্ডায় সাঁতারকুল খালের অবৈধ ভরাট কার্যক্রমও বন্ধ করা হয়।
এ ছাড়া চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় কোরিয়ান ইপিজেড প্রকল্প এলাকায় অবৈধ পাহাড় কাটা বন্ধ করে দেওয়া হয়। একই সঙ্গে গাজীপুরের কোনাবাড়ী এলাকায় তুরাগ নদের তীরবর্তী গ্রামীণ জনপদ ও রাস্তা থেকে মাটি কাটার পরিবেশ বিধ্বংসী কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়।
ঢাকায় দুটি প্রতিষ্ঠানের জরিমানা
ঢাকার খিলক্ষেতে গতকাল বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) একটি ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানকালে আদালত বিএসটিআইয়ের লাইসেন্স গ্রহণ না করেই মশার কয়েল আমদানি ও বাজারজাত করার অপরাধে জয়দেবপুর জেনারেল স্টোরকে ১০ হাজার এবং সামাদ ভেরাইটিজ স্টোরকে ২০ হাজার, মোট ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। অভিযানকালে ছয় কার্টুন কয়েল ধ্বংসও করা হয়েছে। অভিযানটি ঢাকার জেলা প্রশাসন, বিএসটিআই ও মহানগর পুলিশের সমন্বয়ে ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেলিম হোসেনের নেতৃত্বে পরিচালিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব অভিযানে ১১টি ডাইং কারখানা, ১৭টি ইটভাটা, একটি আবাসন প্রকল্প, চারটি ওয়াশিং কারখানা, চারজন মাটি কাটার ঠিকাদার, একটি টেক্সটাইল মিল, একটি হাসপাতাল, তিনটি খাল দখল ও ভরাটের ঘটনা এবং পাহাড় কাটার একটি ঘটনা এসব অভিযানের মাধ্যমে উদ্ঘাটন করা হয়েছে।
বিশেষভাবে অভিযানভুক্ত এলাকা হচ্ছে তুরাগ নদ, বোয়ালিয়া খাল, শীতলক্ষ্যা নদী, বাবুরাইল খাল, মেঘনা নদী, শফিপুর লেক, সাঁতারকুল খাল ও ব্রহ্মপুত্র নদ। অভিযানের মাধ্যমে ১৫টি অবৈধ ইটভাটা বন্ধ ও দুটি উচ্ছেদ করা হয়েছে। এই ইটভাটাগুলো বন্ধ ও উচ্ছেদ করায় প্রায় ৯০ একর কৃষিজমি অবৈধ দখল ও দূষণ থেকে অবমুক্ত হতে যাচ্ছে বলে পরিবেশ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে। জানুয়ারি মাসের ওই অভিযানে বোয়ালিয়া ও সংলগ্ন খাল/জলাশয় ভরাট এবং নারায়ণগঞ্জের বাবুরাইল খাল দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। একই সঙ্গে ঢাকার বাড্ডায় সাঁতারকুল খালের অবৈধ ভরাট কার্যক্রমও বন্ধ করা হয়।
এ ছাড়া চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় কোরিয়ান ইপিজেড প্রকল্প এলাকায় অবৈধ পাহাড় কাটা বন্ধ করে দেওয়া হয়। একই সঙ্গে গাজীপুরের কোনাবাড়ী এলাকায় তুরাগ নদের তীরবর্তী গ্রামীণ জনপদ ও রাস্তা থেকে মাটি কাটার পরিবেশ বিধ্বংসী কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়।
ঢাকায় দুটি প্রতিষ্ঠানের জরিমানা
ঢাকার খিলক্ষেতে গতকাল বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) একটি ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানকালে আদালত বিএসটিআইয়ের লাইসেন্স গ্রহণ না করেই মশার কয়েল আমদানি ও বাজারজাত করার অপরাধে জয়দেবপুর জেনারেল স্টোরকে ১০ হাজার এবং সামাদ ভেরাইটিজ স্টোরকে ২০ হাজার, মোট ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। অভিযানকালে ছয় কার্টুন কয়েল ধ্বংসও করা হয়েছে। অভিযানটি ঢাকার জেলা প্রশাসন, বিএসটিআই ও মহানগর পুলিশের সমন্বয়ে ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেলিম হোসেনের নেতৃত্বে পরিচালিত হয়।
No comments