ওয়ানডে সিরিজ-পরাজয়ে শুরু পাকিস্তানের
টেস্ট সিরিজের ‘অজেয়’ রূপটি ওয়ানডে সিরিজে হারিয়ে ফেলল পাকিস্তান। তিন টেস্টের সিরিজে ইংল্যান্ডকে ধবলধোলাই করা পাকিস্তান একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে আবুধাবিতে কাল ১৩০ রানে অলআউট হয়ে ম্যাচ হারল ১৩০ রানে।২৬১ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাটিংয়ে নামা পাকিস্তানকে শুরুতেই জোড়া আঘাত করেন ফিন—টানা দুই বলে হাফিজ ও শফিককে ফিরিয়ে দিয়ে। ১১ রানে ২ উইকেটের পতন—শুরুর ধাক্কা পাকিস্তান কাটিয়ে
উঠতে তো পারেইনি, উল্টো একপর্যায়ে ৬৮ রানে হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট। ইংল্যান্ডের ম্যাচ জেতাটা হয়ে যায় তখন সময়ের ব্যাপার।
এর আগে অধিনায়ক কুকের ক্যারিয়ার-সেরা ইনিংসের সুবাদে ইংল্যান্ড ৭ উইকেটে করে ২৬০ রান। ৩৭ ওভার শেষে ইংল্যান্ডের রান ছিল ২ উইকেটে ১৮৮, তাদের জন্য তিন শ ছোঁয়াটা খুবই সম্ভব মনে হচ্ছিল। কিন্তু তা হয়নি আজমলের কারণে। প্রথম ৬ ওভারে ২৮ রান দিয়ে পাকিস্তানি এই স্পিনার কোনো উইকেট না পেলেও শেষ ৪ ওভারে ১৫ রান দিয়ে নিয়েছেন ৫ উইকেট!
ওপেনিংয়ে কেভিন পিটারসেনকে নিয়ে কুক গড়েন ৫৭ রানের জুটি। নিজের দ্বিতীয় ওভারেই আফ্রিদি টানা দুই বলে বোল্ড করে দেন পিটারসেন ও ট্রটকে। অধিনায়ককে এরপর দারুণ সঙ্গ দেন রবি বোপারা। শুরু থেকেই দারুণ সাবলীল কুক তৃতীয় উইকেটে বোপারাকে নিয়ে করেন ১৩১ রান।
কুক ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি ছুঁয়েছেন ১১০ বলে। টেস্ট সিরিজে রানের জন্য হাপিত্যেশ করেছেন। কিন্তু অধিনায়ক হওয়ার পর থেকেই ওয়ানডেতে যে স্বপ্নযাত্রার শুরু, সেটা চলছেই। অধিনায়ক হওয়ার আগে ২৩ ম্যাচে ৩০.৫২ গড়ে রান ছিল ৭০২, স্ট্রাইক রেট ৬৮.১৫। অধিনায়ক হওয়ার পর ১৯ ম্যাচে ৫২.৫২ গড়ে রান ৮৯৩, স্ট্রাইক রেট ৯৩.২১! ওয়েবসাইট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: ইংল্যান্ড: ৫০ ওভারে ২৬০/৭ (কুক ১৩৭, পিটারসেন ১৪, ট্রট ০, বোপারা ৫০, মরগান ২, কিসওয়েটার ৯, সামিত ১৭*, ব্রড ১, সোয়ান ১৩*; আজমল ৫/৪৩, আফ্রিদি ২/৫৫)। পাকিস্তান: ৫০ ওভারে ১৩০ (হাফিজ ৫, ফারহাত ১০, শফিক ০, ইউনুস ১৫, মিসবাহ ১৪, উমর আকমল ২২, মালিক ৭, আফ্রিদি ২৮, গুল ২, আজমল ৫, রিয়াজ ৮*; ফিন ৪/৩৪, সামিত ৩/২৬, সোয়ান ২/১৯, ব্রড ১/২১)।
ফল: ইংল্যান্ড ১৩০ রানে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: অ্যালিস্টার কুক।
এর আগে অধিনায়ক কুকের ক্যারিয়ার-সেরা ইনিংসের সুবাদে ইংল্যান্ড ৭ উইকেটে করে ২৬০ রান। ৩৭ ওভার শেষে ইংল্যান্ডের রান ছিল ২ উইকেটে ১৮৮, তাদের জন্য তিন শ ছোঁয়াটা খুবই সম্ভব মনে হচ্ছিল। কিন্তু তা হয়নি আজমলের কারণে। প্রথম ৬ ওভারে ২৮ রান দিয়ে পাকিস্তানি এই স্পিনার কোনো উইকেট না পেলেও শেষ ৪ ওভারে ১৫ রান দিয়ে নিয়েছেন ৫ উইকেট!
ওপেনিংয়ে কেভিন পিটারসেনকে নিয়ে কুক গড়েন ৫৭ রানের জুটি। নিজের দ্বিতীয় ওভারেই আফ্রিদি টানা দুই বলে বোল্ড করে দেন পিটারসেন ও ট্রটকে। অধিনায়ককে এরপর দারুণ সঙ্গ দেন রবি বোপারা। শুরু থেকেই দারুণ সাবলীল কুক তৃতীয় উইকেটে বোপারাকে নিয়ে করেন ১৩১ রান।
কুক ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি ছুঁয়েছেন ১১০ বলে। টেস্ট সিরিজে রানের জন্য হাপিত্যেশ করেছেন। কিন্তু অধিনায়ক হওয়ার পর থেকেই ওয়ানডেতে যে স্বপ্নযাত্রার শুরু, সেটা চলছেই। অধিনায়ক হওয়ার আগে ২৩ ম্যাচে ৩০.৫২ গড়ে রান ছিল ৭০২, স্ট্রাইক রেট ৬৮.১৫। অধিনায়ক হওয়ার পর ১৯ ম্যাচে ৫২.৫২ গড়ে রান ৮৯৩, স্ট্রাইক রেট ৯৩.২১! ওয়েবসাইট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: ইংল্যান্ড: ৫০ ওভারে ২৬০/৭ (কুক ১৩৭, পিটারসেন ১৪, ট্রট ০, বোপারা ৫০, মরগান ২, কিসওয়েটার ৯, সামিত ১৭*, ব্রড ১, সোয়ান ১৩*; আজমল ৫/৪৩, আফ্রিদি ২/৫৫)। পাকিস্তান: ৫০ ওভারে ১৩০ (হাফিজ ৫, ফারহাত ১০, শফিক ০, ইউনুস ১৫, মিসবাহ ১৪, উমর আকমল ২২, মালিক ৭, আফ্রিদি ২৮, গুল ২, আজমল ৫, রিয়াজ ৮*; ফিন ৪/৩৪, সামিত ৩/২৬, সোয়ান ২/১৯, ব্রড ১/২১)।
ফল: ইংল্যান্ড ১৩০ রানে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: অ্যালিস্টার কুক।
No comments