বগুড়ায় খোলা আকাশের নিচে তিন লাখ বস্তা সার
বগুড়া শহরে বাফার গুদামের বাইরে প্রায় তিন লাখ বস্তা ইউরিয়া সার খোলা আকাশের নিচে ফেলে রাখা হয়েছে। ডিলাররা গুদাম থেকে সার না তোলায় এবং গুদামে স্থান সংকুলান না হওয়ায় সারগুলো এভাবে ফেলে রাখা হয়েছে। এতে সার নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গুদামটি পুরান বগুড়া এলাকায়। বাংলাদেশ রসায়ন শিল্প সংস্থার (বিসিআইসি) সারের বাফার স্টক (আপৎকালীন মজুদ) রাখার জন্য গুদামটি নির্মাণ করা হয়েছে। বগুড়ার বিভিন্ন উপজেলায় এখান থেকে সার সরবরাহ করা হয়। এর ধারণক্ষমতা ১২ হাজার মেট্রিক টন। কিন্তু এখন মাত্র সাড়ে আট হাজার মেট্রিক টন সার রাখা হয়েছে।
বাকি জায়গায় রাখা হয়েছে বিএডিসির বীজ। গুদামের বাইরে খোলা আকাশের নিচে দুই লাখ ৮০ হাজার বস্তা সার ফেলে রাখা হয়েছে (প্রায় ১৪ হাজার মেট্রিক টন)।
গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জসিম উদ্দিন জানান, স্থান সংকুলান না হওয়ায় বাইরে বিশাল স্তূপ করে সার রাখা হয়েছে। বস্তাগুলো পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে।
সার বাইরে ফেলে রাখার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, প্রতিদিন যে পরিমাণ সার তোলার কথা, ডিলাররা তা তুলছেন না। এতে এখানে মজুদের পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। জানুয়ারি মাসে ডিলারদের সার বরাদ্দ ছিল ১২ হাজার ৫৫৮ মেট্রিক টন। এর মধ্যে ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আট হাজার ৯৮২ মেট্রিক টন সার তোলা হয়েছে। ফেব্রুয়ারি মাসে নতুন করে ২১ হাজার ৭০৩ মেট্রিক টন সার বরাদ্দ করা হয়েছে। বর্তমানে গুদাম ও বাইরে ২৭ হাজার ৮৪৪ মেট্রিক টন সার মজুদ আছে। জেলার ১৬১ জন সার ডিলারের নামে বরাদ্দ করা সার নিয়মিত তোলা হলে মজুদ থাকত না।
দুপচাঁচিয়ার সার ডিলার বিজন কুমার মণ্ডল বলেন, ইউরিয়ার দাম বেড়ে যাওয়ায় এবং ধানের দাম কমে যাওয়ায় চাষিরা সার কম ব্যবহার করছেন। তাঁরা আগের মাসের বরাদ্দ করা সার এখনো বিক্রি করতে পারেননি।
শাজাহানপুর উপজেলার বনানী এলাকার সারের ডিলার আবদুস ছোবহান বলেন, বাইরে থেকে কিছু ইউরিয়া আনার কারণে সার বিক্রি কম হচ্ছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বগুড়া কার্যালয়ের উপপরিচালক একরাম হোসেন জানান, এ মাসের শেষ দিক থেকে ইউরিয়া সারের চাহিদা অনেক বেড়ে যাবে।
বাকি জায়গায় রাখা হয়েছে বিএডিসির বীজ। গুদামের বাইরে খোলা আকাশের নিচে দুই লাখ ৮০ হাজার বস্তা সার ফেলে রাখা হয়েছে (প্রায় ১৪ হাজার মেট্রিক টন)।
গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জসিম উদ্দিন জানান, স্থান সংকুলান না হওয়ায় বাইরে বিশাল স্তূপ করে সার রাখা হয়েছে। বস্তাগুলো পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে।
সার বাইরে ফেলে রাখার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, প্রতিদিন যে পরিমাণ সার তোলার কথা, ডিলাররা তা তুলছেন না। এতে এখানে মজুদের পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। জানুয়ারি মাসে ডিলারদের সার বরাদ্দ ছিল ১২ হাজার ৫৫৮ মেট্রিক টন। এর মধ্যে ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আট হাজার ৯৮২ মেট্রিক টন সার তোলা হয়েছে। ফেব্রুয়ারি মাসে নতুন করে ২১ হাজার ৭০৩ মেট্রিক টন সার বরাদ্দ করা হয়েছে। বর্তমানে গুদাম ও বাইরে ২৭ হাজার ৮৪৪ মেট্রিক টন সার মজুদ আছে। জেলার ১৬১ জন সার ডিলারের নামে বরাদ্দ করা সার নিয়মিত তোলা হলে মজুদ থাকত না।
দুপচাঁচিয়ার সার ডিলার বিজন কুমার মণ্ডল বলেন, ইউরিয়ার দাম বেড়ে যাওয়ায় এবং ধানের দাম কমে যাওয়ায় চাষিরা সার কম ব্যবহার করছেন। তাঁরা আগের মাসের বরাদ্দ করা সার এখনো বিক্রি করতে পারেননি।
শাজাহানপুর উপজেলার বনানী এলাকার সারের ডিলার আবদুস ছোবহান বলেন, বাইরে থেকে কিছু ইউরিয়া আনার কারণে সার বিক্রি কম হচ্ছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বগুড়া কার্যালয়ের উপপরিচালক একরাম হোসেন জানান, এ মাসের শেষ দিক থেকে ইউরিয়া সারের চাহিদা অনেক বেড়ে যাবে।
No comments