বাংলাদেশ-ভারত সাইবার-যুদ্ধ!-হ্যাকাররা এখনো সক্রিয়
ইন্টারনেট অর্থাৎ সাইবার জগতে ভারত ও বাংলাদেশের ওয়েবসাইট অকার্যকর করার যে প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে, তা এখনো হ্যাকারদের মধ্যে অব্যাহত আছে। বাংলাদেশি হ্যাকার পরিচয়দানকারীরা ফেসবুক ও ব্লগসাইটগুলোতে দাবি করেছেন, গতকাল সোমবার রাত পর্যন্ত তাঁরা ১৫ হাজারেরও বেশি ভারতীয় ওয়েবসাইটে হামলা চালিয়েছেন।
বাংলাদেশি হ্যাকারদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে চীনা হ্যাকাররা মাইক্রোসফট ইন্ডিয়ার ওয়েবসাইট হ্যাক করেছেন বলে একটি ই-মেইল বার্তা পাঠানো হয়েছে। ‘বাংলাদেশ সাইবার আর্মি’, ‘বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকারস’, ‘এক্সপায়ার সাইবার আর্মি’—এই তিনটি হ্যাকার দল এই সাইবার-যুদ্ধে নেতৃত্ব দিচ্ছে। বাংলাদেশি হ্যাকার পরিচয়দানকারীরা বলছেন, ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সীমান্তে হত্যাকাণ্ড ও অত্যাচার বন্ধের দাবিতে এই সাইবার-যুদ্ধ। টিপাইমুখ বাঁধসহ অন্যান্য বিষয়ের কথাও তাঁরা বলছেন।
গত ৯ ফেব্রুয়ারি ভিডিও আদান-প্রদানের ওয়েবসাইট ইউটিউবে ভারত সরকারের প্রতি একটি ভিডিও বার্তা প্রকাশ করে ‘বিডি ব্ল্যাকহ্যাট হ্যাকারস’। ভিডিওতে মুখোশ পরা একজন হ্যাকারকে যান্ত্রিক (রোবটিক) গলায় কথা বলতে দেখা যায়। তাঁর বক্তব্য হলো, ‘বিএসএফ এক হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি নাগরিককে হত্যা করেছে, তাদের গুলিতে আহত হয়েছে আরও ৯৮৭ জন বাংলাদেশি। অপহূত হয়েছে হাজারো মানুষ। এটি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। তারা অবিচার করছে। সংকটময় এ মুহূর্তে বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে আমাদের কিছু দায়িত্ববোধ রয়েছে, আমরা চাই ভারত সরকার নিরপরাধ বাংলাদেশিদের হত্যা করা বন্ধ করুক। নতুবা আমরা ভারতীয়দের বিরুদ্ধে সাইবার-যুদ্ধ শুরু করব। এটি চলতেই থাকবে।’
অপরদিকে ভারতীয় হ্যাকার দলগুলো বাংলাদেশি হ্যাকারদের হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। যেকোনো মুহূর্তে ভারতীয় হ্যাকারদের বড় ধরনের আক্রমণের আশঙ্কা করছেন বাংলাদেশি হ্যাকাররা। তাই সব ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
গত ৯ ফেব্রুয়ারি ভিডিও আদান-প্রদানের ওয়েবসাইট ইউটিউবে ভারত সরকারের প্রতি একটি ভিডিও বার্তা প্রকাশ করে ‘বিডি ব্ল্যাকহ্যাট হ্যাকারস’। ভিডিওতে মুখোশ পরা একজন হ্যাকারকে যান্ত্রিক (রোবটিক) গলায় কথা বলতে দেখা যায়। তাঁর বক্তব্য হলো, ‘বিএসএফ এক হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি নাগরিককে হত্যা করেছে, তাদের গুলিতে আহত হয়েছে আরও ৯৮৭ জন বাংলাদেশি। অপহূত হয়েছে হাজারো মানুষ। এটি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। তারা অবিচার করছে। সংকটময় এ মুহূর্তে বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে আমাদের কিছু দায়িত্ববোধ রয়েছে, আমরা চাই ভারত সরকার নিরপরাধ বাংলাদেশিদের হত্যা করা বন্ধ করুক। নতুবা আমরা ভারতীয়দের বিরুদ্ধে সাইবার-যুদ্ধ শুরু করব। এটি চলতেই থাকবে।’
অপরদিকে ভারতীয় হ্যাকার দলগুলো বাংলাদেশি হ্যাকারদের হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। যেকোনো মুহূর্তে ভারতীয় হ্যাকারদের বড় ধরনের আক্রমণের আশঙ্কা করছেন বাংলাদেশি হ্যাকাররা। তাই সব ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
No comments