শীর্ষ ৩০০ খেলাপির হাতে ৫০,৯৪২ কোটি টাকা
দেশের
শীর্ষ ৩০০ ঋণ খেলাপির তালিকা প্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা
কামাল। একইসঙ্গে ২০০৯ সাল থেকে বিভিন্ন ব্যাংক ও লিজিং কোম্পানির কাছ থেকে
পাঁচ কোটি টাকার বেশি ঋণ নিয়েছেন এমন ১৪ হাজার ৬১৭ জনেরও পূর্ণাঙ্গ তালিকা ও
তথ্য প্রকাশ করেছেন তিনি। অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন, শীর্ষ ৩০০ খেলাপির
হাতেই ৫০ হাজার ৯৪২ কোটি টাকা রয়েছে। এছাড়া গত ৩৯ মাসে দেশে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে ৪৩ হাজার ২১০ কোটি টাকা।
শনিবার সংসদ অধিবেশনে টেবিলে উত্থাপিত
প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ইসরাফিল আলমের প্রশ্নের লিখিত
জবাবে অর্থমন্ত্রী এ তালিকা দেন। এতে ১ হাজার ৪৯ কোটি টাকার ঋণ নিয়ে শীর্ষে
আছে চট্টগ্রামের সামানাজ সুপার ওয়েল লিমিটেড।
সংসদ সদস্য লুৎফুন নেসা খান তার প্রশ্নে ২০০৯ সালে ঋণ খেলাপি কত ছিল ও তাদের কাছে প্রাপ্ত ঋণের পরিমাণ এবং ২০১৮ সালে ওই সংখ্যা ও অর্থের পরিমাণও জানতে চেয়েছিলেন। অর্থমন্ত্রী উত্তরে বলেন, ডাটা ওয্যারহাউজ না থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবি ডাটাবেইজে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরের পূর্বের তথ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় ২০০৯ সালের ঋণের তথ্য দেয়া সম্ভব হয়নি।
অর্থমন্ত্রী জানান, সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে ঋণ খেলাপির সংখ্যা ছিল এক লাখ ১১ হাজার ৯৫৪ জন এবং তাদের কাছে ঋণের পরিমাণ ছিল ৫৯ হাজার ১০৫ কোটি টাকা।
আর ডিসেম্বর ২০১৮ সালে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ খেলাপির সংখ্যা এক লাখ ৭০ হাজার ৩৯০ এবং অর্থের পরিমাণ এক লাখ ২ হাজার ৩১৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা।
ঋণ খেলাপি হওয়ার কারণ তুলে ধরে অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত কারণে ব্যবসায়ী ও শিল্প উদ্যোক্তাগণ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ঋণ খেলাপির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া ব্যাংক কর্তৃক ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে যথাযথভাবে ঋণ গ্রহিতা নির্বাচন না করাও অন্যতম কারণ। তিনি বলেন, ঋণের বিপরীতে গ্রাহক কর্তৃক জামানতের অপর্যাপ্ততা থাকলে, একই সম্পদ একাধিক ব্যাংকে (বা একাধিক ঋণের বিপরীতে) জামানত রাখলে বা অনেক ক্ষেত্রে জামানতের মূল্য বাজারমূল্য হতে বেশি প্রদর্শন করলে ঋণটির ঝুঁকি বেড়ে যায়। ফলে ঋণটি ভবিষ্যতে কু-ঋণে পর্যবসিত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে। মন্ত্রী জানান, ঋণ মঞ্জুরির সময় গ্রাহকের সকল প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস/ দলিলাদি ব্যাংক কর্তৃক সংগ্রহ ও সঠিকতা যাচাই করা না হলে ঋণঝুঁকি বৃদ্ধি পায় এবং সংশ্লিষ্ট হিসাবটি খেলাপি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আরেকটি কারণ তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, অনেক ক্ষেত্রে ঋণ গ্রহিতা কর্তৃক তহবিল ভিন্নখাতে প্রবাহেরও অবকাশ থাকে। গ্রাহকের ব্যবসায়িক প্রয়োজনীয়তা ও সামর্থ্য বিবেচনা না করে তার অনুকুলে অতিরিক্ত ঋণ সুবিধাদি যেমন- নবায়ন, ঋণসীমা বৃদ্ধি, পুন:তফসিলিকরণ, পুনর্গঠন ইত্যাদি) প্রদান করাও খেলাপি ঋণকে উৎসাহিত করে। সর্বশেষ কারণ তুলে ধরে অর্থমন্ত্রী বলেন, ঋণ খেলাপি হয়ে পড়লে ঋণ বিতরণ ও আদায় কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যে স্থবিরতা দেখা দেয়।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, দেশের রাষ্ট্রায়াত্ত ৮টি বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংক এক বছরে (২০১৮ সালে) প্রায় এক হাজার দুইশো কোটি টাকা সুদ মওকুফ করেছে। হাজী মো. সেলিমের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাংক থেকে গত বছরে (জানুয়ারি ২০১৮-ডিসেম্বর ২০১৮) ছয় হাজার ১৬৩টি ঋণ হিসাবের বিপরীতে এক হাজার ১৯৮ কোটি ২৪ লাখ টাকা সুদ মওকুফ করা হয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি সুদ মওকুফ করেছে অগ্রণী ব্যাংক। এ ব্যাংকটি ২ হাজার ৮টি ঋণের বিপরীতে ৪৯৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা সুদ মওকুফ করেছে। আর বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক কোনও সুদ মওকুফ করেনি। অন্য ব্যাংকগুলোর মধ্যে কৃষি ব্যাংক ৬৬টি ঋণ হিসাবের বিপরীতে ৪৩৫ কোটি ৯৬ লাখ, রূপালী ব্যাংক ২০৩টি ঋণ হিসাবের বিপরীতে ১৩৪ কোটি ২৬ লাখ, সোনালী ব্যাংক ১৪টি ঋণ হিসাবের বিপরীতে ৭৩ কোটি ৭৩ লাখ, জনতা ব্যাংক ২ হাজার ৪৭৩টি ঋণ হিসাবের বিপরীতে ৫৩ কোটি ৮১ লাখ, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক এক হাজার ৩৮০টি ঋণ হিসাবের বিপরীতে ৪ কোটি ৩৫ লাখ এবং বেসিক ব্যাংক ১৯টি ব্যাংক হিসাবের বিপরীতে এক কোটি ৬৯ লাখ টাকা সুদ মওকুফ করেছে।
শীর্ষ খেলাপির তালিকায় যারা আছে:
শীর্ষ ৩০০ ঋণ খেলাপির তালিকার মধ্যে আছে, সামানাজ সুপার ওয়েল লিমিটেড ১ হাজার ৪৯ কোটি টাকা, গ্যালাক্সি সোয়েটার এন্ড ইয়ার্ন ডাইং ৯৮৪ কোটি টাকা, রিমেক্স ফুডওয়্যার লিমিটেড ৯৭৬ কোটি টাকা, কোয়ান্টাম পাওয়ার সিস্টেম লিমিটেড ৮২৮ কোটি, মাহিন এন্ট্রারপ্রাইজ লিমিটেড ৮২৫ কোটি, রূপালী কম্পোজিট লেদার ওয়্যার লিমিটেড ৭৯৮ কোটি, ক্রিসেন্ট লেদার প্রোডাক্টস লিমিটেড ৭৭৬ কোটি, এসএ ওয়েল রিফাইনারী লিমিটেড ৭০৭ কোটি, সুপ্রভ কম্পোজিট নীট লিমিটেড ৬১০ কোটি, গ্রামীণ শক্তি ৬০১ কোটি, সুপ্রভ স্পিনিং লিমিটেড ৫৮২ কোটি, কম্পিউটিার সোর্স লিমিটেড ৫৭৫ কোটি, সিমরান কম্পোজিট লিমিটেড ৫৬৪ কোটি, ম্যাক্স স্পিনিং মিলস ৫২৬ কোটি, বেনটেক্স ইন্ডাট্রিজ লিমিটেড ৫২৩ কোটি, আলফা কম্পোজিট টাওয়েলস লিমিটেড ৫২৩ কোটি, সিদ্দিক ট্রেডার্স ৫১১ কোটি, রবাইয়া ভেজিটেবল ওয়েলস ইন্ডাট্রিজ লিমিটেড ৫০১ কোটি, রাইজিং স্টিল লিমিটেড ৪৯৫ কোটি। সুপ্রভ রোটোর স্পিনিং লিমিটেড ৪৬৫ কোটি, ইয়াছির এন্টারপ্রাইজ ৪৬৪ কোটি, চৌধুরী নিটওয়্যার লিমিটেড ৪৬২ কোটি, রানকা সোয়েল কম্পোজিট টেক্সটাইল লিমিটেড ৪৪৯ কোটি, লেক্সকো লিমিটেড ৪৩৯ কোটি, জাকুয়ার্ড নিটেক্স লিমিটেড ৪৩০ কোটি, ইব্রাহিম টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ৩৭৩ কোটি, ম্যাক ইন্টারন্যাশনাল ৩৭২ কোটি, বাংলা লায়ন কমিউনিকেশন্স লিমিটেড ৩৭১ কোটি, বাংলাদেশ সুগার এন্ড ফুড ইন্ডাট্রিজ-৩৫২ কোটি, হল মার্ক ফ্যাশন লিমিটেড ৩৪১ কোটি, পদ্মা পলি কটন নীট ফেব্রিক্স লিমিটেড ৩৩১ কোটি, গ্রান্ড ট্রেডিং এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড ৩২৪ কোটি, ফেয়ার টেড ফেব্রিক্স লিমিটেড ৩২২ কোটি, গ্রামবাংলা এনপিকে ফার্টিলাইজার এন্ড অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ ৩১৮ কোটি, সাহারীজ কম্পোজিট টাওয়াল লিমিটেড ৩১৪ কোটি, ৭বি অ্যাসোসিয়েটস ৩০৯ কোটি, রুরালস সার্ভিসেস ফাউন্ডেশন ৩০৬ কোটি, সুরুজ মিয়া জুট স্পিনিং লিমিটেড ৩০৪ কোটি, ফেয়ার ইয়ার্ন প্রসেসিং লিমিটেড ২৯৬ কোটি, ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল ২৮৬ কোটি, রূপায়ন হাউজিং এস্টেট লিমিটেড ২৮০ কোটি, এসকে স্টিল ২৭১ কোটি টাকা, মাবিয়া শিপ ব্রেকার্স ২৭১ কোটি, মুন্নু ফেব্রিক্স লিমিটে ২৬৭ কোটি, হেল্প লাইন রিসোর্স লিমিটেড ২৫৮ কোটি, দি ঢাকা ডাইং এন্ড মেনুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড ২৫৮ কোটি, বিসমিল্লাহ টাওয়াল লিমিটেড ২৪৪ কোটি, রানকা ডেনিম টেক্সটাইলস মিলস ২২২ কোটি, তানিয়া এন্টারপ্রাইজ ২১২ কোটি, এইচ স্টিল রি রোলিং মিলস ২০৯ কোটি, কে আর স্পেশালাইজড হসপিটাল এন্ড রিসার্স সেন্টার ২০৪ কোটি, বাংলাদেশ ইন্ডাজট্রিয়াল ফিনান্স কোম্পানি লিমিটেড ২০১ কোটি, চিটাগাং সিন্ডিকেট ১৯৮ কোটি, টি এন্ড ব্রাদার্স নীট কম্পোজিট লিমিটেড ১৯৭ কোটি, গ্লোব এডিবল অয়েল লিমিটেড ১৯৭ কোটি, এমএইচ গোল্ডেন জুট মিলস লিমিটেড ১৯৪ কোটি, নর্থস এগ লিমিটেড ১৯৪ কোটি, সিম্যাট সিটি জেনারেল ট্রেডিং লিমিটেড ১৯৩ কোটি, ইব্রাহিম কনসের্াটিয়াম লিমিটেড ১৯২ কোটি, লামিসা স্পিনিং লিমিটেড ১৯১ কোটি, অ্যাপেল সিরামিকস প্রাইভেট লিমিটেড ১৮৯ কোটি, আর আই এন্টারপ্রাইজ ১৮৯ কোটি, এমকে শিপ বিল্ডার্স এন্ড স্টিলস লিমিটেড ১৮৫ কোটি, মাহমুদ ফেব্রিক্স এন্ড ফিনিশিং লিমিটেড ১৮৪ কোটি, কটন করপোরেশন ১৮৪ কোটি, এম বি এ গার্মেন্টস এন্ড টেক্সটাইল লিমিটেড ১৮৩ সিক্স সিজনস অ্যাপার্টমেন্ট লিমিটেড ১৮৩ কোটি, ন্যাশনালস স্টিল ১৮৩ কোটি, ক্যাপিটাল বোর্ড লিমিটেড ১৮২ কোটি, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ বিডি লিমিটেড ১৮০ কোটি, করলা কর্পোরেশন বিডি লিমিটেড ১৭৮ কোটি, এক্সপার টেক লিমিটেড ১৭৬ কোটি, ব্লু ইন্টারন্যাশনাল ১৭৫ কোটি, সাফারি ট্রেডার্স ১৭৪ কোটি, আমাদের বাড়ি লিমিটেড ১৭৩ কোটি, ওয়ালম্যাট ফ্যাশন লিমিটেড ১৭০ কোটি, অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেড ১৬৮ কোটি, শব মেহের স্পিনিং মিলস লিমিটেড ১৬৮ কোটি, সুপ্রভ স্পিনিং মিলস ১৬৭ কোটি, হিমালয়া পেপার্স এন্ড বোর্ড মিলস ১৬৬ কোটি, লিবার্টি ফ্যাশনস ওয়্যার ১৬৪ কোটি, ক্রিসেন্ট ট্যানারিজ লিমিটেড ১৬৩ কোটি, চৌধুরী টাওয়াল ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেড ১৬৩ কোটি, চৌধুরী লেদার এন্ড কোম্পানি ১৬২ কোটি, ইসলাম ট্রেডিং কনসোর্টিয়াম লিমিটেড ১৫৬ কোটি, অ্যাপেক্স নীট কম্পোজিট লিমিটেড ১৫৬ কোটি, আব্দুল্লাহ স্পিনিং মিলস ১৫৫ কোটি, আনোয়ারা মান্নান টেক্সটাইল ১৫৩ কোটি, সাগির এন্ড ব্রাদার্স ১৫৩ কোটি, মাস্টার্ড ট্রেডিং ১৫২ কোটি, ইসলাম ব্রাদার্স এন্ড কোম্পানী ১৫২ কোটি, হিন্দুল ওয়ালি টেক্সটাইল লি ১৫২ কোটি, এরিয়ান কেমিক্যালস ১৫১ কোটি, ওয়ার্ন ডেনিম মিলস লিমিটেড ১৫১ কোটি, মুহিব স্পিনিং এন্ড শিপ রিসাইক্লিনিং ১৫০ কোটি, গ্লোব মেটাল কমপ্লেক্স লিমিটেড ১৫০ কোটি, এরশাদ ব্রাদার্স করপোরেশন ১৪৯ কোটি, জালাল এন্ড সন্স ১৪৯ কোটি, বিশ্বাস গার্মেন্টস লিমিটেড ১৪৯ কোটি, সাইদ ফুড লিমিটেড ১৪৫ কোটি, এইচআরসি শিপিং লিমিটেড ১৪৪ কোটি, আলী পেপার্স মিলস লিমিটেড ১৪৩ কোটি, রহমান শিপ ব্রেকার্স লিমিটেড ১৪২ কোটি, ড্রেজ বাংলা (প্রা.) লিমিটেড ১৪২ কোটি, ফারইস্ট স্টোক এন্ড বন্ডস লিমিটেড ১৩৯ কোটি, ফিবার সাইন লিমিটেড ১৩৮ কোটি, অর্নেট সার্ভিস লিমিটেড ১৩৭ কোটি, মুজিবুর রহমান খান ১৩৬ কোটি, জাহিদ এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড ১৩৪ কোটি, তাবাসসুম এন্টাপ্রাইজ ১৩৩ কোটি, এপেক্স ওয়েবিংস এন্ড ফিনিসিং লিমিটেড ১৩০ কোটি, মিশন ডেভলপার লিমিটেড ১৩০ কোটি, তালুকদার ইউপিবিসি ফিটিংস ইন্ড্রাটিজ লিমিটেড ১৩০ কোটি, এনোন নিট টেক্স লিমিটেড ১২৯ কোটি, দি ওয়েল টেক্স লিমিটেড ১২৯ কোটি, ডেলটা সিস্টেমস লিমিটেড ১২৮ কোটি, এফ আর জুট ট্রেডিং ১২৮ কোটি, গেট নিট টেক্স লিমিটেড ১২৮ কোটি, জেওয়াইবি টেজ লিমিটেড ১২৮ কোটি, জারা নিট টেক্স লিমিটেড ১২৭ কোটি, সোনালী জুট মিলস ১২৭ কোটি, সামানাজ কনডেনসড মিল্ক ১২৭ কোটি, ঝুমা এন্টাপ্রাইজ ১২৬ কোটি, রেফকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ১২৬ কোটি, স্ট্রিগার কম্পোজিট লিমিটেড ১২৫ কোটি, শফিকুল স্টিল ১২২ কোটি, স্টাইলো ফ্যাশন গার্মেন্টস লিমিটেড ১২১ কোটি, রাজশাহী সুগার মিলস লিমিটেড ১২১ কোটি, ইমারালড অয়েল লিমিটেড ১২১ কোটি, লাকি শিপ বিল্ডার্স লিমিটেড ১২০ কোটি, মিম এন্টারপ্রাইজ ১২০ কোটি, আল আমীন বেভারেজ ইন্ডাট্রিজ লিমিটেড ১২০ কোটি, এফ কে নিট টেক্স লিমিটেড ১১৯ কোটি, ম্যাপ পেপার বোর্ড মিলস লিমিটেড ১১৯ কোটি, অটোবি লিমিটেড ১১৮ কোটি, হিলফুল ফজল সমাজ কল্যাণ সংস্থা ১১৮ কোটি, এ কে জুট ট্রেডিং কোম্পানি ১১৭ কোটি, মনোয়ারা ট্রেডিং ১১৭ কোটি, চিটাগাং ইস্পাত ১১৭ কোটি, টেকনো ড্রেসিং এন্ড ডেভলপমেন্ট লিমিটেড ১১৬ কোটি, আলভি নিট টেক্স লিমিটেড ১১৬ কোটি, এফ আর জুট মিলস লিমিটেড ১১৪ কোটি, টেক্সটাইল ভিরটুসো ১১৪ কোটি, ম্যাক্স শিপ বিল্ডার্স লিমিটেড ১১৪ কোটি, ওয়েস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড ১১৩ কোটি, এমবিইসি-পিবিএল-জেভি ১১৩ কোটি, সিমি নিট টেক্স লিমিটেড ১১৩ কোটি, এলাইন এপারেলস লিমিটেড ১১৩ কোটি, সাইনিং নিট টেক্স লিমিটেড ১১২ কোটি, প্রফিউশনস টেক্সটাইল লিমিটেড ১১২ কোটি, সাউথ স্ট্যার্ন ১১১ কোটি, মা টেক্স ১১১ কোটি, সিদ্দিক এন্ড কোম্পানি লি. ১১০ কোটি, কনফিডেন্স সুজ লিমিটেড ১০৮ কোটি, আহমেদ মুজতবা লিমিটেড ১০৮ কোটি, শাপলা ফ্লাওয়ার মিলস ১০৮ কোটি, আব্দুর রাজ্জাক লিমিটেড ১০৭ কোটি, হাবিব স্টিলস লিমিটেড ১০৬ কোটি, সর্দার অ্যাপারেলস লিমিটেড ১০৬ কোটি, ক্রিয়েটিভ ট্রেডস ১০৬ কোটি, ক্রিস্টাল স্টিল এন্ড শিপ ব্রেকিংস ১০৫ কোটি, সুপার সিক্স স্টার শিপ ব্রেকিং ই্য়ার্ড ১০৫ কোটি, জেড এন্ড জে ইন্টারন্যাশনাল ১০৫ কোটি, কক্স ডেভলপার্স লিমিটেড ১০৫ কোটি, এস শিপিং লাইনস ১০৪ কোটি, জবা টেক্সটাইলস লিমিটেড ১০৩ কোটি, সেন্টার ফর অ্যাসিটেড রিপ্রোডাকশন প্রাইভেট লি. ১০৩ কোটি, বৈতরণী ট্রেডার্স লি. ১০৩ কোটি, শীতল এন্টারপ্রাইজ ১০২ কোটি, প্রাইস ক্লাব জেনারেল ট্রেডিং লি. ১০২ কোটি, নিউ অটো ডিফাইন ১০২ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে খেলাপি হয়েছে। এছাড়া অনিকা এন্টারপ্রাইজ ১০১ কোটি, এ আর এস এস এন্টারপ্রাইজ ১০১ কোটি, গোল্ডেন হরিজন লি. ১০০ কোটি, জয়পুরহাট সুগার মিলস ১০০, ডুসাই হোটেল এন্ড রিসোর্টস লি ১০০ কোটি, মোবারক আলী স্পিনিং মিলস লি. ৯৯ কোটি, কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড ৯৯ কোটি, রেজা জুট ট্রেডিং ৯৯ কোটি, আর কে ফুডস লি ৯৮ কোটি, ম্যামকো জুট মিল ৯৮ কোটি, আরডেন্ট সিস্টেমস ৯৮ কোটি, টেক্স নীট ইন্টারন্যাশনাল ৯৬ কোটি, বেঞ্চ ইন্ডাস্ট্রিজ বিডি লিমিটেড ৯৬ কোটি, ম্যাস শিপ রিসাইকেলিং ৯৬ কোটি, বাংলাদেশ ড্রেস লিমিটেড ৯৬ কোটি, মোহাম্মদ ইলিয়াস ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড ৯৫ কোটি, জয়নব ট্রেডিং কোম্পানী লিমিটেড ৯৫ কোটি, ওয়েসিজ হাইটেক স্পোটর্স ওয়্যার ৯৪ কোটি, ক্রিউ অ্যান্ড কো বিডি. লিমিটেড ৯৪ কোটি, ফিয়াজ এন্টারপ্রাইজ ৯৪ কোটি, এখলাস শিপিং মিলস লিমিটেড ৯৩ কোটি, ফাহামী নীট ওয়্যার লিমিটেড ৯২ কোটি, জে এন্ড জে ফেব্রিক্স টেক্সটাইল লিমিটেড ৯২ কোটি, আর বি এন্টারপ্রাইজ ৯২ কোটি, অনলাইন প্রপার্টিজ লিমিটেড ৯২ কোটি, ফাহমি ওয়াশিং প্লান্ট ৯০ কোটি, রামিসা ট্রেডিং ৮৯ কোটি, ল্যান্ডমার্ক ফেব্রিক্স লিমিটেড ৮৮ কোটি, এস কে এন্টারপ্রাইজ ৮৮ কোটি টাকা। এস কে এন্টারপ্রাইজ ৮৮ কোটি টাকা, সাফিন শিপিং লাইন লিমিটেড ৮৮ কোটি টাকা, সুপ্রিম জুট এন্ড নিটেক্স লিমিটেড ৮৮ কোটি টাকা, ফরচুন স্টিল ৮৭ কোটি টাকা, মোস্তফা ওয়েল প্রোডাক্টস লিমিটেড ৮৬ কোটি, এম এস হাবিবুল ইসলাম ৮৬ কোটি, মাবিয়া স্টিল কমপ্লেক্স লিমিটেড ৮৬ কোটি, পদ্মা এগ্রো ট্রেডার্স ৮৬ কোটি টাকা, আমান ট্রেডিং করপোরেশন ৮৫ কোটি, পলিমার নিটওয়ার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৮৫ কোটি, ইমারাল্ড অটো ব্রিকস লিমিটেড ৮৫ কোটি, মেজেস্টিক হোল্ডিং লিমিটেড ৮৫ কোটি, ওয়াফা এন্টারপ্রাইজ ৮৪ কোটি, দেশবন্ধু সুগার মিল লিমিটেড ৮৪ কোটি, মনিকা ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল ৮ কোটি, এস এ ট্রেডার্স ৮৩ কোটি, দ্য এরিস্টোক্রেট এগ্রো লিমিটেড ৮৩ কোটি, ইউরোপা বেভারেজ এন্ড ফুডস লিমিটেড ৮৩ কোটি, ফ্যাশন ক্রাফট নিটওয়ার লিমিটেড ৮৩ কোটি, এটলাস গ্রিনপেক লিমিটেড ৮৩কোটি টাকা, ইমারাল্ড স্পেশালাইজড কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেড ৮৩ কোটি, শাহনেওয়াজ জুট মিলস প্রাইভেট লিমিটেড ৮২ কোটি, মার লিমিটেড ৮২ কোটি, ড্রেস মি ফ্যাশনস লিমিটেড ৮২ কোটি, মোহাম্মদ ইলিয়াস ব্রাদার্স পো মেনুফেকচারিং প্ল্যান লিমিটেড ৮১ কোটি টাকা, শাহিল ফ্যাশনস লিমিটেড ৮১ কোটি টাকা, ফস্টার রিয়েল এস্ট্রেট লিমিটেড ৮১ কোটি টাকা, ইমাম ট্রেডার্স ৮১ কোটি টাকা, স্মাহ লিমিটেড ৮০ কোটি টাকা, গ্লোব জনকণ্ঠ শিল্প পরিবার লিমিটেড ৮০ কোটি টাকা, ফিয়াজ এন্টারপ্রাইজ ৮০ কোটি টাকা, এম নূর সুয়েটার্স লিমিটেড ৭৯ কোটি টাকা, খানসন্স টেক্সটাইলস লিমিটেড ৭৯ কোটি টাকা, ঝুমা এন্টারপ্রাইজ ৭৯কোটি টাকা, এন এইচ কে ফেব্রিক্স এন্ড টেক্সটাইল ৭৮ কোটি টাকা, গ্রান্ডেউর শিপিং লাইন্স লিমিটেড ৭৮কোটি টাকা, এস রিসোর্সেস শিপিং লাইন লিমিটেড ৭৮ কোটি টাকা, নর্থপোল বিডি লিমিটেড ৭৮কোটি টাকা, এডভান্সড ডেভোলপমেন্ট টেকনোলজিস লিমিটেড ৭৮কোটি টাকা, ইউরেকা হোল্ডিংস পিটিই লিমিটেড ৭৮ কোটি টাকা, এসএফজি শিপিং লাইন লিমিটেড ৭৭ কোটি টাকা, সোলারেন ফাউন্ডেশন ৭৭ কোটি টাকা, এটলাস ফুড এন্ড বেভারেজ লিমিটেড ৭৭ কোটি টাকা, এমএএফ নিউজপ্রিন্ট ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ৭৭ কোটি টাকা, ফাস ফাইনেন্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ৭৭ কোটি টাকা, ইনফরমেশন সলিউশনস লিমিটেড ৭৭কোটি টাকা, বিশ্বাস টেক্সটাইল লিমিটেড ৭৬ কোটি টাকা, গ্লোব ইনসেক্টিড ৭৬ কোটি টাকা, এশিয়ান ফুড ট্রেডিং এন্ড কোং ৭৬ কোটি টাকা, সারিয়াজ ওয়েল রিফাইনার লিমিটেড ৭৬ কোটি টাকা, উয়াশান নিট বাংলাদেশ ৭৬ কোটি টাকা, ব্রাদ্রার্স এন্টারপ্রাইজ ৭৬ কোটি টাকা, নাবিল টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ৭৬ কোটি টাকা, ঢাকা ডেনিম লিমিটেড ৭৫ কোটি টাকা, এম আর শিপিং লাইন ৭৫ কোটি টাকা, এমএমএসবি টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ৭৫ কোটি টাকা, বাইল্ডট্রেড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড ৭৫কোটি টাকা, কাবির এন্টারপ্রাইজ ৭৫কোটি টাকা, দেশ জুয়েলার্স ৭৪ কোটি টাকা, লোহজং ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড ৭৪ কোটি টাকা, বাধন ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৭৪ কোটি টাকা, ইনফ্রেকটাকচার কন্সট্রাকশন কোম্পানী ৭৪ কোটি টাকা, প্রিটি সুয়েটার্স লিমিটেড ৭৪ কোটি টাকা, ওয়েলপেক পলিমারিস লিমিটেড ৭৪ কোটি টাকা, ঐশি ইন্টারন্যাশনাল ৭৪কোটি টাকা, ফস্টার ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড ৭৪ কোটি টাকা, সুরমা স্টিল এন্ড স্টিল ট্রেডিং কোং ৭৪ কোটি টাকা, ইব্রাহিম কম্পোজিট টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ৭৪ কোটি টাকা, নর্থ সাউথ শিপিং মিলস লিমিটেড ৭৩ কোটি টাকা, ইউসান নিট কম্পোজিট লিমিটেড ৭৩ কোটি টাকা, এহসান স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড ৭৩ কোটি টাকা, ঢাকা এলমুনিয়াম ওয়ার্কস লিমিটেড ৭৩ কোটি টাকা, শাহাদাত এন্টারপ্রাইজ ৭৩ কোটি টাকা, এম কে ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ৭৩কোটি টাকা, হলমার্ক শিপিং মিলস লিমিটেড ৭২ কোটি টাকা, এজাক্স জুট মিলস লিমিটেড ৭২কোটি টাকা, শাহেদ শিপ ব্রেকিং ৭২কোটি টাকা, রুম্মান এন্ড ব্রাদার্স ৭২ কোটি টাকা, রোসেবুর্গ রাইস মিলস লিমিটেড ৭১ কোটি টাকা, এএসটি বেভারেজ লিমিটেড ৭১ কোটি টাকা, মিনটেক্স ফ্যাশন লিমিটেড ৭১ কোটি টাকা, রংপুর জুট মিলস ৭১ কোটি টাকা, রোসেবুর্গ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৭১ কোটি টাকা, সিপিএম কম্পোজিট নিট প্রাইভেট লিমিটেড ৭০ কোটি টাকা, হানজাল টেক্সটাইলস পার্ক লিমিটেড ৭০কোটি টাকা, ইস্ট্রার্ন কর্পোরেশন ৭০কোটি টাকা, ফিনকোলি অ্যাপেয়ারেলস লিমিটেড ৭০ কোটি টাকা, জয়েন্ট ট্রেডার্স ৭০ কোটি টাকা, ন্যাশনাল আইরন অ্যান্ড স্টিল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৬৯ কোটি টাকা, ইকো ব্রিক্স লিমিটেড ৬৯ কোটি টাকা, তালুকদার প্লাস্টিক কোম্পানি লিমিটেড ৬৯ কোটি টাকা, বিএনএস ইন্টারন্যাশনাল কোং ৬৯ কোটি টাকা, এপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স লিমিটেড ৬৯ কোটি টাকা, টেকো প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৬৯ কোটি টাকা, ওশিয়ান শিপিং মিলস লিমিটেড ৬৯কোটি টাকা, ক্লাসিক সাপ্লাইস লিমিটেড ৬ ৯কোটি টাকা, সৈয়দ ট্রেডার্স ৬৯ কোটি টাকা, ওয়েস্টারিয়া টেক্সটাইলস লিমিটেড ৬৯ কোটি টাকা, নোবেল কটন স্পিনিং মিলস লিমিটেড ৬৮ কোটি টাকা এবং আলী এন্টারপ্রাইজ ৬৮ কোটি টাকা।
সংসদ সদস্য লুৎফুন নেসা খান তার প্রশ্নে ২০০৯ সালে ঋণ খেলাপি কত ছিল ও তাদের কাছে প্রাপ্ত ঋণের পরিমাণ এবং ২০১৮ সালে ওই সংখ্যা ও অর্থের পরিমাণও জানতে চেয়েছিলেন। অর্থমন্ত্রী উত্তরে বলেন, ডাটা ওয্যারহাউজ না থাকায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবি ডাটাবেইজে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরের পূর্বের তথ্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় ২০০৯ সালের ঋণের তথ্য দেয়া সম্ভব হয়নি।
অর্থমন্ত্রী জানান, সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে ঋণ খেলাপির সংখ্যা ছিল এক লাখ ১১ হাজার ৯৫৪ জন এবং তাদের কাছে ঋণের পরিমাণ ছিল ৫৯ হাজার ১০৫ কোটি টাকা।
আর ডিসেম্বর ২০১৮ সালে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ খেলাপির সংখ্যা এক লাখ ৭০ হাজার ৩৯০ এবং অর্থের পরিমাণ এক লাখ ২ হাজার ৩১৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা।
ঋণ খেলাপি হওয়ার কারণ তুলে ধরে অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত কারণে ব্যবসায়ী ও শিল্প উদ্যোক্তাগণ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ঋণ খেলাপির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া ব্যাংক কর্তৃক ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে যথাযথভাবে ঋণ গ্রহিতা নির্বাচন না করাও অন্যতম কারণ। তিনি বলেন, ঋণের বিপরীতে গ্রাহক কর্তৃক জামানতের অপর্যাপ্ততা থাকলে, একই সম্পদ একাধিক ব্যাংকে (বা একাধিক ঋণের বিপরীতে) জামানত রাখলে বা অনেক ক্ষেত্রে জামানতের মূল্য বাজারমূল্য হতে বেশি প্রদর্শন করলে ঋণটির ঝুঁকি বেড়ে যায়। ফলে ঋণটি ভবিষ্যতে কু-ঋণে পর্যবসিত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে। মন্ত্রী জানান, ঋণ মঞ্জুরির সময় গ্রাহকের সকল প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস/ দলিলাদি ব্যাংক কর্তৃক সংগ্রহ ও সঠিকতা যাচাই করা না হলে ঋণঝুঁকি বৃদ্ধি পায় এবং সংশ্লিষ্ট হিসাবটি খেলাপি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আরেকটি কারণ তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, অনেক ক্ষেত্রে ঋণ গ্রহিতা কর্তৃক তহবিল ভিন্নখাতে প্রবাহেরও অবকাশ থাকে। গ্রাহকের ব্যবসায়িক প্রয়োজনীয়তা ও সামর্থ্য বিবেচনা না করে তার অনুকুলে অতিরিক্ত ঋণ সুবিধাদি যেমন- নবায়ন, ঋণসীমা বৃদ্ধি, পুন:তফসিলিকরণ, পুনর্গঠন ইত্যাদি) প্রদান করাও খেলাপি ঋণকে উৎসাহিত করে। সর্বশেষ কারণ তুলে ধরে অর্থমন্ত্রী বলেন, ঋণ খেলাপি হয়ে পড়লে ঋণ বিতরণ ও আদায় কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যে স্থবিরতা দেখা দেয়।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জানান, দেশের রাষ্ট্রায়াত্ত ৮টি বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংক এক বছরে (২০১৮ সালে) প্রায় এক হাজার দুইশো কোটি টাকা সুদ মওকুফ করেছে। হাজী মো. সেলিমের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাংক থেকে গত বছরে (জানুয়ারি ২০১৮-ডিসেম্বর ২০১৮) ছয় হাজার ১৬৩টি ঋণ হিসাবের বিপরীতে এক হাজার ১৯৮ কোটি ২৪ লাখ টাকা সুদ মওকুফ করা হয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি সুদ মওকুফ করেছে অগ্রণী ব্যাংক। এ ব্যাংকটি ২ হাজার ৮টি ঋণের বিপরীতে ৪৯৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা সুদ মওকুফ করেছে। আর বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক কোনও সুদ মওকুফ করেনি। অন্য ব্যাংকগুলোর মধ্যে কৃষি ব্যাংক ৬৬টি ঋণ হিসাবের বিপরীতে ৪৩৫ কোটি ৯৬ লাখ, রূপালী ব্যাংক ২০৩টি ঋণ হিসাবের বিপরীতে ১৩৪ কোটি ২৬ লাখ, সোনালী ব্যাংক ১৪টি ঋণ হিসাবের বিপরীতে ৭৩ কোটি ৭৩ লাখ, জনতা ব্যাংক ২ হাজার ৪৭৩টি ঋণ হিসাবের বিপরীতে ৫৩ কোটি ৮১ লাখ, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক এক হাজার ৩৮০টি ঋণ হিসাবের বিপরীতে ৪ কোটি ৩৫ লাখ এবং বেসিক ব্যাংক ১৯টি ব্যাংক হিসাবের বিপরীতে এক কোটি ৬৯ লাখ টাকা সুদ মওকুফ করেছে।
শীর্ষ খেলাপির তালিকায় যারা আছে:
শীর্ষ ৩০০ ঋণ খেলাপির তালিকার মধ্যে আছে, সামানাজ সুপার ওয়েল লিমিটেড ১ হাজার ৪৯ কোটি টাকা, গ্যালাক্সি সোয়েটার এন্ড ইয়ার্ন ডাইং ৯৮৪ কোটি টাকা, রিমেক্স ফুডওয়্যার লিমিটেড ৯৭৬ কোটি টাকা, কোয়ান্টাম পাওয়ার সিস্টেম লিমিটেড ৮২৮ কোটি, মাহিন এন্ট্রারপ্রাইজ লিমিটেড ৮২৫ কোটি, রূপালী কম্পোজিট লেদার ওয়্যার লিমিটেড ৭৯৮ কোটি, ক্রিসেন্ট লেদার প্রোডাক্টস লিমিটেড ৭৭৬ কোটি, এসএ ওয়েল রিফাইনারী লিমিটেড ৭০৭ কোটি, সুপ্রভ কম্পোজিট নীট লিমিটেড ৬১০ কোটি, গ্রামীণ শক্তি ৬০১ কোটি, সুপ্রভ স্পিনিং লিমিটেড ৫৮২ কোটি, কম্পিউটিার সোর্স লিমিটেড ৫৭৫ কোটি, সিমরান কম্পোজিট লিমিটেড ৫৬৪ কোটি, ম্যাক্স স্পিনিং মিলস ৫২৬ কোটি, বেনটেক্স ইন্ডাট্রিজ লিমিটেড ৫২৩ কোটি, আলফা কম্পোজিট টাওয়েলস লিমিটেড ৫২৩ কোটি, সিদ্দিক ট্রেডার্স ৫১১ কোটি, রবাইয়া ভেজিটেবল ওয়েলস ইন্ডাট্রিজ লিমিটেড ৫০১ কোটি, রাইজিং স্টিল লিমিটেড ৪৯৫ কোটি। সুপ্রভ রোটোর স্পিনিং লিমিটেড ৪৬৫ কোটি, ইয়াছির এন্টারপ্রাইজ ৪৬৪ কোটি, চৌধুরী নিটওয়্যার লিমিটেড ৪৬২ কোটি, রানকা সোয়েল কম্পোজিট টেক্সটাইল লিমিটেড ৪৪৯ কোটি, লেক্সকো লিমিটেড ৪৩৯ কোটি, জাকুয়ার্ড নিটেক্স লিমিটেড ৪৩০ কোটি, ইব্রাহিম টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ৩৭৩ কোটি, ম্যাক ইন্টারন্যাশনাল ৩৭২ কোটি, বাংলা লায়ন কমিউনিকেশন্স লিমিটেড ৩৭১ কোটি, বাংলাদেশ সুগার এন্ড ফুড ইন্ডাট্রিজ-৩৫২ কোটি, হল মার্ক ফ্যাশন লিমিটেড ৩৪১ কোটি, পদ্মা পলি কটন নীট ফেব্রিক্স লিমিটেড ৩৩১ কোটি, গ্রান্ড ট্রেডিং এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড ৩২৪ কোটি, ফেয়ার টেড ফেব্রিক্স লিমিটেড ৩২২ কোটি, গ্রামবাংলা এনপিকে ফার্টিলাইজার এন্ড অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ ৩১৮ কোটি, সাহারীজ কম্পোজিট টাওয়াল লিমিটেড ৩১৪ কোটি, ৭বি অ্যাসোসিয়েটস ৩০৯ কোটি, রুরালস সার্ভিসেস ফাউন্ডেশন ৩০৬ কোটি, সুরুজ মিয়া জুট স্পিনিং লিমিটেড ৩০৪ কোটি, ফেয়ার ইয়ার্ন প্রসেসিং লিমিটেড ২৯৬ কোটি, ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল ২৮৬ কোটি, রূপায়ন হাউজিং এস্টেট লিমিটেড ২৮০ কোটি, এসকে স্টিল ২৭১ কোটি টাকা, মাবিয়া শিপ ব্রেকার্স ২৭১ কোটি, মুন্নু ফেব্রিক্স লিমিটে ২৬৭ কোটি, হেল্প লাইন রিসোর্স লিমিটেড ২৫৮ কোটি, দি ঢাকা ডাইং এন্ড মেনুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড ২৫৮ কোটি, বিসমিল্লাহ টাওয়াল লিমিটেড ২৪৪ কোটি, রানকা ডেনিম টেক্সটাইলস মিলস ২২২ কোটি, তানিয়া এন্টারপ্রাইজ ২১২ কোটি, এইচ স্টিল রি রোলিং মিলস ২০৯ কোটি, কে আর স্পেশালাইজড হসপিটাল এন্ড রিসার্স সেন্টার ২০৪ কোটি, বাংলাদেশ ইন্ডাজট্রিয়াল ফিনান্স কোম্পানি লিমিটেড ২০১ কোটি, চিটাগাং সিন্ডিকেট ১৯৮ কোটি, টি এন্ড ব্রাদার্স নীট কম্পোজিট লিমিটেড ১৯৭ কোটি, গ্লোব এডিবল অয়েল লিমিটেড ১৯৭ কোটি, এমএইচ গোল্ডেন জুট মিলস লিমিটেড ১৯৪ কোটি, নর্থস এগ লিমিটেড ১৯৪ কোটি, সিম্যাট সিটি জেনারেল ট্রেডিং লিমিটেড ১৯৩ কোটি, ইব্রাহিম কনসের্াটিয়াম লিমিটেড ১৯২ কোটি, লামিসা স্পিনিং লিমিটেড ১৯১ কোটি, অ্যাপেল সিরামিকস প্রাইভেট লিমিটেড ১৮৯ কোটি, আর আই এন্টারপ্রাইজ ১৮৯ কোটি, এমকে শিপ বিল্ডার্স এন্ড স্টিলস লিমিটেড ১৮৫ কোটি, মাহমুদ ফেব্রিক্স এন্ড ফিনিশিং লিমিটেড ১৮৪ কোটি, কটন করপোরেশন ১৮৪ কোটি, এম বি এ গার্মেন্টস এন্ড টেক্সটাইল লিমিটেড ১৮৩ সিক্স সিজনস অ্যাপার্টমেন্ট লিমিটেড ১৮৩ কোটি, ন্যাশনালস স্টিল ১৮৩ কোটি, ক্যাপিটাল বোর্ড লিমিটেড ১৮২ কোটি, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ বিডি লিমিটেড ১৮০ কোটি, করলা কর্পোরেশন বিডি লিমিটেড ১৭৮ কোটি, এক্সপার টেক লিমিটেড ১৭৬ কোটি, ব্লু ইন্টারন্যাশনাল ১৭৫ কোটি, সাফারি ট্রেডার্স ১৭৪ কোটি, আমাদের বাড়ি লিমিটেড ১৭৩ কোটি, ওয়ালম্যাট ফ্যাশন লিমিটেড ১৭০ কোটি, অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেড ১৬৮ কোটি, শব মেহের স্পিনিং মিলস লিমিটেড ১৬৮ কোটি, সুপ্রভ স্পিনিং মিলস ১৬৭ কোটি, হিমালয়া পেপার্স এন্ড বোর্ড মিলস ১৬৬ কোটি, লিবার্টি ফ্যাশনস ওয়্যার ১৬৪ কোটি, ক্রিসেন্ট ট্যানারিজ লিমিটেড ১৬৩ কোটি, চৌধুরী টাওয়াল ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেড ১৬৩ কোটি, চৌধুরী লেদার এন্ড কোম্পানি ১৬২ কোটি, ইসলাম ট্রেডিং কনসোর্টিয়াম লিমিটেড ১৫৬ কোটি, অ্যাপেক্স নীট কম্পোজিট লিমিটেড ১৫৬ কোটি, আব্দুল্লাহ স্পিনিং মিলস ১৫৫ কোটি, আনোয়ারা মান্নান টেক্সটাইল ১৫৩ কোটি, সাগির এন্ড ব্রাদার্স ১৫৩ কোটি, মাস্টার্ড ট্রেডিং ১৫২ কোটি, ইসলাম ব্রাদার্স এন্ড কোম্পানী ১৫২ কোটি, হিন্দুল ওয়ালি টেক্সটাইল লি ১৫২ কোটি, এরিয়ান কেমিক্যালস ১৫১ কোটি, ওয়ার্ন ডেনিম মিলস লিমিটেড ১৫১ কোটি, মুহিব স্পিনিং এন্ড শিপ রিসাইক্লিনিং ১৫০ কোটি, গ্লোব মেটাল কমপ্লেক্স লিমিটেড ১৫০ কোটি, এরশাদ ব্রাদার্স করপোরেশন ১৪৯ কোটি, জালাল এন্ড সন্স ১৪৯ কোটি, বিশ্বাস গার্মেন্টস লিমিটেড ১৪৯ কোটি, সাইদ ফুড লিমিটেড ১৪৫ কোটি, এইচআরসি শিপিং লিমিটেড ১৪৪ কোটি, আলী পেপার্স মিলস লিমিটেড ১৪৩ কোটি, রহমান শিপ ব্রেকার্স লিমিটেড ১৪২ কোটি, ড্রেজ বাংলা (প্রা.) লিমিটেড ১৪২ কোটি, ফারইস্ট স্টোক এন্ড বন্ডস লিমিটেড ১৩৯ কোটি, ফিবার সাইন লিমিটেড ১৩৮ কোটি, অর্নেট সার্ভিস লিমিটেড ১৩৭ কোটি, মুজিবুর রহমান খান ১৩৬ কোটি, জাহিদ এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড ১৩৪ কোটি, তাবাসসুম এন্টাপ্রাইজ ১৩৩ কোটি, এপেক্স ওয়েবিংস এন্ড ফিনিসিং লিমিটেড ১৩০ কোটি, মিশন ডেভলপার লিমিটেড ১৩০ কোটি, তালুকদার ইউপিবিসি ফিটিংস ইন্ড্রাটিজ লিমিটেড ১৩০ কোটি, এনোন নিট টেক্স লিমিটেড ১২৯ কোটি, দি ওয়েল টেক্স লিমিটেড ১২৯ কোটি, ডেলটা সিস্টেমস লিমিটেড ১২৮ কোটি, এফ আর জুট ট্রেডিং ১২৮ কোটি, গেট নিট টেক্স লিমিটেড ১২৮ কোটি, জেওয়াইবি টেজ লিমিটেড ১২৮ কোটি, জারা নিট টেক্স লিমিটেড ১২৭ কোটি, সোনালী জুট মিলস ১২৭ কোটি, সামানাজ কনডেনসড মিল্ক ১২৭ কোটি, ঝুমা এন্টাপ্রাইজ ১২৬ কোটি, রেফকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ১২৬ কোটি, স্ট্রিগার কম্পোজিট লিমিটেড ১২৫ কোটি, শফিকুল স্টিল ১২২ কোটি, স্টাইলো ফ্যাশন গার্মেন্টস লিমিটেড ১২১ কোটি, রাজশাহী সুগার মিলস লিমিটেড ১২১ কোটি, ইমারালড অয়েল লিমিটেড ১২১ কোটি, লাকি শিপ বিল্ডার্স লিমিটেড ১২০ কোটি, মিম এন্টারপ্রাইজ ১২০ কোটি, আল আমীন বেভারেজ ইন্ডাট্রিজ লিমিটেড ১২০ কোটি, এফ কে নিট টেক্স লিমিটেড ১১৯ কোটি, ম্যাপ পেপার বোর্ড মিলস লিমিটেড ১১৯ কোটি, অটোবি লিমিটেড ১১৮ কোটি, হিলফুল ফজল সমাজ কল্যাণ সংস্থা ১১৮ কোটি, এ কে জুট ট্রেডিং কোম্পানি ১১৭ কোটি, মনোয়ারা ট্রেডিং ১১৭ কোটি, চিটাগাং ইস্পাত ১১৭ কোটি, টেকনো ড্রেসিং এন্ড ডেভলপমেন্ট লিমিটেড ১১৬ কোটি, আলভি নিট টেক্স লিমিটেড ১১৬ কোটি, এফ আর জুট মিলস লিমিটেড ১১৪ কোটি, টেক্সটাইল ভিরটুসো ১১৪ কোটি, ম্যাক্স শিপ বিল্ডার্স লিমিটেড ১১৪ কোটি, ওয়েস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড ১১৩ কোটি, এমবিইসি-পিবিএল-জেভি ১১৩ কোটি, সিমি নিট টেক্স লিমিটেড ১১৩ কোটি, এলাইন এপারেলস লিমিটেড ১১৩ কোটি, সাইনিং নিট টেক্স লিমিটেড ১১২ কোটি, প্রফিউশনস টেক্সটাইল লিমিটেড ১১২ কোটি, সাউথ স্ট্যার্ন ১১১ কোটি, মা টেক্স ১১১ কোটি, সিদ্দিক এন্ড কোম্পানি লি. ১১০ কোটি, কনফিডেন্স সুজ লিমিটেড ১০৮ কোটি, আহমেদ মুজতবা লিমিটেড ১০৮ কোটি, শাপলা ফ্লাওয়ার মিলস ১০৮ কোটি, আব্দুর রাজ্জাক লিমিটেড ১০৭ কোটি, হাবিব স্টিলস লিমিটেড ১০৬ কোটি, সর্দার অ্যাপারেলস লিমিটেড ১০৬ কোটি, ক্রিয়েটিভ ট্রেডস ১০৬ কোটি, ক্রিস্টাল স্টিল এন্ড শিপ ব্রেকিংস ১০৫ কোটি, সুপার সিক্স স্টার শিপ ব্রেকিং ই্য়ার্ড ১০৫ কোটি, জেড এন্ড জে ইন্টারন্যাশনাল ১০৫ কোটি, কক্স ডেভলপার্স লিমিটেড ১০৫ কোটি, এস শিপিং লাইনস ১০৪ কোটি, জবা টেক্সটাইলস লিমিটেড ১০৩ কোটি, সেন্টার ফর অ্যাসিটেড রিপ্রোডাকশন প্রাইভেট লি. ১০৩ কোটি, বৈতরণী ট্রেডার্স লি. ১০৩ কোটি, শীতল এন্টারপ্রাইজ ১০২ কোটি, প্রাইস ক্লাব জেনারেল ট্রেডিং লি. ১০২ কোটি, নিউ অটো ডিফাইন ১০২ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে খেলাপি হয়েছে। এছাড়া অনিকা এন্টারপ্রাইজ ১০১ কোটি, এ আর এস এস এন্টারপ্রাইজ ১০১ কোটি, গোল্ডেন হরিজন লি. ১০০ কোটি, জয়পুরহাট সুগার মিলস ১০০, ডুসাই হোটেল এন্ড রিসোর্টস লি ১০০ কোটি, মোবারক আলী স্পিনিং মিলস লি. ৯৯ কোটি, কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড ৯৯ কোটি, রেজা জুট ট্রেডিং ৯৯ কোটি, আর কে ফুডস লি ৯৮ কোটি, ম্যামকো জুট মিল ৯৮ কোটি, আরডেন্ট সিস্টেমস ৯৮ কোটি, টেক্স নীট ইন্টারন্যাশনাল ৯৬ কোটি, বেঞ্চ ইন্ডাস্ট্রিজ বিডি লিমিটেড ৯৬ কোটি, ম্যাস শিপ রিসাইকেলিং ৯৬ কোটি, বাংলাদেশ ড্রেস লিমিটেড ৯৬ কোটি, মোহাম্মদ ইলিয়াস ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড ৯৫ কোটি, জয়নব ট্রেডিং কোম্পানী লিমিটেড ৯৫ কোটি, ওয়েসিজ হাইটেক স্পোটর্স ওয়্যার ৯৪ কোটি, ক্রিউ অ্যান্ড কো বিডি. লিমিটেড ৯৪ কোটি, ফিয়াজ এন্টারপ্রাইজ ৯৪ কোটি, এখলাস শিপিং মিলস লিমিটেড ৯৩ কোটি, ফাহামী নীট ওয়্যার লিমিটেড ৯২ কোটি, জে এন্ড জে ফেব্রিক্স টেক্সটাইল লিমিটেড ৯২ কোটি, আর বি এন্টারপ্রাইজ ৯২ কোটি, অনলাইন প্রপার্টিজ লিমিটেড ৯২ কোটি, ফাহমি ওয়াশিং প্লান্ট ৯০ কোটি, রামিসা ট্রেডিং ৮৯ কোটি, ল্যান্ডমার্ক ফেব্রিক্স লিমিটেড ৮৮ কোটি, এস কে এন্টারপ্রাইজ ৮৮ কোটি টাকা। এস কে এন্টারপ্রাইজ ৮৮ কোটি টাকা, সাফিন শিপিং লাইন লিমিটেড ৮৮ কোটি টাকা, সুপ্রিম জুট এন্ড নিটেক্স লিমিটেড ৮৮ কোটি টাকা, ফরচুন স্টিল ৮৭ কোটি টাকা, মোস্তফা ওয়েল প্রোডাক্টস লিমিটেড ৮৬ কোটি, এম এস হাবিবুল ইসলাম ৮৬ কোটি, মাবিয়া স্টিল কমপ্লেক্স লিমিটেড ৮৬ কোটি, পদ্মা এগ্রো ট্রেডার্স ৮৬ কোটি টাকা, আমান ট্রেডিং করপোরেশন ৮৫ কোটি, পলিমার নিটওয়ার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৮৫ কোটি, ইমারাল্ড অটো ব্রিকস লিমিটেড ৮৫ কোটি, মেজেস্টিক হোল্ডিং লিমিটেড ৮৫ কোটি, ওয়াফা এন্টারপ্রাইজ ৮৪ কোটি, দেশবন্ধু সুগার মিল লিমিটেড ৮৪ কোটি, মনিকা ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল ৮ কোটি, এস এ ট্রেডার্স ৮৩ কোটি, দ্য এরিস্টোক্রেট এগ্রো লিমিটেড ৮৩ কোটি, ইউরোপা বেভারেজ এন্ড ফুডস লিমিটেড ৮৩ কোটি, ফ্যাশন ক্রাফট নিটওয়ার লিমিটেড ৮৩ কোটি, এটলাস গ্রিনপেক লিমিটেড ৮৩কোটি টাকা, ইমারাল্ড স্পেশালাইজড কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেড ৮৩ কোটি, শাহনেওয়াজ জুট মিলস প্রাইভেট লিমিটেড ৮২ কোটি, মার লিমিটেড ৮২ কোটি, ড্রেস মি ফ্যাশনস লিমিটেড ৮২ কোটি, মোহাম্মদ ইলিয়াস ব্রাদার্স পো মেনুফেকচারিং প্ল্যান লিমিটেড ৮১ কোটি টাকা, শাহিল ফ্যাশনস লিমিটেড ৮১ কোটি টাকা, ফস্টার রিয়েল এস্ট্রেট লিমিটেড ৮১ কোটি টাকা, ইমাম ট্রেডার্স ৮১ কোটি টাকা, স্মাহ লিমিটেড ৮০ কোটি টাকা, গ্লোব জনকণ্ঠ শিল্প পরিবার লিমিটেড ৮০ কোটি টাকা, ফিয়াজ এন্টারপ্রাইজ ৮০ কোটি টাকা, এম নূর সুয়েটার্স লিমিটেড ৭৯ কোটি টাকা, খানসন্স টেক্সটাইলস লিমিটেড ৭৯ কোটি টাকা, ঝুমা এন্টারপ্রাইজ ৭৯কোটি টাকা, এন এইচ কে ফেব্রিক্স এন্ড টেক্সটাইল ৭৮ কোটি টাকা, গ্রান্ডেউর শিপিং লাইন্স লিমিটেড ৭৮কোটি টাকা, এস রিসোর্সেস শিপিং লাইন লিমিটেড ৭৮ কোটি টাকা, নর্থপোল বিডি লিমিটেড ৭৮কোটি টাকা, এডভান্সড ডেভোলপমেন্ট টেকনোলজিস লিমিটেড ৭৮কোটি টাকা, ইউরেকা হোল্ডিংস পিটিই লিমিটেড ৭৮ কোটি টাকা, এসএফজি শিপিং লাইন লিমিটেড ৭৭ কোটি টাকা, সোলারেন ফাউন্ডেশন ৭৭ কোটি টাকা, এটলাস ফুড এন্ড বেভারেজ লিমিটেড ৭৭ কোটি টাকা, এমএএফ নিউজপ্রিন্ট ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ৭৭ কোটি টাকা, ফাস ফাইনেন্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ৭৭ কোটি টাকা, ইনফরমেশন সলিউশনস লিমিটেড ৭৭কোটি টাকা, বিশ্বাস টেক্সটাইল লিমিটেড ৭৬ কোটি টাকা, গ্লোব ইনসেক্টিড ৭৬ কোটি টাকা, এশিয়ান ফুড ট্রেডিং এন্ড কোং ৭৬ কোটি টাকা, সারিয়াজ ওয়েল রিফাইনার লিমিটেড ৭৬ কোটি টাকা, উয়াশান নিট বাংলাদেশ ৭৬ কোটি টাকা, ব্রাদ্রার্স এন্টারপ্রাইজ ৭৬ কোটি টাকা, নাবিল টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ৭৬ কোটি টাকা, ঢাকা ডেনিম লিমিটেড ৭৫ কোটি টাকা, এম আর শিপিং লাইন ৭৫ কোটি টাকা, এমএমএসবি টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ৭৫ কোটি টাকা, বাইল্ডট্রেড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড ৭৫কোটি টাকা, কাবির এন্টারপ্রাইজ ৭৫কোটি টাকা, দেশ জুয়েলার্স ৭৪ কোটি টাকা, লোহজং ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড ৭৪ কোটি টাকা, বাধন ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৭৪ কোটি টাকা, ইনফ্রেকটাকচার কন্সট্রাকশন কোম্পানী ৭৪ কোটি টাকা, প্রিটি সুয়েটার্স লিমিটেড ৭৪ কোটি টাকা, ওয়েলপেক পলিমারিস লিমিটেড ৭৪ কোটি টাকা, ঐশি ইন্টারন্যাশনাল ৭৪কোটি টাকা, ফস্টার ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড ৭৪ কোটি টাকা, সুরমা স্টিল এন্ড স্টিল ট্রেডিং কোং ৭৪ কোটি টাকা, ইব্রাহিম কম্পোজিট টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ৭৪ কোটি টাকা, নর্থ সাউথ শিপিং মিলস লিমিটেড ৭৩ কোটি টাকা, ইউসান নিট কম্পোজিট লিমিটেড ৭৩ কোটি টাকা, এহসান স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড ৭৩ কোটি টাকা, ঢাকা এলমুনিয়াম ওয়ার্কস লিমিটেড ৭৩ কোটি টাকা, শাহাদাত এন্টারপ্রাইজ ৭৩ কোটি টাকা, এম কে ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ৭৩কোটি টাকা, হলমার্ক শিপিং মিলস লিমিটেড ৭২ কোটি টাকা, এজাক্স জুট মিলস লিমিটেড ৭২কোটি টাকা, শাহেদ শিপ ব্রেকিং ৭২কোটি টাকা, রুম্মান এন্ড ব্রাদার্স ৭২ কোটি টাকা, রোসেবুর্গ রাইস মিলস লিমিটেড ৭১ কোটি টাকা, এএসটি বেভারেজ লিমিটেড ৭১ কোটি টাকা, মিনটেক্স ফ্যাশন লিমিটেড ৭১ কোটি টাকা, রংপুর জুট মিলস ৭১ কোটি টাকা, রোসেবুর্গ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৭১ কোটি টাকা, সিপিএম কম্পোজিট নিট প্রাইভেট লিমিটেড ৭০ কোটি টাকা, হানজাল টেক্সটাইলস পার্ক লিমিটেড ৭০কোটি টাকা, ইস্ট্রার্ন কর্পোরেশন ৭০কোটি টাকা, ফিনকোলি অ্যাপেয়ারেলস লিমিটেড ৭০ কোটি টাকা, জয়েন্ট ট্রেডার্স ৭০ কোটি টাকা, ন্যাশনাল আইরন অ্যান্ড স্টিল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৬৯ কোটি টাকা, ইকো ব্রিক্স লিমিটেড ৬৯ কোটি টাকা, তালুকদার প্লাস্টিক কোম্পানি লিমিটেড ৬৯ কোটি টাকা, বিএনএস ইন্টারন্যাশনাল কোং ৬৯ কোটি টাকা, এপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স লিমিটেড ৬৯ কোটি টাকা, টেকো প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৬৯ কোটি টাকা, ওশিয়ান শিপিং মিলস লিমিটেড ৬৯কোটি টাকা, ক্লাসিক সাপ্লাইস লিমিটেড ৬ ৯কোটি টাকা, সৈয়দ ট্রেডার্স ৬৯ কোটি টাকা, ওয়েস্টারিয়া টেক্সটাইলস লিমিটেড ৬৯ কোটি টাকা, নোবেল কটন স্পিনিং মিলস লিমিটেড ৬৮ কোটি টাকা এবং আলী এন্টারপ্রাইজ ৬৮ কোটি টাকা।
No comments