আমরা ইউরোপের জন্য বসে নেই: ইরান
ইসলামি
প্রজাতন্ত্র ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাইয়েদ আব্বাস
মুসাভি বলেছেন, মার্কিন-ইসরাইলি পরিকল্পনা 'ডিল অব দ্য সেঞ্চুরি' ইস্যুতে
বাহরাইনের মানামায় যে সম্মেলন হতে যাচ্ছে তা লজ্জাজনক। মুসলিম দেশ বাহরাইনে
আগামী ২৫ ও ২৬ জুন এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। আজ (সোমবার)
তেহরানে সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, মুসলিম বিশ্বে বিরোধ সৃষ্টি এবং ফিলিস্তিনিদের অধিকার ও বায়তুল মুকাদ্দাসকে বিক্রির জন্য এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে এবং বাহরাইনে এ সম্মেলনের আয়োজন সত্যিই লজ্জাজনক। তিনি বলেন, যে সম্মেলনে অর্থের বিনিময়ে শান্তির কথা বলা হবে সেই সম্মেলন সফল হতে পারে না, তা ব্যর্থ হবে।
মার্কিন ড্রোনের ইরানের আকাশসীমা লঙ্ঘন ও তা ভূপাতিত করার পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে সে প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ওই ঘটনার পর ইরানের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক ও আইনি পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। জাতিসংঘের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে এবং জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের কাছে প্রতিবাদলিপি পাঠানো হয়েছে। পরমাণু সমঝোতায় দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে ইউরোপীয় দেশগুলোকে ৬০ দিনের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা ইউরোপের সিদ্ধান্তের জন্য বসে নেই। আমরা বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক ও ব্যাংকিং স্বার্থ নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে আলোচনার সম্ভাবনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইরান দীর্ঘদিন ধরেই পারস্য উপসাগরীয় আরব দেশগুলোর সঙ্গে আলোচনার জন্য প্রস্তুত রয়েছে এবং অনাক্রমণ চুক্তিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা হতে পারে। ইরান এর আগেই আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে। এখন তাদের পক্ষ থেকেই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ইরান আলোচনার জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
ইরানের বিরুদ্ধে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপের মার্কিন ঘোষণা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমেরিকা এ পর্যন্ত ইরানের বিরুদ্ধে যেসব নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে তাতে কোনো ফল আসেনি। আমেরিকা এখন আরো নিষেধাজ্ঞা আরোপের যে কথা বলছে তা কেবল অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক জনমতকে প্রভাবিত করার জন্য। এটা আর কিছু নয়।
তিনি বলেন, মুসলিম বিশ্বে বিরোধ সৃষ্টি এবং ফিলিস্তিনিদের অধিকার ও বায়তুল মুকাদ্দাসকে বিক্রির জন্য এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে এবং বাহরাইনে এ সম্মেলনের আয়োজন সত্যিই লজ্জাজনক। তিনি বলেন, যে সম্মেলনে অর্থের বিনিময়ে শান্তির কথা বলা হবে সেই সম্মেলন সফল হতে পারে না, তা ব্যর্থ হবে।
মার্কিন ড্রোনের ইরানের আকাশসীমা লঙ্ঘন ও তা ভূপাতিত করার পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে সে প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ওই ঘটনার পর ইরানের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক ও আইনি পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। জাতিসংঘের কাছে অভিযোগ জানানো হয়েছে এবং জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের কাছে প্রতিবাদলিপি পাঠানো হয়েছে। পরমাণু সমঝোতায় দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে ইউরোপীয় দেশগুলোকে ৬০ দিনের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা ইউরোপের সিদ্ধান্তের জন্য বসে নেই। আমরা বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক ও ব্যাংকিং স্বার্থ নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে আলোচনার সম্ভাবনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইরান দীর্ঘদিন ধরেই পারস্য উপসাগরীয় আরব দেশগুলোর সঙ্গে আলোচনার জন্য প্রস্তুত রয়েছে এবং অনাক্রমণ চুক্তিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা হতে পারে। ইরান এর আগেই আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে। এখন তাদের পক্ষ থেকেই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ইরান আলোচনার জন্য প্রস্তুত রয়েছে।
ইরানের বিরুদ্ধে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপের মার্কিন ঘোষণা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমেরিকা এ পর্যন্ত ইরানের বিরুদ্ধে যেসব নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে তাতে কোনো ফল আসেনি। আমেরিকা এখন আরো নিষেধাজ্ঞা আরোপের যে কথা বলছে তা কেবল অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক জনমতকে প্রভাবিত করার জন্য। এটা আর কিছু নয়।
No comments