সরকারকে বেকায়দায় ফেলার কৌশল নিয়েছে বিএনপি by শরীফুল ইসলাম
সরকারবিরোধী আন্দোলন সফল করতে না পারায়
বিএনপিতে হতাশা নেমে এসেছে। তবে আগামী নির্বাচনের আগেই আন্তর্জাতিক চাপসহ
বিভিন্নভাবে এ সরকারকে বেকায়দায় ফেলার কৌশল নিয়ে এগোচ্ছে বিএনপি হাইকমান্ড।
এরই অংশ হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন প্রভাবশালী দেশ ও মিডিয়ার সহায়তা নিতে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করছে দলটি।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিএনপি হাইকমান্ড থেকে এ সরকারের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দেয়া হয়েছে। আর সরকারের বয়স এক বছর হওয়ার পর থেকেই বিএনপি নেতারা মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবি জানাতে থাকেন। বিশেষ করে ২০১১ সালের ৩০ জুন জাতীয় সংসদে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করার পর মহাজোট সরকারের পতন ঘটিয়ে নির্দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠার কথা ঘন ঘন বলতে থাকে তারা। এ লক্ষ্যে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন আন্দোলন কর্মসূচীও পালন করে তারা। প্রথমে এককভাবে আন্দোলন কর্মসূচী সফল করতে না পেরে সমমনা অন্যান্য দল নিয়ে ১৮ দলীয় জোট গঠন করে তারা। কিন্তু ১৮ দলীয় জোট একসঙ্গে আন্দোলন কর্মসূচী দিয়েও সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছতে পারেনি ।
আন্দোলন কর্মসূচী পালন করতে গিয়ে গত বছরের মাঝামাঝি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ প্রায় ৩ ডজন সিনিয়র নেতা গ্রেফতার হন। কিন্তু তারপরও বিএনপি আন্দোলন কর্মসূচী জোরদার করতে পারেনি। গত বছর ৯ ডিসেম্বর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গ্রেফতার হওয়ার পর বিএনপি হাইকমান্ড তাকে অবিলম্বে মুক্তি না দিলে আন্দোলন করে দেশ অচল করে দেয়ার হুমকি দেয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত মির্জা ফখরুল কারাবন্দী থাকলেও তাকে মুক্ত করতে কার্যত কোন আন্দোলন কর্মসূচী দিতে পারেনি তারা। বরং দলটির আন্দোলনে ভাটা পড়ে। নামকা ওয়াস্তে কিছু আন্দোলন কর্মসূচী পালন করা হলেও তাতে দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা আশানুরূপ সাড়া না দেয়ায় সে আন্দোলন হালে পানি পায়নি।
এদিকে সম্প্রতি রাশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংবাদ সম্মেলন করে ঘোষণা করেন বর্তমান সংবিধান অনুসারেই আগামী জানুয়ারি মাসে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই সঙ্গে তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করার আর কোন সুযোগ নেই। এ পরিস্থিতিতে ২৭ জানুয়ারি বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক এবং ২৮ জানুয়ারি ১৮ দলীয় জোটের বৈঠকের পর কঠোর আন্দোলন কর্মসূচী ঘোষণা করা হবে বলে মিডিয়ার কাছে বলা হলেও এখন পর্যন্ত বিএনপি একক বা জোটগতভাবে তেমন কোন আন্দোলন কর্মসূচী ঘোষণা করতে পারেনি। এ কারণে বিএনপির সর্বস্তরের নেতাকর্মীর মধ্যে হতাশা নেমে আসে। অপর দিকে বিএনপিকে নিয়ে আন্দোলন চাঙ্গা করা সম্ভব নয় বুঝতে পেরে ১৮ দলীয় জোটে তাদের শরিক দল জামায়াত এককভাবেই হরতালসহ বিভিন্ন আন্দোলন কর্মসূচী নিয়ে মাঠে শক্তি প্রদর্শনের মহড়া শুরু করে দিয়েছে। তবে তারা বিএনপিকে বাদ দিয়ে মাঠের আন্দোলন জোরদার করতে পারলেও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে কারাবন্দী নেতাদের মুক্তি ও ট্রাইব্যুনাল বাতিলের দাবিতে ডাকা তাদের আন্দোলনে সাধারণ মানুষ সাড়া দিচ্ছে না। আর সরকারও কঠোর অবস্থানে থাকায় বিএনপির মিত্র রাজনৈতিক দল জামায়াতও আন্দোলনে হালে পানি পাচ্ছে না।
সূত্র আরও জানায়, বিএনপির বিগত জাতীয় কাউন্সিলে ত্যাগী নেতাদের মধ্যে অনেককেই উপযুক্ত পদ-পদবি দেয়া হয়নি। তাই তাদের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে। আর আগামী মার্চ মাসে বিএনপির পরবর্তী জাতীয় কাউন্সিলেও দলের পদ-পদবিতে তেমন কোন পরিবর্তনের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। তাই দলের ত্যাগী নেতাকর্মীরা অতীতের মতো আর রাজপথের আন্দোলনে সাহসী ভূমিকা রাখতে চাচ্ছেন না। আর এ কারণেই দলের হাইকমান্ড আগামী নির্বাচনের আগেই আন্তর্জাতিক চাপসহ বিভিন্নভাবে এ সরকারকে বেকায়দায় ফেলার কৌশল নিয়ে এগোচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে বিশ্বের প্রভাবশালী দেশ ও মিডিয়ার সহায়তা নিতে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করছে দলটি। প্রায় প্রতিদিনই বিএনপি নেতারা দেশে কিংবা দেশের বাইরে বিদেশী কূটনৈতিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। এ ছাড়া বিএনপি নেতা বা সরাসরি বিএনপি না করলেও দলের শুভাকাক্সক্ষী এমন লোকদের মাধ্যমে বিদেশী নামী-দামী পত্রিকায় বর্তমান সরকারের ব্যর্থতা ও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্দলীয় সরকারের অধীনে করার বিষয়ে তাদের মতামত তুলে ধরছেন। এরই অংশ হিসেবে ৩০ জানুয়ারি ওয়াশিংটন টাইমসে প্রবন্ধ লিখে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া আগামী নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করার ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বশক্তির হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। অবশ্য সরকারী দল থেকে অভিযোগ করা হয়েছে খালেদা জিয়া দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বহির্বিশ্বের হস্তক্ষেপ চেয়ে রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধ করেছেন। যদিও বিএনপির পক্ষ থেকে দলের সিনিয়র নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, দেশের গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলনে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের নৈতিক সমর্থন লাভের জন্য এই প্রতিবেদন। আর বিদেশী পত্রিকায় দেশের ব্যাপারে কোন কিছু তুলে ধরলে তা রাষ্ট্রদ্রোহ হয় না।
এ ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম জনকণ্ঠকে বলেন, বিএনপি রাজপথের আন্দোলনে সফল হচ্ছে না বলে নেতাকর্মীরা হতাশ এমনটা আমি মনে করি না। আমরা আমাদের মতো করে কর্মসূচী পালন করে যাচ্ছি।
বিএনপির আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব) মাহবুবুর রহমান বলেন, প্রতিটি রাজনৈতিক দলের আন্দোলনের কিছু স্টাইল থাকে। বিএনপি তার নিজস্ব স্টাইলে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। আগামী জাতীয় কাউন্সিলের পর বিএনপি নব উদ্যমে আন্দোলন শুরু করবে এবং সকল দাবি আদায় করতে সক্ষম হবে। আর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যাপারে দেশের জনগণের পাশাপাশি আমরা বিদেশীদেরও সমর্থন পেতে সক্ষম হয়েছি।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিএনপি হাইকমান্ড থেকে এ সরকারের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দেয়া হয়েছে। আর সরকারের বয়স এক বছর হওয়ার পর থেকেই বিএনপি নেতারা মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবি জানাতে থাকেন। বিশেষ করে ২০১১ সালের ৩০ জুন জাতীয় সংসদে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করার পর মহাজোট সরকারের পতন ঘটিয়ে নির্দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠার কথা ঘন ঘন বলতে থাকে তারা। এ লক্ষ্যে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন আন্দোলন কর্মসূচীও পালন করে তারা। প্রথমে এককভাবে আন্দোলন কর্মসূচী সফল করতে না পেরে সমমনা অন্যান্য দল নিয়ে ১৮ দলীয় জোট গঠন করে তারা। কিন্তু ১৮ দলীয় জোট একসঙ্গে আন্দোলন কর্মসূচী দিয়েও সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছতে পারেনি ।
আন্দোলন কর্মসূচী পালন করতে গিয়ে গত বছরের মাঝামাঝি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ প্রায় ৩ ডজন সিনিয়র নেতা গ্রেফতার হন। কিন্তু তারপরও বিএনপি আন্দোলন কর্মসূচী জোরদার করতে পারেনি। গত বছর ৯ ডিসেম্বর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গ্রেফতার হওয়ার পর বিএনপি হাইকমান্ড তাকে অবিলম্বে মুক্তি না দিলে আন্দোলন করে দেশ অচল করে দেয়ার হুমকি দেয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত মির্জা ফখরুল কারাবন্দী থাকলেও তাকে মুক্ত করতে কার্যত কোন আন্দোলন কর্মসূচী দিতে পারেনি তারা। বরং দলটির আন্দোলনে ভাটা পড়ে। নামকা ওয়াস্তে কিছু আন্দোলন কর্মসূচী পালন করা হলেও তাতে দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা আশানুরূপ সাড়া না দেয়ায় সে আন্দোলন হালে পানি পায়নি।
এদিকে সম্প্রতি রাশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংবাদ সম্মেলন করে ঘোষণা করেন বর্তমান সংবিধান অনুসারেই আগামী জানুয়ারি মাসে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই সঙ্গে তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করার আর কোন সুযোগ নেই। এ পরিস্থিতিতে ২৭ জানুয়ারি বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক এবং ২৮ জানুয়ারি ১৮ দলীয় জোটের বৈঠকের পর কঠোর আন্দোলন কর্মসূচী ঘোষণা করা হবে বলে মিডিয়ার কাছে বলা হলেও এখন পর্যন্ত বিএনপি একক বা জোটগতভাবে তেমন কোন আন্দোলন কর্মসূচী ঘোষণা করতে পারেনি। এ কারণে বিএনপির সর্বস্তরের নেতাকর্মীর মধ্যে হতাশা নেমে আসে। অপর দিকে বিএনপিকে নিয়ে আন্দোলন চাঙ্গা করা সম্ভব নয় বুঝতে পেরে ১৮ দলীয় জোটে তাদের শরিক দল জামায়াত এককভাবেই হরতালসহ বিভিন্ন আন্দোলন কর্মসূচী নিয়ে মাঠে শক্তি প্রদর্শনের মহড়া শুরু করে দিয়েছে। তবে তারা বিএনপিকে বাদ দিয়ে মাঠের আন্দোলন জোরদার করতে পারলেও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে কারাবন্দী নেতাদের মুক্তি ও ট্রাইব্যুনাল বাতিলের দাবিতে ডাকা তাদের আন্দোলনে সাধারণ মানুষ সাড়া দিচ্ছে না। আর সরকারও কঠোর অবস্থানে থাকায় বিএনপির মিত্র রাজনৈতিক দল জামায়াতও আন্দোলনে হালে পানি পাচ্ছে না।
সূত্র আরও জানায়, বিএনপির বিগত জাতীয় কাউন্সিলে ত্যাগী নেতাদের মধ্যে অনেককেই উপযুক্ত পদ-পদবি দেয়া হয়নি। তাই তাদের মধ্যে ক্ষোভ রয়েছে। আর আগামী মার্চ মাসে বিএনপির পরবর্তী জাতীয় কাউন্সিলেও দলের পদ-পদবিতে তেমন কোন পরিবর্তনের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। তাই দলের ত্যাগী নেতাকর্মীরা অতীতের মতো আর রাজপথের আন্দোলনে সাহসী ভূমিকা রাখতে চাচ্ছেন না। আর এ কারণেই দলের হাইকমান্ড আগামী নির্বাচনের আগেই আন্তর্জাতিক চাপসহ বিভিন্নভাবে এ সরকারকে বেকায়দায় ফেলার কৌশল নিয়ে এগোচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে বিশ্বের প্রভাবশালী দেশ ও মিডিয়ার সহায়তা নিতে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করছে দলটি। প্রায় প্রতিদিনই বিএনপি নেতারা দেশে কিংবা দেশের বাইরে বিদেশী কূটনৈতিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। এ ছাড়া বিএনপি নেতা বা সরাসরি বিএনপি না করলেও দলের শুভাকাক্সক্ষী এমন লোকদের মাধ্যমে বিদেশী নামী-দামী পত্রিকায় বর্তমান সরকারের ব্যর্থতা ও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্দলীয় সরকারের অধীনে করার বিষয়ে তাদের মতামত তুলে ধরছেন। এরই অংশ হিসেবে ৩০ জানুয়ারি ওয়াশিংটন টাইমসে প্রবন্ধ লিখে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া আগামী নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করার ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বশক্তির হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। অবশ্য সরকারী দল থেকে অভিযোগ করা হয়েছে খালেদা জিয়া দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বহির্বিশ্বের হস্তক্ষেপ চেয়ে রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধ করেছেন। যদিও বিএনপির পক্ষ থেকে দলের সিনিয়র নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন, দেশের গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলনে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের নৈতিক সমর্থন লাভের জন্য এই প্রতিবেদন। আর বিদেশী পত্রিকায় দেশের ব্যাপারে কোন কিছু তুলে ধরলে তা রাষ্ট্রদ্রোহ হয় না।
এ ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম জনকণ্ঠকে বলেন, বিএনপি রাজপথের আন্দোলনে সফল হচ্ছে না বলে নেতাকর্মীরা হতাশ এমনটা আমি মনে করি না। আমরা আমাদের মতো করে কর্মসূচী পালন করে যাচ্ছি।
বিএনপির আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব) মাহবুবুর রহমান বলেন, প্রতিটি রাজনৈতিক দলের আন্দোলনের কিছু স্টাইল থাকে। বিএনপি তার নিজস্ব স্টাইলে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। আগামী জাতীয় কাউন্সিলের পর বিএনপি নব উদ্যমে আন্দোলন শুরু করবে এবং সকল দাবি আদায় করতে সক্ষম হবে। আর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যাপারে দেশের জনগণের পাশাপাশি আমরা বিদেশীদেরও সমর্থন পেতে সক্ষম হয়েছি।
No comments