বেজিং আন্তর্জাতিক আর্ট এক্সপোতে বাংলাদেশের ৭ শিল্পীর চিত্রকর্ম- সংস্কৃতি সংবাদ
স্বাধীনতার পর থেকেই ক্রমান্বয়ে সমৃদ্ধ হয়েছে বাংলাদেশের চারুশিল্প। বৈশ্বিক চিত্রকলায় ঠাঁই করে নিয়েছে এদেশের শিল্পীদের শিল্পকর্ম। বৈশ্বিক চিত্রকলার সঙ্গে সমান তালে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলেছে এদেশের চারুশিল্প। সবখানেই রয়েছে বাংলাদেশের শিল্পের কদর।
এমনকি দেশের গ-ি পেরিয়ে ইউরোপ-আমেরিকাসহ বিশ্বের নানা দেশে চিত্রকলা চর্চার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন এদেশের শিল্পীরা। বর্তমানে বাংলাদেশের বাইরে প্রায়শই অনুষ্ঠিত হচ্ছে এদেশের শিল্পীদের শিল্পকর্ম প্রদর্শনী। এই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া চীনের চারুকলা শিল্পের সর্ববৃহৎ শিল্পকলা উৎসব ১৫তম বেজিং ইন্টারন্যাশনাল আর্ট এক্সপোতে ঠাঁই পেল বাংলাদেশের ৭ শিল্পীর শিল্পকর্ম। চীনের বেজিং চায়না ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে চলমান এ প্রদর্শনীতে দেশের প্রবীণ শিল্পীদের সঙ্গে নতুন প্রজন্মের শিল্পীরাও অংশ নিচ্ছেন। এতে অংশ নেয়া ৭ শিল্পী হলেনÑ কাইয়ুম চৌধুরী, রফিকুন নবী, মনিরুল ইসলাম, কনকচাঁপা চাকমা, মাকসুদা ইকবাল নিপা, ইয়াসমিন জাহান নূপুর ও বিশ্বজিৎ গোস্বামী। বিশ্বের মর্যাদাপূর্ণ এই আন্তর্জাতিক চারুকলা প্রদর্শনীতে বেঙ্গল গ্যালারি অব ফাইন আর্টসের পক্ষ থেকে অংশ নিচ্ছেন শিল্পীরা। শিল্পীদের শিল্পকর্মের মধ্যে রয়েছে তেলরং, এ্যাক্রিলিক, ড্রইং ও ভিডিও উপস্থাপনা। বাংলাদেশের সাত শিল্পীর ৩০টি শিল্পকর্ম এই আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর বাংলাদেশ বুথে প্রদর্শিত হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার সকালে ১৫তম বেজিং আন্তর্জাতিক শিল্পকলা উৎসব কমিটির নির্বাহী পরিচালক থিয়েন হেনিয়ান আনুষ্ঠানিকভাবে এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন। এ সময় চীনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমদ উপস্থিত থেকে প্রদর্শনী ঘুরে ঘুরে দেখেন। দেশের শিল্পীদের মধ্য থেকে বেজিং গিয়েছেন কনকচাঁপা চাকমা, মাকসুদা ইকবাল নীপা ও বিশ্বজিৎ গোস্বামী এবং বেঙ্গল গ্যালারি অব ফাইন আর্টসের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক সুবীর চৌধুরী।
প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, আর্জেন্টিনা, স্পেন ও অন্যান্য দেশ এবং বিভিন্ন দেশের নামকরা গ্যালারিসহ ১৫০টিও বেশি সংস্থা অংশগ্রহণ করছে। প্রদর্শনীর বাংলাদেশ কেন্দ্রে চীনসহ বিভিন্ন দেশের অসংখ্য শিল্পী ও শিল্পানুরাগী ভিড় করছেন। পাঁচ দিনের এ প্রদর্শনী শেষ হবে ২০ আগস্ট।
ইন্টারন্যাশনাল আর্ট এক্সপোতে ঠাঁই পেয়েছে শিল্পী রফিকুন নবীর চিত্রকর্ম। এ ধরনের প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণের তাৎপর্য এবং প্রদর্শনী সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বললেন, বর্তমানে আন্তর্জাতিক শিল্পকলা পরিম-লে বাংলাদেশের একটি ভাল অবস্থান রয়েছে। আর এসব কারণেই এখন বিশ্বের বড় বড় প্রদর্শনীতে এদেশের শিল্পীদের শিল্পকর্মকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বিশ্বের সব বড় শহরেই এখন বৃহৎ পরিসরে শিল্পমেলার আয়োজন করা হয়। সেই বিবেচনায় বেজিং ইন্টারন্যাশনাল আর্ট এক্সপো অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণেই সেখানে বাংলাদেশের শিল্পীদের ছবি প্রদর্শনীর বিষয়টিও খুব তাৎপর্যপূর্ণ। এমনিতে দেশের বাইরে গিয়ে একজন শিল্পীর পক্ষে নিজ প্রচেষ্টায় প্রদর্শনী করাটা বেশ কঠিন। কারণ, যে কোন প্রদর্শনীর কেন্দ্রের স্পেস ভাড়া নিতে বড় অঙ্কের অর্থ গুনতে হয়। তাই নিজ অর্থায়নে এটা সম্ভব হয়ে ওঠে না। আর বেজিং আর্ট এক্সপোতে বেঙ্গল গ্যালারির পক্ষ থেকে উদ্যোগ নিয়ে সেখানে আমাদের দেশের শিল্পীদের শিল্পকর্ম নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ ধরনের প্রদর্শনীর মাধ্যমে বহির্বিশ্বের শিল্পপ্রেমী ও বোদ্ধারা এদেশের চারুশিল্প সম্পর্কে ধারণা পান। একইসঙ্গে বিশ্বের অন্যান্য দেশের শিল্পীরা বর্তমানে কোন্্ ধারা ও কোন্্ আঙ্গিকে ছবি আঁকছেন সে বিষয়েও জানা যায়। আর তাই এক্ষেত্রে শিল্পীদের জমা দেয়া ছবিগুলোতেও বিশেষত্ব থাকতে হয়। হেলাফেলা নয়, খুব যতœ করে ছবি সৃজন করতে হয়। এর মাধ্যমে যেন দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা যায়। নিজের জমা দেওয়া ছবি সম্পর্কে তিনি বললেন, আমি সাধারণত বিষয়ভিত্তিক ছবি আঁকি। দেশের মানুষ, সমাজ, প্রকৃতি, উদ্ভিদ এসবকে ধারণ করেই নিজস্ব একটি আঙ্গিকে চিত্রকর্ম তৈরি করি। এই প্রদর্শনীতে এমন বিষয়টি এ্যাক্রিলিক মাধ্যমে আঁকা তিনটি ছবি দিয়েছি।
বৃহস্পতিবার সকালে ১৫তম বেজিং আন্তর্জাতিক শিল্পকলা উৎসব কমিটির নির্বাহী পরিচালক থিয়েন হেনিয়ান আনুষ্ঠানিকভাবে এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন। এ সময় চীনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমদ উপস্থিত থেকে প্রদর্শনী ঘুরে ঘুরে দেখেন। দেশের শিল্পীদের মধ্য থেকে বেজিং গিয়েছেন কনকচাঁপা চাকমা, মাকসুদা ইকবাল নীপা ও বিশ্বজিৎ গোস্বামী এবং বেঙ্গল গ্যালারি অব ফাইন আর্টসের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক সুবীর চৌধুরী।
প্রদর্শনীতে বাংলাদেশ, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, আর্জেন্টিনা, স্পেন ও অন্যান্য দেশ এবং বিভিন্ন দেশের নামকরা গ্যালারিসহ ১৫০টিও বেশি সংস্থা অংশগ্রহণ করছে। প্রদর্শনীর বাংলাদেশ কেন্দ্রে চীনসহ বিভিন্ন দেশের অসংখ্য শিল্পী ও শিল্পানুরাগী ভিড় করছেন। পাঁচ দিনের এ প্রদর্শনী শেষ হবে ২০ আগস্ট।
ইন্টারন্যাশনাল আর্ট এক্সপোতে ঠাঁই পেয়েছে শিল্পী রফিকুন নবীর চিত্রকর্ম। এ ধরনের প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণের তাৎপর্য এবং প্রদর্শনী সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বললেন, বর্তমানে আন্তর্জাতিক শিল্পকলা পরিম-লে বাংলাদেশের একটি ভাল অবস্থান রয়েছে। আর এসব কারণেই এখন বিশ্বের বড় বড় প্রদর্শনীতে এদেশের শিল্পীদের শিল্পকর্মকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। বিশ্বের সব বড় শহরেই এখন বৃহৎ পরিসরে শিল্পমেলার আয়োজন করা হয়। সেই বিবেচনায় বেজিং ইন্টারন্যাশনাল আর্ট এক্সপো অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণেই সেখানে বাংলাদেশের শিল্পীদের ছবি প্রদর্শনীর বিষয়টিও খুব তাৎপর্যপূর্ণ। এমনিতে দেশের বাইরে গিয়ে একজন শিল্পীর পক্ষে নিজ প্রচেষ্টায় প্রদর্শনী করাটা বেশ কঠিন। কারণ, যে কোন প্রদর্শনীর কেন্দ্রের স্পেস ভাড়া নিতে বড় অঙ্কের অর্থ গুনতে হয়। তাই নিজ অর্থায়নে এটা সম্ভব হয়ে ওঠে না। আর বেজিং আর্ট এক্সপোতে বেঙ্গল গ্যালারির পক্ষ থেকে উদ্যোগ নিয়ে সেখানে আমাদের দেশের শিল্পীদের শিল্পকর্ম নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ ধরনের প্রদর্শনীর মাধ্যমে বহির্বিশ্বের শিল্পপ্রেমী ও বোদ্ধারা এদেশের চারুশিল্প সম্পর্কে ধারণা পান। একইসঙ্গে বিশ্বের অন্যান্য দেশের শিল্পীরা বর্তমানে কোন্্ ধারা ও কোন্্ আঙ্গিকে ছবি আঁকছেন সে বিষয়েও জানা যায়। আর তাই এক্ষেত্রে শিল্পীদের জমা দেয়া ছবিগুলোতেও বিশেষত্ব থাকতে হয়। হেলাফেলা নয়, খুব যতœ করে ছবি সৃজন করতে হয়। এর মাধ্যমে যেন দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা যায়। নিজের জমা দেওয়া ছবি সম্পর্কে তিনি বললেন, আমি সাধারণত বিষয়ভিত্তিক ছবি আঁকি। দেশের মানুষ, সমাজ, প্রকৃতি, উদ্ভিদ এসবকে ধারণ করেই নিজস্ব একটি আঙ্গিকে চিত্রকর্ম তৈরি করি। এই প্রদর্শনীতে এমন বিষয়টি এ্যাক্রিলিক মাধ্যমে আঁকা তিনটি ছবি দিয়েছি।
No comments