কাসাবের মৃত্যুদণ্ড বহাল
মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার একমাত্র জীবিত অস্ত্রধারী পাকিস্তানি নাগরিক মোহাম্মাদ আজমল আমির কাসাবের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন ভারতের সর্বোচ্চ আদালত। বিচারপতি আফতাব আলম ও সি কে প্রসাদের সমন্বয়ে গঠিত সুপ্রিম কোর্টের একটি বেঞ্চ গতকাল বুধবার কাসাবের আপিল আবেদন খারিজ করে দেন।
এর আগে বোম্বে হাইকোর্ট তাঁর আপিল খারিজ করেছিলেন।
সরকার পক্ষের কেঁৗসুলি গোপাল সুব্রামনিয়াম বলেন, সর্বোচ্চ আদালত আজ কাসাবের আবেদন খারিজ করেছেন। শুনানি শেষে বিচারকরা রায়ে বলেন, 'কাসাব রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধের মতো গুরুতর অপরাধ করেছে। তাই তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া ছাড়া আমাদের সামনে আর কোনো পথ খোলা নেই।' বর্তমানে মুম্বাইয়ের একটি কারাগারে কাসাবকে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থায় রাখা হয়েছে। ২০১০ সালের মে মাসে কাসাবের বিরুদ্ধে হত্যা ও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হওয়াসহ ৮০টি অভিযোগ আনা হয়। এসব অভিযোগে মুম্বাই আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেন। এরপর তিনি বোম্বে হাইকোর্টে এবং সর্বশেষ সুপ্রিম কোর্টে আপিল করলেও তাঁর দুটি আবেদনই খারিজ হয়ে যায়। কাসাব এখন ভারতে রাষ্ট্রপতির কাছে এ বিষয়ে আবেদন করতে পারবেন। ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ের বিলাসবহুল হোটেল, রেলস্টেশন, ইহুদিকেন্দ্রসহ শহরটির গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় ১০ জনের একটি জঙ্গি দল সমন্বিত হামলা চালায়। তিন দিন ধরে চলা হামলায় বিদেশিসহ ১৬৬ জন নিহত হয়। ভারত এ হামলার পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গিদল লস্কর-ই-তৈয়বাকে দায়ী করলেও পাকিস্তান কখনোই তা স্বীকার করেনি। সূত্র : পিটিআই।
সরকার পক্ষের কেঁৗসুলি গোপাল সুব্রামনিয়াম বলেন, সর্বোচ্চ আদালত আজ কাসাবের আবেদন খারিজ করেছেন। শুনানি শেষে বিচারকরা রায়ে বলেন, 'কাসাব রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধের মতো গুরুতর অপরাধ করেছে। তাই তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া ছাড়া আমাদের সামনে আর কোনো পথ খোলা নেই।' বর্তমানে মুম্বাইয়ের একটি কারাগারে কাসাবকে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থায় রাখা হয়েছে। ২০১০ সালের মে মাসে কাসাবের বিরুদ্ধে হত্যা ও ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হওয়াসহ ৮০টি অভিযোগ আনা হয়। এসব অভিযোগে মুম্বাই আদালত তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেন। এরপর তিনি বোম্বে হাইকোর্টে এবং সর্বশেষ সুপ্রিম কোর্টে আপিল করলেও তাঁর দুটি আবেদনই খারিজ হয়ে যায়। কাসাব এখন ভারতে রাষ্ট্রপতির কাছে এ বিষয়ে আবেদন করতে পারবেন। ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ের বিলাসবহুল হোটেল, রেলস্টেশন, ইহুদিকেন্দ্রসহ শহরটির গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় ১০ জনের একটি জঙ্গি দল সমন্বিত হামলা চালায়। তিন দিন ধরে চলা হামলায় বিদেশিসহ ১৬৬ জন নিহত হয়। ভারত এ হামলার পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গিদল লস্কর-ই-তৈয়বাকে দায়ী করলেও পাকিস্তান কখনোই তা স্বীকার করেনি। সূত্র : পিটিআই।
No comments