সরকারের চেষ্টায় আশাবাদী মজিনা-খালেদার সঙ্গে বৈঠক
বিশ্বব্যাংককে আস্থায় আনতে নানা তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে সরকার। ৩১ আগস্টের মধ্যে বিশ্বব্যাংককে পদ্মা সেতু প্রকল্পে ফিরিয়ে আনতে চলছে নানা লবিং ও বৈঠক। সরকারের এসব উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে এ ক্ষেত্রে সফলতার আশা প্রকাশ করেছেন ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ড্যান ডাব্লিউ মজিনা।
গতকাল বুধবার তিনি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে সচিবালয়ে বৈঠক করেন। রাতে তিনি বৈঠক করেন বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে। অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর ড্যান মজিনা পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছে ইতিবাচক সুরাহার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি জানান, তাঁর দেশ যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও বিশ্বব্যাংকে নিযুক্ত জাপান ও ভারতের নির্বাহীরাও বাংলাদেশের পক্ষে সংস্থাটির সঙ্গে দেনদরবার করছেন। অর্থমন্ত্রী মুহিত যুক্তরাজ্যসহ আরো অনেক দেশ বাংলাদেশকে সমর্থন দিচ্ছে জানালেও বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করেননি। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষার পর তিনি এ বিষয়ে মুখ খুলবেন বলে জানিয়েছেন। অন্যদিকে এডিবি ও জাইকার সঙ্গে ঋণচুক্তির সর্বশেষ মেয়াদ শেষ হওয়ার দুই দিন বাকি থাকতে গতকাল সরকার এ দুই সংস্থাকে মেয়াদ আরো এক মাস বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের বিষয়ে সব মহল থেকে সমর্থন পাচ্ছি। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও জাপান, ভারত ও যুক্তরাজ্য আমাদের সমর্থন দিয়েছে।' তিনি বলেন, 'এই মুহূর্তে আমি আর কোনো কথা বলতে চাই না। কারণ এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ সময় যাচ্ছে। এখন এ বিষয়ে কোনো কথা বলা ঠিক নয়। আমার হাতে এখনো দুই দিন সময় আছে। তারপর আমি কথা বলব।'
বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে আলোচনার অগ্রগতি প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'আলোচনা চলছে। এখন ক্রুশিয়াল মোমেন্ট (গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত) চলছে। কিছু বলা ঠিক হবে না।' গতকাল অবশ্য তাঁর বিবৃতি দেওয়ার কথা ছিল।
আলোচনার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত ও জাপানের কাছ থেকে সমর্থন পাওয়ার কথা জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'আপনারা কাগজে যা-ই লেখেন না কেন, মোর অর লেস (কমবেশি) ভালো সমর্থন পাচ্ছি আমরা।'
এর আগে মার্কিন রাষ্ট্রদূত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, বৈঠকে পদ্মা সেতু নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এই সেতু নির্মাণে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে সমর্থন করছে। বিশ্বব্যাংককে ফিরিয়ে আনতে সরকার আলোচনা অব্যাহত রেখেছে। তাতে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও জাপান ও ভারতের নির্বাহীরা একসঙ্গে বাংলাদেশের সমর্থনে কাজ করছেন। পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংক ঋণচুক্তি বাতিল করায় যুক্তরাষ্ট্র হতাশ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'আলোচনা এখনো চলমান। আশা করি, এর একটি সফল সমাপ্তি ঘটবে। যুক্তরাষ্ট্র চায় পদ্মা সেতু হোক। সেতুটি হলে দেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি ১ থেকে দেড় শতাংশ পর্যন্ত বাড়বে।'
এদিকে শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়ার সঙ্গে এক বৈঠকের পর মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেছেন, পদ্মা সেতু নিয়ে এডিবি ও জাইকার সঙ্গেও যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা অব্যাহত রেখেছে।
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে গত ২৯ জুন বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুতে অর্থায়নের জন্য করা ঋণচুক্তি বাতিল করে। পরে সরকার সংস্থাটির দাবি পূরণের পথে অগ্রসর হয়। তবে অন্য দুই সংস্থা এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা) তাদের ঋণচুক্তি কার্যকরের মেয়াদ ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বাড়িয়ে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে এ সময়ের মধ্যে সমঝোতা করতে সরকারকে আহ্বান জানিয়েছিল। ওই সময়সীমার দুই দিন আগেই গতকাল সরকার এডিবি ও জাইকাকে ঋণচুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছে বলে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইএআরডি) একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন।
সচিবালয়ে যোগাযোগ ও রেলপথমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে যে অনিশ্চয়তার মেঘ রয়েছে, সেটা এখনো কেটে যায়নি। তিনি বলেন, 'বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে এখনো আলোচনা চলছে। অর্থ মন্ত্রণালয় ও ইআরডিকে এ বিষয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আমি এ বিষয়ে আর কিছু বলতে চাই না।'
প্রধানমন্ত্রীর অর্থবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমানের পদত্যাগ নিয়ে কয়েক দিন ধরে যে গুঞ্জন চলছে, তা নাকচ করে দিয়ে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে তিনি বলেন, 'পদত্যাগের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আর এলে যেতে হয়, গেলে আসতে হয়- এটাই নিয়ম।'
একটি সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার রাত ২টায় ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংকের সদর দপ্তরে সংস্থাটির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন সেখানে নিযুক্ত বিকল্প পরিচালক ও সাবেক অর্থসচিব ড. মোহাম্মদ তারেক। এ বিষয়ে এর বেশি কিছু জানা যায়নি।
খালেদার সঙ্গে মজিনার বৈঠক
বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে গতকাল বুধবার রাতে বৈঠক করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান মজিনা। রাত ৮টায় হঠাৎ খালেদা জিয়ার গুলশানের বাসভবনে যান তিনি। সেখানে প্রায় দেড় ঘণ্টা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন তাঁরা। ধারণা করা হচ্ছে, দেশের সর্বশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়।
অনির্ধারিত এই বৈঠক নিয়ে বেশ কৌতূহল সৃষ্টি হয়েছে। হঠাৎ কেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত খালেদা জিয়ার বাসভবনে গেলেন, তা স্পষ্ট করেননি কেউ। এমনকি দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারাও বলেন, তাঁদের এমন কোনো বৈঠকের খবর জানা নেই।
সূত্র জানিয়েছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস, পদ্মা সেতু, নির্দলীয় সরকার ব্যবস্থা নিয়ে বিএনপির দাবিসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তাঁদের বৈঠকে উঠে আসে। খালেদা জিয়া নির্দলীয় ব্যবস্থা নিয়ে তাঁর দলের অবস্থানের কথা মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে জানান। এ ছাড়া দেশের সার্বিক পরিস্থিতির চিত্র তুলে ধরে অসন্তোষ প্রকাশ করেন বিরোধীদলীয় নেতা।
বৈঠকে সাবিহ উদ্দিন আহমেদ, সালেহ উদ্দিন আহমেদ ও শিমুল বিশ্বাস উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে। তবে সাবিহ উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, তিনি ওই সময় খালেদা জিয়ার বাসায় থাকলেও বৈঠকে ছিলেন না। বৈঠকে শুধু খালেদা জিয়া ও মজিনা ছিলেন। তাই কী কথা হয়েছে, তা তাঁর জানা নেই।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের বিষয়ে সব মহল থেকে সমর্থন পাচ্ছি। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও জাপান, ভারত ও যুক্তরাজ্য আমাদের সমর্থন দিয়েছে।' তিনি বলেন, 'এই মুহূর্তে আমি আর কোনো কথা বলতে চাই না। কারণ এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ সময় যাচ্ছে। এখন এ বিষয়ে কোনো কথা বলা ঠিক নয়। আমার হাতে এখনো দুই দিন সময় আছে। তারপর আমি কথা বলব।'
বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে আলোচনার অগ্রগতি প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'আলোচনা চলছে। এখন ক্রুশিয়াল মোমেন্ট (গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত) চলছে। কিছু বলা ঠিক হবে না।' গতকাল অবশ্য তাঁর বিবৃতি দেওয়ার কথা ছিল।
আলোচনার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত ও জাপানের কাছ থেকে সমর্থন পাওয়ার কথা জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'আপনারা কাগজে যা-ই লেখেন না কেন, মোর অর লেস (কমবেশি) ভালো সমর্থন পাচ্ছি আমরা।'
এর আগে মার্কিন রাষ্ট্রদূত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, বৈঠকে পদ্মা সেতু নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এই সেতু নির্মাণে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে সমর্থন করছে। বিশ্বব্যাংককে ফিরিয়ে আনতে সরকার আলোচনা অব্যাহত রেখেছে। তাতে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও জাপান ও ভারতের নির্বাহীরা একসঙ্গে বাংলাদেশের সমর্থনে কাজ করছেন। পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংক ঋণচুক্তি বাতিল করায় যুক্তরাষ্ট্র হতাশ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'আলোচনা এখনো চলমান। আশা করি, এর একটি সফল সমাপ্তি ঘটবে। যুক্তরাষ্ট্র চায় পদ্মা সেতু হোক। সেতুটি হলে দেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি ১ থেকে দেড় শতাংশ পর্যন্ত বাড়বে।'
এদিকে শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়ার সঙ্গে এক বৈঠকের পর মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেছেন, পদ্মা সেতু নিয়ে এডিবি ও জাইকার সঙ্গেও যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা অব্যাহত রেখেছে।
দুর্নীতির অভিযোগ তুলে গত ২৯ জুন বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুতে অর্থায়নের জন্য করা ঋণচুক্তি বাতিল করে। পরে সরকার সংস্থাটির দাবি পূরণের পথে অগ্রসর হয়। তবে অন্য দুই সংস্থা এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা) তাদের ঋণচুক্তি কার্যকরের মেয়াদ ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বাড়িয়ে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে এ সময়ের মধ্যে সমঝোতা করতে সরকারকে আহ্বান জানিয়েছিল। ওই সময়সীমার দুই দিন আগেই গতকাল সরকার এডিবি ও জাইকাকে ঋণচুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছে বলে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইএআরডি) একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন।
সচিবালয়ে যোগাযোগ ও রেলপথমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, পদ্মা সেতুতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে যে অনিশ্চয়তার মেঘ রয়েছে, সেটা এখনো কেটে যায়নি। তিনি বলেন, 'বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে এখনো আলোচনা চলছে। অর্থ মন্ত্রণালয় ও ইআরডিকে এ বিষয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আমি এ বিষয়ে আর কিছু বলতে চাই না।'
প্রধানমন্ত্রীর অর্থবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমানের পদত্যাগ নিয়ে কয়েক দিন ধরে যে গুঞ্জন চলছে, তা নাকচ করে দিয়ে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে তিনি বলেন, 'পদত্যাগের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আর এলে যেতে হয়, গেলে আসতে হয়- এটাই নিয়ম।'
একটি সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার রাত ২টায় ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংকের সদর দপ্তরে সংস্থাটির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন সেখানে নিযুক্ত বিকল্প পরিচালক ও সাবেক অর্থসচিব ড. মোহাম্মদ তারেক। এ বিষয়ে এর বেশি কিছু জানা যায়নি।
খালেদার সঙ্গে মজিনার বৈঠক
বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে গতকাল বুধবার রাতে বৈঠক করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান মজিনা। রাত ৮টায় হঠাৎ খালেদা জিয়ার গুলশানের বাসভবনে যান তিনি। সেখানে প্রায় দেড় ঘণ্টা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন তাঁরা। ধারণা করা হচ্ছে, দেশের সর্বশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়।
অনির্ধারিত এই বৈঠক নিয়ে বেশ কৌতূহল সৃষ্টি হয়েছে। হঠাৎ কেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত খালেদা জিয়ার বাসভবনে গেলেন, তা স্পষ্ট করেননি কেউ। এমনকি দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারাও বলেন, তাঁদের এমন কোনো বৈঠকের খবর জানা নেই।
সূত্র জানিয়েছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস, পদ্মা সেতু, নির্দলীয় সরকার ব্যবস্থা নিয়ে বিএনপির দাবিসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তাঁদের বৈঠকে উঠে আসে। খালেদা জিয়া নির্দলীয় ব্যবস্থা নিয়ে তাঁর দলের অবস্থানের কথা মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে জানান। এ ছাড়া দেশের সার্বিক পরিস্থিতির চিত্র তুলে ধরে অসন্তোষ প্রকাশ করেন বিরোধীদলীয় নেতা।
বৈঠকে সাবিহ উদ্দিন আহমেদ, সালেহ উদ্দিন আহমেদ ও শিমুল বিশ্বাস উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে। তবে সাবিহ উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, তিনি ওই সময় খালেদা জিয়ার বাসায় থাকলেও বৈঠকে ছিলেন না। বৈঠকে শুধু খালেদা জিয়া ও মজিনা ছিলেন। তাই কী কথা হয়েছে, তা তাঁর জানা নেই।
No comments