পোশাকশিল্প প্রতিকূল অবস্থায় ॥ সফিউল
বিজিএমইএ’র সভাপতি সফিউল ইসলাম বলেছেন, বর্তমানে দেশের পোশাকশিল্প প্রতিকূল অবস্থায় আছে। ইউরোপ ও আমেরিকার দ্বিতীয় দফার মন্দা এবং বিশ্ববাজারে তৈরি পোশাকের চাহিদা কমে যাওয়ায় দেশকে এখন ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়াসহ অন্যান্য প্রতিযোগী দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার বিজিএমইএ সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও বলেন, স্থানীয় পর্যায়ে দুর্বল অবকাঠামো, অপর্যাপ্ত গ্যাস সরবরাহ, বিদ্যুত ও জ্বালানি তেলের ক্রমবর্ধমান মূল্যবৃদ্ধি, উচ্চ সুদের হারের ফলে পোশাকশিল্প চাপের মধ্যে রয়েছে। তার পরও উদ্যোক্তারা কষ্ট করে হলেও শ্রমিকরা যেন ঈদের বেতন সময়মতো পেতে পারে সে জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
সফিউল ইসলাম বলেন, শ্রমিকদের বেতনপ্রাপ্তির সুবিধা নিশ্চিত করতে ঢাকার গার্মেন্টস অধ্যুষিত এলাকাগুলোকে ৯টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। কর্মকর্তাদের নিয়ে ৯টি আঞ্চলিক ও ১৫টি মনিটরিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিজিএমইএ অফিস, বিকেএমইএ অফিস ও শ্রম অধিদফতরে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। সেখানে শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ হচ্ছে।
তিনি বলেন, মহাসড়কে তীব্র পরিবহন চাপ কমাতে বিভিন্ন এলাকার শ্রমিকদের বিভিন্ন তারিখে ছুটি দেয়া হয়েছে। প্রায় ৯০ ভাগ কারখানায় শ্রমিকদের বেতন ও ছুটি দেয়া হয়ে গেছে।
এ সময় তিনি শ্রমিকদের বাড়ি ফেরার ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করে অত্যন্ত সাবধানে শ্রমিকদের বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিতে অনুরোধ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, ফারুক হামান ও এস এম মান্নান কচি।
সফিউল ইসলাম বলেন, শ্রমিকদের বেতনপ্রাপ্তির সুবিধা নিশ্চিত করতে ঢাকার গার্মেন্টস অধ্যুষিত এলাকাগুলোকে ৯টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। কর্মকর্তাদের নিয়ে ৯টি আঞ্চলিক ও ১৫টি মনিটরিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিজিএমইএ অফিস, বিকেএমইএ অফিস ও শ্রম অধিদফতরে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। সেখানে শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ হচ্ছে।
তিনি বলেন, মহাসড়কে তীব্র পরিবহন চাপ কমাতে বিভিন্ন এলাকার শ্রমিকদের বিভিন্ন তারিখে ছুটি দেয়া হয়েছে। প্রায় ৯০ ভাগ কারখানায় শ্রমিকদের বেতন ও ছুটি দেয়া হয়ে গেছে।
এ সময় তিনি শ্রমিকদের বাড়ি ফেরার ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করে অত্যন্ত সাবধানে শ্রমিকদের বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিতে অনুরোধ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, ফারুক হামান ও এস এম মান্নান কচি।
No comments