পবিত্র জুমু-আতুল বিদা
মাহে রমাদানুল মুবারকের শেষ জুমু আ পরিচিত হয়েছে জুমু আতুল বিদা বা বিদায় জুমু আ নামে। রমাদানের এই শেষ জুমু আতে যে খুতবা দেয়া হয় তাতে এক আবেগঘন কণ্ঠে ইমাম সাহেব বার বার উচ্চারণ করেন আল বিদা আল বিদা অর্থাৎ বিদায় বিদায়। এই বিদায় জানানো হয় এক বছরের জন্য।
প্রিয় নবী সরকারে দোআলম নূরে মুজাস্্সম হযরত মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু ‘আলায়হি ওয়া সাল্লাম প্রথম জুমু’আর সালাত আদায় করেন মদীনার উপকণ্ঠে বনী সালিমে। আমরা জানি প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলায়হি ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্্র নির্দেশে মক্কা মুকাররমা থেকে মদীনা মনওয়ারা হিজরত করে আসেন। যখন তিনি নিজ গৃহ থেকে অতি সন্তর্পণে বের হয়ে আসছিলেন তখন বার বার কা’বা শরীফের দিকে অশ্রুসিক্ত চোখে তাকিয়ে বলছিলেন হে কা’বার নগরী মক্কা। হে আমার জন্মভূমি মক্কা! আল্লাহ্্র এই বিশাল পৃথিবীতে তুমিই আমার কাছে সবচেয়ে পবিত্র এবং প্রিয়। কিন্তু তোমার সন্তানেরা আমাকে তোমার কোলে থাকতে দিল না। তাই আমি তোমাকে ছেড়ে যাচ্ছি। তিনি বার বার চোখের পানি মুছছিলেন। এমন সময় আল্লাহ্্র ওহী নাযিল হলো: বলুন, হে আমার রব্! আমাকে প্রবেশ করান কল্যাণের সঙ্গে এবং আমাকে বের করেন কল্যাণের সঙ্গে আর আপনার নিকট থেকে আমাকে দান করেন সাহায্যকারী শক্তি। (সূরা বনী ইসরাইল : আয়াত ৮০)।
প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলায়হি ওয়া সাল্লাম হযরত আবু বকর সিদ্দিক রাদিআল্লাহু তাআলা আনহুসহ মদীনা মনওয়ারার উপকণ্ঠ কুবা নামক স্থানে এসে এখানে কিছুদিন অবস্থান করলেন। এখানে স্থাপন করলেন একটি মসজিদ যা তাঁর দ্বারা স্থাপিত প্রথম মসজিদ। এই মসজিদের প্রশংসা কুরআন মজীদেও আছে। ইতোপূর্বে জুমু’আর সালাত বিধান আল্লাহ্্ দিয়েছিলেন : ওহে তোমরা যারা ঈমান এনেছো! যখন জুমু’আর দিনে সালাতের জন্য আহ্বান জানানো হয় তখন তোমরা আল্লাহর জিকরের দিকে দ্রুত ধাবিত হও এবং ক্রয় এবং বিক্রয় ত্যাগ করো। এটাই তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা উপলব্ধি করো। সালাত সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে আল্লাহ্্র অনুগ্রহ (ফাদ্লিল্লাহ) সন্ধান করবে এবং আল্লাহ্্র জিকর বেশি বেশি করবে যাতে তোমরা সফলকাম হও। (সূরা জুমুআঃ আয়াত ৯-১০)। এই আয়াতের নির্দেশ অনুযায়ী তিনি প্রথম জুমুআ কায়েম করলেন কুবা থেকে মদীনা যাবার পথে বনী সালিমে। সেইখানে যে মসজিদ এখনও রয়েছে তা মসজিদে জুমু’আ নামে পরিচিত। এই মসজিদে বর্তমান লেখক একাধিকার নফল সালাত আদায় করেছে, এছাড়াও স্ত্রী-পুত্রসহ কুবার মসজিদেও নফল সালাত আদায় করেছে। কুবার মসজিদে দু রাকআত নফল সালাত আদায় করলে একটি উমরার সওয়াব পাওয়া যায়।
রমাদান মাস বছরের শ্রেষ্ঠ মাস আর জুমু‘আর দিন (ইয়াওমূল জুমু’আ) সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন, এই দুই শ্রেষ্ঠত্বের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত রমাদান ও জুমুআ রমাদানের শেষ শুক্রবারে যখন বিদায় নেয় তখন এক বিরহ বেদনার আবহ সৃষ্টি হয় জামে মসজিদগুলোতে। এদিন মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় জমে। এ দিনকার খুত্বায় খুত্বা দানকারী ইমাম সাহেব তাতে বার বার উচ্চারিত হতে থাকে আল বিদা আল বিদা ইয়া শাহ্রা রমাদান বিদায় হে রমাদান মাস।
রমাদান মাসে সায়িম বা রোযাদার আত্ম সংযম, আত্মশুদ্ধি, সৌভ্রাতৃত্ব, সম্প্রীতি ও সহমর্মিতার যে প্রত্যক্ষ প্রশিক্ষণ লাভ করে সেই প্রশিক্ষণের সমাপনীর ঘোষণা ঘোষিত হয় জুমু’আতুল বিদা’র খুত্বায়।
ইমাম সাহেব অত্যন্ত মর্মস্পর্শী ও দরদমাখা স্বরে বলেন, হে মাহে রমাদান! তোমাকে জানাই বিদায়। তুমি এসেছিলে আমাদের ঘরে ঘরে পবিত্রতার অনন্য পরশ মেখে দিতে। হে ধৈর্যের মাস। তোমাকে সালাম। হে কুরআন নাযিলের মাস! হে লায়লাতুল কদরের মাস। সালাম সালাম।
খুত্বা শুনতে শুনতে অনেকেই কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে। সিয়াম, ইফতার, সাহ্রী, তারাবী, ইতিকাফ, লায়লাতুল কদরের এই মাসটিকে বিদায় দেয়াটা কঠিন হয়ে পড়ে।
ইমাম সাহেব খুত্বায় আরও বলেন, হে মাহে রমাদান। তোমাকে জানাই বিদায়, তোমার সঙ্গে আগামী বছর সাক্ষাত হবে কিনা তা কেউ জানে না। তোমার সাক্ষাত যে পায় সে খুবই ভাগ্যবান। হে রহমত বরকত মাগফিরাত ও দোযখের আগুন থেকে মুক্তির মাস তোমাকে সালাম। তুমি যখন আসো তখন মসজিদগুলো জেগে ওঠে, আলোয় আলোয় গভীর রাত পর্যন্ত ভরপুর থাকে মসজিদগুলো। তোমার বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গে তারাবীর সালাতের অবসান ঘটবে। রাতের বাতিগুলো নিভে যাবে। আবার তুমি যখন আগামী বছর ফিরে আসবে, তখন মসজিদগুলো জেগে উঠবে। কিন্তু তখন আমাদের অনেকেই হয়ত থাকবে না। যারা তোমাকে আবার ফিরে পাবে তাদের মতো ভাগ্যবান আর কে আছে!
ইমাম সাহেবের খুতবায় বার বার বিদায় বিদায় শব্দ উচ্চারিত হয়। তিনি বলেন, আল বিদা’ আল বিদা’ হে রমাদান মাস। তোমার বিচ্ছেদ বেদনা দারুণ, দারুণ কষ্টের, অসহনীয় বেদনার।
জুমু’আর দিনকে বলা হয়েছে সাইয়েদুল আইয়ামÑ দিনসমূহের সরদার বা নেতা। একে সাপ্তাহিক ঈদের দিনও বলা হয়েছে। ইয়াওমূল মাজীদ অর্থাৎ প্রবৃদ্ধি ও মর্যাদাসম্পন্ন দিবস বলতে এই দিবসকেই বোঝানো হয়েছে। অন্যদিকে রমাদান মাসকে মহান প্রাচুর্যের মাস বলা হয়েছে। এই মাসে একটি নফল করলে অন্য মাসের একটি ফরজের সওয়াব লাভ হয়, এই মাসে একটি ফরজ করলে তা অন্য মাসে ৭০টা ফরজ করলে যে সওয়াব তার সমান সওয়াব লাভ হয়, স্বাভাবিকভাবে রমাদান আর জুমু’আর একত্র হবার মধ্য দিয়ে যে অনন্য আনন্দ অনুভব সঞ্চারিত হয় তা শেষ হয়ে যায় রমাদানের শেষ জুমু’আয়। জুমু’আ প্রতি মাসের প্রতি সপ্তাহে আসবে, মসজিদে মসজিদে মুসল্লিও আসবে, ইমাম সাহেব খুতবাও দেবেন, কিন্তু জুমু’আতুল বিদার খুত্বার মধ্যে যে আকৃতি, যে আবেগ, যে অন্তরানুভূতি অনুরণিত হয় তা অন্তরকে নাড়া দেয় এক অন্য রকম আবেদনে।
রমাদানুল মুবারকের বিদায় দেয়ার এই জুমুআয় মু’মিন অন্তরকে যে ভীষণতরো ও গভীরতরো পরিচ্ছন্নতার ছোপ দিয়ে যায় তা ধরে রাখার মধ্যেই সার্থকতার শেষ মনজিল নিহিত রয়েছে। জুমু’আতুল বিদার পর আসে ১ শাওয়ালÑ ঈদ-উল ফিতর। এদিন বাকি এগারো মাস সিয়ামের শিক্ষায় বলবত থাকার শপথে বলীয়ান হবার দিন। এই শপথের দৃঢ়তার জন্য যে মনোমঞ্চ গড়ে তোলার প্রয়োজন তা পড়ে তোলার আবেগ সঞ্চার করে দেয় জুমু‘আতুল বিদা’। মাহে রমাদান আর জুমু’আ মিলে বিশ্বমুসলিম মননে পবিত্রতার জোরালো ও মজবুত মাত্রা সংযোজন করে। এই মাত্রা যাতে সারা বছর সমানভাবে অব্যাহত থাকে সেই উদ্দীপনায় উদ্দীপ্ত করে জুমু’আতুল বিদা।
লেখক : পীর সাহেব দ্বারিয়াপুর শরীফ, উপদেষ্টা ইনস্টিটিউট অব হযরত মুহম্মদ (স.), সাবেক পরিচালক ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ
প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলায়হি ওয়া সাল্লাম হযরত আবু বকর সিদ্দিক রাদিআল্লাহু তাআলা আনহুসহ মদীনা মনওয়ারার উপকণ্ঠ কুবা নামক স্থানে এসে এখানে কিছুদিন অবস্থান করলেন। এখানে স্থাপন করলেন একটি মসজিদ যা তাঁর দ্বারা স্থাপিত প্রথম মসজিদ। এই মসজিদের প্রশংসা কুরআন মজীদেও আছে। ইতোপূর্বে জুমু’আর সালাত বিধান আল্লাহ্্ দিয়েছিলেন : ওহে তোমরা যারা ঈমান এনেছো! যখন জুমু’আর দিনে সালাতের জন্য আহ্বান জানানো হয় তখন তোমরা আল্লাহর জিকরের দিকে দ্রুত ধাবিত হও এবং ক্রয় এবং বিক্রয় ত্যাগ করো। এটাই তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা উপলব্ধি করো। সালাত সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে আল্লাহ্্র অনুগ্রহ (ফাদ্লিল্লাহ) সন্ধান করবে এবং আল্লাহ্্র জিকর বেশি বেশি করবে যাতে তোমরা সফলকাম হও। (সূরা জুমুআঃ আয়াত ৯-১০)। এই আয়াতের নির্দেশ অনুযায়ী তিনি প্রথম জুমুআ কায়েম করলেন কুবা থেকে মদীনা যাবার পথে বনী সালিমে। সেইখানে যে মসজিদ এখনও রয়েছে তা মসজিদে জুমু’আ নামে পরিচিত। এই মসজিদে বর্তমান লেখক একাধিকার নফল সালাত আদায় করেছে, এছাড়াও স্ত্রী-পুত্রসহ কুবার মসজিদেও নফল সালাত আদায় করেছে। কুবার মসজিদে দু রাকআত নফল সালাত আদায় করলে একটি উমরার সওয়াব পাওয়া যায়।
রমাদান মাস বছরের শ্রেষ্ঠ মাস আর জুমু‘আর দিন (ইয়াওমূল জুমু’আ) সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন, এই দুই শ্রেষ্ঠত্বের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত রমাদান ও জুমুআ রমাদানের শেষ শুক্রবারে যখন বিদায় নেয় তখন এক বিরহ বেদনার আবহ সৃষ্টি হয় জামে মসজিদগুলোতে। এদিন মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় জমে। এ দিনকার খুত্বায় খুত্বা দানকারী ইমাম সাহেব তাতে বার বার উচ্চারিত হতে থাকে আল বিদা আল বিদা ইয়া শাহ্রা রমাদান বিদায় হে রমাদান মাস।
রমাদান মাসে সায়িম বা রোযাদার আত্ম সংযম, আত্মশুদ্ধি, সৌভ্রাতৃত্ব, সম্প্রীতি ও সহমর্মিতার যে প্রত্যক্ষ প্রশিক্ষণ লাভ করে সেই প্রশিক্ষণের সমাপনীর ঘোষণা ঘোষিত হয় জুমু’আতুল বিদা’র খুত্বায়।
ইমাম সাহেব অত্যন্ত মর্মস্পর্শী ও দরদমাখা স্বরে বলেন, হে মাহে রমাদান! তোমাকে জানাই বিদায়। তুমি এসেছিলে আমাদের ঘরে ঘরে পবিত্রতার অনন্য পরশ মেখে দিতে। হে ধৈর্যের মাস। তোমাকে সালাম। হে কুরআন নাযিলের মাস! হে লায়লাতুল কদরের মাস। সালাম সালাম।
খুত্বা শুনতে শুনতে অনেকেই কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে। সিয়াম, ইফতার, সাহ্রী, তারাবী, ইতিকাফ, লায়লাতুল কদরের এই মাসটিকে বিদায় দেয়াটা কঠিন হয়ে পড়ে।
ইমাম সাহেব খুত্বায় আরও বলেন, হে মাহে রমাদান। তোমাকে জানাই বিদায়, তোমার সঙ্গে আগামী বছর সাক্ষাত হবে কিনা তা কেউ জানে না। তোমার সাক্ষাত যে পায় সে খুবই ভাগ্যবান। হে রহমত বরকত মাগফিরাত ও দোযখের আগুন থেকে মুক্তির মাস তোমাকে সালাম। তুমি যখন আসো তখন মসজিদগুলো জেগে ওঠে, আলোয় আলোয় গভীর রাত পর্যন্ত ভরপুর থাকে মসজিদগুলো। তোমার বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গে তারাবীর সালাতের অবসান ঘটবে। রাতের বাতিগুলো নিভে যাবে। আবার তুমি যখন আগামী বছর ফিরে আসবে, তখন মসজিদগুলো জেগে উঠবে। কিন্তু তখন আমাদের অনেকেই হয়ত থাকবে না। যারা তোমাকে আবার ফিরে পাবে তাদের মতো ভাগ্যবান আর কে আছে!
ইমাম সাহেবের খুতবায় বার বার বিদায় বিদায় শব্দ উচ্চারিত হয়। তিনি বলেন, আল বিদা’ আল বিদা’ হে রমাদান মাস। তোমার বিচ্ছেদ বেদনা দারুণ, দারুণ কষ্টের, অসহনীয় বেদনার।
জুমু’আর দিনকে বলা হয়েছে সাইয়েদুল আইয়ামÑ দিনসমূহের সরদার বা নেতা। একে সাপ্তাহিক ঈদের দিনও বলা হয়েছে। ইয়াওমূল মাজীদ অর্থাৎ প্রবৃদ্ধি ও মর্যাদাসম্পন্ন দিবস বলতে এই দিবসকেই বোঝানো হয়েছে। অন্যদিকে রমাদান মাসকে মহান প্রাচুর্যের মাস বলা হয়েছে। এই মাসে একটি নফল করলে অন্য মাসের একটি ফরজের সওয়াব লাভ হয়, এই মাসে একটি ফরজ করলে তা অন্য মাসে ৭০টা ফরজ করলে যে সওয়াব তার সমান সওয়াব লাভ হয়, স্বাভাবিকভাবে রমাদান আর জুমু’আর একত্র হবার মধ্য দিয়ে যে অনন্য আনন্দ অনুভব সঞ্চারিত হয় তা শেষ হয়ে যায় রমাদানের শেষ জুমু’আয়। জুমু’আ প্রতি মাসের প্রতি সপ্তাহে আসবে, মসজিদে মসজিদে মুসল্লিও আসবে, ইমাম সাহেব খুতবাও দেবেন, কিন্তু জুমু’আতুল বিদার খুত্বার মধ্যে যে আকৃতি, যে আবেগ, যে অন্তরানুভূতি অনুরণিত হয় তা অন্তরকে নাড়া দেয় এক অন্য রকম আবেদনে।
রমাদানুল মুবারকের বিদায় দেয়ার এই জুমুআয় মু’মিন অন্তরকে যে ভীষণতরো ও গভীরতরো পরিচ্ছন্নতার ছোপ দিয়ে যায় তা ধরে রাখার মধ্যেই সার্থকতার শেষ মনজিল নিহিত রয়েছে। জুমু’আতুল বিদার পর আসে ১ শাওয়ালÑ ঈদ-উল ফিতর। এদিন বাকি এগারো মাস সিয়ামের শিক্ষায় বলবত থাকার শপথে বলীয়ান হবার দিন। এই শপথের দৃঢ়তার জন্য যে মনোমঞ্চ গড়ে তোলার প্রয়োজন তা পড়ে তোলার আবেগ সঞ্চার করে দেয় জুমু‘আতুল বিদা’। মাহে রমাদান আর জুমু’আ মিলে বিশ্বমুসলিম মননে পবিত্রতার জোরালো ও মজবুত মাত্রা সংযোজন করে। এই মাত্রা যাতে সারা বছর সমানভাবে অব্যাহত থাকে সেই উদ্দীপনায় উদ্দীপ্ত করে জুমু’আতুল বিদা।
লেখক : পীর সাহেব দ্বারিয়াপুর শরীফ, উপদেষ্টা ইনস্টিটিউট অব হযরত মুহম্মদ (স.), সাবেক পরিচালক ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ
No comments