ক্রিস্টোফার নোলান ও দ্য ডার্ক নাইট সিরিজ
কমিকস চরিত্র নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ হলিউডের অনেক পুরনো বৈশিষ্ট্য, আর তারই ধারাবাহিকতায় এখন পর্যন্ত রূপালী পর্দায় মানুষকে বিস্ময়ে আচ্ছন্ন করে একের পর এক আবির্ভূত হয়েছে সুপারম্যান, হাল্ক, স্পাইডারম্যান, ব্যাটম্যান, ক্যাপ্টেন আমেরিকা, আয়রন ম্যান ও এক্সম্যানের মতো কাল্পনিক সব চরিত্র ।
মারভেল ও ডিসি কমিকস এর চরিত্র নিয়েই সর্বাধিক চলচিত্র নির্মিত। যেমন এক্সম্যান ও অ্যাভেঞ্জারসের চরিত্রসমূহ মারভেল কমিকসের সৃষ্টি আবার সুপারম্যান, ব্যাটম্যান, গ্রীন ল্যানটার্ন, ফ্ল্যাশ ইত্যাদি ডিসি কমিকসের সৃষ্টি। এসব কমিকস চরিত্র নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র অধিকাংশই ব্যবসা সফল, তরুণ ও কিশোরদের নানাভাবে সাময়িক আনন্দ প্রদানেও বেশ সফল। তবে সর্বোপরি কমিকসের চলচিত্র দুনিয়ায় সবচেয়ে এগিয়ে ক্রিস্টোফার নোলানের ব্যাটম্যান চরিত্রের শৈল্পিক নবনির্মাণ, যা হার মানিয়েছে যাবতকালের সকল কমিকস চরিত্রকে।
ক্রিস্টোফার নোলান বর্তমানের হলিউডি চলচ্চিত্রের নব্য চলচ্চিত্র ভাষার রূপকার। ১৯৭০ সালে লন্ডনে জন্ম নেয়া নোলান মাত্র সাত বছর বয়সে বাবার সুপার ৮ মিমি ক্যামেরা হাতে নিয়ে তৈরি করেন সুরিয়েলিস্ট স্বল্পদৈর্ঘ্যরে চলচ্চিত্র ‘টরনটেলা’ যা ১৯৮৯ সালে প্রদর্শনী হয়। এরপর ১৯৯৭ এ নোলান তৈরি করেন ৩ মিনিটের ‘ডুডলবাগ’ যা আজও স্বল্পদৈর্ঘের চলচ্চিত্র জগতের মাইলফলক হয়ে আছে। ২০০০ সনে “মেমেনটো” দিয়ে বিশ্বময় পরিচিতি অর্জন করেন নোলান। আমরা অনেকেই হয়ত জানি না যে বলিউডে আমির খানের ‘‘গজনি” নোলানের মেমেনটোর কাহিনী অনুকরণে নির্মিত। এরপর আলফ্রেড জেমস পাচিনোকে নিয়ে ২০০২ সনের চলচ্চিত্র ‘ইনসোমনিয়া’ হতেই নোলানের চলচ্চিত্র জাদু বিশ্বময় ছড়াতে শুরু করে, একের পর এক অসাধারণ চলচ্চিত্র নির্মিত হয় তার হাতে। ‘ব্যাটম্যান বিগিনস’ (২০০৫), ‘প্রেসটিজ’(২০০৬), ‘দ্যা ডার্ক নাইট’ (২০০৮), ‘ইনসেপশন’ (২০১০) এবং সর্বশেষ ‘দ্যা ডার্ক নাইট রাইজেস’ (২০১২) সব চলচ্চিত্রেরই স্থান আইএমডিবি (ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজ) এর সর্বকালের সেরা চলচিত্রের তালিকায়। এসব বন্দনা শুধুমাত্র নোলানের নির্দেশক রূপের, কিন্তু নির্দেশক ব্যতিরেকেও তিনি একাধারে প্রযোজক, লেখক ও ভাল উপস্থাপকও বটে। ডিসি কমিকসের ব্যাটম্যান সংশ্লিষ্ট চরিত্রগুলো পূর্বে আরও অনেক কাজ হলেও নিয়ে ২০০৫ সালে ‘ব্যাটম্যান বিগিনস’ নির্মাণ করেন নোলান। এর কাহিনীবিন্যাস অনেকটা এ রকম- গোথাম সিটির সবচেয়ে ধনী ওয়েন পরিবারের একমাত্র জীবিত সদস্য ব্রুস ওয়েন (ক্রিস্টিয়ান বেল) অবস্থান করছে অজ্ঞাত এক কারাগারে। তাকে খুঁজে কারামুক্ত করে নিজেদের লিগ অফ শ্যাডোজের সাথে যুক্ত করে রাস আল গুল (লিয়াম নিসোন), সেখানে নিনজা প্রশিক্ষণ নেয়ার সময় ধীরে ধীরে আলোকপাত হয় তার অতীতে। বের হয়ে আসে রাস্তার এক নেশাগ্রস্থ ছিনতাইকারীর হাতে নিজ চোখের সামনে তার বাবা মার মৃত্যু যা পরিবর্তন কওে দেয় ব্রুস ওয়েন এর স্বাভাবিক শৈশব। প্রতিশোধের মোহে তরুণ ব্রুস নিজ বাবার হত্যাকারীকে গুলি করতে চাইলে বাল্যবন্ধু রেচেল (কেটি হোমস) তাকে বোঝায় যে প্রতিশোধ প্রবণ হয়ে একজনকে হত্যা করলেই পুরো সমাজ অপরাধমুক্ত করা যাবে না, অপরাধীরা সমাজের নানা স্তরে জোঁকের মতো লেগে আছে। এরপরই ব্রুস রাজপুত্রের জীবন বাদ দিয়ে বেরিয়ে পড়ে অপরাধ ও অপরাধীদের জীবন অনুসন্ধানে। লিগ অফ শ্যাডোজ প্রশিক্ষণ শেষ করে তাকে ন্যায়ের প্রতিষ্ঠার জন্য মানুষ হত্যা করতে বলে। কিন্তু সেখান থেকে পালিয়ে আসে ব্রুস। ফিরে আসে আপন শহর গোথাম সিটিতে। অপরাধমুক্ত সমাজ গড়তে নিজেকে সাধারণ মানুষ থেকে রূপান্তরিত করে একটি চিহ্নে, একটি চিহ্ন যার ভয়ে অপরাধীরা সর্বদা ভীত থাকবে, শুরু হয় ব্যাটম্যান এর যাত্রা। এভাবেই ব্যাটম্যান হয়ে যায় গোথামের ন্যায়ের প্রহরী। লিগ অফ শ্যাডোজের গোথাম সিটি আক্রমণ প্রতিরোধ করার মাধ্যমে শেষ হয় ব্যাটম্যানের প্রথম ভাগ। ব্যাটম্যান সিরিজ এর দ্বিতীয় ভাগ ‘দ্যা ডার্ক নাইট’ (২০০৮) যেখানে গোথামে উত্থান হয় জোকার (হেথ লিজার) নামের এক রহস্যময় অপরাধীর। জোকার যার মাস্টার প্ল্যান হার মানায় পুলিশ ও প্রশাসনকে, এমনকি ব্যাটম্যানকেও। নিজ বান্ধবী বন্ধুদের হত্যা করা হয় তার চোখের সামনে, নিজ বন্ধুর অপরাধ নিজের কাধে নিয়ে অপরাধী হয়ে যায় ব্যাটম্যান নিজে, জোকারকে নির্মূল করলেও সমস্ত গোথামের পুলিশ ব্যাটম্যানকে তাড়া করতে শুরু করে। এখানে শেষ হয় সিরিজের দ্বিতীয় ভাগ। ‘দ্যা ডার্ক নাইট রাইজেস’ বিশ্বব্যাপী মুক্তি পায় ২০ জুলাই ২০১২, অনেক প্রতিক্ষিত এই চলচ্চিত্রটি আলোড়ন সৃষ্টি করেছে সমগ্র দেশে-দেশে। নিজ চলচিত্র ‘ইনসেপশন’ এর অধিকাংশ অভিনেতার সমন্বয়ে নির্মিত দ্যা ডার্ক নাইট রাইজেস এ বেন (টম হার্ডি) গোথাম সিটিতে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। দীর্ঘ আট বছর পর ব্রুস ওয়েন ব্যাটম্যান হয়ে বের হয়, পুলিশ তাকে তাড়াও করে কিন্তু সেখান থেকে বেড়িয়ে আসে ব্যাটম্যান। সিরিজ এর এইভাগে আসে ক্যাটওমেন (অ্যানি হাথাওয়ে) যে ব্যাটম্যনের আস্থা অর্জন কওে তাকে ধরিয়ে দেয় বেন এর হাতে। বেন ব্যাটম্যানকে পরাস্ত করে বন্দি করে, এদিকে পরমাণু বোমা তৈরি করে গোথাম সিটি ধ্বংস করতে। সমস্ত শহরের পুলিশ একত্র করে যুদ্ধে নামে পুলিশ কমিশনার গর্ডন (গ্যারি ওল্ডম্যান) আর বন্দিত্ব ছেড়ে বেড়িয়ে আসে ব্রুস ওয়েন। এবার ক্যাটওমেন এর সহযোগিতা নিয়ে নতুন রূপে ফিরে আসে ব্যাটম্যান, লড়াই এর এক পর্যায়ে পরমাণু বোমার টাইমার অফ সকলে করতে সকলে ব্যর্থ হলে ব্যাটম্যান তা নিয়ে শহর থেকে দূরে চলে যায়, সমাপ্তি ঘটনার, চলচ্চিত্রের এবং ব্যাটম্যানের। নোলানের এই সিরিজ দাগ কেটেছে সমগ্র মানুষের মনে, হেথ লিজার অভিনীত জোকার চরিত্রটি রীতিমতো আইকন হিসেবে পরিচিত সবার কাছে। সর্বকারের সেরা চলচ্চিত্র হিসেবে যেমন এই সিরিজ এর স্বীকৃতি আছে তেমনি সেরা চরিত্র হিসেবে রয়েছে হেথ লিজার অভিনীত জোকার। সৃজনশীল এই অভিনেতা ২২ জানুয়ারি ২০০৮ সালে মৃত্যুবরণ করেন। আজও হলিউডসহ সমগ্র বিশ্ব গভীর ভালবাসার সাথে স্মরণ করে তাকে, তার সেই বিখ্যাত সংলাপ এখনও সকলের কানে প্রতিধ্বনিত হয় “হোয়াই সো সিরিয়াস”।
মাসুদ রানা
ক্রিস্টোফার নোলান বর্তমানের হলিউডি চলচ্চিত্রের নব্য চলচ্চিত্র ভাষার রূপকার। ১৯৭০ সালে লন্ডনে জন্ম নেয়া নোলান মাত্র সাত বছর বয়সে বাবার সুপার ৮ মিমি ক্যামেরা হাতে নিয়ে তৈরি করেন সুরিয়েলিস্ট স্বল্পদৈর্ঘ্যরে চলচ্চিত্র ‘টরনটেলা’ যা ১৯৮৯ সালে প্রদর্শনী হয়। এরপর ১৯৯৭ এ নোলান তৈরি করেন ৩ মিনিটের ‘ডুডলবাগ’ যা আজও স্বল্পদৈর্ঘের চলচ্চিত্র জগতের মাইলফলক হয়ে আছে। ২০০০ সনে “মেমেনটো” দিয়ে বিশ্বময় পরিচিতি অর্জন করেন নোলান। আমরা অনেকেই হয়ত জানি না যে বলিউডে আমির খানের ‘‘গজনি” নোলানের মেমেনটোর কাহিনী অনুকরণে নির্মিত। এরপর আলফ্রেড জেমস পাচিনোকে নিয়ে ২০০২ সনের চলচ্চিত্র ‘ইনসোমনিয়া’ হতেই নোলানের চলচ্চিত্র জাদু বিশ্বময় ছড়াতে শুরু করে, একের পর এক অসাধারণ চলচ্চিত্র নির্মিত হয় তার হাতে। ‘ব্যাটম্যান বিগিনস’ (২০০৫), ‘প্রেসটিজ’(২০০৬), ‘দ্যা ডার্ক নাইট’ (২০০৮), ‘ইনসেপশন’ (২০১০) এবং সর্বশেষ ‘দ্যা ডার্ক নাইট রাইজেস’ (২০১২) সব চলচ্চিত্রেরই স্থান আইএমডিবি (ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজ) এর সর্বকালের সেরা চলচিত্রের তালিকায়। এসব বন্দনা শুধুমাত্র নোলানের নির্দেশক রূপের, কিন্তু নির্দেশক ব্যতিরেকেও তিনি একাধারে প্রযোজক, লেখক ও ভাল উপস্থাপকও বটে। ডিসি কমিকসের ব্যাটম্যান সংশ্লিষ্ট চরিত্রগুলো পূর্বে আরও অনেক কাজ হলেও নিয়ে ২০০৫ সালে ‘ব্যাটম্যান বিগিনস’ নির্মাণ করেন নোলান। এর কাহিনীবিন্যাস অনেকটা এ রকম- গোথাম সিটির সবচেয়ে ধনী ওয়েন পরিবারের একমাত্র জীবিত সদস্য ব্রুস ওয়েন (ক্রিস্টিয়ান বেল) অবস্থান করছে অজ্ঞাত এক কারাগারে। তাকে খুঁজে কারামুক্ত করে নিজেদের লিগ অফ শ্যাডোজের সাথে যুক্ত করে রাস আল গুল (লিয়াম নিসোন), সেখানে নিনজা প্রশিক্ষণ নেয়ার সময় ধীরে ধীরে আলোকপাত হয় তার অতীতে। বের হয়ে আসে রাস্তার এক নেশাগ্রস্থ ছিনতাইকারীর হাতে নিজ চোখের সামনে তার বাবা মার মৃত্যু যা পরিবর্তন কওে দেয় ব্রুস ওয়েন এর স্বাভাবিক শৈশব। প্রতিশোধের মোহে তরুণ ব্রুস নিজ বাবার হত্যাকারীকে গুলি করতে চাইলে বাল্যবন্ধু রেচেল (কেটি হোমস) তাকে বোঝায় যে প্রতিশোধ প্রবণ হয়ে একজনকে হত্যা করলেই পুরো সমাজ অপরাধমুক্ত করা যাবে না, অপরাধীরা সমাজের নানা স্তরে জোঁকের মতো লেগে আছে। এরপরই ব্রুস রাজপুত্রের জীবন বাদ দিয়ে বেরিয়ে পড়ে অপরাধ ও অপরাধীদের জীবন অনুসন্ধানে। লিগ অফ শ্যাডোজ প্রশিক্ষণ শেষ করে তাকে ন্যায়ের প্রতিষ্ঠার জন্য মানুষ হত্যা করতে বলে। কিন্তু সেখান থেকে পালিয়ে আসে ব্রুস। ফিরে আসে আপন শহর গোথাম সিটিতে। অপরাধমুক্ত সমাজ গড়তে নিজেকে সাধারণ মানুষ থেকে রূপান্তরিত করে একটি চিহ্নে, একটি চিহ্ন যার ভয়ে অপরাধীরা সর্বদা ভীত থাকবে, শুরু হয় ব্যাটম্যান এর যাত্রা। এভাবেই ব্যাটম্যান হয়ে যায় গোথামের ন্যায়ের প্রহরী। লিগ অফ শ্যাডোজের গোথাম সিটি আক্রমণ প্রতিরোধ করার মাধ্যমে শেষ হয় ব্যাটম্যানের প্রথম ভাগ। ব্যাটম্যান সিরিজ এর দ্বিতীয় ভাগ ‘দ্যা ডার্ক নাইট’ (২০০৮) যেখানে গোথামে উত্থান হয় জোকার (হেথ লিজার) নামের এক রহস্যময় অপরাধীর। জোকার যার মাস্টার প্ল্যান হার মানায় পুলিশ ও প্রশাসনকে, এমনকি ব্যাটম্যানকেও। নিজ বান্ধবী বন্ধুদের হত্যা করা হয় তার চোখের সামনে, নিজ বন্ধুর অপরাধ নিজের কাধে নিয়ে অপরাধী হয়ে যায় ব্যাটম্যান নিজে, জোকারকে নির্মূল করলেও সমস্ত গোথামের পুলিশ ব্যাটম্যানকে তাড়া করতে শুরু করে। এখানে শেষ হয় সিরিজের দ্বিতীয় ভাগ। ‘দ্যা ডার্ক নাইট রাইজেস’ বিশ্বব্যাপী মুক্তি পায় ২০ জুলাই ২০১২, অনেক প্রতিক্ষিত এই চলচ্চিত্রটি আলোড়ন সৃষ্টি করেছে সমগ্র দেশে-দেশে। নিজ চলচিত্র ‘ইনসেপশন’ এর অধিকাংশ অভিনেতার সমন্বয়ে নির্মিত দ্যা ডার্ক নাইট রাইজেস এ বেন (টম হার্ডি) গোথাম সিটিতে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। দীর্ঘ আট বছর পর ব্রুস ওয়েন ব্যাটম্যান হয়ে বের হয়, পুলিশ তাকে তাড়াও করে কিন্তু সেখান থেকে বেড়িয়ে আসে ব্যাটম্যান। সিরিজ এর এইভাগে আসে ক্যাটওমেন (অ্যানি হাথাওয়ে) যে ব্যাটম্যনের আস্থা অর্জন কওে তাকে ধরিয়ে দেয় বেন এর হাতে। বেন ব্যাটম্যানকে পরাস্ত করে বন্দি করে, এদিকে পরমাণু বোমা তৈরি করে গোথাম সিটি ধ্বংস করতে। সমস্ত শহরের পুলিশ একত্র করে যুদ্ধে নামে পুলিশ কমিশনার গর্ডন (গ্যারি ওল্ডম্যান) আর বন্দিত্ব ছেড়ে বেড়িয়ে আসে ব্রুস ওয়েন। এবার ক্যাটওমেন এর সহযোগিতা নিয়ে নতুন রূপে ফিরে আসে ব্যাটম্যান, লড়াই এর এক পর্যায়ে পরমাণু বোমার টাইমার অফ সকলে করতে সকলে ব্যর্থ হলে ব্যাটম্যান তা নিয়ে শহর থেকে দূরে চলে যায়, সমাপ্তি ঘটনার, চলচ্চিত্রের এবং ব্যাটম্যানের। নোলানের এই সিরিজ দাগ কেটেছে সমগ্র মানুষের মনে, হেথ লিজার অভিনীত জোকার চরিত্রটি রীতিমতো আইকন হিসেবে পরিচিত সবার কাছে। সর্বকারের সেরা চলচ্চিত্র হিসেবে যেমন এই সিরিজ এর স্বীকৃতি আছে তেমনি সেরা চরিত্র হিসেবে রয়েছে হেথ লিজার অভিনীত জোকার। সৃজনশীল এই অভিনেতা ২২ জানুয়ারি ২০০৮ সালে মৃত্যুবরণ করেন। আজও হলিউডসহ সমগ্র বিশ্ব গভীর ভালবাসার সাথে স্মরণ করে তাকে, তার সেই বিখ্যাত সংলাপ এখনও সকলের কানে প্রতিধ্বনিত হয় “হোয়াই সো সিরিয়াস”।
মাসুদ রানা
No comments