শিক্ষক লুৎফর হত্যাকাণ্ড- আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন, সড়ক অবরোধ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার অবসরপ্রাপ্ত স্কুলশিক্ষক লুৎফর রহমান হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ও খুনিদের অবিলম্বে গ্রেপ্তারের দাবিতে গতকাল বুধবার সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ সড়কে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ করে সমাবেশ করেছে এলাকাবাসী।
সদর উপজেলার লালাপুর মোড়ে বেলা ১০টা থেকে পৌনে এক ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন পালিত হয়। এতে কৃষ্ণগোবিন্দপুর উচ্চবিদ্যালয়, কৃষ্ণগোবিন্দপুর দাখিল মাদ্রাসা, কৃষ্ণগোবিন্দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চুনাখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও চুনাখালী গ্রামসহ পার্শ্ববর্তী কয়েকটি গ্রামের কয়েক শ নারী-পুরুষ অংশ নেয়। এসব কর্মসূচি শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ পর বিক্ষুব্ধ জনতা আসামি বোগদাদের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে দমকল বাহিনীর লোকজন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য দেন রানীহাটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান দুরুল হোদা ও নিহত লুৎফর রহমানের ছেলে মশিউর রহমান। বক্তারা বলেন, মামলার প্রধান আসামি, এলাকার সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত বোগদাদসহ তিনজন এখনো গ্রেপ্তার হননি। তাঁদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তাঁরা। কর্মসূচি চলাকালে এলাকাবাসীর সামনে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোর্তজা বলেন, ‘আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ তৎপর রয়েছে।’ তিনি এ ব্যাপারে এলাকার মানুষজনের সহযোগিতা কামনা করেন। নিহত লুৎফর রহমানের প্রতিবেশী স্কুলশিক্ষক আফরোজা নাজনিন, গৃহবধূ রুনা বেগম, মো. শহীদুল্লাহ ও ইউপি চেয়ারম্যান দুরুল হোদা জানান, লুৎফর রহমান ছিলেন একজন আদর্শ শিক্ষক। তিনি এলাকায় বেশ জনপ্রিয় ছিলেন। এ হত্যাকাণ্ডে এলাকার মানুষ দারুণভাবে মর্মাহত ও ক্ষুব্ধ। এ জন্য প্রতিবাদ কর্মসূচিতে সর্বস্তরের মানুষের ঢল দেখা গেছে। প্রসঙ্গত, ২৫ আগস্ট সকালে সদর উপজেলার রানীহাটি ইউপির চুনাখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক লুৎফর রহমান (৬৫) ভাতিজা বোগদাদ আলী ও তাঁর সহযোগীদের হাতে খুন হন বলে সদর থানায় দায়ের করা মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য দেন রানীহাটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান দুরুল হোদা ও নিহত লুৎফর রহমানের ছেলে মশিউর রহমান। বক্তারা বলেন, মামলার প্রধান আসামি, এলাকার সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত বোগদাদসহ তিনজন এখনো গ্রেপ্তার হননি। তাঁদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান তাঁরা। কর্মসূচি চলাকালে এলাকাবাসীর সামনে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোর্তজা বলেন, ‘আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ তৎপর রয়েছে।’ তিনি এ ব্যাপারে এলাকার মানুষজনের সহযোগিতা কামনা করেন। নিহত লুৎফর রহমানের প্রতিবেশী স্কুলশিক্ষক আফরোজা নাজনিন, গৃহবধূ রুনা বেগম, মো. শহীদুল্লাহ ও ইউপি চেয়ারম্যান দুরুল হোদা জানান, লুৎফর রহমান ছিলেন একজন আদর্শ শিক্ষক। তিনি এলাকায় বেশ জনপ্রিয় ছিলেন। এ হত্যাকাণ্ডে এলাকার মানুষ দারুণভাবে মর্মাহত ও ক্ষুব্ধ। এ জন্য প্রতিবাদ কর্মসূচিতে সর্বস্তরের মানুষের ঢল দেখা গেছে। প্রসঙ্গত, ২৫ আগস্ট সকালে সদর উপজেলার রানীহাটি ইউপির চুনাখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক লুৎফর রহমান (৬৫) ভাতিজা বোগদাদ আলী ও তাঁর সহযোগীদের হাতে খুন হন বলে সদর থানায় দায়ের করা মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
No comments