গুজরাট দাঙ্গায় সাবেক মন্ত্রীসহ ৩২ জন দোষী সাব্যস্ত
ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য গুজরাটে ২০০২ সালে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় জড়িত থাকার অভিযোগে ৩২ জনকে দোষী সাব্যস্ত করেছে স্থানীয় একটি আদালত। এরমধ্যে রাজ্য সরকারের সাবেক মন্ত্রী মায়া কোদনানি এবং হিন্দু কট্টরপন্থী বজরঙ্গ দলের সাবেক প্রধান বাবু বজরঙ্গও রয়েছেন।
গতকাল বুধবার আহমেদাবাদ জেলার একটি আদালত এই রায় দিয়েছেন। আগামী শুক্রবার সাজা ঘোষণা করা হবে।
২০০২ সালে সবরমতি এক্সপ্রেসে অগ্নিকাণ্ডে ৬০ হিন্দু পুণ্যার্থী মারা যাওয়ার পরপরই গুজরাটে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা শুরু হয়। মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলোর হিসাবে, দাঙ্গায় দুই হাজারেরও বেশি লোক মারা যায়। নিহতদের অধিকাংশই ছিল মুসলিম। ২০০৮ সালে গুজরাট রাজ্য সরকার পরিচালিত তদন্তে দাবি করা হয়, ষড়যন্ত্র করে সবরমতি ট্রেনে আগুন লাগানো হয়েছে। গুজরাট সরকারের বিরুদ্ধে দাঙ্গা প্রতিরোধের চেষ্টা না করার অভিযোগ রয়েছে। তবে ২০০১ সাল থেকে রাজ্যের দায়িত্বে থাকা মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন।
২০০২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি গুজরাটের বৃহত্তম শহর আহমেদাবাদের উপকণ্ঠে নারোদা পাটিয়া এলাকায় ৯৭ মুসলিমকে হত্যা করা হয়। ওই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ২০০৯ সালের আগস্টে ৬২ জনের বিচার শুরু হয়। তাদের বিরুদ্ধে হত্যা, ষড়যন্ত্র এবং মারাত্মক অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ ছিল। এদের মধ্যে ৩২ জনকে গতকাল আদালত দোষী সাব্যস্ত করেন। আর বাকি ২৯ জনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। মায়া কোদনানি দাঙ্গার সময় ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) নেতৃত্বাধীন সরকারে শিশু ও মানব উন্নয়নবিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন। মন্ত্রীর পদে থাকার সময়ই ২০০৯ সালে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
২০০২ সালে সবরমতি এক্সপ্রেসে অগ্নিকাণ্ডে ৬০ হিন্দু পুণ্যার্থী মারা যাওয়ার পরপরই গুজরাটে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা শুরু হয়। মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলোর হিসাবে, দাঙ্গায় দুই হাজারেরও বেশি লোক মারা যায়। নিহতদের অধিকাংশই ছিল মুসলিম। ২০০৮ সালে গুজরাট রাজ্য সরকার পরিচালিত তদন্তে দাবি করা হয়, ষড়যন্ত্র করে সবরমতি ট্রেনে আগুন লাগানো হয়েছে। গুজরাট সরকারের বিরুদ্ধে দাঙ্গা প্রতিরোধের চেষ্টা না করার অভিযোগ রয়েছে। তবে ২০০১ সাল থেকে রাজ্যের দায়িত্বে থাকা মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন।
২০০২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি গুজরাটের বৃহত্তম শহর আহমেদাবাদের উপকণ্ঠে নারোদা পাটিয়া এলাকায় ৯৭ মুসলিমকে হত্যা করা হয়। ওই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ২০০৯ সালের আগস্টে ৬২ জনের বিচার শুরু হয়। তাদের বিরুদ্ধে হত্যা, ষড়যন্ত্র এবং মারাত্মক অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ ছিল। এদের মধ্যে ৩২ জনকে গতকাল আদালত দোষী সাব্যস্ত করেন। আর বাকি ২৯ জনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। মায়া কোদনানি দাঙ্গার সময় ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) নেতৃত্বাধীন সরকারে শিশু ও মানব উন্নয়নবিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন। মন্ত্রীর পদে থাকার সময়ই ২০০৯ সালে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
No comments