দারুণ এক জয়ে শুরু বাংলাদেশের by উৎপল শুভ্র
ব্যাটিং বেশি ভালো হলো, না বোলিং? এই অভূতপূর্ব সংশয়ে ফেলে দিল বাংলাদেশ! দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের সর্বোচ্চ রান। বোলিং-জাদুতে আয়ারল্যান্ডের ইনিংসের মাঝপথেই ম্যাচের ফল নিয়ে কৌতূহলের সমাপ্তি। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ জিতল ৭১ রানে।
এতটা দাপট দেখিয়ে বাংলাদেশ কোনো দিন কোনো টি-টোয়েন্টি ম্যাচ জেতেনি।
বৃষ্টির কারণে আধঘণ্টা দেরিতে শুরু খেলাকে সারাক্ষণ চোখ রাঙিয়ে গেল বৃষ্টি। বাংলাদেশের ইনিংসের শেষ পাঁচ ওভারে ‘বৃষ্টি’ নামলও! ছক্কা-বৃষ্টি! ৬৯ রান, ছক্কা ৭টি। যার ৫টিই আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি অভিষিক্ত জিয়াউরের ব্যাট থেকে। বাকি দুটি মাহমুদউল্লাহর।
টসে হেরে মেঘলা আকাশের নিচে প্রথমে ব্যাটিং করে ৫ উইকেটে ১৯০। যা ছাড়িয়ে গেল ২০০৬ সালে টি-টোয়েন্টি অভিষেকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের (১৬৬) রেকর্ডটিকে। জিয়াউর-ঝড়ের (১৭ বলে ৪০) বড় অবদান, তবে সুরটা বেঁধে দিয়েছিলেন সাকিব। ৩৩ বলে ৫৭। ৯টি চার, মুনির এক ওভারেই ৩টি।
তামিমের সঙ্গে সাকিবের ৫৯ রানের জুটিতে রান রেট যে ৯.৩১, এর কৃতিত্বটা সাকিবেরই। কারণ, তামিমের ৩১ রান ৩১ বলে। ১৯০ করে ফেলার পর একমাত্র বৃষ্টিরই সাধ্য ছিল বাংলাদেশকে জয়বঞ্চিত করার। মাশরাফি ও হাসানের প্রথম দুই ওভারে ২৫ রান উঠে যাওয়ার পর যা একটু সংশয় দেখা দিয়েছিল, স্পিনাররা এসেই তা উড়িয়ে দিলেন। প্রথম ওভারেই উইকেট নিয়ে শুরু করেছিলেন রাজ্জাক। ৪ ওভারে মাত্র ৯ রানে তাঁর ২ উইকেট, একটি রানআউটও করলেন। তবে ইলিয়াস সানির কাছে ম্লান বাকি সবাই। ১৩ রানে ৫ উইকেট নিয়ে তিনিই আয়ারল্যান্ডকে ১১৯ রানে আটকে দেওয়ার নায়ক। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ আগামীকাল।
বৃষ্টির কারণে আধঘণ্টা দেরিতে শুরু খেলাকে সারাক্ষণ চোখ রাঙিয়ে গেল বৃষ্টি। বাংলাদেশের ইনিংসের শেষ পাঁচ ওভারে ‘বৃষ্টি’ নামলও! ছক্কা-বৃষ্টি! ৬৯ রান, ছক্কা ৭টি। যার ৫টিই আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি অভিষিক্ত জিয়াউরের ব্যাট থেকে। বাকি দুটি মাহমুদউল্লাহর।
টসে হেরে মেঘলা আকাশের নিচে প্রথমে ব্যাটিং করে ৫ উইকেটে ১৯০। যা ছাড়িয়ে গেল ২০০৬ সালে টি-টোয়েন্টি অভিষেকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের (১৬৬) রেকর্ডটিকে। জিয়াউর-ঝড়ের (১৭ বলে ৪০) বড় অবদান, তবে সুরটা বেঁধে দিয়েছিলেন সাকিব। ৩৩ বলে ৫৭। ৯টি চার, মুনির এক ওভারেই ৩টি।
তামিমের সঙ্গে সাকিবের ৫৯ রানের জুটিতে রান রেট যে ৯.৩১, এর কৃতিত্বটা সাকিবেরই। কারণ, তামিমের ৩১ রান ৩১ বলে। ১৯০ করে ফেলার পর একমাত্র বৃষ্টিরই সাধ্য ছিল বাংলাদেশকে জয়বঞ্চিত করার। মাশরাফি ও হাসানের প্রথম দুই ওভারে ২৫ রান উঠে যাওয়ার পর যা একটু সংশয় দেখা দিয়েছিল, স্পিনাররা এসেই তা উড়িয়ে দিলেন। প্রথম ওভারেই উইকেট নিয়ে শুরু করেছিলেন রাজ্জাক। ৪ ওভারে মাত্র ৯ রানে তাঁর ২ উইকেট, একটি রানআউটও করলেন। তবে ইলিয়াস সানির কাছে ম্লান বাকি সবাই। ১৩ রানে ৫ উইকেট নিয়ে তিনিই আয়ারল্যান্ডকে ১১৯ রানে আটকে দেওয়ার নায়ক। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ আগামীকাল।
No comments