ফরিদপুরে বাস উল্টে খাদে নিহত ১৭ আহত ৫৬
ফরিদপুর, ১ জানুয়ারি ইংরেজী নববর্ষের প্রথম প্রহরে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে ফরিদপুরের কানাইপুরে এক মর্মানত্মিক সড়ক দুর্ঘটনায় ১৭ জন নিহত এবং ৫৬ জন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে ৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
প্রত্যৰদশর্ী ও আহতদের সূত্রে জানা যায়, খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলা থেকে ঢাকাগামী শৌখিন পরিবহনের
প্রত্যৰদশর্ী ও আহতদের সূত্রে জানা যায়, খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলা থেকে ঢাকাগামী শৌখিন পরিবহনের
একটি যাত্রীবাহী বাস (ঢাকা মেট্রো-ব-১১-০০৯৭) খুলনা-ঢাকা মহাসড়কের ফরিদপুর সদর উপজেলার কানাইপুর ইউনিয়নের দিগনগর নামক স্থানে রাত ১টার দিকে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাককে সাইড দিতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাসত্মার পাশে একটি গাছে লেগে খাদে পড়ে যায়। প্রচ- গতির কারণে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগায় বাসটি দুমড়ে মুচড়ে তিন টুকরো হয়ে যায়। ফলে বাসের আরোহী সবাই জখম হয়। ঘটনাস্থলেই বাসের আরোহী ১৪ জন এবং পরবতর্ীতে হাসপাতালে ৩ জন মারা যায়। আহতদের মধ্যে ৫৬ জনকে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক, তারা এখনও সংজ্ঞাহীন অবস্থায় রয়েছে।
গভীর রাতে আহতদের আর্তচিৎকারে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার কাজ শুরম্ন করে। খবর পেয়ে র্যাব, পুলিশ, দমকল বাহিনীর কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল গিয়ে নিহত ও আহতদের হাসপাতালে পাঠায়। নিহতদের মধ্যে ১৩ জন পুরম্নষ, ৩ জন মহিলা এবং একটি শিশু। এ রিপোর্ট লেখা পর্যনত্ম তাদের মধ্যে ৭ জনের পরিচয় শনাক্ত করা গেছে। তারা হলো মানিকগঞ্জের চরকৃষ্ণপুরের ইসার আলী (৩৫), যশোরের কেশবপুরের মাগুরডাঙ্গা মাদ্রাসার ইমান ইদ্রিস আলী (৪২), মাগুরার মোহমপুরের সোলায়মান (৪৫), সাতৰীরার বড়দিয়ার মামুন (২২), সাতৰীরার হোড্ডা এলাকার বিপুল বিশ্বাস (৩৫), পাইকগাছার আলমতলার সিজ্জাদ জোয়াদ্দার (৭০) ও বাসের সুপারভাইজার জামিল (৩০)।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে খুলনা-৬ আসনের সংসদ সদস্য সোহরাব আলী, পাইকগাছা উপজেলা চেয়ারম্যান রশিদুজ্জামান, ইউএনও মোঃ সবুর হোসেন ও পৌর মেয়র শেখ কামরম্নল হাসান ঘটনাস্থলে আসেন। ফরিদপুর প্রশাসনের পৰ থেকে অজ্ঞাত বাকি ১০টি লাশ মেডিক্যাল মর্গ থেকে ইউএনওর কাছে হসত্মানত্মর করা হয়। ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক হেলালুদ্দীন আহমেদ, পুলিশ সুপার, ইউএনও সর্বৰণিক উদ্ধার কার্য তদারকি ও আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।
ফরিদপুুরের জেলা প্রশাসনের পৰ থেকে নিহতদের লাশ পরিবহনের জন্য ৪ হাজার টাকা ও আহতদের জন্য ১ হাজার টাকা করে অনুদান দেয়া হয়।
গভীর রাতে আহতদের আর্তচিৎকারে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার কাজ শুরম্ন করে। খবর পেয়ে র্যাব, পুলিশ, দমকল বাহিনীর কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল গিয়ে নিহত ও আহতদের হাসপাতালে পাঠায়। নিহতদের মধ্যে ১৩ জন পুরম্নষ, ৩ জন মহিলা এবং একটি শিশু। এ রিপোর্ট লেখা পর্যনত্ম তাদের মধ্যে ৭ জনের পরিচয় শনাক্ত করা গেছে। তারা হলো মানিকগঞ্জের চরকৃষ্ণপুরের ইসার আলী (৩৫), যশোরের কেশবপুরের মাগুরডাঙ্গা মাদ্রাসার ইমান ইদ্রিস আলী (৪২), মাগুরার মোহমপুরের সোলায়মান (৪৫), সাতৰীরার বড়দিয়ার মামুন (২২), সাতৰীরার হোড্ডা এলাকার বিপুল বিশ্বাস (৩৫), পাইকগাছার আলমতলার সিজ্জাদ জোয়াদ্দার (৭০) ও বাসের সুপারভাইজার জামিল (৩০)।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে খুলনা-৬ আসনের সংসদ সদস্য সোহরাব আলী, পাইকগাছা উপজেলা চেয়ারম্যান রশিদুজ্জামান, ইউএনও মোঃ সবুর হোসেন ও পৌর মেয়র শেখ কামরম্নল হাসান ঘটনাস্থলে আসেন। ফরিদপুর প্রশাসনের পৰ থেকে অজ্ঞাত বাকি ১০টি লাশ মেডিক্যাল মর্গ থেকে ইউএনওর কাছে হসত্মানত্মর করা হয়। ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক হেলালুদ্দীন আহমেদ, পুলিশ সুপার, ইউএনও সর্বৰণিক উদ্ধার কার্য তদারকি ও আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।
ফরিদপুুরের জেলা প্রশাসনের পৰ থেকে নিহতদের লাশ পরিবহনের জন্য ৪ হাজার টাকা ও আহতদের জন্য ১ হাজার টাকা করে অনুদান দেয়া হয়।
No comments