গাজীপুরে নিজ গাড়ি থেকে চিকিৎসকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে এক চিকিৎসকের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার মধ্যরাতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে গাজীপুর সদর উপজেলার ভোগড়া এলাকায় পার্ক করা অবস্থায় নিজের গাড়ি থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
নিহত চিকিৎসকের নাম মনিরুল হুদা ওরফে রুপম (৪০)।
নিহত চিকিৎসকের নাম মনিরুল হুদা ওরফে রুপম (৪০)।
তিনি ময়মনসিংহের ইটাখোলা রোড এলাকার বাসিন্দা এবং গাইনি ও প্রসূতি রোগের বিশেষজ্ঞ সার্জন।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, মনিরুল হুদা টাঙ্গাইলের মির্জাপুর এলাকার আল মদিনা হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক ও পরিচালক। মঙ্গলবার রাতে তিনি গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার মৌচাক এলাকার একটি ক্লিনিকে অস্ত্রোপচার করতে যান। পরে ভোগড়া এলাকার একটি পোশাক কারখানার সামনে লোকজন পার্ক করা ব্যক্তিগত গাড়ির পেছনের সিটে এক লোককে ঘুমন্ত অবস্থায় দেখতে পায়। তবে চালকের আসন শূন্য থাকায় তাদের সন্দেহ হয়। খবর পেয়ে জয়দেবপুর থানার পুলিশ উদ্ধার করে গাজীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ ব্যক্তিগত গাড়ি থেকে ২৫ হাজার টাকা ও তিনটি মুঠোফোন সেট উদ্ধার করেছে। এ ছাড়া মুঠোফোন ও কাগজপত্রের সূত্র ধরে পুলিশ মনিরুলের পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তাঁর স্বজনদের খবর দেয়।
নিহতের মামা আলফাজ উদ্দিন খান জানান, ২০০১ সালে মনিরুলের ছোট ভাই আতাউস সামাদ গাজীপুরের সালনা এলাকা থেকে নিখোঁজ হন। এর পর থেকে আজও তাঁর খোঁজ মেলেনি। ছোট ভাই নিখোঁজ হওয়ার দীর্ঘদিন পর বড় ভাইয়েরও রহস্যজনক মৃত্যু হলো।
আল মদিনা হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অপর পরিচালক ও চিকিৎসক মো. বিল্লাল হুসাইন বলেন, ‘গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে আরিফ হোসেন নামের এক চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে গাজীপুরের একটি ক্লিনিকের উদ্দেশে বের হন মনিরুল। এর পর থেকে তাঁর সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগ হয়নি।’
গাজীপুর সদর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. ফারুক হোসেন জানান, গাড়ির সামনের কাচ ভাঙা অবস্থায় ছিল। এ ছাড়া বনেডে আঘাতের চিহ্নসহ গাড়ির ভেতরে ছেঁড়া চুল পাওয়া গেছে। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর রহস্য জানা যাবে।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, মনিরুল হুদা টাঙ্গাইলের মির্জাপুর এলাকার আল মদিনা হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক ও পরিচালক। মঙ্গলবার রাতে তিনি গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার মৌচাক এলাকার একটি ক্লিনিকে অস্ত্রোপচার করতে যান। পরে ভোগড়া এলাকার একটি পোশাক কারখানার সামনে লোকজন পার্ক করা ব্যক্তিগত গাড়ির পেছনের সিটে এক লোককে ঘুমন্ত অবস্থায় দেখতে পায়। তবে চালকের আসন শূন্য থাকায় তাদের সন্দেহ হয়। খবর পেয়ে জয়দেবপুর থানার পুলিশ উদ্ধার করে গাজীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ ব্যক্তিগত গাড়ি থেকে ২৫ হাজার টাকা ও তিনটি মুঠোফোন সেট উদ্ধার করেছে। এ ছাড়া মুঠোফোন ও কাগজপত্রের সূত্র ধরে পুলিশ মনিরুলের পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তাঁর স্বজনদের খবর দেয়।
নিহতের মামা আলফাজ উদ্দিন খান জানান, ২০০১ সালে মনিরুলের ছোট ভাই আতাউস সামাদ গাজীপুরের সালনা এলাকা থেকে নিখোঁজ হন। এর পর থেকে আজও তাঁর খোঁজ মেলেনি। ছোট ভাই নিখোঁজ হওয়ার দীর্ঘদিন পর বড় ভাইয়েরও রহস্যজনক মৃত্যু হলো।
আল মদিনা হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অপর পরিচালক ও চিকিৎসক মো. বিল্লাল হুসাইন বলেন, ‘গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে আরিফ হোসেন নামের এক চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে গাজীপুরের একটি ক্লিনিকের উদ্দেশে বের হন মনিরুল। এর পর থেকে তাঁর সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগ হয়নি।’
গাজীপুর সদর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. ফারুক হোসেন জানান, গাড়ির সামনের কাচ ভাঙা অবস্থায় ছিল। এ ছাড়া বনেডে আঘাতের চিহ্নসহ গাড়ির ভেতরে ছেঁড়া চুল পাওয়া গেছে। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর রহস্য জানা যাবে।
No comments