লিবিয়ায় নির্বাচন-জিবরিলের জোট জয়ী হলেও সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি
লিবিয়ায় পার্লামেন্ট নির্বাচনে তুলনামূলকভাবে উদারপন্থী জোট জয় পেয়েছে। তবে চূড়ান্তভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠাতা পায়নি তারা। ফলে জাতীয় পরিষদে কারা আধিপত্য করবে, তা এখনই পরিষ্কার নয়। গত মঙ্গলবার প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী, জাতীয় অন্তর্বর্তী পরিষদের (এনটিসি) সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহমুদ জিবরিলের নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ফোর্সেস
অ্যালায়েন্স (এনএফসি) ৩৯টি আসনে জয়ী হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য বরাদ্দ ৮০টি আসনের মধ্যে ইসলামপন্থী জাস্টিস অ্যান্ড কন্সট্রাকশন দল (জেসিপি) পেয়েছে ১৭টি আসন।
ছয় দশকের মধ্যে গত ৭ জুলাই প্রথমবারের মতো গণতান্ত্রিক নির্বাচন হয়েছে লিবিয়ায়। নির্বাচনের প্রায় ১০ দিন পর এর চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হলো। এ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত প্রায় এক বছর মেয়াদী জাতীয় পরিষদের মূল কাজ হবে অন্তবর্তীকালীন সরকার নিয়োগ ও খসড়া সংবিধান প্রণয়ন। চার দশকের শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফির ক্ষমতাচ্যুতির পর গণতন্ত্রের পথে বড় পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে এ নির্বাচনকে।
২০০ আসনবিশিষ্ট জাতীয় পরিষদের ১২০টি আসন স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত। রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য বরাদ্দ ছিল ৮০টি। রাজনৈতিক দলের সদস্যরাও অবশ্য স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে দাঁড়ানোর সুযোগ পাচ্ছেন। নির্বাচনে মাত্র একজন নারী প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। সব মিলিয়ে পরিষদের প্রায় ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ আসনে নারী থাকবেন।
ধর্ম নিরপক্ষে ও ইসলামপন্থী প্রায় ৬০টি দলের সমন্বয়ে গঠিত এনএফসির নেতা জিবরিল আরো বৃহত্তর ঐক্যের লক্ষ্যে সব রাজনৈতিক দলগুলোকে জাতীয় ঐক্যের সংলাপে বসার আহ্বান জানিয়েছেন। তবে জেসিপি প্রধান মোহাম্মদ সাওয়ান জানিয়েছেন, স্বতন্ত্রভাবে জয়ী সদস্যদের বড় অংশ ইসলামপন্থীদের পক্ষে দাঁড়াবে বলে তিনি আত্মবিশ্বাসী। সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
ছয় দশকের মধ্যে গত ৭ জুলাই প্রথমবারের মতো গণতান্ত্রিক নির্বাচন হয়েছে লিবিয়ায়। নির্বাচনের প্রায় ১০ দিন পর এর চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হলো। এ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত প্রায় এক বছর মেয়াদী জাতীয় পরিষদের মূল কাজ হবে অন্তবর্তীকালীন সরকার নিয়োগ ও খসড়া সংবিধান প্রণয়ন। চার দশকের শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফির ক্ষমতাচ্যুতির পর গণতন্ত্রের পথে বড় পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে এ নির্বাচনকে।
২০০ আসনবিশিষ্ট জাতীয় পরিষদের ১২০টি আসন স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত। রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য বরাদ্দ ছিল ৮০টি। রাজনৈতিক দলের সদস্যরাও অবশ্য স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে দাঁড়ানোর সুযোগ পাচ্ছেন। নির্বাচনে মাত্র একজন নারী প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। সব মিলিয়ে পরিষদের প্রায় ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ আসনে নারী থাকবেন।
ধর্ম নিরপক্ষে ও ইসলামপন্থী প্রায় ৬০টি দলের সমন্বয়ে গঠিত এনএফসির নেতা জিবরিল আরো বৃহত্তর ঐক্যের লক্ষ্যে সব রাজনৈতিক দলগুলোকে জাতীয় ঐক্যের সংলাপে বসার আহ্বান জানিয়েছেন। তবে জেসিপি প্রধান মোহাম্মদ সাওয়ান জানিয়েছেন, স্বতন্ত্রভাবে জয়ী সদস্যদের বড় অংশ ইসলামপন্থীদের পক্ষে দাঁড়াবে বলে তিনি আত্মবিশ্বাসী। সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
No comments