ভোজ্যতেল বিক্রির কোনো নিয়মই কেউ মানছেন না
বাজারে যৌক্তিক দামের চেয়ে বেশি দামে ভোজ্যতেল বিক্রি হচ্ছে—এ কথা জানিয়ে বাণিজ্যসচিব গোলাম হোসেন বলেছেন, শুধু বেশি দাম নয়, ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানার মালিকেরা পরিবেশকদের কাছে পণ্য বিক্রি করছেন না। আইন লঙ্ঘন করে তাঁরা তা বিক্রি করছেন অন্যদের কাছে।
সচিব বলেন, মিলগেটে দুই থেকে তিন দিন ধরে আটকে থাকছে ট্রাক। দাম বাড়ার এও অন্যতম কারণ। আর চিনির ক্ষেত্রে অনুসরণ করা হলেও ভোজ্যতেলে পরিবেশক পদ্ধতি মোটেই অনুসরণ করা হচ্ছে না।
সচিবালয়ে গতকাল বুধবার অনুষ্ঠিত ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক নিয়োগ আদেশ’-এর উদ্দেশ্য পূরণে গঠিত জাতীয় কমিটির সভায় ব্যবসায়ীদের কাছে এ বিষয়গুলো তুলে ধরেন বাণিজ্যসচিব।
ব্যবসায়ীরা বৈঠকে ট্রাক ২৪ ঘণ্টার বেশি আটকে না রাখা এবং ভোজ্যতেলের দাম লিটারপ্রতি এক টাকা কমানোর আশ্বাস দিলেও চালান পদ্ধতিতে (ডিও) ব্যবসা বন্ধ করার ব্যাপারে কোনো আশ্বাস দেননি।
ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে বাণিজ্যসচিব বলেন, রমজান মাসে পণ্যমূল্য বাড়ার কারণ তো নয়ই, বরং কমার যৌক্তিকতা রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আপনাদের কথার ওপর আস্থা রাখতে চাই। তবে কথা রাখেন কি না, তা তদারক করতে কাল শুক্রবার থেকে বিশেষ অভিযান চালানো হবে।’
গোলাম হোসেন বলেন, ‘চারদিকে দোষারোপের খেলা চলছে। খুচরারা বলেন পাইকারিরা দাম বাড়ান, আর পাইকারিরা বলেন খুচরারা। কে যে বাড়ান, তা দেখা যাবে। আর সে জন্যই অভিযানে পাকা রসিদ ব্যবহূত হচ্ছে কি না, তা পরীক্ষা করা হবে।’
সচিবের সভাপতিত্বে বৈঠকে অতিরিক্ত বাণিজ্যসচিব এম মূর্তজা রেজা চৌধুরী, এফবিসিসিআইর পরিচালক হেলাল উদ্দিন, বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের যুগ্ম প্রধান আবদুল কাইয়ুম, কৃষি মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, এমসিসিআইর এবং ডিসিসিআইর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। ২০১১ সালের ২১ মার্চ আদেশের গেজেট প্রকাশিত হওয়ার পর গতকাল দ্বিতীয়বারের মতো এ সভা হয়।
বৈঠকের শুরুতেই বাণিজ্যসচিব ভোজ্যতেল ও চিনির চাহিদার তুলনায় বেশি সরবরাহের কথা তুলে ধরেন। তিনি জানান, পরিবেশকের মাধ্যমে ভোজ্যতেল বিক্রি হয়েছে মাত্র চার লাখ ১৮ হাজার টন। বাকি সব তেলই বিক্রি হয়েছে ডিও পদ্ধতিতে, যা নিষিদ্ধ। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘করজোড় করে বলি, ভোজ্যতেলের দাম কিছুটা হলেও কমান।’
সিটি গ্রুপের ফজলুর রহমান এ সময় নিজের তীর মার্কা ভোজ্যতেলের দাম লিটারে এক টাকা কমাবেন এবং অন্যদেরও কমানোর কথা বুঝিয়ে বলবেন বলে আশ্বাস দেন।
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল সচিবের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা যা করতে চাইছেন, তা লেবুচিপার মতো হয়ে যাচ্ছে।’
সচিবালয়ে গতকাল বুধবার অনুষ্ঠিত ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক নিয়োগ আদেশ’-এর উদ্দেশ্য পূরণে গঠিত জাতীয় কমিটির সভায় ব্যবসায়ীদের কাছে এ বিষয়গুলো তুলে ধরেন বাণিজ্যসচিব।
ব্যবসায়ীরা বৈঠকে ট্রাক ২৪ ঘণ্টার বেশি আটকে না রাখা এবং ভোজ্যতেলের দাম লিটারপ্রতি এক টাকা কমানোর আশ্বাস দিলেও চালান পদ্ধতিতে (ডিও) ব্যবসা বন্ধ করার ব্যাপারে কোনো আশ্বাস দেননি।
ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে বাণিজ্যসচিব বলেন, রমজান মাসে পণ্যমূল্য বাড়ার কারণ তো নয়ই, বরং কমার যৌক্তিকতা রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আপনাদের কথার ওপর আস্থা রাখতে চাই। তবে কথা রাখেন কি না, তা তদারক করতে কাল শুক্রবার থেকে বিশেষ অভিযান চালানো হবে।’
গোলাম হোসেন বলেন, ‘চারদিকে দোষারোপের খেলা চলছে। খুচরারা বলেন পাইকারিরা দাম বাড়ান, আর পাইকারিরা বলেন খুচরারা। কে যে বাড়ান, তা দেখা যাবে। আর সে জন্যই অভিযানে পাকা রসিদ ব্যবহূত হচ্ছে কি না, তা পরীক্ষা করা হবে।’
সচিবের সভাপতিত্বে বৈঠকে অতিরিক্ত বাণিজ্যসচিব এম মূর্তজা রেজা চৌধুরী, এফবিসিসিআইর পরিচালক হেলাল উদ্দিন, বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের যুগ্ম প্রধান আবদুল কাইয়ুম, কৃষি মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, এমসিসিআইর এবং ডিসিসিআইর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। ২০১১ সালের ২১ মার্চ আদেশের গেজেট প্রকাশিত হওয়ার পর গতকাল দ্বিতীয়বারের মতো এ সভা হয়।
বৈঠকের শুরুতেই বাণিজ্যসচিব ভোজ্যতেল ও চিনির চাহিদার তুলনায় বেশি সরবরাহের কথা তুলে ধরেন। তিনি জানান, পরিবেশকের মাধ্যমে ভোজ্যতেল বিক্রি হয়েছে মাত্র চার লাখ ১৮ হাজার টন। বাকি সব তেলই বিক্রি হয়েছে ডিও পদ্ধতিতে, যা নিষিদ্ধ। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘করজোড় করে বলি, ভোজ্যতেলের দাম কিছুটা হলেও কমান।’
সিটি গ্রুপের ফজলুর রহমান এ সময় নিজের তীর মার্কা ভোজ্যতেলের দাম লিটারে এক টাকা কমাবেন এবং অন্যদেরও কমানোর কথা বুঝিয়ে বলবেন বলে আশ্বাস দেন।
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল সচিবের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা যা করতে চাইছেন, তা লেবুচিপার মতো হয়ে যাচ্ছে।’
No comments