মুম্বাই হামলা মামলার সাক্ষীদের জেরা করতে চায় পাকিস্তান
ভয়াবহ মুম্বাই বোমা হামলা মামলার গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষীদের জেরার অনুমতি দিতে ভারতের প্রতি আবেদন জানাবে পাকিস্তান। হামলার সাক্ষ্যপ্রমাণ সংগ্রহ শেষে ভারত থেকে ফিরে বিচারবিভাগীয় একটি কমিশনের দাখিল করা প্রতিবেদন আদালত প্রত্যাখ্যান করার পর ইসলামাবাদ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পাকিস্তানের ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সির (এফআইএ) বিশেষ কৌঁসুলি মোহাম্মদ আজহার চৌধুরী গতকাল বুধবার বলেন, আইনি চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে ইসলামাবাদ মুম্বাই বোমা হামলা মামলার ভারতীয় সাক্ষীদের জেরা করার অনুমতির আবেদন জানিয়ে নয়াদিল্লিকে চিঠি দেবে।
২০০৮ সালে সংঘটিত ওই হামলার পরিকল্পনা, অর্থায়ন ও এর বাস্তবায়নের সঙ্গে জড়িত সাত সন্দেহভাজন পাকিস্তানির বিচারকাজে নিয়োজিত সন্ত্রাস দমনবিষয়ক একটি আদালত গত মঙ্গলবার বিচারবিভাগীয় কমিশনের ওই প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করেন। গত মার্চে ভারত সফরের পর কমিশন প্রতিবেদনটি তৈরি করেছিল।
আদালতের বিচারক হাবিব-উর-রহমান বলেন, প্রত্যক্ষদর্শীদের উভয় পক্ষের জেরা করার বিষয়ে ইসলামাবাদ ও নয়াদিল্লি সম্মত হলে আরেকটি কমিশনকে মুম্বাই পাঠানো যেতে পারে। তিনি আরও বলেন, ভারত বিবাদী পক্ষের আইনজীবীদের সাক্ষীদের জেরার অনুমতি দিলেই কেবল অভিযুক্ত পাকিস্তানি নাগরিকদের বিরুদ্ধে প্রধান চার ভারতীয় সাক্ষীর জবানবন্দি ব্যবহার করতে পারেন কৌঁসুলিরা।
আদালতে বিচারবিভাগীয় কমিশনের ৮০০ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন দাখিলকারী বিশেষ কৌঁসুলি মোহাম্মদ আজহার চৌধুরী বলেন, কমিশনের প্রতিবেদন নাকচ করে দেওয়ার ফলে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা এখন লাভবান হবেন। কেননা, অভিযুক্তদের বিচারে ভারতীয় ওই চার সাক্ষীর জবানবন্দি আর ব্যবহার করা যাবে না। পিটিআই।
২০০৮ সালে সংঘটিত ওই হামলার পরিকল্পনা, অর্থায়ন ও এর বাস্তবায়নের সঙ্গে জড়িত সাত সন্দেহভাজন পাকিস্তানির বিচারকাজে নিয়োজিত সন্ত্রাস দমনবিষয়ক একটি আদালত গত মঙ্গলবার বিচারবিভাগীয় কমিশনের ওই প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করেন। গত মার্চে ভারত সফরের পর কমিশন প্রতিবেদনটি তৈরি করেছিল।
আদালতের বিচারক হাবিব-উর-রহমান বলেন, প্রত্যক্ষদর্শীদের উভয় পক্ষের জেরা করার বিষয়ে ইসলামাবাদ ও নয়াদিল্লি সম্মত হলে আরেকটি কমিশনকে মুম্বাই পাঠানো যেতে পারে। তিনি আরও বলেন, ভারত বিবাদী পক্ষের আইনজীবীদের সাক্ষীদের জেরার অনুমতি দিলেই কেবল অভিযুক্ত পাকিস্তানি নাগরিকদের বিরুদ্ধে প্রধান চার ভারতীয় সাক্ষীর জবানবন্দি ব্যবহার করতে পারেন কৌঁসুলিরা।
আদালতে বিচারবিভাগীয় কমিশনের ৮০০ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন দাখিলকারী বিশেষ কৌঁসুলি মোহাম্মদ আজহার চৌধুরী বলেন, কমিশনের প্রতিবেদন নাকচ করে দেওয়ার ফলে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা এখন লাভবান হবেন। কেননা, অভিযুক্তদের বিচারে ভারতীয় ওই চার সাক্ষীর জবানবন্দি আর ব্যবহার করা যাবে না। পিটিআই।
No comments