বুয়েট শিক্ষক সমিতি-দাবি পূরণ না হলে শনিবার থেকে আবার আন্দোলন
উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আন্দোলন দুই দিনের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রেস ব্রিফিংয়ে বুয়েট শিক্ষক সমিতির সভাপতি মজিবুর রহমান এ কথা জানান।
মজিবুর রহমান বলেন, 'কাল (আজ) বৃহস্পতিবার ও পরশু শুক্রবার আন্দোলন স্থগিত থাকবে। বুয়েটের শিক্ষকরা অধীর আগ্রহে সরকারের পক্ষ থেকে সমাধান আশা করছেন। যত শিগগির সমাধান আসবে তত শিগগির শিক্ষকরা শ্রেণীকক্ষে ফিরে যেতে পারবেন।'
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের প্রতি আস্থা এবং বুয়েটের সমস্যা সমাধানে তাঁর উদ্যোগের প্রতি সম্মান রেখে আন্দোলন দুই দিনের জন্য স্থগিত করা হয়েছে বলে জানান শিক্ষক সমিতির সভাপতি। তিনি বলেন, দাবি আদায় না হলে আগামী শনিবার সকাল ১১টা থেকে আবার আন্দোলন শুরু হবে।
বুয়েট শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. আশরাফুল ইসলাম গতকাল সন্ধ্যায় কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমরা আসলে সরকারের দিকে তাকিয়ে আছি। সরকারের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এ দুই দিন আমরা অপেক্ষ করব। কাল (আজ) ও শুক্রবার আন্দোলন হবে না। এর মধ্যে দাবি পূরণ না হলে রবিবার আমরা গণপদত্যাগ করব। এর থেকে সরে আসার সুযোগ নেই।'
প্রসঙ্গত, বুয়েট সংকট সমাধানের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে গত সোমবার আলোচনার পর শিক্ষকরা গণপদত্যাগের হুমকি দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি আন্দোলনকারীদের সমালোচনা করে বলেন, গণপদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়ে তাঁরাই (শিক্ষক সমিতি) সমস্যা সমাধানে বাধা সৃষ্টি করছেন। মনে হচ্ছে, তাঁরা সমস্যার সমাধান চান না।
প্রেস ব্রিফিংয়ে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন শিক্ষক সমিতির কোষাধ্যক্ষ আতাউর রহমান। তাতে বলা হয়, গত সোমবার বিকেল ৪টায় শিক্ষক সমিতির সভা ডাকা হয়। আগের দিন রবিবার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে শিক্ষকদের এ ব্যাপারে জানিয়ে দেওয়া হয়। সোমবার দুপুরেই শিক্ষামন্ত্রী ডিন ও বিভাগীয় প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করেন। ওই দিন বিকেলে নির্ধারিত বৈঠকে শিক্ষকদের গণপদত্যাগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকের বিষয়টি এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয় বলে দাবি করে শিক্ষক সমিতি।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের প্রতি আস্থা এবং বুয়েটের সমস্যা সমাধানে তাঁর উদ্যোগের প্রতি সম্মান রেখে আন্দোলন দুই দিনের জন্য স্থগিত করা হয়েছে বলে জানান শিক্ষক সমিতির সভাপতি। তিনি বলেন, দাবি আদায় না হলে আগামী শনিবার সকাল ১১টা থেকে আবার আন্দোলন শুরু হবে।
বুয়েট শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. আশরাফুল ইসলাম গতকাল সন্ধ্যায় কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমরা আসলে সরকারের দিকে তাকিয়ে আছি। সরকারের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এ দুই দিন আমরা অপেক্ষ করব। কাল (আজ) ও শুক্রবার আন্দোলন হবে না। এর মধ্যে দাবি পূরণ না হলে রবিবার আমরা গণপদত্যাগ করব। এর থেকে সরে আসার সুযোগ নেই।'
প্রসঙ্গত, বুয়েট সংকট সমাধানের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে গত সোমবার আলোচনার পর শিক্ষকরা গণপদত্যাগের হুমকি দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি আন্দোলনকারীদের সমালোচনা করে বলেন, গণপদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়ে তাঁরাই (শিক্ষক সমিতি) সমস্যা সমাধানে বাধা সৃষ্টি করছেন। মনে হচ্ছে, তাঁরা সমস্যার সমাধান চান না।
প্রেস ব্রিফিংয়ে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন শিক্ষক সমিতির কোষাধ্যক্ষ আতাউর রহমান। তাতে বলা হয়, গত সোমবার বিকেল ৪টায় শিক্ষক সমিতির সভা ডাকা হয়। আগের দিন রবিবার বিজ্ঞপ্তি দিয়ে শিক্ষকদের এ ব্যাপারে জানিয়ে দেওয়া হয়। সোমবার দুপুরেই শিক্ষামন্ত্রী ডিন ও বিভাগীয় প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করেন। ওই দিন বিকেলে নির্ধারিত বৈঠকে শিক্ষকদের গণপদত্যাগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকের বিষয়টি এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয় বলে দাবি করে শিক্ষক সমিতি।
No comments