চমকে দিল আবদুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজ by মনিরুজ্জামান
ঢাকা বোর্ডে প্রথমবারের মতো মফস্বলের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মেধা তালিকার শীর্ষে স্থান করে নিয়েছে। রাজধানীর নামী প্রতিষ্ঠানগুলো ছাপিয়ে নরসিংদীর একটি কলেজ এবার চমক সৃষ্টি করেছে। ওই জেলার আবদুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজ ঢাকা বোর্ডে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে।
এই কলেজ থেকে ৩৩৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে সবাই পাস করেছেন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩০৫ জন।
কলেজ সূত্র ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা বোর্ডের সেরাদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থান অর্জনের খবর দুপুর ১২টার দিকেই কলেজ প্রাঙ্গণে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে তুমুল বৃষ্টি উপেক্ষা করে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা কলেজে ছুটে আসেন। তাঁরা বৃষ্টিতে ভিজে, কাদা ছোড়াছুড়ি করে, আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠেন। রং ছিটিয়ে, নেচে-গেয়ে সাফল্যের আনন্দ ভাগাভাগি করেন তাঁরা। পরে কলেজের শিক্ষার্থীরা শহরে একটি আনন্দ মিছিল বের করেন।
কলেজ সূত্র জানায়, এবার ৩৩৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেন ১৪০ জন। এই বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১২৯ জন। এ ছাড়া ব্যবসায় শিক্ষা শাখা থেকে ১২৬ জন অংশ নিয়ে ১২২ জন এবং মানবিক শাখার ৬৮ জনের মধ্যে ৫৪ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী জাহিদুর রহমান বলেন, এ সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা আমাদের অধ্যক্ষ ও শিক্ষকদের।
ব্যবসায় শাখা থেকে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী সাবরিনা জাহান বলেন, ‘আমি ছাত্রীনিবাসে থাকিনি। কিন্তু কলেজের শিক্ষকেরা নিয়মিত আমাদের বাসায় এসে খোঁজখবর নিতেন। এ কারণে আমাদের প্রতিনিয়ত লেখাপড়া নিয়েই ব্যস্ত থাকতে হয়েছে। যার ফল আজকের এই সাফল্য।’
কলেজের অধ্যক্ষ মশিউর রহমান মৃধা বলেন, কলেজের এ সাফল্য শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। তিনি বলেন, ‘আমাদের কলেজের শিক্ষার্থীদের বাইরে কোচিং বা প্রাইভেট-সংস্কৃতি বন্ধ করে কলেজের পড়া কলেজেই শেষ এবং কাউন্সেলিং ও প্রতিনিয়ত মনিটরিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষাদান করায় সাফল্য অর্জন সম্ভব হয়েছে।’
কলেজ সূত্র ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা বোর্ডের সেরাদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থান অর্জনের খবর দুপুর ১২টার দিকেই কলেজ প্রাঙ্গণে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে তুমুল বৃষ্টি উপেক্ষা করে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা কলেজে ছুটে আসেন। তাঁরা বৃষ্টিতে ভিজে, কাদা ছোড়াছুড়ি করে, আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠেন। রং ছিটিয়ে, নেচে-গেয়ে সাফল্যের আনন্দ ভাগাভাগি করেন তাঁরা। পরে কলেজের শিক্ষার্থীরা শহরে একটি আনন্দ মিছিল বের করেন।
কলেজ সূত্র জানায়, এবার ৩৩৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেন ১৪০ জন। এই বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১২৯ জন। এ ছাড়া ব্যবসায় শিক্ষা শাখা থেকে ১২৬ জন অংশ নিয়ে ১২২ জন এবং মানবিক শাখার ৬৮ জনের মধ্যে ৫৪ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী জাহিদুর রহমান বলেন, এ সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা আমাদের অধ্যক্ষ ও শিক্ষকদের।
ব্যবসায় শাখা থেকে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী সাবরিনা জাহান বলেন, ‘আমি ছাত্রীনিবাসে থাকিনি। কিন্তু কলেজের শিক্ষকেরা নিয়মিত আমাদের বাসায় এসে খোঁজখবর নিতেন। এ কারণে আমাদের প্রতিনিয়ত লেখাপড়া নিয়েই ব্যস্ত থাকতে হয়েছে। যার ফল আজকের এই সাফল্য।’
কলেজের অধ্যক্ষ মশিউর রহমান মৃধা বলেন, কলেজের এ সাফল্য শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। তিনি বলেন, ‘আমাদের কলেজের শিক্ষার্থীদের বাইরে কোচিং বা প্রাইভেট-সংস্কৃতি বন্ধ করে কলেজের পড়া কলেজেই শেষ এবং কাউন্সেলিং ও প্রতিনিয়ত মনিটরিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষাদান করায় সাফল্য অর্জন সম্ভব হয়েছে।’
No comments