উৎসব ভাতার অর্থ দেবেন সচিবরা-পদ্মা সেতু নির্মাণ
পদ্মা সেতু নির্মাণে সচিবরা একটি উৎসব ভাতার (বোনাস) সমপরিমাণ অর্থ অনুদান হিসেবে দেবেন। বুধবার দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সচিব কমিটির এক রুদ্ধদ্বার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বৈঠক শেষে একই স্থানে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব
মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা। তিনি বলেন, সরকারের নিজস্ব অর্থে পদ্মা সেতু নির্মাণে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা এবং পরবর্তীতে মন্ত্রিসভায় নেয়া এ সিদ্ধান্ত পুরো জাতিকে আশাবাদী এবং উৎসাহ যুগিয়েছে। সচিবরা মনে করেন প্রধানমন্ত্রীর এ সিদ্ধান্ত সময়োচিত। তাই এ মহৎ কাজে সমাজের অপরাপর অংশের মতো সচিবরা মনে করেন তাদেরও শামিল হওয়া উচিত। এই বোধ ও বিবেচনা থেকেই বৈঠক করে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব জানান, উৎসব ভাতার এ অর্থ তারা দুই কিস্তিতে দেবেন। এর মধ্যে কিস্তির প্রথম অংশ দেবেন ঈদ-উল-ফিতরে ও কিস্তির দ্বিতীয় অংশ দেবেন ঈদ-উল-আযহায়।
তিনি আরও জানান, বৈঠকে ২০১২-১৩ অর্থবছরের বাজেট কিভাবে বাস্তবায়ন হবে, কিভাবে অর্থছাড় এবং কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে তার একটি দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে সচিবদের। এর কারণ ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, মূলত মন্ত্রিসভার বিগত বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে এডিপিতে অন্তর্ভুক্ত প্রকল্পের মধ্যে অগ্রাধিকার নির্ধারণ করে অগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের অর্থ কেটে তা পদ্মা সেতু নির্মাণে ব্যয়ের ব্যাপারে একটি গাইডলাইন তৈরির নির্দেশ দেয়া হয় সচিবদের। কারণ প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগে কোন প্রকল্প অধিক গুরুত্বপূর্ণ আর কোন প্রকল্প কম গুরুত্বপূর্ণ তা একমাত্র সচিবরা তাদের নিজ নিজ মন্ত্রণালয় বা বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করে তা ঠিক করবেন। সে অনুযায়ী শীঘ্রই প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ তাদের মন্ত্রণালয়ের কম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প চিহ্নিত করে এর পরই ঐ প্রকল্পে বরাদ্দকৃত অর্থ পদ্মা সেতু নির্মাণে ব্যয় করতে বরাদ্দ দেবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব জানান, উৎসব ভাতার এ অর্থ তারা দুই কিস্তিতে দেবেন। এর মধ্যে কিস্তির প্রথম অংশ দেবেন ঈদ-উল-ফিতরে ও কিস্তির দ্বিতীয় অংশ দেবেন ঈদ-উল-আযহায়।
তিনি আরও জানান, বৈঠকে ২০১২-১৩ অর্থবছরের বাজেট কিভাবে বাস্তবায়ন হবে, কিভাবে অর্থছাড় এবং কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে তার একটি দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে সচিবদের। এর কারণ ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, মূলত মন্ত্রিসভার বিগত বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে এডিপিতে অন্তর্ভুক্ত প্রকল্পের মধ্যে অগ্রাধিকার নির্ধারণ করে অগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের অর্থ কেটে তা পদ্মা সেতু নির্মাণে ব্যয়ের ব্যাপারে একটি গাইডলাইন তৈরির নির্দেশ দেয়া হয় সচিবদের। কারণ প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগে কোন প্রকল্প অধিক গুরুত্বপূর্ণ আর কোন প্রকল্প কম গুরুত্বপূর্ণ তা একমাত্র সচিবরা তাদের নিজ নিজ মন্ত্রণালয় বা বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করে তা ঠিক করবেন। সে অনুযায়ী শীঘ্রই প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ তাদের মন্ত্রণালয়ের কম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প চিহ্নিত করে এর পরই ঐ প্রকল্পে বরাদ্দকৃত অর্থ পদ্মা সেতু নির্মাণে ব্যয় করতে বরাদ্দ দেবে।
No comments