চিনির দর-পাইকারি ৫০, খুচরা ৫৫
চিনির পাইকারি মূল্য ৫০ এবং খুচরা মূল্য ৫৫ টাকা পুনর্নির্ধারণ করেছে শিল্প মন্ত্রণালয়। গতকাল বুধবার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া এ ঘোষণা দেন। মন্ত্রী বলেন, কেউ যদি শিল্প মন্ত্রণালয়ের নির্ধারণ করা দামের চেয়ে বেশি দামে চিনি বিক্রি করে। তবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ দাম শুধু রমজান মাসের জন্য কার্যকর হবে। রমজান শেষ হলে আগের মূল্যে চিনি বিক্রি করা হবে। অর্থাৎ রমজানের পর পাইকারি প্রতি কেজি চিনি ৫৫ এবং খুচরা ৬০ টাকা মূল্যে বিক্রি করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশে চিনির বার্ষিক চাহিদা আনুমানিক ১৪ থেকে ১৫ লাখ টন। এর বিপরীতে ২০১১-১২ অর্থবছরে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি করা হয়েছে ১৭ লাখ ৬৯ হাজার ৩৫৮ টন। এ ছাড়া বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের (বিএসএফআইসি) অধীন ১৫টি চিনিকলের বার্ষিক উৎপাদন দুই লাখ ১০ হাজার টন। বিএসএফআইসি তাদের উৎপাদিত খরচের চেয়ে অনেক কম দামে লোকসান দিয়ে চিনি বিক্রি করছে।
দিলীপ বড়ুয়া বলেন, বিএসএফআইসির কাছে গত ১৭ জুলাই পর্যন্ত এক লাখ ৭৪ হাজার ৭৯৫ টন চিনি মজুদ রয়েছে; যার মধ্যে দেশের চিনিকলগুলোর কাছে আছে ৬৭ হাজার ৯৯৯ টন এবং আমদানি করা হয়েছে এক লাখ ছয় হাজার ৭৯৬ টন।
মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশে চিনির বার্ষিক চাহিদা আনুমানিক ১৪ থেকে ১৫ লাখ টন। এর বিপরীতে ২০১১-১২ অর্থবছরে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি করা হয়েছে ১৭ লাখ ৬৯ হাজার ৩৫৮ টন। এ ছাড়া বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের (বিএসএফআইসি) অধীন ১৫টি চিনিকলের বার্ষিক উৎপাদন দুই লাখ ১০ হাজার টন। বিএসএফআইসি তাদের উৎপাদিত খরচের চেয়ে অনেক কম দামে লোকসান দিয়ে চিনি বিক্রি করছে।
দিলীপ বড়ুয়া বলেন, বিএসএফআইসির কাছে গত ১৭ জুলাই পর্যন্ত এক লাখ ৭৪ হাজার ৭৯৫ টন চিনি মজুদ রয়েছে; যার মধ্যে দেশের চিনিকলগুলোর কাছে আছে ৬৭ হাজার ৯৯৯ টন এবং আমদানি করা হয়েছে এক লাখ ছয় হাজার ৭৯৬ টন।
No comments