অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিলে ক্ষুব্ধ গ্রাহক, প্রতিকার নেই by অরুণ কর্মকার
জুন-জুলাই মাসে বিদ্যুৎ বিল পেয়ে চমকে উঠেছেন ঢাকাসহ সারা দেশের অসংখ্য গ্রাহক। কারণ, কারও কারও ক্ষেত্রে এই বিল গত মার্চ-এপ্রিল-মে মাসের তুলনায় চার-পাঁচ গুণ বেশি। গ্রাহকেরা অভিযোগ করেছেন, কোথাও গিয়ে তাঁরা এই অস্বাভাবিক বিলের কোনো যৌক্তিক কারণ জানতে পারছেন না।
সংশ্লিষ্ট বিতরণকারী সংস্থার কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ করে কোনো সদুত্তর বা প্রতিকারও পাচ্ছেন না। এ রকম অনেক গ্রাহক টেলিফোন, ই-মেইলে প্রথম আলোকে এ সমস্যার কথা জানিয়েছেন। কেউ কেউ সশরীরে হাজির হয়েছেন প্রথম আলোর কার্যালয়ে।
ডেসকোর এলাকা: ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির (ডেসকো) আওতাধীন মহাখালীর একজন আবাসিক গ্রাহকের ১৫ মে থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত এক মাসের বিল এসেছে পাঁচ হাজার ৪৬ টাকা। বিল অনুযায়ী, তিনি ৬০৩ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার করেছেন। অথচ এপ্রিল-মে মাসে তাঁর বিল এসেছিল এক হাজার ৬৫০ টাকা। বিদ্যুৎ ব্যবহার করেছেন ৩৯৫ ইউনিট। মার্চ-এপ্রিল মাসে তিনি বিদ্যুৎ ব্যবহার করেছেন ৩৯৮ ইউনিট, বিল এসেছিল এক হাজার ৭০০ টাকার মতো। ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসের বিলে দেখা যায়, তিনি বিদ্যুৎ ব্যবহার করেছিলেন মাত্র ১৯৫ ইউনিট। বিল এসেছিল ৬০০ টাকার কিছু বেশি।
এই গ্রাহকের বাসায় ব্যবহূত বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ধরে হিসাব-নিকাশ করে ডেসকোর একজন প্রকৌশলী বললেন, এক মাসে ৬০৩ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার এবং পাঁচ হাজার টাকার ওপরে বিল তাঁর ক্ষেত্রে একেবারেই অস্বাভাবিক। তিনি বলেন, এই গ্রাহকের বাসার সব বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম সারা মাস ২৪ ঘণ্টা ধরে চালালেও ৬০৩ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহূত হওয়ার কথা নয়।
প্রথম আলোর কাছে আসা এ রকম আরও অনেক অস্বাভাবিক বিলের বিষয়ে জানতে চাইলে ডেসকোর পরিচালক (প্রকৌশল) শাহ্ আলম বলেন, এসব গ্রাহকের মিটার যদি মেকানিক্যাল হয়, তাহলে বিদ্যুৎ ব্যবহারের হিসাবে গরমিল হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ডেসকো গ্রাহকের অভিযোগের ভিত্তিতে তা ঠিক করে দেবে। আর যদি ইলেকট্রনিক মিটার হয়, তাহলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা নেই। সে ক্ষেত্রে ধরে নিতে হবে, যেকোনোভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহূত হয়েছে।
ইতিমধ্যে বিদ্যুতের দাম এবং গ্রাহকশ্রেণীর (স্লাব) ক্ষেত্রে যে পরিবর্তন আনা হয়েছে, তাও হিসাবে নিতে গ্রাহকদের অনুরোধ করেছেন শাহ্ আলম।
ডিপিডিসির এলাকা: ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির (ডিপিডিসি) আওতাধীন পুরানা পল্টন লেনের একটি বাড়ির একজন গ্রাহক জানান, ১৬ মে থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত এক মাসের বিদ্যুৎ বিল পেয়ে তাঁর আক্কেল গুড়ুম। ৮৭৮ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহূত হয়েছে। সাত হাজার ৬৬৫ টাকা বিল। কিন্তু মার্চ-এপ্রিল মাসে তাঁর বিদ্যুতের ব্যবহার ছিল ২১২ ইউনিট। বিল হয়েছিল ৮৬৭ টাকা। হঠাৎ করে বিদ্যুতের ব্যবহার এতটা বেড়ে যাওয়ার কোনো কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না তিনি।
ঢাকার বাইরে: মহানগর চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী ও বরিশাল থেকেও ঢাকার মতোই অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিলের সমস্যার কথা জানিয়েছেন অনেক গ্রাহক। এ ছাড়া জেলা ও উপজেলা শহরেও এই সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। পল্লী বিদ্যুতের (আরইবি) এলাকায় ‘লাইফ লাইন’ গ্রাহক (যাদের বিদ্যুৎ ব্যবহার সর্বনিম্ন) ছাড়া সবাই কমবেশি অতিরিক্ত বিলের কবলে পড়েছেন।
কেন এমন হচ্ছে: বিদ্যুৎ-সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল আসার তিনটি কারণ থাকতে পারে। প্রথমত, মিটার রিডিংয়ে কারচুপি। মিটার রিডাররা প্রতি মাসে সব গ্রাহকের মিটারের রিডিং সরেজমিনে না নিয়ে অনুমাননির্ভর বিল করেন। ফলে কোনো কোনো মাসে প্রকৃত ব্যবহারের তুলনায় বিল কিছু কম হতে পারে। এতে কয়েক মাসের ব্যবহার থেকে কিছু কিছু জমা হয়ে মে-জুন এবং নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে বাড়তি বিল আসতে পারে। বছরের এই দুটি সময়ে ষাণ্মাসিক ও বার্ষিক হিসাবনিকাশ চূড়ান্ত করা হয়।
গ্রাহকেরা বলছেন, যদি তা-ই হয়, তাহলে মিটার রিডারের অনিয়মের দায় তাঁদের মেটাতে হচ্ছে। বিদ্যুৎ কোম্পানির গ্রাহক হয়ে সেবার বদলে তাঁরা এই ভোগান্তিতে পড়বেন কেন?
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, যদি এভাবে ইউনিট জমিয়ে রেখে জুন ও ডিসেম্বরে বিদ্যুৎ ব্যবহারের হিসাব সমন্বয় করা হয়, তাহলে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবহারকারীর গ্রাহকশ্রেণী পরিবর্তন হয়ে আবাসিক গ্রাহক বাণিজ্যিক গ্রাহকে রূপান্তরিত হয়ে যাবেন। এতে একজন গ্রাহক কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন, তা বিইআরসির এই হিসাব থেকে স্পষ্ট হবে।
বিইআরসি গত মার্চ মাসে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পর আবাসিক গ্রাহককে ১০০ ইউনিট পর্যন্ত প্রতি ইউনিটের জন্য তিন টাকা পাঁচ পয়সা দাম দিতে হচ্ছে। বিদ্যুতের ব্যবহার ১০১ থেকে ৪০০ ইউনিটের মধ্যে থাকলে প্রতি ইউনিটের দাম পড়বে চার টাকা ২৯ পয়সা। কিন্তু ব্যবহার ৪০০ ইউনিটের বেশি হয়ে গেলে প্রতি ইউনিটের দাম সাত টাকা ৮৯ পয়সা। কিন্তু মিটার রিডারদের গাফিলতিতে গ্রাহকশ্রেণী পরিবর্তনের যে দণ্ড দিচ্ছে, তার সুরাহা কে করবে?
এ ক্ষেত্রে বিতরণ কোম্পানিগুলোর দায়সারা পরামর্শ হলো—গ্রাহককে রিডারের উপস্থিতিতে মিটার দেখতে হবে এবং প্রতি মাসে রিডার এসে মিটার রিডিং নিচ্ছে কি না, তার খবর রাখতে হবে। যে ক্ষেত্রে তা সম্ভব নয়, সে ক্ষেত্রে গ্রাহক যেন বিল পাওয়ার পর মিটারের সঙ্গে বিলে উল্লিখিত বিদ্যুৎ ব্যবহারের পরিমাণ মিলিয়ে দেখেন। তবে রিডার গ্রাহকের বাড়ি না গিয়ে অনুমাননির্ভর বিল করছেন কি না, তা তদারকির কোনো ব্যবস্থা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলোর আছে কি না বা এমন ব্যবস্থা নেবে কি না, সে বিষয়ে পরিষ্কার বক্তব্য নেই কর্তৃপক্ষের।
আর মিটার নষ্ট হওয়ার কারণে যদি বেশি বিল আসে, সে ক্ষেত্রে গ্রাহক অভিযোগ করলে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি মিটার পরীক্ষা করে তা বদলে দেবে। এই সময়ে বিদ্যুৎ বিল জমা না দেওয়ার পরামর্শ দেন তাঁরা।
ডেসকোর এলাকা: ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির (ডেসকো) আওতাধীন মহাখালীর একজন আবাসিক গ্রাহকের ১৫ মে থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত এক মাসের বিল এসেছে পাঁচ হাজার ৪৬ টাকা। বিল অনুযায়ী, তিনি ৬০৩ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার করেছেন। অথচ এপ্রিল-মে মাসে তাঁর বিল এসেছিল এক হাজার ৬৫০ টাকা। বিদ্যুৎ ব্যবহার করেছেন ৩৯৫ ইউনিট। মার্চ-এপ্রিল মাসে তিনি বিদ্যুৎ ব্যবহার করেছেন ৩৯৮ ইউনিট, বিল এসেছিল এক হাজার ৭০০ টাকার মতো। ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসের বিলে দেখা যায়, তিনি বিদ্যুৎ ব্যবহার করেছিলেন মাত্র ১৯৫ ইউনিট। বিল এসেছিল ৬০০ টাকার কিছু বেশি।
এই গ্রাহকের বাসায় ব্যবহূত বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ধরে হিসাব-নিকাশ করে ডেসকোর একজন প্রকৌশলী বললেন, এক মাসে ৬০৩ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার এবং পাঁচ হাজার টাকার ওপরে বিল তাঁর ক্ষেত্রে একেবারেই অস্বাভাবিক। তিনি বলেন, এই গ্রাহকের বাসার সব বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম সারা মাস ২৪ ঘণ্টা ধরে চালালেও ৬০৩ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহূত হওয়ার কথা নয়।
প্রথম আলোর কাছে আসা এ রকম আরও অনেক অস্বাভাবিক বিলের বিষয়ে জানতে চাইলে ডেসকোর পরিচালক (প্রকৌশল) শাহ্ আলম বলেন, এসব গ্রাহকের মিটার যদি মেকানিক্যাল হয়, তাহলে বিদ্যুৎ ব্যবহারের হিসাবে গরমিল হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ডেসকো গ্রাহকের অভিযোগের ভিত্তিতে তা ঠিক করে দেবে। আর যদি ইলেকট্রনিক মিটার হয়, তাহলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা নেই। সে ক্ষেত্রে ধরে নিতে হবে, যেকোনোভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহূত হয়েছে।
ইতিমধ্যে বিদ্যুতের দাম এবং গ্রাহকশ্রেণীর (স্লাব) ক্ষেত্রে যে পরিবর্তন আনা হয়েছে, তাও হিসাবে নিতে গ্রাহকদের অনুরোধ করেছেন শাহ্ আলম।
ডিপিডিসির এলাকা: ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির (ডিপিডিসি) আওতাধীন পুরানা পল্টন লেনের একটি বাড়ির একজন গ্রাহক জানান, ১৬ মে থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত এক মাসের বিদ্যুৎ বিল পেয়ে তাঁর আক্কেল গুড়ুম। ৮৭৮ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহূত হয়েছে। সাত হাজার ৬৬৫ টাকা বিল। কিন্তু মার্চ-এপ্রিল মাসে তাঁর বিদ্যুতের ব্যবহার ছিল ২১২ ইউনিট। বিল হয়েছিল ৮৬৭ টাকা। হঠাৎ করে বিদ্যুতের ব্যবহার এতটা বেড়ে যাওয়ার কোনো কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না তিনি।
ঢাকার বাইরে: মহানগর চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী ও বরিশাল থেকেও ঢাকার মতোই অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিলের সমস্যার কথা জানিয়েছেন অনেক গ্রাহক। এ ছাড়া জেলা ও উপজেলা শহরেও এই সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। পল্লী বিদ্যুতের (আরইবি) এলাকায় ‘লাইফ লাইন’ গ্রাহক (যাদের বিদ্যুৎ ব্যবহার সর্বনিম্ন) ছাড়া সবাই কমবেশি অতিরিক্ত বিলের কবলে পড়েছেন।
কেন এমন হচ্ছে: বিদ্যুৎ-সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল আসার তিনটি কারণ থাকতে পারে। প্রথমত, মিটার রিডিংয়ে কারচুপি। মিটার রিডাররা প্রতি মাসে সব গ্রাহকের মিটারের রিডিং সরেজমিনে না নিয়ে অনুমাননির্ভর বিল করেন। ফলে কোনো কোনো মাসে প্রকৃত ব্যবহারের তুলনায় বিল কিছু কম হতে পারে। এতে কয়েক মাসের ব্যবহার থেকে কিছু কিছু জমা হয়ে মে-জুন এবং নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে বাড়তি বিল আসতে পারে। বছরের এই দুটি সময়ে ষাণ্মাসিক ও বার্ষিক হিসাবনিকাশ চূড়ান্ত করা হয়।
গ্রাহকেরা বলছেন, যদি তা-ই হয়, তাহলে মিটার রিডারের অনিয়মের দায় তাঁদের মেটাতে হচ্ছে। বিদ্যুৎ কোম্পানির গ্রাহক হয়ে সেবার বদলে তাঁরা এই ভোগান্তিতে পড়বেন কেন?
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, যদি এভাবে ইউনিট জমিয়ে রেখে জুন ও ডিসেম্বরে বিদ্যুৎ ব্যবহারের হিসাব সমন্বয় করা হয়, তাহলে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবহারকারীর গ্রাহকশ্রেণী পরিবর্তন হয়ে আবাসিক গ্রাহক বাণিজ্যিক গ্রাহকে রূপান্তরিত হয়ে যাবেন। এতে একজন গ্রাহক কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন, তা বিইআরসির এই হিসাব থেকে স্পষ্ট হবে।
বিইআরসি গত মার্চ মাসে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পর আবাসিক গ্রাহককে ১০০ ইউনিট পর্যন্ত প্রতি ইউনিটের জন্য তিন টাকা পাঁচ পয়সা দাম দিতে হচ্ছে। বিদ্যুতের ব্যবহার ১০১ থেকে ৪০০ ইউনিটের মধ্যে থাকলে প্রতি ইউনিটের দাম পড়বে চার টাকা ২৯ পয়সা। কিন্তু ব্যবহার ৪০০ ইউনিটের বেশি হয়ে গেলে প্রতি ইউনিটের দাম সাত টাকা ৮৯ পয়সা। কিন্তু মিটার রিডারদের গাফিলতিতে গ্রাহকশ্রেণী পরিবর্তনের যে দণ্ড দিচ্ছে, তার সুরাহা কে করবে?
এ ক্ষেত্রে বিতরণ কোম্পানিগুলোর দায়সারা পরামর্শ হলো—গ্রাহককে রিডারের উপস্থিতিতে মিটার দেখতে হবে এবং প্রতি মাসে রিডার এসে মিটার রিডিং নিচ্ছে কি না, তার খবর রাখতে হবে। যে ক্ষেত্রে তা সম্ভব নয়, সে ক্ষেত্রে গ্রাহক যেন বিল পাওয়ার পর মিটারের সঙ্গে বিলে উল্লিখিত বিদ্যুৎ ব্যবহারের পরিমাণ মিলিয়ে দেখেন। তবে রিডার গ্রাহকের বাড়ি না গিয়ে অনুমাননির্ভর বিল করছেন কি না, তা তদারকির কোনো ব্যবস্থা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলোর আছে কি না বা এমন ব্যবস্থা নেবে কি না, সে বিষয়ে পরিষ্কার বক্তব্য নেই কর্তৃপক্ষের।
আর মিটার নষ্ট হওয়ার কারণে যদি বেশি বিল আসে, সে ক্ষেত্রে গ্রাহক অভিযোগ করলে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি মিটার পরীক্ষা করে তা বদলে দেবে। এই সময়ে বিদ্যুৎ বিল জমা না দেওয়ার পরামর্শ দেন তাঁরা।
No comments