এখনো বিপদমুক্ত নন হুমায়ূন আহমেদ
দেশবরেণ্য লেখক হুমায়ূন আহমেদ এখনো পুরোপুরি বিপদমুক্ত হননি। হুমায়ূন আহমেদের পরিবারের সদস্যরা তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনায় দোয়া চেয়েছেন। হুমায়ূন আহমেদের স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন, ছোট ভাই মুহম্মদ জাফর ইকবাল ও পারিবারিক বন্ধু অন্যপ্রকাশের মাযহারুল ইসলাম গতকাল বুধবার প্রথম আলোকে জানান, গত ১২ জুন
হুমায়ূন আহমেদের লিভার ও কোলনে সফল অস্ত্রোপচার করা হয়, অস্ত্রোপচার-পরবর্তী জটিলতার কারণে গত ২১ জুন তাঁকে বেলভিউ হাসপাতালে দ্বিতীয়বার অস্ত্রোপচার করে জটিলতা নিরসনের চেষ্টা করা হয়।
পরিবারের সদস্যরা আরও জানান, অত্যন্ত অল্প সময়ের ভেতর দুটি বড় ধরনের অস্ত্রোপচার করার কারণে তাঁর সুস্থ হওয়ার প্রক্রিয়াটি বিলম্বিত হচ্ছে। এরই মধ্যে ইনফেকশনসহ নতুন কিছু জটিলতাও সৃষ্টি হয়েছে। বেলভিউ হাসপাতালের সিনিয়র অনকোলজিস্ট জর্জ মিলারের তত্ত্বাবধানে বেলভিউ হাসপাতালের আইসিইউ ইউনিটের একদল চিকিৎসকের অধীনে তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন এবং অত্যন্ত ধীরগতিতে আরোগ্য লাভ করছেন। বর্তমানে তাঁর শ্বাস-প্রশ্বাসের জটিলতার কারণে তাঁকে রেসপেরিটরি সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। প্রক্রিয়াটি শারীরিকভাবে অস্বস্তিকর বলে তাঁকে বেশির ভাগ সময় ঘুম পাড়িয়ে রাখা হচ্ছে। তিনি এখনো পুরোপুরি বিপদমুক্ত হননি।
কয়েক দিন ধরে কয়েকটি টিভি চ্যানেল ও দৈনিকে দেশবরেণ্য লেখক হুমায়ূন আহমেদের স্বাস্থ্য নিয়ে কিছু বিভ্রান্তিকর খবর ও তথ্য পরিবেশনের কারণে তাঁর শারীরিক অবস্থা নিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে, আর এ পরিস্থিতিতে প্রকৃত অবস্থা জানাতে পরিবারের সদস্যরা এসব তথ্য দেন।
পরিবারের সদস্যরা আরও জানান, অত্যন্ত অল্প সময়ের ভেতর দুটি বড় ধরনের অস্ত্রোপচার করার কারণে তাঁর সুস্থ হওয়ার প্রক্রিয়াটি বিলম্বিত হচ্ছে। এরই মধ্যে ইনফেকশনসহ নতুন কিছু জটিলতাও সৃষ্টি হয়েছে। বেলভিউ হাসপাতালের সিনিয়র অনকোলজিস্ট জর্জ মিলারের তত্ত্বাবধানে বেলভিউ হাসপাতালের আইসিইউ ইউনিটের একদল চিকিৎসকের অধীনে তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন এবং অত্যন্ত ধীরগতিতে আরোগ্য লাভ করছেন। বর্তমানে তাঁর শ্বাস-প্রশ্বাসের জটিলতার কারণে তাঁকে রেসপেরিটরি সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। প্রক্রিয়াটি শারীরিকভাবে অস্বস্তিকর বলে তাঁকে বেশির ভাগ সময় ঘুম পাড়িয়ে রাখা হচ্ছে। তিনি এখনো পুরোপুরি বিপদমুক্ত হননি।
কয়েক দিন ধরে কয়েকটি টিভি চ্যানেল ও দৈনিকে দেশবরেণ্য লেখক হুমায়ূন আহমেদের স্বাস্থ্য নিয়ে কিছু বিভ্রান্তিকর খবর ও তথ্য পরিবেশনের কারণে তাঁর শারীরিক অবস্থা নিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে, আর এ পরিস্থিতিতে প্রকৃত অবস্থা জানাতে পরিবারের সদস্যরা এসব তথ্য দেন।
No comments