আয়ে শীর্ষে টেইলর সুইফট
জনপ্রিয়তা নিয়ে সব সময়ই জাস্টিন বিবারের সঙ্গে এক ধরনের অলিখিত প্রতিযোগিতা চলে টেইলর সুইফটের। আপেক্ষিক আর বিতর্কিত এ বিষয়টি প্রমাণ করবেন দর্শক শ্রোতারা- ‘কে আসলে বেশি জনপ্রিয়।’ তবে একটা জায়গায় বিবার থেকে এবার এগিয়ে গেলেন টেইলর।
সম্প্রতি ফোর্বস ম্যাগাজিন প্রকাশ করেছে ত্রিশের কম বছর বয়সী তারকাদের গত এক বছরের আয়ের হিসাব। যেখানে দেখা যাচ্ছে সবচেয়ে বেশি ৫৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করে শীর্ষে আছেন টেইলর সুইফট। আর ৫৫ মিলিয়ন ডলার আয় করে তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে জাস্টিন বিবার। মজার ব্যাপার হলো ফোর্বসের মতে গত বছরের মে মাস থেকে এ বছরের মে মাস পর্যন্ত বেশি আয় করা প্রথম পাঁচ জনের চার জনই মেয়ে। ৫৩ মিলিয়ন আয় করে তালিকার তৃতীয় স্থানে আছেন আরেক পপ শিল্পী রিহান্না। এদিকে পিছিয়ে পড়েছেন গতবার তালিকার শীর্ষে থাকা লেডি গাগা। ৫২ মিলিয়ন নিয়ে তিনি আছেন চার নম্বরে। এরপরে আছেন অভিনেত্রী কেটি পেরি; তার আয় ৪৫ মিলিয়ন ডলার।
সবাইকে ছাড়িয়ে টেইলর সুইফটের এই সর্বোচ্চ আয় এসেছে এ্যালবাম বিক্রি, অভিনয়, কনসার্ট আর বিজ্ঞাপনের পারিশ্রমিক থেকে। এ পর্যন্ত রেকর্ড সংখ্যক ২২ মিলিয়ন কপি এ্যালবাম বিক্রি হয়েছে তার। বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় এ তারকা এখন তারুণ্যের আইডল হিসেবেই বিবেচিত। আমেরিকার পেনসিলভেনিয়ায় জন্ম নেয়া মাত্র ২২ বছর বয়সী এ তারকা মূলত গান দিয়েই জনপ্রিয়। তবে গান গাওয়ার পাশাপাশি গান লেখা আর শখের বশে অভিনয়ও করেন। ২০০৬ সালে ‘এপিনোমাস’ দিয়ে সঙ্গীত জগতে প্রবেশ করেন টেইলর। তারুণ্যের নানামুখী বিষয় নিয়ে গান করে শ্রোতা দর্শদের মন জয় করে নেন অল্প সময়েই। সেই সঙ্গে জিতে নেন ৫৩ তম গ্রামি এ্যাওয়ার্ডের বেস্ট নিউ আর্টিস্ট পুরস্কার। ভাল গান লেখার জন্যও হয়েছেন পুরস্কৃৃত। এছাড়া ২০০৯ সালে প্রথমবারের মতো একটি ক্রাইম ড্রামাতে অর্ভিনয়ের মাধ্যমে অভিনেত্রী হিসেবেও নাম লেখান এ সুদর্শনা। পাশাপাশি জড়িত আছেন শিশু শিক্ষা কার্যক্রম আর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অনুদান প্রকল্পের সঙ্গেও। সব মিলিয়ে নানানভাবে ব্যস্ত থেকে কাজ করে চলেছেন টেইলর সুইফট। নানানগুণে গুণান্বিত তারকাই তো সর্বোচ্চ আয় করবেন- যেমনটা স্বাভাবিক।
আনোয়ার রহমান
সবাইকে ছাড়িয়ে টেইলর সুইফটের এই সর্বোচ্চ আয় এসেছে এ্যালবাম বিক্রি, অভিনয়, কনসার্ট আর বিজ্ঞাপনের পারিশ্রমিক থেকে। এ পর্যন্ত রেকর্ড সংখ্যক ২২ মিলিয়ন কপি এ্যালবাম বিক্রি হয়েছে তার। বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় এ তারকা এখন তারুণ্যের আইডল হিসেবেই বিবেচিত। আমেরিকার পেনসিলভেনিয়ায় জন্ম নেয়া মাত্র ২২ বছর বয়সী এ তারকা মূলত গান দিয়েই জনপ্রিয়। তবে গান গাওয়ার পাশাপাশি গান লেখা আর শখের বশে অভিনয়ও করেন। ২০০৬ সালে ‘এপিনোমাস’ দিয়ে সঙ্গীত জগতে প্রবেশ করেন টেইলর। তারুণ্যের নানামুখী বিষয় নিয়ে গান করে শ্রোতা দর্শদের মন জয় করে নেন অল্প সময়েই। সেই সঙ্গে জিতে নেন ৫৩ তম গ্রামি এ্যাওয়ার্ডের বেস্ট নিউ আর্টিস্ট পুরস্কার। ভাল গান লেখার জন্যও হয়েছেন পুরস্কৃৃত। এছাড়া ২০০৯ সালে প্রথমবারের মতো একটি ক্রাইম ড্রামাতে অর্ভিনয়ের মাধ্যমে অভিনেত্রী হিসেবেও নাম লেখান এ সুদর্শনা। পাশাপাশি জড়িত আছেন শিশু শিক্ষা কার্যক্রম আর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অনুদান প্রকল্পের সঙ্গেও। সব মিলিয়ে নানানভাবে ব্যস্ত থেকে কাজ করে চলেছেন টেইলর সুইফট। নানানগুণে গুণান্বিত তারকাই তো সর্বোচ্চ আয় করবেন- যেমনটা স্বাভাবিক।
আনোয়ার রহমান
No comments