চিনির কেজি ৫ টাকা হ্রাস খুচরা ৫৫
বিভিন্ন মহলের সমালোচনার মুখে শেষ পর্যন্ত চিনির দাম কেজিতে ৫ টাকা কমাল শিল্প মন্ত্রণালয়। এখন থেকে প্রতিকেজি খুচরা চিনি ৫৫ টাকা ও পাইকারি ৫০ টাকা দরে বিক্রি হবে। পনেরো দিনের মাথায় বাধ্য দিয়ে চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের চিনির দাম কমানোর ঘোষণা দেয়া হয়।
গত ৪ জুলাই থেকে প্রতিকেজি খুচরা ৬০ টাকা ও পাইকারি ৫৫ টাকা দর ঘোষণা দিয়ে চিনি বিক্রি শুরু করে শিল্প মন্ত্রণালয়। ওই সময় চিনির কেজি খুচরা বাজারে ছিল ৫২ টাকা। বাজারের চেয়ে কেজিতে আট টাকা বেশি দরে সরকার চিনি বিক্রি শুরু করায় বিভিন্ন মহল থেকে সমালোচনা করা হয়। বেশি দাম নির্ধারণ করায় চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের ৫ হাজার ডিলার চিনি উত্তোলন বন্ধ করে দেয়।
অব্যাহত সমালোচনার মুখে বুধবার শিল্প মন্ত্রণালয়ে এক ব্রিফিংয়ে শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া চিনির দাম হ্রাসের ঘোষণা দিলেন। অবশ্য ওদিন খুচরা বাজারে চিনি ৫৫ থেকে ৫৬ টাকা বিক্রি হচ্ছিল। যখন চিনির কেজি ৫২ টাকা ওই সময় চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশন ৬০ টাকা দরে বিক্রির ঘোষণা দেয়। এখন ৫৫ টাকা নামিয়ে আনা হলেও বাজারে ইতোমধ্যে কেজিতে ৩ টাকা বেড়েছে।
বেসরকারী কোম্পানিগুলোকে দাম বাড়ানোর সহায়তার জন্যই কি সরকারী চিনি ৬০ টাকা বিক্রি করা হয়েছে, এই প্রশ্ন করা হলে মন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়ে বলেন, সরকারের চিনির উৎপাদন খরচ বেশি। বিদেশ থেকে আমদানি করতে গেলে ৬২ টাকা হবে। যে কারণে চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের চিনি সামান্য বেশি দামে বিক্রি করা হয়েছে।
কোন্্ কারণে শিল্প মন্ত্রণালয় চিনির কেজি বাজার দর থেকে বেশি দামে বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেÑ প্রশ্নের উত্তরে শিল্পমন্ত্রী বলেন, প্রতিকেজি চিনি এখন ১২ টাকা ভর্তুকি দিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশে চিনির বার্ষিক চাহিদা আনুমানিক ১৪-১৫ লাখ মেট্রিক টন। চাহিদার বিপরীতে গত ২০১১-১২ অর্থবছরে ১৭ লাখ ৬৯ হাজার ৩শ’ ৫৮ মেট্রিক টন এবং ২০১২-১৩ অর্থবছরে ১ লাখ ২৭ হাজার ৫শ’ ৮৫ মেট্রিক টন চিনি যোগান ও আমদানি হয়েছে।
চিনির মিলগুলোতে ২০১১-১২ অর্থবছরে আখ অপ্রতুলতার কারণে ৬৯ হাজার ৩শ’ ৪৬ মেট্রিক টন চিনি উৎপাদন হয়েছে। চিনিকলগুলোতে আখের অপ্রতুলতা, আখের মূল্য বৃদ্ধি এবং পুরনো যন্ত্রপাতি ইত্যাদি কারণে চিনির উৎপাদন খরচ বেশি। বিএসএফআইসি তাদের উৎপাদন খরচের চেয়ে অনেক কম দামে লোকসান দিয়ে চিনি বিক্রি করছে।
অব্যাহত সমালোচনার মুখে বুধবার শিল্প মন্ত্রণালয়ে এক ব্রিফিংয়ে শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া চিনির দাম হ্রাসের ঘোষণা দিলেন। অবশ্য ওদিন খুচরা বাজারে চিনি ৫৫ থেকে ৫৬ টাকা বিক্রি হচ্ছিল। যখন চিনির কেজি ৫২ টাকা ওই সময় চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশন ৬০ টাকা দরে বিক্রির ঘোষণা দেয়। এখন ৫৫ টাকা নামিয়ে আনা হলেও বাজারে ইতোমধ্যে কেজিতে ৩ টাকা বেড়েছে।
বেসরকারী কোম্পানিগুলোকে দাম বাড়ানোর সহায়তার জন্যই কি সরকারী চিনি ৬০ টাকা বিক্রি করা হয়েছে, এই প্রশ্ন করা হলে মন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়ে বলেন, সরকারের চিনির উৎপাদন খরচ বেশি। বিদেশ থেকে আমদানি করতে গেলে ৬২ টাকা হবে। যে কারণে চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের চিনি সামান্য বেশি দামে বিক্রি করা হয়েছে।
কোন্্ কারণে শিল্প মন্ত্রণালয় চিনির কেজি বাজার দর থেকে বেশি দামে বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেÑ প্রশ্নের উত্তরে শিল্পমন্ত্রী বলেন, প্রতিকেজি চিনি এখন ১২ টাকা ভর্তুকি দিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দেশে চিনির বার্ষিক চাহিদা আনুমানিক ১৪-১৫ লাখ মেট্রিক টন। চাহিদার বিপরীতে গত ২০১১-১২ অর্থবছরে ১৭ লাখ ৬৯ হাজার ৩শ’ ৫৮ মেট্রিক টন এবং ২০১২-১৩ অর্থবছরে ১ লাখ ২৭ হাজার ৫শ’ ৮৫ মেট্রিক টন চিনি যোগান ও আমদানি হয়েছে।
চিনির মিলগুলোতে ২০১১-১২ অর্থবছরে আখ অপ্রতুলতার কারণে ৬৯ হাজার ৩শ’ ৪৬ মেট্রিক টন চিনি উৎপাদন হয়েছে। চিনিকলগুলোতে আখের অপ্রতুলতা, আখের মূল্য বৃদ্ধি এবং পুরনো যন্ত্রপাতি ইত্যাদি কারণে চিনির উৎপাদন খরচ বেশি। বিএসএফআইসি তাদের উৎপাদন খরচের চেয়ে অনেক কম দামে লোকসান দিয়ে চিনি বিক্রি করছে।
No comments