ধাঁধা দুনিয়া
ছবির ধাঁধা পাশের ছবির এই তারকার জন্ম ভারতের কেরালায়। শৈশব কেটেছে মুম্বাইয়ে। সেখানেই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় প্রথম চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পান। ‘গুড মর্নিং মুম্বাই’ তাঁর অভিনীত একটি ছবির জনপ্রিয় সংলাপ।
২০০৩ সালে ভালো থেকো নামের একটি বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে বড়পর্দায় হাজির হন।
২০০৩ সালে ভালো থেকো নামের একটি বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে বড়পর্দায় হাজির হন।
পরিচালক প্রদীপ সরকারেরপরিণীতা ছবিতে কাজ করার পর চলে আসেন পাদপ্রদীপের আলোয়। এরপর গুরু, লাগে রাহো মুন্না ভাই, ভুল ভুলাইয়া—এসব ব্যবসাসফল ছবি তাঁকে সারা ভারতে জনপ্রিয় করে তোলে। হিন্দি, তামিল ও মালয়ালামের পাশাপাশি বাংলা ভাষায়ও ভালো দখল আছে এ অভিনেত্রীর।
সিল্ক স্মিতার জীবনকাহিনির ওপর ভিত্তি করে তৈরি একটি ছবিতে অভিনয় করে সাড়া ফেলেছেন সম্প্রতি
এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য পেয়েছেন সেরা অভিনেত্রী শাখায় ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।
বইয়ের পোকা
আমাকে আপনারা চেনেন। আমার কিছু নাম-ডাক আছে। আমি একজন চিত্রশিল্পী। এ দেশের অনেক বিখ্যাত লোকের বইয়ের প্রচ্ছদ আমারই করা। আমার ছবির একাধিক প্রদর্শনী হয়েছে। দেশের বাইরেও আমি গিয়েছি দু’একবার। জয়নুল আবেদিন স্যারকে আমরা পেয়েছিলাম আমি যখন আর্ট কলেজের ছাত্র। স্যার তখন প্রিন্সিপাল। আমরা চোখের সামনে দেখেছি, স্যার কীভাবে আর্ট কলেজ গড়ে তুলছেন। তখন সময়টিই ছিল অন্য রকম। আমাদের প্রথম যৌবন। বাতাসে কৃষ্ণচূড়া আর পলাশের রং ছড়িয়ে ছিল। দেখতে দেখতে বয়স হয়ে গেল আমাদের। চুলে পাক ধরল। আমাদেরই বন্ধুবান্ধব মরেও গেল কেউ কেউ, কেউ কেউ এই বয়সেই কঠিন অসুখে ভুগছে, আবার অনেকে এ দেশের প্রথম কাতারের শিল্পী আর সংস্কৃতিবিদ হয়ে উঠেছে। মাঝে মাঝে একা যখন থাকি, তখন এসব ভেবে অবাক লাগে।
আলোচিত একটি গল্পের শুরুর অংশ এটি। বলতে হবে গল্পটি ও এর লেখকের নাম কী?
সংগ্রহ: কিঙ্কর আহসান
সিল্ক স্মিতার জীবনকাহিনির ওপর ভিত্তি করে তৈরি একটি ছবিতে অভিনয় করে সাড়া ফেলেছেন সম্প্রতি
এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য পেয়েছেন সেরা অভিনেত্রী শাখায় ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।
বইয়ের পোকা
আমাকে আপনারা চেনেন। আমার কিছু নাম-ডাক আছে। আমি একজন চিত্রশিল্পী। এ দেশের অনেক বিখ্যাত লোকের বইয়ের প্রচ্ছদ আমারই করা। আমার ছবির একাধিক প্রদর্শনী হয়েছে। দেশের বাইরেও আমি গিয়েছি দু’একবার। জয়নুল আবেদিন স্যারকে আমরা পেয়েছিলাম আমি যখন আর্ট কলেজের ছাত্র। স্যার তখন প্রিন্সিপাল। আমরা চোখের সামনে দেখেছি, স্যার কীভাবে আর্ট কলেজ গড়ে তুলছেন। তখন সময়টিই ছিল অন্য রকম। আমাদের প্রথম যৌবন। বাতাসে কৃষ্ণচূড়া আর পলাশের রং ছড়িয়ে ছিল। দেখতে দেখতে বয়স হয়ে গেল আমাদের। চুলে পাক ধরল। আমাদেরই বন্ধুবান্ধব মরেও গেল কেউ কেউ, কেউ কেউ এই বয়সেই কঠিন অসুখে ভুগছে, আবার অনেকে এ দেশের প্রথম কাতারের শিল্পী আর সংস্কৃতিবিদ হয়ে উঠেছে। মাঝে মাঝে একা যখন থাকি, তখন এসব ভেবে অবাক লাগে।
আলোচিত একটি গল্পের শুরুর অংশ এটি। বলতে হবে গল্পটি ও এর লেখকের নাম কী?
সংগ্রহ: কিঙ্কর আহসান
No comments