আইএসআইয়ের সাবেক প্রধানের স্বীকারোক্তি-বিএনপি ৫০ কোটি রুপি নিয়েছিল!
১৯৯১ সালে বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনের আগে বিএনপিকে ৫০ কোটি রুপি দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) সাবেক প্রধান আসাদ দুররানি। গত বুধবার পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টে বিভিন্ন গোষ্ঠীকে অর্থায়নে আইএসআইয়ের এখতিয়ার নিয়ে করা একটি রিটের শুনানিতে তিনি এ
কথা স্বীকার করেন। গত বৃহস্পতিবার ব্রিটেনের ডেইলি মেইলের অনলাইনের ভারতীয় সংস্করণ মেইল অনলাইন ইন্ডিয়া এবং ইন্ডিয়া টুডের অনলাইন সংস্করণে এ খবর দেওয়া হয়।
বিএনপি ওই অভিযোগ নাকচ করে দিলেও আসাদ দুররানি এ স্বীকারোক্তি দিলেন। এ সম্পর্কে গতকাল শুক্রবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে জিজ্ঞেস করলে তিনি এ অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি দাবি করেন, ইকোনমিস্ট পত্রিকায় প্রকাশিত আওয়ামী লীগের বস্তাভর্তি টাকা এনে নির্বাচন করে ক্ষমতায় আসার তথ্য ধামাচাপা দিতে বিএনপির বিরুদ্ধে নানা ধরনের ষড়যন্ত্র চলছে। এর আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও ওই অভিযোগের সপক্ষে প্রমাণ দাবি করেছিলেন।
পাকিস্তানের তেহরিক-ই-ইসতিকলাল দলের নেতা প্রবীণ রাজনীতিক আসগর খান ১৯৯৬ সালে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। অভিযোগে বলা হয়, মেহরান ব্যাংক ১৯৯০ সালে অনুদান হিসেবে সেনাপ্রধান আসলাম বেগকে এই অর্থ দেয়। কিন্তু বেগ ইসলামী জামহোরি ইত্তেহাদ (আইজেআই) প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ব্যবহারের জন্য ঋণ হিসেবে ওই অর্থ আইএসআইকে দেন।
প্রধান বিচারপতি ইফতেখার মোহাম্মদ চৌধুরীর নেতৃত্বে গঠিত তিন সদস্যের বেঞ্চে বুধবার ওই মামলার শুনানি হয়। এতে আইএসআইয়ের সাবেক প্রধান দুররানি পাকিস্তানের ভেতরে ও বাইরে গোয়েন্দা সংস্থাটির তৎপরতা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেন। তাঁর দেওয়া তথ্য মতে, উত্তর-পূর্ব ভারতে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির জন্য বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে এবং বাংলাদেশে
বিএনপিকে রাষ্ট্রক্ষমতায় আনতে আইএসআই অর্থায়ন করে।
অভিযোগ রয়েছে, বিএনপি যখনই ক্ষমতায় আসে, আইএসআই তখনই বাংলাদেশে তৎপর হয়। বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিতে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে কাজে লাগাতে ব্যাপক তৎপর আইএসআই। আর তা নির্বিঘ্ন করতেই তারা বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় বিএনপিকে দেখতে চায়।
ভারতবিরোধী এই তৎপরতায় যাবতীয় লজিস্টিক সহায়তা বিএনপি শাসনামলেই আইএসআই পেয়ে থাকে- এমন অভিযোগ রয়েছে আইএসআইয়ের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামীসহ অন্য ধর্মভিত্তিক সংগঠনগুলোকেও পৃষ্ঠপোষকতা করছে আইএসআই- এমন অভিযোগও রয়েছে।
বিএনপিকে আইএসআইয়ের অর্থ দেওয়ার চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রথম প্রকাশ করে দুবাইভিত্তিক পত্রিকা 'খালিজ টাইমস'। গত ৩ মার্চ তাদের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে পরাজিত করতে আইএসআই বিএনপিকে অর্থ দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। পাকিস্তান বিমানবাহিনীর সাবেক প্রধান এয়ার মার্শাল আসগর খানের দায়ের করা ওই পিটিশনের সূত্র ধরে এ কথা বলা হয়।
ওই মামলায় অভিযোগ করা হয়, ১৯৯০ সালে পাকিস্তানের পার্লামেন্ট নির্বাচনে বর্তমান ক্ষমতাসীন দল পাকিস্তান পিপলস পার্টিকে (পিপিপি) পরাজিত করতে বিরোধী দলগুলোকে আইএসআই অর্থ দেয়। খালিজ টাইমস এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদনে বিএনপিকে আইএসআইয়ের অর্থ দেওয়ার কথা উল্লেখ করে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে 'ভারতপন্থী' আওয়ামী লীগ তথা শেখ হাসিনাকে ঠেকাতে ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে অর্থ দেয় আইএসআই।
বাংলাদেশে পাওয়া তথ্য : একটি সূত্র জানায়, সম্প্রতি বাংলাদেশে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জেএমবির কিছু আস্তানা থেকে উদ্ধার করা কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। এতে দেখা গেছে, জামায়াতে ইসলামীর এক সদস্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে আইএসআইয়ের লিয়াঁজো কর্মকর্তা হিসেবে আর্থিক লেনদেনের কাজ করেছেন। তিনি ইসলামী ব্যাংকের চট্টগ্রাম শাখার ক্যাশিয়ার ছিলেন।
এ ব্যাপারে র্যাবের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, উদ্ধার করা হার্ডডিস্ক থেকে আইএসআই-সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ অনেক তথ্য পাওয়া গেছে। র্যাবের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।
বিএনপির বক্তব্য : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, আওয়ামী লীগ বস্তাভর্তি টাকা এনে নির্বাচন করে ক্ষমতায় এসেছে। তা বহুল প্রচারিত ইকোনমিস্ট পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ টাকা এনেছে- ওই তথ্য ধামাচাপা দেওয়ার জন্যই বিএনপির বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র চলছে। তিনি বলেন, 'পাকিস্তানের আইএসআই বিএনপিকে টাকা দিয়েছে, এই তথ্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুখ থেকে প্রথম শুনলাম। পাকিস্তানের আইএসআই টাকা দিয়েছে এ তথ্য সঠিক নয়।' প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, 'বিএনপিকে পাকিস্তানের আইএসআই কেন টাকা দেবে এবং বিএনপিই কেন টাকা আনবে? তা ছাড়া পাকিস্তানের আদালতে আইএসআইয়ের সাবেক প্রধান স্বীকার করেছেন কি না, সে তথ্যও আমার জানা নেই।' তিনি আরো বলেন, '২০ বছর আগের কথা। ওই সময় আমি দলের যুগ্ম মহাসচিব ছিলাম।'
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, বিএনপি কারো টাকায় রাজনীতি করে না। একদলীয় শাসনের নর্দমা থেকে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান গণতন্ত্রকে তুলে এনেছিলেন। আজ যাঁরা নিজেদের গণতন্ত্রের মানসকন্যা হিসেবে দাবি করেন, তাঁরাই এরশাদের নির্বাচনে গিয়েছিলেন। বিএনপি কখনোই পেছনের দরজা দিয়ে এবং বস্তাভর্তি টাকায় ক্ষমতায় যায়নি। আইএসআই টাকা দিয়েছে এমন মিথ্যাচার করে জনগণের দৃষ্টি অন্যদিকে ফেরানোর জন্যই এসব কথা বলা হচ্ছে।
বিএনপি ওই অভিযোগ নাকচ করে দিলেও আসাদ দুররানি এ স্বীকারোক্তি দিলেন। এ সম্পর্কে গতকাল শুক্রবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে জিজ্ঞেস করলে তিনি এ অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি দাবি করেন, ইকোনমিস্ট পত্রিকায় প্রকাশিত আওয়ামী লীগের বস্তাভর্তি টাকা এনে নির্বাচন করে ক্ষমতায় আসার তথ্য ধামাচাপা দিতে বিএনপির বিরুদ্ধে নানা ধরনের ষড়যন্ত্র চলছে। এর আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও ওই অভিযোগের সপক্ষে প্রমাণ দাবি করেছিলেন।
পাকিস্তানের তেহরিক-ই-ইসতিকলাল দলের নেতা প্রবীণ রাজনীতিক আসগর খান ১৯৯৬ সালে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। অভিযোগে বলা হয়, মেহরান ব্যাংক ১৯৯০ সালে অনুদান হিসেবে সেনাপ্রধান আসলাম বেগকে এই অর্থ দেয়। কিন্তু বেগ ইসলামী জামহোরি ইত্তেহাদ (আইজেআই) প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ব্যবহারের জন্য ঋণ হিসেবে ওই অর্থ আইএসআইকে দেন।
প্রধান বিচারপতি ইফতেখার মোহাম্মদ চৌধুরীর নেতৃত্বে গঠিত তিন সদস্যের বেঞ্চে বুধবার ওই মামলার শুনানি হয়। এতে আইএসআইয়ের সাবেক প্রধান দুররানি পাকিস্তানের ভেতরে ও বাইরে গোয়েন্দা সংস্থাটির তৎপরতা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেন। তাঁর দেওয়া তথ্য মতে, উত্তর-পূর্ব ভারতে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির জন্য বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে এবং বাংলাদেশে
বিএনপিকে রাষ্ট্রক্ষমতায় আনতে আইএসআই অর্থায়ন করে।
অভিযোগ রয়েছে, বিএনপি যখনই ক্ষমতায় আসে, আইএসআই তখনই বাংলাদেশে তৎপর হয়। বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিতে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে কাজে লাগাতে ব্যাপক তৎপর আইএসআই। আর তা নির্বিঘ্ন করতেই তারা বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় বিএনপিকে দেখতে চায়।
ভারতবিরোধী এই তৎপরতায় যাবতীয় লজিস্টিক সহায়তা বিএনপি শাসনামলেই আইএসআই পেয়ে থাকে- এমন অভিযোগ রয়েছে আইএসআইয়ের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামীসহ অন্য ধর্মভিত্তিক সংগঠনগুলোকেও পৃষ্ঠপোষকতা করছে আইএসআই- এমন অভিযোগও রয়েছে।
বিএনপিকে আইএসআইয়ের অর্থ দেওয়ার চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রথম প্রকাশ করে দুবাইভিত্তিক পত্রিকা 'খালিজ টাইমস'। গত ৩ মার্চ তাদের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে পরাজিত করতে আইএসআই বিএনপিকে অর্থ দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। পাকিস্তান বিমানবাহিনীর সাবেক প্রধান এয়ার মার্শাল আসগর খানের দায়ের করা ওই পিটিশনের সূত্র ধরে এ কথা বলা হয়।
ওই মামলায় অভিযোগ করা হয়, ১৯৯০ সালে পাকিস্তানের পার্লামেন্ট নির্বাচনে বর্তমান ক্ষমতাসীন দল পাকিস্তান পিপলস পার্টিকে (পিপিপি) পরাজিত করতে বিরোধী দলগুলোকে আইএসআই অর্থ দেয়। খালিজ টাইমস এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদনে বিএনপিকে আইএসআইয়ের অর্থ দেওয়ার কথা উল্লেখ করে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে 'ভারতপন্থী' আওয়ামী লীগ তথা শেখ হাসিনাকে ঠেকাতে ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে অর্থ দেয় আইএসআই।
বাংলাদেশে পাওয়া তথ্য : একটি সূত্র জানায়, সম্প্রতি বাংলাদেশে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জেএমবির কিছু আস্তানা থেকে উদ্ধার করা কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। এতে দেখা গেছে, জামায়াতে ইসলামীর এক সদস্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে আইএসআইয়ের লিয়াঁজো কর্মকর্তা হিসেবে আর্থিক লেনদেনের কাজ করেছেন। তিনি ইসলামী ব্যাংকের চট্টগ্রাম শাখার ক্যাশিয়ার ছিলেন।
এ ব্যাপারে র্যাবের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, উদ্ধার করা হার্ডডিস্ক থেকে আইএসআই-সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ অনেক তথ্য পাওয়া গেছে। র্যাবের গোয়েন্দা শাখা বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।
বিএনপির বক্তব্য : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, আওয়ামী লীগ বস্তাভর্তি টাকা এনে নির্বাচন করে ক্ষমতায় এসেছে। তা বহুল প্রচারিত ইকোনমিস্ট পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ টাকা এনেছে- ওই তথ্য ধামাচাপা দেওয়ার জন্যই বিএনপির বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র চলছে। তিনি বলেন, 'পাকিস্তানের আইএসআই বিএনপিকে টাকা দিয়েছে, এই তথ্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুখ থেকে প্রথম শুনলাম। পাকিস্তানের আইএসআই টাকা দিয়েছে এ তথ্য সঠিক নয়।' প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, 'বিএনপিকে পাকিস্তানের আইএসআই কেন টাকা দেবে এবং বিএনপিই কেন টাকা আনবে? তা ছাড়া পাকিস্তানের আদালতে আইএসআইয়ের সাবেক প্রধান স্বীকার করেছেন কি না, সে তথ্যও আমার জানা নেই।' তিনি আরো বলেন, '২০ বছর আগের কথা। ওই সময় আমি দলের যুগ্ম মহাসচিব ছিলাম।'
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, বিএনপি কারো টাকায় রাজনীতি করে না। একদলীয় শাসনের নর্দমা থেকে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান গণতন্ত্রকে তুলে এনেছিলেন। আজ যাঁরা নিজেদের গণতন্ত্রের মানসকন্যা হিসেবে দাবি করেন, তাঁরাই এরশাদের নির্বাচনে গিয়েছিলেন। বিএনপি কখনোই পেছনের দরজা দিয়ে এবং বস্তাভর্তি টাকায় ক্ষমতায় যায়নি। আইএসআই টাকা দিয়েছে এমন মিথ্যাচার করে জনগণের দৃষ্টি অন্যদিকে ফেরানোর জন্যই এসব কথা বলা হচ্ছে।
No comments