আক্কেলপুরের নারীদের কাছ থেকে শিক্ষা নিন!-জুয়াড়ি স্বামীদের দাওয়াই
নিয়মিত জুয়া খেলাই যদি নেশা হয়ে পড়ে, তবে পেশার বারোটা বাজাই স্বাভাবিক। আর তাঁরা যদি হন দরিদ্র পেশাজীবী, তাহলে পরিবারগুলোর অবস্থা কী হতে পারে, তা অনুমান করা কঠিন নয়। আর এর সবচেয়ে বড় শিকার হন যিনি ঘর সামাল দেন, সেই স্ত্রী।
সারা দেশে স্বামীদের এ ধরনের আচরণে ত্যক্ত- বিরক্ত স্ত্রীর সংখ্যা কত, তার কোনো হিসাব বা পরিসংখ্যান নেই। তবে এ ধরনের বিপদে যাঁরা আছেন, তাঁরা জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার কিছু নারীর কাছ থেকে শিক্ষা নিতে পারেন।
কী সেই শিক্ষা? উপজেলার তিনটি গ্রাম ভিকনী, আলী মাহমুদপুর ও সু-সৃষ্টি গ্রামের দরিদ্র কিছু পেশাজীবী জুয়া খেলতেন নিয়মিত। আর নিয়মিত জুয়া খেলায় সময় পার করলে আয়-রোজগার অনিয়মিত হবে—এটাই তো স্বাভাবিক। আর জুয়া খেলা মানেই হারা-জেতার খেলা। এক দিন জেতা তো দুই দিন হারা। আয়-রোজগার অনিয়মিত, এরপর যদি জুয়ায় হার, তখন বাড়িঘরের জিনিস বিক্রি করা ছাড়া আর উপায় কী! সেটাই করতেন এই জুয়াড়ি স্বামীরা। বাড়ির হাঁস-মুরগি থেকে শুরু করে দরকারি জিনিসও বিক্রি করে ফেলতেন তাঁরা। প্রতিবাদ করে মারধরও খেয়েছেন এই স্ত্রীদের অনেকে। নেশা বলে কথা! কিন্তু এভাবে আর কত দিন? পুলিশের কাছে নালিশ করার পথই বেছে নিলেন তাঁরা। স্বামীরা ধরা পড়েছেন, তাঁদের কারাদণ্ডও হয়েছে। এঁদের কাছ থেকে শিক্ষা নিতে পারেন অন্য ভুক্তভোগী স্ত্রীরা।
স্বামীদের আচরণে তাঁরা এতই বিরক্ত হয়ে পড়েছিলেন যে জুয়া খেলার অপরাধে সাত দিনের জেল হওয়ার পর স্ত্রীরা মিষ্টি বিতরণ করে পত্রিকার খবরে স্থান পেয়েছেন। এই নারীদের দেখানো পথ যদি অন্য নারীদেরও সাহসী করে তোলে, তবে এই তাঁদের অনুসরণীয় মানতেই হবে। আক্কেলপুর উপজেলার এই নারীদের শাবাশ জানাতেই হয়! আর এ ধরনের খবর পড়ে জুয়াড়ি স্বামীরা যদি সতর্ক হয়ে নিজেরাই এই নেশা থেকে সরে আসেন, তাহলে তো আর কথাই নেই!
কী সেই শিক্ষা? উপজেলার তিনটি গ্রাম ভিকনী, আলী মাহমুদপুর ও সু-সৃষ্টি গ্রামের দরিদ্র কিছু পেশাজীবী জুয়া খেলতেন নিয়মিত। আর নিয়মিত জুয়া খেলায় সময় পার করলে আয়-রোজগার অনিয়মিত হবে—এটাই তো স্বাভাবিক। আর জুয়া খেলা মানেই হারা-জেতার খেলা। এক দিন জেতা তো দুই দিন হারা। আয়-রোজগার অনিয়মিত, এরপর যদি জুয়ায় হার, তখন বাড়িঘরের জিনিস বিক্রি করা ছাড়া আর উপায় কী! সেটাই করতেন এই জুয়াড়ি স্বামীরা। বাড়ির হাঁস-মুরগি থেকে শুরু করে দরকারি জিনিসও বিক্রি করে ফেলতেন তাঁরা। প্রতিবাদ করে মারধরও খেয়েছেন এই স্ত্রীদের অনেকে। নেশা বলে কথা! কিন্তু এভাবে আর কত দিন? পুলিশের কাছে নালিশ করার পথই বেছে নিলেন তাঁরা। স্বামীরা ধরা পড়েছেন, তাঁদের কারাদণ্ডও হয়েছে। এঁদের কাছ থেকে শিক্ষা নিতে পারেন অন্য ভুক্তভোগী স্ত্রীরা।
স্বামীদের আচরণে তাঁরা এতই বিরক্ত হয়ে পড়েছিলেন যে জুয়া খেলার অপরাধে সাত দিনের জেল হওয়ার পর স্ত্রীরা মিষ্টি বিতরণ করে পত্রিকার খবরে স্থান পেয়েছেন। এই নারীদের দেখানো পথ যদি অন্য নারীদেরও সাহসী করে তোলে, তবে এই তাঁদের অনুসরণীয় মানতেই হবে। আক্কেলপুর উপজেলার এই নারীদের শাবাশ জানাতেই হয়! আর এ ধরনের খবর পড়ে জুয়াড়ি স্বামীরা যদি সতর্ক হয়ে নিজেরাই এই নেশা থেকে সরে আসেন, তাহলে তো আর কথাই নেই!
No comments