শিশুর দৈর্ঘ্য ৯ ইঞ্চি ওজন ১১ আউন্স!
সদ্যোজাত শিশু তো ছোটই হয়, কিন্তু এত ছোট হবে তা মা-বাবার তো ধারণার বাইরে ছিল, ডাক্তাররাও কল্পনা করতে পারেননি।
গত জুলাই মাসে মাত্র ১১ আউন্সের ওজন নিয়ে পৃথিবীতে এসেছিল কনোর নামের ওই শিশু। যার দৈর্ঘ্য টেনেটুনে ৯ ইঞ্চি। আর ওজন হিসেব করল তা ছিল একটি সোডা ক্যানের থেকেও কম! খুবই বিরল এ ঘটনা দেখে চিকিৎসকেরা বলেছিলেন, জন্ম নেয়ার মতো আকারই আসলে ছিল না কনোরের। জন্মের পরে কনোরের বাবা নিজের এক হাতের তালুতে ধরে রাখতে পারতেন ওই শিশুকে। আবার তার হাতের তালুতেই পুরো শুইয়ে দেয়া যেত কনোরকে।
নিউইয়র্কের ওয়েস্টচেস্টার কাউন্টিতে ব্লাইথেডেল চিলড্রেনস হাসপাতালের শিশুবিভাগের প্রধান ডেনিস ডেভিডসন জানান, কনোর সম্ভবত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেঁচে থাকা সবচেয়ে ছোট শিশুদের অন্যতম।
যখন চিকিৎসকেরা কনোরকে জ্যামি এবং জন ফোরিওয়ের সাথে অর্থাৎ তার মা-বাবার সাথে বাড়ি যাওয়ার অনুমতি দেন তখন তার ওজন বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১১ পাউন্ড, জন্মের সময়ের ১৫ গুণ বেশি!
২৯ বছর বয়সী জ্যামি ফোরিও বলেন, জন্মের সময় মাত্র নয় ইঞ্চি লম্বা ছিল কনোর। কিন্তু নিজের লড়াইয়ে জিতে গিয়েছে সে। ডেভিডসন বলেন, ওর বাবা মা অবিশ্বাস্যভাবে কনোরের কিনিকাল অবস্থার সামান্যতম বিষয়গুলোও পর্যবেক্ষণ করত, এর মধ্যে ছিল দীর্ঘস্থায়ী ফুসফুসের রোগ, নিউরোডেভেলপমেন্ট ডিসঅর্ডার এবং খাওয়ানোর সমস্যা ইত্যাদি।
কনোরের বাবা জন বলেন, “আমরা অবশেষে ওকে এখানে আনতে পেরে খুব খুশি, কিন্তু এখন আরও কাজ ও দায়িত্ব বাড়ছে। এখন আমাদেরকেই তার পুরো যতœ নিতে হবে। ডাক্তাররা বলেছেন যে সম্ভবত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ওর সম্পূরক অক্সিজেন বন্ধ করা হবে। জন বলেন, ভবিষ্যতে আমার আশা, ও একটি স্বাভাবিক শৈশব পাবেই।
উল্লেখ্য, একটি জরুরী সি-সেকশন জন্মের মধ্যে দিয়ে ডেলিভারি হয় কনোরের এবং মারিয়া ফেরারি চিলড্রেনস হাসপাতালের নবজাতকদের আইসিইউতে পাঁচ মাস রাখা হয় তাকে, পরে ব্লাইথেডেল চিলড্রেন হাসপাতাল রাখা হয় আরো চার মাস।
জ্যামি ফোরিওর গর্ভধারণের ২৫তম সপ্তাহে চিকিৎসকেরা তাকে জানিয়েছিলেন, যে কনোরের বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত পুষ্টি পাওয়া যাচ্ছে না। জ্যামির প্ল্যাসেন্টার মধ্যে কিছু সমস্যা থাকায় কনোর স্বাভাবিক হারে বেড়ে ওঠার জন্য পর্যাপ্ত পুষ্টি গ্রহণ করতে পারছিল না। এক সপ্তাহ পরেই, চিকিৎসকরা সিদ্ধান্ত নিলেন যে একটি জরুরি সি-সেকশন প্রয়োজন।
জ্যামি ফোরিও বলেন, আমরা জানতাম যে এটা ঝুঁকিপূর্ণ, তারপরও আমরা বলতাম, যা যা করা আমাদের পক্ষে সম্ভব তার সবই করবো। তাদের আশা ছিল, যাই কিছু হোক না কেন, শেষ পর্যন্ত সুস্থ ও শক্তিশালী হয়ে উঠবেই তাদের সন্তান।
তাদের সে আশা বিফলে যায়নি। ক্রমেই সুস্থ হয়ে উঠছে কনোর। আশা করা যাচ্ছে, কিছুটা দুর্বলতা থাকলেও এক সময় পূর্ণ সুস্থ হয় ওঠবে বিরল জন্মের এই শিশু।
গত জুলাই মাসে মাত্র ১১ আউন্সের ওজন নিয়ে পৃথিবীতে এসেছিল কনোর নামের ওই শিশু। যার দৈর্ঘ্য টেনেটুনে ৯ ইঞ্চি। আর ওজন হিসেব করল তা ছিল একটি সোডা ক্যানের থেকেও কম! খুবই বিরল এ ঘটনা দেখে চিকিৎসকেরা বলেছিলেন, জন্ম নেয়ার মতো আকারই আসলে ছিল না কনোরের। জন্মের পরে কনোরের বাবা নিজের এক হাতের তালুতে ধরে রাখতে পারতেন ওই শিশুকে। আবার তার হাতের তালুতেই পুরো শুইয়ে দেয়া যেত কনোরকে।
নিউইয়র্কের ওয়েস্টচেস্টার কাউন্টিতে ব্লাইথেডেল চিলড্রেনস হাসপাতালের শিশুবিভাগের প্রধান ডেনিস ডেভিডসন জানান, কনোর সম্ভবত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেঁচে থাকা সবচেয়ে ছোট শিশুদের অন্যতম।
যখন চিকিৎসকেরা কনোরকে জ্যামি এবং জন ফোরিওয়ের সাথে অর্থাৎ তার মা-বাবার সাথে বাড়ি যাওয়ার অনুমতি দেন তখন তার ওজন বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১১ পাউন্ড, জন্মের সময়ের ১৫ গুণ বেশি!
২৯ বছর বয়সী জ্যামি ফোরিও বলেন, জন্মের সময় মাত্র নয় ইঞ্চি লম্বা ছিল কনোর। কিন্তু নিজের লড়াইয়ে জিতে গিয়েছে সে। ডেভিডসন বলেন, ওর বাবা মা অবিশ্বাস্যভাবে কনোরের কিনিকাল অবস্থার সামান্যতম বিষয়গুলোও পর্যবেক্ষণ করত, এর মধ্যে ছিল দীর্ঘস্থায়ী ফুসফুসের রোগ, নিউরোডেভেলপমেন্ট ডিসঅর্ডার এবং খাওয়ানোর সমস্যা ইত্যাদি।
কনোরের বাবা জন বলেন, “আমরা অবশেষে ওকে এখানে আনতে পেরে খুব খুশি, কিন্তু এখন আরও কাজ ও দায়িত্ব বাড়ছে। এখন আমাদেরকেই তার পুরো যতœ নিতে হবে। ডাক্তাররা বলেছেন যে সম্ভবত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ওর সম্পূরক অক্সিজেন বন্ধ করা হবে। জন বলেন, ভবিষ্যতে আমার আশা, ও একটি স্বাভাবিক শৈশব পাবেই।
উল্লেখ্য, একটি জরুরী সি-সেকশন জন্মের মধ্যে দিয়ে ডেলিভারি হয় কনোরের এবং মারিয়া ফেরারি চিলড্রেনস হাসপাতালের নবজাতকদের আইসিইউতে পাঁচ মাস রাখা হয় তাকে, পরে ব্লাইথেডেল চিলড্রেন হাসপাতাল রাখা হয় আরো চার মাস।
জ্যামি ফোরিওর গর্ভধারণের ২৫তম সপ্তাহে চিকিৎসকেরা তাকে জানিয়েছিলেন, যে কনোরের বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত পুষ্টি পাওয়া যাচ্ছে না। জ্যামির প্ল্যাসেন্টার মধ্যে কিছু সমস্যা থাকায় কনোর স্বাভাবিক হারে বেড়ে ওঠার জন্য পর্যাপ্ত পুষ্টি গ্রহণ করতে পারছিল না। এক সপ্তাহ পরেই, চিকিৎসকরা সিদ্ধান্ত নিলেন যে একটি জরুরি সি-সেকশন প্রয়োজন।
জ্যামি ফোরিও বলেন, আমরা জানতাম যে এটা ঝুঁকিপূর্ণ, তারপরও আমরা বলতাম, যা যা করা আমাদের পক্ষে সম্ভব তার সবই করবো। তাদের আশা ছিল, যাই কিছু হোক না কেন, শেষ পর্যন্ত সুস্থ ও শক্তিশালী হয়ে উঠবেই তাদের সন্তান।
তাদের সে আশা বিফলে যায়নি। ক্রমেই সুস্থ হয়ে উঠছে কনোর। আশা করা যাচ্ছে, কিছুটা দুর্বলতা থাকলেও এক সময় পূর্ণ সুস্থ হয় ওঠবে বিরল জন্মের এই শিশু।
No comments